জাতীয়
বাংলাদেশ নিয়ে চীন-রাশিয়া-আমেরিকার কেন এত আগ্রহ?

Published
2 months agoon
By
বায়ান্ন ডেস্ক
বিশ্বের নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণে বাংলাদেশ বৃহৎ শক্তিধর দেশগুলোর আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে কী না তা নিয়ে নানা মত আছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকদের কেউ কেউ মনে করেন- বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান, সম্ভাবনাময় অর্থনীতি এবং বঙ্গোপসাগরের প্রতি বৈশ্বিক আগ্রহ – এসব কারণে রাজনৈতিক মেরুকরণের নতুন ক্ষেত্র হচ্ছে বাংলাদেশ। এর সাথে দ্বিমতও আছে। বিশ্লেষকদের আরেকটি অংশ মনে করছেন, বাংলাদেশ নিয়ে শক্তিধর দেশগুলোর আগ্রহ থাকলেও সেটা খুব বেশি নয়।
বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ নিয়ে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং রাশিয়া যেসব তৎপরতা এবং বক্তব্য দিয়েছে তাতে মেরুকরণের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। আসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বর্তমান সরকারের উপর যুক্তরাষ্ট্রর চাপ দৃশ্যমান হলেও চীন এবং রাশিয়ার অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
আন্তর্জাতিক রাজনীতিতেও যুক্তরাষ্ট্রের সাথে রাশিয়া ও চীনের বিরোধ এখন দৃশ্যমান। এর প্রভাব বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও পড়ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।
আমেরিকা কী চায়?
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবীর মনে করেন, বাংলাদেশ আসলে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়ার নতুন ‘মেরুকরণের ক্ষেত্র’ হয়ে উঠেছে। তিনি জানান, বাইডেন প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির একটি অংশ হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ‘গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার’ পক্ষে কাজ করা। এরই অংশ হিসেবে তারা বাংলাদেশের বিষয়ে আগ্রহী হয়েছে।
দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, আমেরিকার একটা ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল আছে যেটি সক্রিয়ভাবে কার্যকর করতে তারা মনোনিবেশ করেছে। এ কারণেই এশিয়া অঞ্চলে বন্ধু সংগ্রহে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র।
সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবীর বলেন,“আমেরিকার লক্ষ্য চীন-রাশিয়া বলয় থেকে বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক বিশ্বের বলয়ের সাথে সংযুক্ত করা বা সংযুক্তিকে আরো শক্তিশালী করা।”
কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নভূক্ত দেশগুলোও চায় বাংলাদেশে যাতে গণতন্ত্র শক্তিশালী হয়। একই সাথে এসব দেশে বাংলাদেশকে যেসব সুবিধা, বিশেষ করে বাণিজ্য সুবিধা দেয়া হয়, তার পেছনে মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শক্তিশালী রাখা।
তিনি বলেন, “কোভিড ও ইউক্রেন যুদ্ধের পর যেহেতু এই অঞ্চলে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীতা বাড়ছে, তাই এই দেশগুলো বিশেষ করে চীন ও রাশিয়ার মধ্যে আদর্শগত মিল বাড়ছে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। আমেরিকা বা পাশ্চাত্যের সাথে যেহেতু তাদের আদর্শগত মিল নেই তাই তারাও এই অঞ্চলে বন্ধু সংগ্রহে আগ্রহী।”
আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা এখানে মূল বিষয় হিসেবে কাজ করছে বলে মনে করেন তিনি।
তিনি বলেন, “আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলোকে আমরা খুব সংগঠিতভাবে ব্যবস্থা না করার সুযোগটা রাশিয়া-চীন নেয়ার চেষ্টা করছে এবং এ কারণেই আমরা বাংলাদেশকে ঘিরে এই তিন-চার কেন্দ্রের প্রতিদ্বন্দ্বিতাটা বেশি দেখতে পাচ্ছি।”
সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ?
এদিকে চীন বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। বাংলাদেশের অবকাঠামো নির্মাণে চীন ব্যাপকভাবে কাজ করছে। চীনের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক মূলত অর্থনৈতিক।
রাশিয়ার সাথেও বাংলাদেশের সম্পর্ক অনেকটা একই রকম। বাংলাদেশে পারমানবিক বিদ্যুৎখাতে রাশিয়ার বড় বিনিয়োগ রয়েছে। এছাড়া রাশিয়ার সাথে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্কও রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে রাশিয়া বাংলাদেশের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। এছাড়া এই দেশটি থেকে বাংলাদেশ খাদ্য শস্যও আমদানি করে থাকে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. সাহাব এনাম খান মনে করেন, বাংলাদেশ না চাইলেও ভূ-কৌশলগত অবস্থানের কারণে স্বাভাবিকভাবেই সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
তিনি মনে করেন, গত বেশ কিছু বছর ধরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশ অগ্রগামী ছিল। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি কোভিড পরবর্তী সময়েও বেশ স্থিতিশীল ছিল যা একে আন্তর্জাতিক অর্থনীতির সাথে সম্পৃক্ত করেছে।
ড. সাহাব এনাম খান বলেন, “বাংলাদেশ একদিকে চীন থেকে ব্যাপক আমদানি করে এবং অন্যদিকে আবার পশ্চিমা দেশগুলোতে রপ্তানিও করে। ফলে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সাথে স্বার্থের একটা ভারসাম্য বাংলাদেশ রক্ষা করে আসছে।”
কানাডাভিত্তিক অনলাইন প্রকাশনা ‘ভিজ্যুয়াল ক্যাপিটালিস্ট’ অনুসারে, বাংলাদেশ বিশ্বের ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন যদি ধরে রাখা যায় তাহলে মধ্যম শক্তিশালী দেশ হয়ে উঠার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন তিনি। একই সাথে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বড় বাজারও। যার কারণে এর প্রতি সুপার পাওয়ার দেশগুলো বিনিয়োগের আগ্রহ বেড়েছে।
এর পাশাপাশি বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরের অংশ যা ভারত মহাসাগর এবং প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে। ফলে এটি অনেকটা ‘স্ট্রাটেজিক লাইন অব কমিউনিকেশন’ বা ‘সাপ্লাই লাইন অব কমিউনিকেশন’ হয়ে উঠেছে বলে মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের এই শিক্ষক। এ কারণে বঙ্গোপসাগেরের গুরুত্ব অনেক।
তবে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং সমর বিশেষজ্ঞ ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী মনে করেন, চীন-রাশিয়া-আমেরিকার দ্বন্দ্বে বাংলাদেশ আসলে ‘গৌণ বা উপলক্ষ্য’ মাত্র।
তার মতে, বাংলাদেশের মেরুকরণের ক্ষেত্রে পরিণত হওয়ার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে চীন ও রাশিয়ার মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আর ঘনিষ্ঠতর হওয়া এবং এর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আমেরিকার অবস্থান।
ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, “স্নায়ুযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ৯০ এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে যাওয়ার পর সারা বিশ্বে ইউনিফর্ম বা একক পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তাদের সেই আধিপত্য পরবর্তী ২৫ বছর পর্যন্ত চলেছে।”
দ্বিতীয় পর্যায়ের শক্তিশালী দেশ ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি, চীন, এরা সবাই তখন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রপক্ষের দেশ ছিল। বিপক্ষে কেউ না থাকার কারণে আমেরিকা প্রায় প্রতিদ্বন্দ্বীহীন ছিল।
ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী মনে করেন ২০১৪ সালে ক্রাইমিয়া রাশিয়ার অন্তর্ভূক্ত হওয়া এবং দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের সামরিক শক্তি বাড়ানোর মতো ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্রের কাছে স্পষ্ট হয়ে আসে যে যুক্তরাষ্ট্র আর একচ্ছত্র আধিপত্য বজায় রাখতে পারছে না। এরপর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন-রাশিয়ার মধ্যে একধরণের প্রতিদ্বন্দ্বিতা সামনে আসে।
তিনি বলেন, “যেহেতু ক্ষমতার একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা এই তিনটি রাষ্ট্রের মধ্যে চলছে, তাই বলা যেতে পারে বাংলাদেশ একটি গৌণ বা পরোক্ষভাবে একটি প্রতিদ্বন্দ্বীতার কেন্দ্র বা স্থান হয়ে দাঁড়িয়েছে।”
অন্যরা যা পড়ছেন
ভূমিকম্পে কুবির পাঁচ আবাসিক হলে ফাটল
পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৬ বছর আজ
বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণ, মালয়েশিয়ায় এক পুলিশ বরখাস্ত
শ্রম অধিকার: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মেমোরেন্ডামে যা বলা হয়েছে
হাড়ের অবস্থা ভালো নেই যে লক্ষণ দেখেই বুঝবেন
পদত্যাগ করলেন সজীব ওয়াজেদ জয়
ভোটে চুমকির বিপক্ষে লড়বেন ট্রান্সজেন্ডার উর্মি
জলবায়ুর প্রভাব মোকাবিলায় যে পাঁচ পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী
মুক্তি পেয়ে আবেগঘন চিঠিতে হামাসকে যা লিখলেন ইসরায়েলি নারী
আর্কাইভ
জাতীয়


কারাগারে বিয়ে, আসামিকে মুক্তির নির্দেশ
দুই পরিবারের সম্মতিতে আপিল বিভাগের আদেশে লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলা ধর্ষণের শিকার হওয়া ১৭ বছরের নাবালিকার সঙ্গে একই উপজেলার আসামি মো....


বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলায় ভারতীয় সীমান্তে গরু পারাপার করার সময় বিএসএফের গুলিতে দুই যুবক গুলিবিদ্ধ হয়। গ্রামবাসীরা ওই দুই যুবকের পড়ে...


জলবায়ু বিষয়ে পুরস্কার পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে ১৪ দলের অভিনন্দন
এশিয়া ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ড পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফুলেল শুভেচ্ছো ও অভিনন্দন জানিয়েছেন ১৪ দলের নেতারা। সোমবার (৪...


শিক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে গেলেন শিক্ষক, ৬ দিন পর উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা থেকে অপহৃত দশম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে বাড়ির সামনের রাস্তা থেকে অভিযুক্ত শিক্ষক ইকবাল অপহরণ করেন। পরে ভুক্তভোগী ওই...


বাছাই শেষে বৈধ প্রার্থী ১৯৮৫, বাতিল ৭৩১ জন
নির্বাচনে অংশ নিতে সারাদেশে প্রার্থীদের জমা দেয়া মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ১৯৮৫ জন প্রার্থী বৈধ ও ৭৩১ জন প্রার্থী অবৈধ বলে...


পল্টনে তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীর পল্টনে তিনটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কেউ আহত হননি। সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার ঠিক আগ মুহূর্তে...


যেকারণে বাতিল হলো নৌকার প্রার্থী শাম্মীর মনোনয়নপত্র
আসছে ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ড. শাম্মী আহমেদের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছে...


১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে শেখ হাসিনা
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে ১৪ দলীয় জোটের শরিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও...


এবার শাহজাহান ওমরকে শোকজ
নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে ঝালকাঠি -১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার এম শাহজাহান ওমরকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে...


বদলি হচ্ছেন ৪৭ ইউএনও
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রথম পর্যায়ে দেশের ৮ বিভাগের ৪৭ জন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও)...

ডিসেম্বরের শহরে ইউরোপীয়ান ফুটবলে আর্জেন্টাইন নাইটস

কারাগারে বিয়ে, আসামিকে মুক্তির নির্দেশ

মিজোরামে ধরাশায়ী বিজেপি-কংগ্রেস, মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন ইন্দিরার দেহরক্ষী

বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত

ইউক্রেনে মাইন বিস্ফোরণে রুশ জেনারেল নিহত

জলবায়ু বিষয়ে পুরস্কার পাওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে ১৪ দলের অভিনন্দন

শিক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে গেলেন শিক্ষক, ৬ দিন পর উদ্ধার

বাছাই শেষে বৈধ প্রার্থী ১৯৮৫, বাতিল ৭৩১ জন

বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর মোহাম্মদ মারা গেছেন

পল্টনে তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ

পদত্যাগ করলেন সজীব ওয়াজেদ জয়

ভোটে চুমকির বিপক্ষে লড়বেন ট্রান্সজেন্ডার উর্মি

মুক্তি পেয়ে আবেগঘন চিঠিতে হামাসকে যা লিখলেন ইসরায়েলি নারী

চালু হতে যাচ্ছে আরও চারটি মেট্রো স্টেশন

নির্বাচন ও বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে যা বললো জাতিসংঘ

হাড়ের অবস্থা ভালো নেই যে লক্ষণ দেখেই বুঝবেন

ভূমিকম্পে কাঁপল পাপুয়া নিউগিনি

কেন নৌকায় উঠলেন, জানালেন শাহজাহান ওমর

রাত ৮টা পর্যন্ত মতিঝিলে চলবে মেট্রোরেল

জার্মানির কাছে টাইব্রেকারে হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় আর্জেন্টিনা

নির্বাচনে বিএনপি বাধাদানের চেষ্টা করছে তবুও চুপ সভ্য দেশগুলো

প্রয়োজনে শরিকদের জন্য ১০০ আসন ছাড়া হবে: কাদের

ডিবি অফিস থেকে বেরিয়ে যা বললেন অভিনেত্রী তিশা

আওয়ামী লীগের প্রায় ১৯০টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি

প্লাস্টিকে মোড়ানো ব্যাগ থেকে উদ্ধার হলো ৬ ককটেল

মাথায় বাড়ি দিয়ে বাজার সিন্ডিকেটকে ধরুন: বাণিজ্যমন্ত্রীকে তাপস

যেকোনো মূল্যে ২৯ জানুয়ারির আগেই নির্বাচন: সিইসি

বিএনপিতে সব ‘ইয়েস স্যার, রাইট স্যার’ করে: হাফিজ

বেলজিয়াম সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী

কমিশনের হাতে আর কোনো বিকল্প নেই: সিইসি
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ6 days ago
পদত্যাগ করলেন সজীব ওয়াজেদ জয়
- জাতীয়6 days ago
ভোটে চুমকির বিপক্ষে লড়বেন ট্রান্সজেন্ডার উর্মি
- বাংলাদেশ7 days ago
মুক্তি পেয়ে আবেগঘন চিঠিতে হামাসকে যা লিখলেন ইসরায়েলি নারী
- জাতীয়3 days ago
চালু হতে যাচ্ছে আরও চারটি মেট্রো স্টেশন
- জাতীয়2 days ago
নির্বাচন ও বিএনপির কর্মসূচি নিয়ে যা বললো জাতিসংঘ
- বাংলাদেশ5 days ago
হাড়ের অবস্থা ভালো নেই যে লক্ষণ দেখেই বুঝবেন
- আন্তর্জাতিক7 days ago
ভূমিকম্পে কাঁপল পাপুয়া নিউগিনি
- জাতীয়5 days ago
কেন নৌকায় উঠলেন, জানালেন শাহজাহান ওমর