Connect with us

দেশজুড়ে

দিনাজপুরে বাসে আগুন

Published

on

দিনাজপুরে একটি বাসে আগুন দিয়েছে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। তবে যাত্রী না থাকায় কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) দিনগত রাতে জেলার মির্জাপুর বাস টার্মিনালে ওই ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ মো. জিন্নাহ আল মামুন।

তিনি জানান, রাতে বাস পরিস্কার করে হোটেলে খেতে গিয়েছিলেন হেল্পার। এমন সময় আগুন দেয়ার খবর পেয়ে ছুটে এসে দেখেন বাস জ্বলছে।

পরে স্থানীয়রা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসকে জানালে তারা এসে আগুন নেভায়।

Advertisement

ঢাকা

নরসিংদী দেওয়ানী আদালতে প্রথম ভিডিও কনফারেন্সে সাক্ষ্য গ্রহণ

Published

on

নরসিংদীতে দেওয়ানী আদালতে প্রথম ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। সোমবার (০৮ জুলাই) নরসিংদী সিনিয়র সহকারী জজ মুনিয়া জাহিদ নিশা এর আদালতে  বিবাদী পক্ষের ২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।

সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে মামলাটি যুক্তিতর্কের জন্য পরবর্তী তারিখ ধার্য্য করেন বিচারক মুনিয়া জাহিদ নিশা। চলতি মাসের ২৪ তারিখ যুক্তিতর্কের পরবর্তী শুনানি ধার্য করা হয়েছে।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, নরসংদী পলাশ উপজেলার জনতা জুট মিলস বিদ্যাপিঠ এর অপসারণকৃত শিক্ষক ২০২১ সালে নরসংদীর পলাশ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে একটি দেওয়ানী মামলা দায়ের করেন। মামলার বাদীপক্ষের সাক্ষী গ্রহন শেষে বিবাদী পক্ষের সাক্ষ্য গ্রহন আজ ধার্য ছিল। বিবাদীপক্ষের ১ জন সাক্ষী মহিলা হওয়ায় এবং অপর সাক্ষী সেমিস্টার পরীক্ষা থাকায় আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি। এ কারণে মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তি জন্য আদালত “আদালত কর্তৃক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার আইন, ২০২০” এর আলোকে ভিডিও কনফারেন্সেরর মাধ্যমে সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন করেন।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী গোলাম মাসুম জানান, বিবাদী পক্ষের আইনজীবী এম. নাদিম হোসেন খান নাঈম ২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গ্রহণের জন্য আবেদন করিলে বিচারক আবেদন মঞ্জুর করে হোয়াটসঅ্যাপ এর মাধ্যমে সাক্ষ্য গ্রহন করেন এবং বাদীকে জেরা করেন ফলে মামলাটি এখন শেষের পর্যায়ে আছে।

নরসিংদী জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম রিপন বলেন, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ করায় মামলা জট কমবে। এতে জনগণ উপকৃত হবে। এ পদ্ধতিতে মামলার কার্যক্রম পরিচালনা অব্যহত রাখার আহ্বান জানান তিনি।

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রংপুর

বন্যার পানিতে কালভার্ট ও সড়ক ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

Published

on

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার চর গোরকমন্ডল আবাসন গামী সড়কে নির্মিত ১০ ফিট দৈর্ঘ্যের কালভার্টটি বন্যার পানির তীব্র স্রোতে ভেঙে গেছে। সেই সাথে পানির তোড়ে বিলীন হয়েছে প্রায় ১৩০ মিটার সড়ক। সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় দুইদিন ধরে চরম বিপাকে পড়েছেন আবাসনের বাসিন্দাসহ ওই এলাকার তিন শতাধিক পরিবার।

গেলো শনিবার (৬ জুলাই) রাতে আকস্মিকভাবে কালভাট দিয়ে বন্যার পানি প্রবেশ করে রাস্তাসহ কালভাট ভেঙে যায় বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. হাছেন আলী।

সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার চর গোরকমন্ডল এলাকার আবাসন গামী সড়কের প্রায় ১৩০ মিটার জায়গা ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। ফলে আবাসনের বাসিন্দাসহ এলাকাবাসী কলাগাছের ভেলা দিয়ে অতি কষ্টে পারাপার হচ্ছেন।

স্থানীয় আব্দুল মালেক ও হাজরা খাতুন জানান, এই সড়কটি ছিল আবাসন ও আশপাশের এলাকার কয়েক হাজার মানুষের চলাচলের একমাত্র সড়ক। শিক্ষার্থীদের স্কুল- কলেজ যাওয়া আসা, গ্রামবাসীর হাট- বাজার যাতায়ত, কৃষি পণ্য আনা নেয়া, অসুস্থ রোগীর চিকিৎসা সেবা সবকিছুই নির্ভর করতো এই রাস্তার উপর।

ওই এলাকায় চলতি এইচ এস সি পরীক্ষার্থী মিজানুর রহমান ও শহিদুল ইসলাম জানান, সড়ক ভেঙে যাওয়ায় আমরাসহ এলাকার কমলমতি শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। এই দুই শিক্ষার্থী দ্রুত ভাঙা অংশে ব্রীজ নির্মাণের দাবী জানান।

Advertisement

ইউপি চেয়ারম্যান হাছেন আলী জানান, প্রতি বছর বন্যার সময় ধরলার পানি ঢুকে কালভার্টের দুইপাশ ভেঙে যেত। সেকারনে সেখানে একটি বড় ব্রীজ নির্মাণের আবেদন করা হয়েছিল। ব্রীজের টেন্ডারও হয়েছে। কিন্তু তার আগেই বন্যায় কালভার্ট সহ অনেক দুর রাস্তা ভেঙে গেল। ফলে গ্রামবাসীর সাময়িক কষ্ট হচ্ছে। পানি নেমে গেলে সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রংপুর

নির্মাণাধীন সেপটিক ট্যাংকের পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

Published

on

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে নির্মাণাধীন সেপটিক ট্যাংকের পানিতে ডুবে দেড় বছর বয়সের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। নিহত শিশুর নাম রোজা মনি। সে ওই গ্রামের আহিদুল ইসলামের মেয়ে।

সোমবার (৮ জুলাই) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের চর বড়লই গ্রামের ওয়াপদা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নওয়াবুর রহমান।

চর বড়লই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শাহ আলম জানান, সোমবার সকাল দশটার দিকে শিশুটির মা শিল্পী বেগম রান্না ঘরে ভাত খাচ্ছিলেন। এসময় সকলের অগোচরে রোজ মনি ঘর থেকে বের হয়ে উঠানের নির্মাণাধীন সেপটিক ট্যাংকে পড়ে যায়। ভাত খাওয়া শেষে শিল্পী বেগম বের হয়ে সেপটিক ট্যাংকের পানিতে রোজা মনির মরদেহ ভেসে থাকতে দেখে চিৎকার শুরু করেন। পরে বাড়ির লোকজন এসে ট্যাংকের পানি থেকে শিশুটির নিথর দেহ উদ্ধার করে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version