জাতীয়
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সম্মিলিত প্রচেষ্টা আরও বহুগুণ বাড়াতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

Published
3 months agoon
By
বায়ান্ন প্রতিবেদন
রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের মধ্য দিয়ে এ সংকটের একটি টেকসই সমাধান নিশ্চিত করতে বিশ্ব সম্প্রদায় তথা আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সম্মিলিত প্রচেষ্টা আরও জোরদার করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ও সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব বাস্তবায়নের পাশাপাশি তাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে সম্মিলিত প্রচেষ্টা আরও বহুগুণ বাড়ানোরও তাগিদ দিয়েছেন তিনি।
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে চারটি প্রস্তাব তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেছেন, মিয়ানমার থেকে উদ্ভূত এই (রোহিঙ্গা) সমস্যার স্থায়ী সমাধান নিশ্চিত করতে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আরও বহুগুণ বাড়াতে হবে, সব বিকল্পের মধ্যে স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনই সবচেয়ে কার্যকর।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনের ফাঁকে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ, কানাডা, গাম্বিয়া, মালয়েশিয়া, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘ সদরদপ্তরে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে ‘তারা কি আমাদের ভুলে গেছে?’ শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের এক ইভেন্ট আয়োজন করে। ইভেন্টটি সঞ্চালনা করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
শেখ হাসিনা তার প্রথম ও দ্বিতীয় প্রস্তাবে বলেন, আমি বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন বিষয়টি সমাধান করে এবং এই দুর্দশাগ্রস্ত ও অসহায় মানুষের জীবনধারণের জন্য আমাদের মানবিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি এই বিষয়টিকে তাদের এজেন্ডার শীর্ষে রাখে।
তৃতীয় প্রস্তাবে তিনি বলেন, এই জাতিগত সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ক্রমাগত, নিয়মে পরিণত করা এবং ঘৃণ্য নৃশংসতাকারী অপরাধীদের জবাবদিহি নিশ্চিত করার জন্য চলমান এবং প্রচলিত আইনি এবং বহুপাক্ষিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ছয় বছর ধরে মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের মর্মান্তিক বিতাড়নের ঘটনা দেখে আসা বিশ্বকে রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদের স্থায়ী দুর্ভোগের কথা আবারও স্মরণ করিয়ে দিতে আমরা সমবেত হয়েছি। রোহিঙ্গাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয়া এবং পরিবারের সদস্যদের প্রতি নির্মম হত্যাকাণ্ডের কারণে কয়েক মাসের মধ্যে প্রায় ১০ লাখ মানুষ বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। এরপর থেকে আমরা আমাদের মাটিতে তাদের আশ্রয় এবং তাদের মৌলিক ও মানবিক সেবা দিয়ে আসছি।
তিনি বলেন, আমি আমাদের সব অংশীজন এবং বন্ধুদের তাদের সংহতির পাশাপাশি মানবিক সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানাই। ইস্যুটি এখন স্থবিরতার পর্যায়ে পৌঁছেছে উল্লেখ তিনি বলেন, গত ছয় বছরে একজন বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাও মিয়ানমারে তাদের বাড়িতে ফিরে যেতে পারেনি। বাংলাদেশে তাদের দীর্ঘ উপস্থিতি কেবল তাদের আরও হতাশার দিকেই ঠেলে দিচ্ছে না, এটি কক্সবাজারের পরিস্থিতিকেও অনিশ্চিত করে তুলছে। আশ্রয়দাতা সম্প্রদায় আজ তাদের উদারতার শিকারে পরিণত হয়েছে।
রোহিঙ্গাদের চাহিদার প্রতি বিশ্বব্যাপী মনোযোগ দ্রুত হ্রাস পাওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, এটি মানবিক সহায়তা পরিকল্পনায় ক্রমবর্ধমান অর্থায়নের অভাব স্পষ্ট।
তিনি বলেন, সমগ্র বিশ্ব অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অন্যান্য অনেক কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা যে রেকর্ড পরিমাণ উচ্চতায় পৌঁছেছে সে বিষয়ে আমরা অবগত।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব রোহিঙ্গাদের ভুলে যেতে পারে না। কেননা ২০১৭ সালে তাদের দেশত্যাগ কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না এবং তারা কয়েক দশক ধরে মিয়ানমারে নিপীড়ন ও বিতারণের শিকার হয়েছে।
তিনি বলেন, তাদের নির্যাতনের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিকারে এগিয়ে আসতে সবারই দায়িত্ব রয়েছে। তাদের ভরণ-পোষণের জন্য মানবিক সহায়তা গুরুত্বপূর্ণ। তবে এটিই সবকিছু নয়।
সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে, তারা মিয়ানমারে নিজ নিজ বাড়িতে ফিরে যেতে পারবে এবং মর্যাদার সঙ্গে নিশ্চিত জীবনযাপন করতে পারবে। এর জন্য আমাদের সমস্যাটির মূলে গিয়ে সমাধান করতে হবে, যা মিয়ানমারেই রয়েছে।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে সুরক্ষা এবং প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা দরকার। যেন বাড়িঘর থেকে তাদের পালাতে না হয়। এখানে উপস্থিত অনেক দেশ আছে, যারা কয়েক দশক ধরে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে আসছে। আমার বিশ্বাস মালয়েশিয়া এবং সৌদি আরব বাংলাদেশের সঙ্গে একমত হবে।
এক মিলিয়নেরও বেশি বাস্তচ্যুত রোহিঙ্গাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য আশ্রয় দেয়া কখনোই বাংলাদেশের জন্য একটি বিকল্প ছিল না বলে উল্লেখ করেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ, যেখানে জনসংখ্যার উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়ন এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে একটি। এটি এরই মধ্যেই জলবায়ু-প্ররোচিত অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যার দ্বারা অতিরিক্ত চাপে পড়েছে।
তিনি বলেন, এর পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের দীর্ঘ উপস্থিতি আমাদের জনগণের জন্য গুরুতর সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং নিরাপত্তাজনিত প্রভাব ফেলেছে। বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী শিবির হিসেবে পরিচিত এই আশ্রয় শিবিরের কারণে ৬ হাজার ৮০০ একর সংরক্ষিত বন ধ্বংসের ফলে কক্সবাজারের জীব বৈচিত্র্য মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৭ সালের নভেম্বরে আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সই করেছি তার দ্রুত বাস্তবায়নের দিকে তাদের মনোযোগ দিতে হবে। আমরা মিয়ানমারের সঙ্গে ছোট ব্যাচে যাচাইকৃত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন শুরু করার জন্য কাজ করছি। প্রক্রিয়াটি যেন স্বচ্ছ এবং স্বেচ্ছামূলক হয় তা নিশ্চিত করার জন্য, রোহিঙ্গা এবং মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষের মধ্যে একাধিকবার আলোচনার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমি আশা করি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনকারীদের রাখাইনে পুনরায় একত্রিত হতে সহায়তা করতে এগিয়ে আসবে। রাখাইনে মানবিক ও উন্নয়ন সংস্থার উপস্থিতি একটি গুরুত্বপূর্ণ আস্থা তৈরির ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করবে।
তিনি বলেন, আঞ্চলিক দেশগুলো, বিশেষ করে আসিয়ান সদস্যরা, মিয়ানমারের সঙ্গে তাদের ঘনিষ্ঠ ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক নিয়ে, নেতৃত্বের ভূমিকা নিতে পারে। এএইচএ কেন্দ্রের ব্যাপক প্রয়োজন মূল্যায়নের ভিত্তিতে, প্রত্যাবর্তনকারী রোহিঙ্গাদের সম্পৃক্ত করে ছোট সম্প্রদায় ভিত্তিক প্রকল্প গ্রহণ করা যেতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এরই মধ্যে রোহিঙ্গা সংকটের মূল কারণগুলোকে কার্যকরভাবে মোকাবিলায় অব্যহত আন্তর্জাতিক মনোযোগ প্রয়োজন। মিয়ানমারের বিষয়ে নিরাপত্তা পরিষদ এবং সাধারণ পরিষদের প্রস্তাবের বাস্তবায়ন এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি বলেন, ন্যায়বিচার এবং জবাবদিহি প্রক্রিয়ার ওপর দৃষ্টি বজায় রাখা সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং যতক্ষণ না নৃশংসতার জন্য দায়ী অপরাধীদের জবাবদিহি করা হয়, ততক্ষণ আরও নিপীড়নের ঝুঁকি থেকেই যাবে।
তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা নির্যাতিতরা এবং জীবিতরা সত্যিকার অর্থে তাদের অতীত আর ফিরে পাবে না এবং বিচার না পেলে তারা গঠনমূলকভাবে মিয়ানমারে তাদের ভবিষ্যৎ নিয়েও ফিরে যেতে পারবে না।
শেখ হাসিনা বলেন, আমার দেশ জবাবদিহি প্রক্রিয়ার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা আইসিজে, আইআইএমএম এবং আইসিসি-র সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি। আমি অন্য সব সদস্য রাষ্ট্রকে এ বিষয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক বিচারব্যবস্থার সঙ্গে সহযোগিতা করার জন্য আহ্বান জানাই।
অন্যরা যা পড়ছেন
এখন মুরগির বাচ্চাও বিএনপির টার্গেট : কাদের
মতিঝিলে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বিশ্বের ৪৬তম প্রভাবশালী নারী শেখ হাসিনা
দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় যুক্ত হলো সামরিক ড্রোন
ভূমিকম্পে কুবির পাঁচ আবাসিক হলে ফাটল
পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৬ বছর আজ
বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণ, মালয়েশিয়ায় এক পুলিশ বরখাস্ত
শ্রম অধিকার: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মেমোরেন্ডামে যা বলা হয়েছে
হাড়ের অবস্থা ভালো নেই যে লক্ষণ দেখেই বুঝবেন
আর্কাইভ
জাতীয়


ফ্রান্স থেকে সাইকেল চালিয়ে মা-বাবার জন্মভূমি বাংলাদেশে তরুণ
তরুণের নাম নাবিল ইসলাম (৩০)। জন্ম থেকেই ফ্রান্সে। অনেকের মতো স্বপ্ন ও সিদ্ধান্তের মধ্যে দূরত্ব রাখেননি। সাইকেলে চেপে বিদেশে ঘুরবেন...


বেগম রোকেয়ার অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বেগম রোকেয়ার জীবনাচরণ ও নারী শিক্ষার প্রসারে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। আগামীকাল শনিবার (৯ ডিসেম্বর)...


নির্বাচন নিয়ে জাতিসংঘকে দেয়া চিঠিতে যা লিখলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‘একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ’ সরকার বলে জাতিসংঘকে জানিয়েছে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে বিরোধী দল ও তাদের মিত্ররা বিক্ষোভের...


২৪ ঘণ্টায় আটক বিএনপির ২১৫ নেতাকর্মী
গেলো ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের ২১৫ জন নেতাকর্মী আটক হয়েছেন। এসময়ে বিভিন্ন থানার ৭ টি মামলায়...


তরুণদের উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে সরকার কাজ করছে : শিক্ষামন্ত্রী
আমরা সঠিক নেতৃত্ব পেয়েছি বলেই আমরা এখনো ভালো আছি। আর স্বস্তিতে আছি বলেই আবারও জনগণ শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়ে সেবা...


প্রার্থিতা ফিরে পেতে ইসিতে আবেদন ৪৩১ জনের
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের বিরুদ্ধে প্রার্থিতা ফিরে পেতে আবেদন করেছেন ৪৩১ জন। প্রথম দিনে আপিল আবেদন...


ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে হেফাজত
চলতি ডিসেম্বরের শেষ শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) জুমার নামাজ শেষে...


ক্ষতি মোকাবিলায় ৪০ কোটি ডলার দেবে এডিবি
বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে একটি, বার্ষিক গড় ক্ষতি প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার। এই...


মানবাধিকার একটি ব্যবসায় পরিণত হয়েছে : তথ্যমন্ত্রী
মানবাধিকার একটি ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। মানবাধিকারের কথা বলে কোনো কোনো দেশকে দমন করে রাখার চেষ্টা করা হয়। দেশে পেট্রোল বোমা...


বাসের চাপায় মিশে গেলো বিসিএস ক্যাডারের স্বপ্ন!
ঢাকার ধামরাইয়ে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪১তম শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত রুবেল পারভেজ সহ ২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও...

প্রেমিক সৌম্যর সাথে গাটছড়া বাধলেন সন্দীপ্তা

নৌকার প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলে ইসিতে গেলেন এ কে আজাদ

ফ্রান্স থেকে সাইকেল চালিয়ে মা-বাবার জন্মভূমি বাংলাদেশে তরুণ

১০ হাজার টাকায় প্রতিবন্ধী শিশুকে ধর্ষণের মীমাংসা

বেগম রোকেয়ার অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী

নির্বাচন নিয়ে জাতিসংঘকে দেয়া চিঠিতে যা লিখলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৪ ঘণ্টায় আটক বিএনপির ২১৫ নেতাকর্মী

তরুণদের উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে সরকার কাজ করছে : শিক্ষামন্ত্রী

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেলো আরও ৭ জনের, হাসপাতালে ভর্তি ২৫১

প্রার্থিতা ফিরে পেতে ইসিতে আবেদন ৪৩১ জনের

চালু হতে যাচ্ছে আরও চারটি মেট্রো স্টেশন

বড় ভাইয়ের মৃত্যুর খবরে মারা গেলেন ছোট ভাইও

বিদায় সিআইডি খ্যাত ইন্সপেক্টর ফ্রেডরিক্স

নির্বাচন ও বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে যা বললো জাতিসংঘ

ভূমিকম্পে কুবির পাঁচ আবাসিক হলে ফাটল

ভূমিকম্পে বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন আবাসিক হলে ফাটল

ইইউ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠকে যা জানা গেল

ডলি সায়ন্তনীর মনোনয়নপত্র বাতিল

খালেদা জিয়ার সাবেক সহকারী প্রেস সচিবের মাইক বন্ধ করলেন মিলার

আওয়ামী লীগ নেতা মায়ার ছেলে দীপু মারা গেছেন

নির্বাচনে বিএনপি বাধাদানের চেষ্টা করছে তবুও চুপ সভ্য দেশগুলো

প্রয়োজনে শরিকদের জন্য ১০০ আসন ছাড়া হবে: কাদের

ডিবি অফিস থেকে বেরিয়ে যা বললেন অভিনেত্রী তিশা

আওয়ামী লীগের প্রায় ১৯০টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি

প্লাস্টিকে মোড়ানো ব্যাগ থেকে উদ্ধার হলো ৬ ককটেল

মাথায় বাড়ি দিয়ে বাজার সিন্ডিকেটকে ধরুন: বাণিজ্যমন্ত্রীকে তাপস

যেকোনো মূল্যে ২৯ জানুয়ারির আগেই নির্বাচন: সিইসি

বিএনপিতে সব ‘ইয়েস স্যার, রাইট স্যার’ করে: হাফিজ

বেলজিয়াম সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী

কমিশনের হাতে আর কোনো বিকল্প নেই: সিইসি
সর্বাধিক পঠিত
- জাতীয়6 days ago
চালু হতে যাচ্ছে আরও চারটি মেট্রো স্টেশন
- রাজশাহী2 days ago
বড় ভাইয়ের মৃত্যুর খবরে মারা গেলেন ছোট ভাইও
- বলিউড4 days ago
বিদায় সিআইডি খ্যাত ইন্সপেক্টর ফ্রেডরিক্স
- জাতীয়6 days ago
নির্বাচন ও বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে যা বললো জাতিসংঘ
- বাংলাদেশ6 days ago
ভূমিকম্পে কুবির পাঁচ আবাসিক হলে ফাটল
- ক্যাম্পাস6 days ago
ভূমিকম্পে বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন আবাসিক হলে ফাটল
- জাতীয়6 days ago
ইইউ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠকে যা জানা গেল
- বিনোদন6 days ago
ডলি সায়ন্তনীর মনোনয়নপত্র বাতিল