Connect with us

জাতীয়

নানার জন্মদিনে স্মৃতিচারণ করলেন জয়

Published

on

সজিব ওয়াজেদ জয় আজ নানা বঙ্গবন্ধুর সাথে ছোটবেলার কিছু স্মৃতিচারণ করে বলেছেন, তাঁর সাথে খুব বেশি স্মৃতি মনে নেই। তবে একটি মজার ঘটনা এখনো তিনি ভুলতে পারেননি।

সজিব ওয়াজেদ জয় বলেন, একদিন তিনি নানার কাছে জিদ ধরলেন, বঙ্গবন্ধুর পাইপে একবার হলেও তিনি ফুঁ দেবেন। নাছোড়বান্দা নাতির এমন মনোভাব দেখে নানা বাধ্য হলেন তার হাতে পাইপ দিতে। পাইপ হাতে পেয়ে যে কাণ্ড ঘটালেন, তা দেখে নানী দুজনের ওপর প্রচণ্ড রেগে গেলেন। পাইপে টান দিতেই শুরু হলো কাশি। দমে দমে তার কাশি হতে লাগলো। সজিব ওয়াজেদ জয় আজ তাঁর ভ্যারিফাইড একাউন্ট ফেসবুক পোস্টে শিশুকালে নানার সাথে একটি ঘটনার স্মৃতিচারণ করেন এভাবে। তা হুবহু তুলে ধরা হলো-

আমার নানা বঙ্গবন্ধুর সাথে খুব বেশি স্মৃতি আমার মনে নেই। তবে একটা মজার ঘটনা এখনও আমার মনে পড়ে। একদিন আমি অনেক জিদ ধরলাম নানার কাছে, তাঁর পাইপে আমি একবার হলেও ফুঁ দিতে চাই। আমার নাছোড়বান্দা মনোভাব দেখে নানাও এক সময় বাধ্য হলেন। এরপর যা ঘটলো তার জন্য আমি আসলে ঐ ছোট বয়সে প্রস্তুত ছিলাম না। ফুঁ দেওয়ার সাথে সাথেই অনবরত কাশি দিতেই থাকলাম, যেন নিশ্বাস নিতে গেলেই কাশি চলে আসছে। আর সেই অবস্থা দেখে নানী প্রচন্ড রেগে গেলেন দুই জনের উপর! তিনি আরও রেগে গেলেন অন্যদিকে নানার সেই চিরাচরিত মুখভরা হাসি দেখে, সে হাসি যেন তার থামছেই না।  

পরিবারের সবাইকে নিয়ে আমাদের হাসিখুশি দিনগুলো খুব নির্মমভাবে শেষ হয়ে যায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে। তার পর থেকেই আপনারা সবাই জানেন, আমাদের পরিবারের বেঁচে যাওয়া অল্প কয়েকজন সদস্য বিশেষ করে আমার মা, বাবা আর খালা জীবনের সাথে যুদ্ধ করেছেন দীর্ঘ সময়।

এরপর বাংলাদেশের মানুষের ভালবাসায় আমার নানা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার সেই সংগ্রাম পরিচালনার দায়িত্বভার চলে আসে আমার মায়ের কাঁধে। পরিবারের সবাই আমাদের যায়গা থেকে আমার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সাহায্য করে যাচ্ছি সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে।

Advertisement

বঙ্গবন্ধুর ১০২ তম জন্মদিনে বাংলাদেশের জন্য, মানুষের জন্য তাঁর ভাবনাগুলোর কথাই বার বার মনে পড়ছে । ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাস্তবায়ন করবোই। 

শুভ জন্মদিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বাঙালির হৃদয়ে আপনি বেঁচে থাকবেন চিরকাল।

জয় বাংলা,

জয় বঙ্গবন্ধু ।

Advertisement

জাতীয়

সিইসি, ইসিদের বেতন-ভাতা নির্ধারণ, আইনের খসড়ার অনুমোদন

Published

on

প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে প্রতিমাসে এক লাখ ৫ হাজার টাকা এবং  নির্বাচন কমিশনারদের  ৯৫ হাজার টাকা বেতন ভাতা প্রদানসহ বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে ‌‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

রোববার (২০ মে) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, আগে যে আইনটি ছিল সেখানে বলা ছিলো প্রধান নির্বাচন কমিশনার আপিল বিভাগের বিচারপতির সমান বেতন-ভাতাদি পাবেন এবং নির্বাচন কমিশনার হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতির সমান বেতন-ভাতাদি পাবেন। বর্তমান আইনে, ওই রকম না লিখে নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়েছে।

মাহবুব হোসেন জানান, বিশেষ ভাতা হিসেবে সিইসি ও ইসি উভয়ে তাদের মূল বেতনের ৫০ শতাংশ হিসেবে পাবেন। এছাড়া উৎসব ভাতা পাবেন, বাংলা নববর্ষের ভাতা পাবেন, আবাসন সুবিধা পাবেন, যানবাহন সুবিধা পাবেন, টেলিফোন সুবিধা, কুক ভাতা, সিকিউরিটি ভাতা পাবেন। নিয়ামক ভাতা পাবেন ৮ হাজার টাকা করে। চিকিৎসা সুবিধা আগে যেভাবে আছে সেটাই থাকবে।

সিইসি ও ইসিদের পদমর্যাদার বিষয়ে তিনি বলেন, কোনো পরিবর্তন হয়নি। সেটি মূল আইনে রয়েছে। আপিল বিভাগের বিচারপতিরাও এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা বেতন পান। বেতন আগের মতোই রয়েছে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, এতদিন ১৯৮৩ সালের আইনে বেতন ভাতাসহ অন্য সুবিধা পেয়ে আসছিলেন সিইসি ও ইসিরা। কিন্তু  উচ্চ আদালতের নির্দেশের প্রেক্ষিতে সামরিক শাসনামলের যেসব আইন ছিলো সেগুলো পরিবর্তনের যে নির্দেশনা আছে তার আলোকে এই আইনটি করা হয়েছে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সুখবর

Published

on

অ্যাপোস্টাইল কনভেনশনে যুক্ত হলে কাগজপত্র সত্যায়িত করতে ভোগান্তি কমবে বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের। বলেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

সোমবার (২০ মে) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অ্যাপোস্টাইল কনভেনশনে যুক্ত হলে, বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস থেকে আর কাগজপত্র সত্যায়িত করা লাগবে না। এ বিষয়ে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

জানা যায়, ১৯৬১ সালে স্বাক্ষরিত হেগ অ্যাপোস্টাইল কনভেনশন চুক্তি হয়। এই চুক্তির অধীনে থাকা দেশগুলোর একটিতে জারি করা নথি, অন্য দেশগুলোতে আইনি উদ্দেশ্যে প্রত্যয়িত হয়।

বাংলাদেশ এই চুক্তির অধীনে না থাকায় এতদিন বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বাইরে সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাস থেকে আর কাগজপত্র সত্যায়িত করতে হতো।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

অটোরিকশা চলাচলে নীতিমালা করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

Published

on

আন্দোলনরত চালকদের জীবিকার কথা চিন্তা করে রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলের অনুমতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে এর একটি নীতিমালা করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন সরকারপ্রধান।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে সভাপতিত্বকালে প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশনা দেন। পরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ ব্যাপারে ব্রিফ করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, রাজধানীসহ বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী জানতেন না। বিকল্প ব্যবস্থা না করে তাদের জীবিকায় হাত দেয়া উচিত হয়নি বলেও মনে করেন সরকারপ্রধান।

মন্ত্রিপরিষদ সভায় অটোরিকশা চালকদের আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি বিধিমালার মাধ্যমে অটোরিকশা চালকদের নিয়মের মধ্যে আনা হবে। নির্দিষ্ট রাস্তায় চলতে হবে। তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। কী গতিতে চলবে তা নির্দিষ্ট করা হবে।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা উল্লেখ করে সচিব আরও বলেন, অটোরিকশা চলাচলে একটি নীতিমালা ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা (রেগুলেটরি বডি) গঠন করে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সেই সঙ্গে চালকদের প্রশিক্ষণ ও অটোরিকশার ডিজাইন করে দিতেও বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।

Advertisement

উল্লেখ্য, সরকারের এমন সিদ্ধান্তের পর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকরা। দাবি আদায়ে গতকাল রোববার মিরপুরে সড়কে নেমে বিক্ষোভ করার সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় তারা। আজও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সড়কে নেমে বিক্ষোভ করেন রিকশাচালকরা।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version