Connect with us

ফুটবল

মেসি-রোনালদোকে অ্যালিয়েন ভাবেন ত্রিনকাও

Published

on

জাতীয় দলে তিনি খেলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর সঙ্গে আর ক্লাব ফুটবলে তার সতীর্থ লিওনেল মেসি। ফলে নিজের উন্নতির জন্য উদাহরণ বা অনুপ্রেরণার কমতি নেই পর্তুগালের ২০ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড ফ্রান্সিসকো ত্রিনকাওয়ের জন্য। যিনি চলতি মৌসুমে যোগ দিয়েছেন স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনায়।

এখনও পর্যন্ত কাতালান ক্লাবটির হয়ে ৭ ম্যাচ খেলেছেন ত্রিনকাও আর জাতীয় দলের জার্সি গায়ে চাপিয়েছেন ৬ ম্যাচে। ফলে মেসি ও রোনালদোর সঙ্গে প্রায় সমান ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতাই রয়েছে তার। সে অভিজ্ঞতার আলোকে দুজনকেই এলিয়েন তথা ভিনগ্রহের খেলোয়াড় হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন এ তরুণ উইঙ্গার।

তবে ত্রিনকাওয়ের মতে, মেসি-রোনালদো দুজন আবার ভিন্ন দুই রকমের এলিয়েন। যাদের খেলার ধরন ভিন্ন এবং ক্যারিয়ার সম্পর্কে দৃষ্টিভঙ্গিও আলাদা। রোনালদো যেখানে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে ক্লাব পরিবর্তন করে থাকেন, সেখানে মেসি বার্সেলোনায়ই থেকে যাবেন বলে বিশ্বাস ত্রিনকাওয়ের।

মুন্ডো ডেপোর্টিভোকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি, সে (বার্সেলোনায়) থেকে যাবে। ড্রেসিংরুমে তাকে সবসময় শান্ত দেখি এবং অনুশীলনের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। আমার মতে, লিওকে আরও দীর্ঘসময় বার্সেলোনায় উপভোগ করতে পারব আমরা।’

মেসির বড় ভক্ত ত্রিনকাও, রোনালদোরও গুণমুগ্ধ। দুজনের মধ্যে কে সেরা? এমন প্রশ্নের জবাবে তার উত্তর, ‘তারা দুজন (মেসি ও রোনালদো) পুরোপুরি ভিন্ন দুইরকমের এলিয়েন। ইতিহাসের সেরাদের দুইজন তারা। বাম পায়ের খেলোয়াড় হিসেবে আমি মেসিকে ভালোবাসি। তবে ক্রিশ্চিয়ানো আমার স্বদেশি, অসাধারণ এক খেলোয়াড়। দুজনের মধ্যে সেরা খুঁজতে যাওয়া অন্যায় হবে।’

Advertisement

গত আগস্টে যখন মেসির ক্লাব ছাড়া বিষয়ক ঘটনার সূত্রপাত হলো, তখন ত্রিনকাও চেয়েছিলেন তিনি (মেসি) যেন ইতালিয়ান জুভেন্টাসে নাম লেখান। যাতে করে সময়ের সেরা দুই ফুটবলার মেসি ও রোনালদোকে একই দলে খেলতে দেখা যায়।

ত্রিনকাও বলেছেন, ‘যখন মেসির সেই ক্লাব ছাড়ার বিষয় এলো, তখন আমি আশা করেছিলাম সে যেন জুভেন্টাসে যায়। এতে আমরা তাদের দুজনকে একসঙ্গে দেখতে পারতাম। তবে আমার মতে, মেসি এখন যেখানে আছে সেটাই তার জায়গা এবং বার্সেলোনার মতো বড় ক্লাবেই তার শেষ করা উচিত।’

এস

ফুটবল

গোল বাতিল নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন মুলার

Published

on

মাদ্রিদে এটা প্রায়ই হয়। মন্তব্য করেছেন টমাস মুলার। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে মুখোমুখি হয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ ও বায়ার্ন মিউনিখ। এক বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল বুধবার রাতের ম্যাচে। যা নিয়ে ক্ষোভ ঝেড়েছেন মিউনিখ তারকা।

এমন টানটান উত্তেজনার ম্যাচে কোনো সিদ্ধান্ত দলের অনুকূলে না হলে, তা হজম করা শক্ত। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে এক দারুণ ম্যাচ হয়ে গেল।  যেখানে ২-১ গোলে হেরে যায় বায়ার্ন। দুই লেগ মিলিয়ে ৪-৩ গোলের ব্যবধান তৈরি হয়।

ম্যাচের যোগ করা সময়ের ১৩ মিনিটের এক ঘটনা। যেখানে মুলারের হেড থেকে করা এক পাসে ম্যাথিয়াস ডি লিট গোল করে বসেন। মূলত জশুয়া কিমিখের এক বাড়ানো শটে মুলার ও ডি লিট দুজনেই দৌড়ে যান। এক মুহূর্তে লাইন্সম্যান পতাকা তোলেন, রেফারি বাজান তার বাঁশি। রিয়ালের খেলোয়াড়েরা থেমে যায়, সিদ্ধান্ত হয় অফসাইডের।

ভিআর এর মাধ্যমে দেখার কোনো ব্যবস্থা ছিল না, রেফারি বাঁশি দেওয়ায়। তবে পরে দেখা যায় সিদ্ধান্তটি বেশ আলোচনা করার মতো ছিল। যেখানে অফসাইড হতে পারে বলেও মনে হয়েছে। গোলটি হলে ২-২ সমতায় খেলা অতিরিক্ত মিনিটে গড়াতে পারত। এমন সুযোগ হারাতে কে চায়? তাই মুলার নিজের হতাশা প্রকাশ করেছেন, “রেফারি ভিএআর এর সাহায্য নেয়নি। তিনি এটা দেখার সুযোগও পাননি। এমন পরিস্থিতি খুব অদ্ভুত, এত দ্রুত বাঁশি বাজালেন! অবিশ্বাস্য সিদ্ধান্ত। সাধারণত বাঁশি বাজানোর আগে তিন মিটার দৌড়ানোর সুযোগ দেওয়া হয়। জানি না আসলে কী ঘটেছে।” মুলার আরও বলেছেন, “দুঃখজনকভাবে মাদ্রিদে এটা প্রায়ই হয়। ২০১৭ সালেও আমাদের সঙ্গে এটা ঘটেছে, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দুই গোল করেছিল…তবে সেটা ভিএআরের আগে।”

 

Advertisement

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

পিএসজিকে হারিয়ে ১১ বছর পর ফাইনালে ডর্টমুন্ড

Published

on

পিএসজিকে দুই লেগ মিলিয়ে ২-০ গোলে হারিয়ে ১১ বছর পর চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে জায়গা করে নিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। নিজেদের মাঠে প্রথম লেগে পিএসজিকে ডর্টমুন্ড হারিয়েছিলো ১-০ গোলে। দ্বিতীয় লেগে পিএসজির মাঠেও প্যারিসের ক্লাবটিকে ১-০ গোলে হারিয়েছে জার্মান ক্লাবটি।

সব শেষ ২০১২-১৩ মৌসুমে ফাইনাল খেলেছিলো ডর্টমুন্ড। লন্ডনের বিখ্যাত ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে স্বদেশি ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ২-১ গোলে হেরে শিরোপা হাত ছাড়া হয়েছিলো ডর্টমুন্ডের।

এবারও ফাইনাল ওয়েম্বলিতেই এবং মুখোমুখি হবার সম্ভাবনা আছে সেই বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষেই। অন্য সেমিফাইনালে আজ বুধবার রাতে মাঠে নামবে বায়ার্ন মিউনিখ-রিয়াল মাদ্রিদ! মিউনিখে ২-২ সমতার পর বুধবার বার্নাব্যুতে রিয়ালকে যদি হারিয়ে দেয় বায়ার্ন, তাহলে ২০১২-১৩ মৌসুমের ফাইনালের পুনরাবৃত্তি ঘটবে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ফুটবল

ব্রাজিলিয়ান ‘বাঘ’কে নিয়ে জাভির অবহেলা

Published

on

গেল বছর অনেক হাঁকডাক দিয়ে ৩০ মিলিয়ন ইউরোতে ব্রাজিলিয়ান বাঘ হিসেবে পরিচিত ফরোয়ার্ড, ভিটর রককে দলে ভেড়ায় বার্সেলোনা।  পরিকল্পনা ছিলো অ্যাথলেটিকো প্যারানেইন্স থেকে ২০২৪ এর জুলাইয়ে বার্সায় যোগ দেবেন তিনি।  কিন্তু গাভি চোটে থাকায় ছয় মাস আগেই বার্সা তাঁদের ডেরায় নিয়ে আসে ১৯ বছর বয়সী এই স্ট্রাইকারকে।

কিন্তু স্প্যানিশ ক্লাবটিতে যোগ দিয়েই যেন মুদ্রার উলটো পিঠ দেখতে হচ্ছে এই তরুণ ব্রাজিলিয়ানকে।  এই ছয় মাসে মাত্র ১৩ ম্যাচে রককে মাঠে নামিয়েছেন বার্সা কোচ জাভি হারনান্দেজ।  এই ১৩ ম্যাচের মধ্যে মাত্র দুই ম্যাচে শুরু থেকে ছিলেন।  সব মিলিয়ে খেলতে পেরেছেন মাত্র ৩১০ মিনিট।  এই টুকু সময়ের মধ্যে দুই গোলও করেছেন রক।  রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে কিংবা চ্যাম্পিয়নস লিগের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে তাঁকে খেলাননি জাভি।

এর মধ্যেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে রকের উপর আস্থা রাখতে পারছেন না জাভি। তাকে অন্য ক্লাবে লোনে পাঠাতে চাইছে বার্সেলোনা।

এদিকে ভিটর রককে খেলাতে না দেওয়া এবং অন্য ক্লাবে লোনে পাঠানো নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা করেছেন রকের এজেন্ট আন্দ্রে কিউরি।  কাতালান রেডিও RAC1 এর সাথে কথা বলার সময়, কিউরি জানিয়েছেন রকের সাথে বার্সা কোচ জাভি ঠিক মতো কথাও বলেন না।  বার্সেলোনার কিছু সংবাদপত্র রকের পারফর্ম নিয়ে সমালোচনা করেছে।  এ প্রসঙ্গে কিউরি ভিনিসিয়াসের উদাহরণ টেনেছেন।  রিয়াল মাদ্রিদে ভিনিসিয়াস প্রথম দুই মৌসুম ঠিক মতো পারফর্ম করতে না পারলেও ধীরে ধীরে হয়ে উঠেছেন রিয়ালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়।

কিউরি আরও জানিয়েছেন বার্সার থেকেও বেশি অর্থে রকের জায়গায় যাওয়ার সুযোগ ছিলো। তবে এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডের স্বপ্ন ছিলো বার্সেলোনায় খেলা।  কিন্তু জাভি তার মন ভেঙ্গে দিয়েছে। এমন অবস্থায় রককে যদি বার্সেলোনা লোনে পাঠায় তাহলে সেটি তার ভবিষ্যতের জন্য আরও বিপজ্জনক হবে।  কারণ অন্য দল তাকে নিজেদের মনে করবে না এবং তার ঠিক মতো যত্নও হবে না।

Advertisement

এমন অবস্থায় রকের ভবিষ্যৎ নিয়ে  কিউরি বলেছেন সবচেয়ে ভালো হয় রক বার্সায় থাকুক এবং তাকে নিয়মিত খেলার সময় দেওয়া হোক।  আর বার্সা তা না করে যদি রককে লোনে অন্য ক্লাবে পাঠাতে চায় তাহলে স্থায়ী ভাবে রককে বার্সা থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে।

 

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version