Connect with us

বাংলাদেশ

KGF Chapter 2 : ২৫ কেজিতে সঞ্জয় দত্ত

Published

on

তিন বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে মুক্তি পেতে চলেছে ‘কেজিএফ চ্যাপ্টার টু’। ছবিটি ঘিরে ভক্তদের উত্তেজনা ব্যাপক। এ তিন বছরে ভারতের সবচেয়ে আলোচিত ও প্রতীক্ষিত সিনেমাও ছিলো এটিই। তার প্রমাণ মিলেছে সম্প্রতি প্রকাশে আসা সিনেমাটির ট্রেইলারে।

এবার কেজিএফ-টুতে দেখা মিলবে বলিউডের দুই সুপার- স্টার সঞ্জয় দত্ত ও রাবিনা ট্যান্ডনের। সঞ্জয়দত্ত মানেই বিশেষ কিছু! ভক্তরা কখনোই নিরাশ হননি এ অভিনেতার কাছ থেকে।

সাঞ্জুবাবা এ ছবিতে দিনের পর দিন কাজ করেছেন ২৫ কেজি ওজনের পোশাক পরে। এ থেকেই বোঝাই যায়, কতটা শ্রম দিয়েছেন তিনি ‘কেজিএফ চ্যাপ্টার টু’-তে।

পরিচালক নবীন জানান, গুজব নয় সত্যিই প্রতিটা দিনই ২৫ কেজি ওজনের পোশাক পরে দিনভর সেটে কাজ করেছেন সঞ্জয় দত্ত। ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় যেত তার প্রস্তুতি নিতে। কিন্তু ছিল না কোনো বিরক্তি বা অস্বস্তি। তার চোখে মুখে যোদ্ধার ছাপই ধরা পরেছে সবসময়।

তিনি আরও বলেন, লাইট ক্যামেরা অ্যাকশনের সঙ্গে সঙ্গে সব চ্যালেঞ্জকে পাশে সরিয়ে রেখে সঞ্জয় নিজের চরিত্রকে যেভাবে তুলে ধরেছেন, তা দর্শকদের নজর কাড়বে অবশ্যই। এখন কেবল প্রেক্ষাগৃহে আসার অপেক্ষায় সিনেমাটি।

Advertisement

এর আগে, গেলো ২৭ মার্চ মুক্তি পায় প্রতীক্ষিত সিনেমা ‘কেজিএফ চ্যাপ্টার ২’-এর ট্রেলার। সিনেমাটি মুক্তি পাবে আসছে ১৪ এপ্রিল।  চ্যাপ্টার ১’-এর যশের চরিত্র রকির উত্থান দেখানো হয়েছিল। এরপর থেকেই ‘চ্যাপ্টার ২’র কাহিনি শুরু। পুরনো গল্পের সূত্র ধরেই ট্রেলারের শুরুটা দেখানো হয়।

রবিনা ট্যান্ডনের চরিত্রটিকে উপস্থাপন করা হয় দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে। এরপরই আধিরারূপে আসে সাঞ্জুবাবার ঝলক। এ সিনেমায় তিনি যশের শত্রু। শেষে আসেন নায়ক যশ। ট্রেলার দেখেই বোঝা যাচ্ছে লড়াই-হিংসাকে নতুন কোনো মাত্রা দেয়া হবে ‘কেজিএফ চ্যাপ্টার ২’তে।

নতুন সিনেমায় কেজিএফ অর্থাৎ কোলার গোল্ড ফিল্ডের ত্রাতা হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে রকিকে। গরুড়কে মেরে ফিল্ডের নায়ক হয়ে ওঠেন তিনি। এবার রকির মুখোমুখি আধিরা (সঞ্জয় দত্ত), সঙ্গে রশ্মিকা সেনের (রাবিনা ট্যান্ডন) রাজনৈতিক প্রভাব।

অনন্যা চৈতী

Advertisement

টলিউড

‘মুঠোফোনে জালিয়াতি’ সতর্ক করলেন আলিয়ার মা

Published

on

আজ কাল মুঠোফোনের মাধ্যমে বহু মানুষই জালিয়াতির শিকার হচ্ছেন। অচেনা নম্বর থেকে ফোন করে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনা প্রায়ই ঘটে। এবার সেই জালিয়াতির নিশানায় ছিলেন অভিনেত্রী আলিয়া ভটের মা সোনি রাজ়দান।  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই কথা বললেন সোনি রাজদান।

‘আমাদের চারপাশে বড় জালিয়াতি চলছে। একজন আমায় ফোন করে বললেন, তিনি দিল্লি পুলিশ থেকে কথা বলছেন।

তিনি বললেন, আমি নাকি বেআইনি মাদক অর্ডার করেছি। আমার আধার কার্ডের নম্বর জিজ্ঞাসা করলেন। আমারই পরিচিত কয়েক জনের কাছে এই ধরনেরই ফোন কল এসেছিল। ইনস্টাগ্রামে এক পোস্ট তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।

আলিয়ার মা আরও বলেন ‘তারা ফোন করে ভয় পাইয়ে দেন। এই ধরনের কথা বলে টাকা হাতিয়ে নিতে চান। এই ধরনের ফাঁদে পা দেবেন না। তাদের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না। আমি কয়েক জনকে জানি, যারা তাদের কথার ফাঁদে পড়েছেন এবং বহু টাকা হারিয়েছেন। অন্য কেউ যাতে এই বিপদে না পড়েন, তাই এই পোস্টে জানালাম।’

এই ধরনের জালিয়াতি নিয়ে সচেতন থাকার কথা বলে সোনি জানান, ‘এই ধরনের ফোন এলে স্বাভাবিক ভাবেই বোঝা যায় না। বিশ্বাস করুন, আমিও প্রথমে ভেবেছিলাম, এই ফোনের মধ্যে কোনও সত্যতা আছে। আমি এক জনের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম যে, এটা আসলে জালিয়াতি করার উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। তাই আমি এড়িয়ে গিয়েছি। দিন দিন এই ধরনের জালিয়াতি আরও বাড়ছে। তাই সতর্ক থাকুন।’

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

এমপি আজিম কলকাতায় গিয়েছেন, এসে পড়বেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

আমাদের এনএসআই কাজ করছে। ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়েছে। উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। তিনি পুরনো মানুষ, একজন সংসদ সদস্য, বুঝে শুনেই তো চলেন। পাশের দেশ ভারতে গেছেন। এমন তো না মায়ানমার গেছেন, যে মারামারি লেগেছে। আমার মনে হয় তিনি এসে পড়বেন বলে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

রোববার (১৯ মে) গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। সংসদ সদস্য কলকাতায় গিয়েছেন, এসে পড়বেন।

এদিকে গত ৩ দিন ধরে এমপির সঙ্গে তার পরিবারের যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আব্দুর রউফ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া ঘটনাটি তিনি আজ রাজধানীর মিন্টু রোডে ডিবি কার্যালয়ে গিয়েও অভিহিত করেন।

কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. আবু আজিফ গণমাধ্যমে জানান, আমরা মৌখিক ভাবে শুনেছি সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার চকিৎসার জন্য ভারতে গিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে তার পরিবারের পক্ষ থেকে কোন লিখিত অভিযোগ করা হয়নি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ভারতে ‘নিখোঁজ’ এমপি আনারের সর্বশেষ অবস্থান জানালো ডিবি

Published

on

ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তার ব্যবহৃত ভারতীয় নম্বরের সর্বশেষ অবস্থান মুজাফফরাবাদ অর্থাৎ উত্তর প্রদেশে। প্রতিনিয়ত ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। এ বিষয়ে ভারতীয় পুলিশ যথেষ্ট সহযোগিতা করছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়ন্দা পুলিশ (ডিবি)।

রোববার (১৯ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

ডিবিপ্রধান বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার রোববার (১২ মে) দর্শনার গেদে সীমান্ত দিয়ে কলকাতা যান। কলকাতায় তার পরিচিত গোপাল নামে একজনের বাসায় ওঠেন। পরদিন ১৩ মে সকালে নাস্তা করে ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যান। সেদিন সন্ধ্যায় কলকাতায় গোপালের বাসায় যাওয়ার কথা থাকলেও তিনি আর যাননি।

তখন থেকেই তার মেয়ে ও এপিএস আনোয়ারুল আজিমের ব্যবহৃদ ভারতীয় নম্বরে যোগাযোগ করেন। কিন্তু তারা যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হন। তার হোয়াটসঅ্যাপে থেকে মেসেজ আসে, ‘তিনি দিল্লিতে আছেন, ওমুক-তমুকের সঙ্গে দেখা হবে।’ কিন্তু এই মেসেজগুলো তার পরিবার বিশ্বাস করছে না।

হারুন অর রশীদ বলেন, আমি বিষয়টি দুদিন আগেই জানতে পারি। ভারতীয় একজন ভদ্রলোক এমপিরও পরিচিত, তিনি আমাকে টেলিফোন করে তাকে না পাওয়ার বিষয়টি জানান। জানার পর ভারতীয় বিশেষ টাস্তফোর্স-এসটিএফ’র সঙ্গে যোগাযোগ করি। ভারতীয় থানা পুলিশসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও কথা বলেছি।

Advertisement

ডিবিপ্রধান বলেন,আনোয়ারুল আজিমের একটি বাংলাদেশি ও আরেকটি ভারতীয় নম্বর ছিল। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল ৭টার দিকে তার নম্বর থেকে দুটি কল আসে। একটি আসে তার এপিএসের নম্বরে, আরেকটি ফোনকল আসে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর নম্বরে। কিন্তু তখন দুজনের কেউই কল ধরতে পারেননি।

‘ভারতীয় পুলিশের সহযোগিতায় জানতে পেরেছি, আনোয়ারুল আজিমের ভারতীয় নম্বরের লোকেশন মুজাফফরাবাদ, অর্থাৎ উত্তর প্রদেশ। সবকিছু মিলিয়ে আমরাও খোঁজখবর রাখছি।’

হারুন অর রশীদ আরও বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের মেয়ে আমাদের কাছে এসেছেন। আনোয়ারুল আজিম তার ব্যবহৃত নম্বরটি মাঝে মাঝে খুলছেন আবার মাঝে মাঝে বন্ধ করছেন। কারা কাজটি করছেন, তিনি কোনো ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়েছেন কি না- সবকিছুই গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। জিকেএস

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version