Connect with us

জাতীয়

ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু

Published

on

অবশেষে রাজধানী ঢাকা থেকে পর্যটন নগরী কক্সবাজারগামী ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হয়। এদিন অনলাইন এবং কাউন্টারে ১, ২ ও ৩ ডিসেম্বরের টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অনলাইনে দেখা গেছে, টিকিট বিক্রি শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যে ১ ডিসেম্বরের টিকিট বিক্রি শেষ হয়ে গেছে।

রেলওয়ের টিকিট বিক্রির ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, কক্সবাজার-ঢাকা-কক্সবাজারের যাত্রীরা ৮ ঘণ্টা ৫০ মিনিটে গন্তব্যে পৌঁছে যাবেন।

গত ১১ নভেম্বর সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০২ কিলোমিটার রেলপথ উদ্বোধন করেন। এরমাধ্যমে প্রকল্প অনুমোদনের প্রায় সাড়ে ১৩ বছর পর বাংলাদেশ রেলওয়ে নেটওয়ার্কের ৪৮তম জেলা হিসেবে যুক্ত হয় কক্সবাজার।

Advertisement

নিয়ম অনুযায়ী, ১ ডিসেম্বর ট্রেন চালু হলে ২১ নভেম্বর অর্থাৎ ১০ দিন আগেই টিকিট বিক্রি কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যথাসময়ে ট্রেনটি বাণিজ্যিক চলাচল অনুমোদন না হওয়া, চট্টগ্রামের যাত্রীদের জন্য আসন রাখা নিয়ে সৃষ্ট সংশয়ের কারণে কক্সবাজার এক্সপ্রেসের টিকিট বিক্রি কার্যক্রম যথা সময়ে শুরু করতে পারেনি রেলওয়ে।

গত ১৯ নভেম্বর ঢাকা-কক্সবাজার রুটে নতুন আন্তঃনগর ট্রেন চলাচলের অনুমোদনের প্রস্তাব দেয়া হলেও সেটি অনুমোদন হয় ২১ নভেম্বর। এরপর সেটি রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের চিফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট (সিওপিএস) এর অনুমোদন নিয়ে প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তার (সিসিএম) অনুমোদন সাপেক্ষে টিকিট বিক্রি প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। সিদ্ধান্তটি রেলওয়ে টিকিট বিক্রির সঙ্গে যুক্ত সহজ ডটকমের কাছে পাঠানো হয়েছে। সফটওয়্যারে কোচ অনুযায়ী সিট বিন্যাস ও ভাড়া সংযুক্ত করে বৃহস্পতিবার থেকে কক্সবাজারের প্রথম ট্রেনের টিকিট বিক্রি কার্যক্রম শুরু করা হবে।

কক্সবাজার থেকে ৮১৩ নম্বর ট্রেনটি দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে বিকেল ৩টা ৪০ মিনিটে। চট্টগ্রামে ২০ মিনিট বিরতি দিয়ে বিকেল ৪টায় ছেড়ে বিরতিহীনভাবে ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছাবে রাত সাড়ে ৮টায়। ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে ৩ মিনিট বিরতি দিয়ে রাত ৮টা ৩৩ মিনিটে ছেড়ে ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছাবে রাত ৯টা ১০ মিনিটে।

অন্যদিকে ৮১৪ নম্বর ট্রেনটি ঢাকা রেলওয়ে স্টেশন থেকে রাত সাড়ে ১০টায় ছেড়ে বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছাবে রাত ১০টা ৫৩ মিনিটে। সেখানে ৫ মিনিট বিরতি দিয়ে রাত ১০টা ৫৮ মিনিটে ছেড়ে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে রাত ৩টা ৪০ মিনিটে। সেখানে ২০ মিনিট বিরতি দিয়ে রাত ৪টায় ছেড়ে কক্সবাজার স্টেশনে পৌঁছাবে সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে।

Advertisement

জাতীয়

শহীদ মিনারে হায়দার আকবর খান রনোর প্রতি শ্রদ্ধা আজ

Published

on

প্রবীণ বাম রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা হায়দার আকবর খান রনোর প্রতি আজ সোমবার (১৩ মে) শ্রদ্ধা জানাবেন সর্বস্তরের মানুষ্। শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তার মরদেহ বেলা ১১ টায় রাখা হবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে।সেখানে বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা গার্ড অব অনার দেয়া হবে।এরপর তার জানাজা ও দাফন হবে।

সিপিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা হয়, আজ সকাল ১০টায় হায়দার আকবর খান রনোর মরদেহ প্রথমে রাজধানীর পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় মুক্তিভবনে আনা হবে। সেখানে দলের পক্ষ থেকে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে।

এরপর শোক শোভাযাত্রা নিয়ে মরদেহ নেয়া হবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সেখানে বেলা সাড়ে ১১টায় তাকে গার্ড অব অনার দেয়া হবে। এরপর সেখানে সর্বস্তরের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মরদেহ রাখা হবে।

বেলা দেড়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে হায়দার আকবর খান রনোর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে তাকে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আকবর খান রনো ৮২ বছর বয়সে শনিবার রাত ২টা ৫ মিনিটে রাজধানীর হেলথ এন্ড হোপ হাসপাতালে মারা যান।

Advertisement

রনো একমাত্র মেয়ে রানা সুলতানাসহ বিপুল সংখ্যক আত্মীয়-স্বজন,গুণগ্রাহী ও শুভাকাঙ্খী রেখে গেছেন।

হায়দার আকবর খান রনো ১৯৪২ সালের ৩১ আগস্ট কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি যখন ১৯৬০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের ছাত্র ছিলেন, তখনই কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন।

১৯৬৩ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত তিনি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬৬ সালে তিনি সরাসরি শ্রমিক আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন।

হায়দার আকবর খান রনো রাজনীতি, অর্থনীতি, দর্শন এমনকী সাহিত্য ও বিজ্ঞানের ওপরও অনেকগুলো বই লিখেছেন। তিনি ২০২২ সালে ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে সদস্য সংগ্রহ করছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে সদস্য সংগ্রহ করছে। এ কারণে শুধু বাংলাদেশ নয়, আশপাশের দেশগুলোতেও সমস্যা তৈরি হয়েছে। কারণ,সন্ত্রাসীদের নিজস্ব একটি পরিকল্পনা এবং চেইন থাকে। বললেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

রোববার (১২ মে) কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়ে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গাদের কারণে পরিবেশ,আইনশৃঙ্খলার বিঘ্ন ঘটছে। অনেক রোহিঙ্গা মাদক ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড জড়িয়ে গেছে। যার ফলে পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে দিনদিন।

প্রত্যাবাসন ইস্যুতে মন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার সব সময় রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে সম্মত। কিন্তু গত ৭ বছরে একজনকেও নিয়ে যায়নি। সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কথা বলেছে যাতে মিয়ানমারকে তারা চাপ প্রয়োগ করে।

তিনি বলেন, মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ সংঘাত গত ৭০ বছর ধরে ছিল। এখন এটাকে প্রত্যাবাসনে অজুহাত হিসেবে দেখানোর সুযোগ নেই।

Advertisement

ডোনাল্ড লু এর সফর সম্পর্কে হাছান মাহমুদ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে চমৎকার। এ সম্পর্ক আরও উচ্চতায় নিয়ে যেতে বাংলাদেশে আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। বাংলাদেশের চেষ্টা থাকবে এ সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার।

তিনি আরও বলেন, সংসদ নির্বাচনের পর অদৃশ্য শক্তির ওপর নির্ভর শুরু করেছে বিএনপি। তারা এখন তাবিজ ও দোয়ার দিকে ঝুঁকে পড়েছে।

প্রসঙ্গত, মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ১৩৮ সদস্যকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

বাংলাদেশ এআইয়ের অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

Published

on

বাংলাদেশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে (এআই) স্বাগত জানায়, তবে এর অপব্যবহার রোধে কিছু সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমরা এআইকে স্বাগত জানাই, তবে এর অপব্যবহার রোধ করার জন্য আইন প্রণয়নের মাধ্যমে আমাদের কিছু সুরক্ষা ব্যবস্থা নিতে হবে।

রোববার (১২ মে) গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশে অ্যাপোস্টোলিক নুনসিও অফ দ্য হোলি সি’র আর্চবিশপ কেভিন এস র‌্যান্ডালের সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। এখানে মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধরা শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। ‘আমরা সবাই মিলে আমাদের উৎসব উদযাপন করি।’

শেখ হাসিনা আর্চবিশপ কেভিন এস র‌্যান্ডালের মাধ্যমে পোপকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। আর্চবিশপ র‌্যান্ডাল জলবায়ু পরিবর্তন ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ও পদক্ষেপের প্রশংসা করেন।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বেঠকে উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version