Connect with us

টলিউড

সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার মন্ত্র জানালেন ‘ইষ্টি কুটুম’র বাহা

Published

on

সুদীপ্তা-চক্রবর্তী-,-স্বর্ণশেখর-জোয়ারদার

আসলে সুতো বেশি জোরে টেনে রাখতে নেই। একটু ঢিলে করে রাখতে হয়, তাহলেই আর তা ছেঁড়ে না। আর সম্পর্কের বুনিয়াদ হল একে অন্যের প্রতি সম্মান এবং বিশ্বাস। এমনটাই জানালেন কলকাতার জনপ্রিয় টিভি সিরিয়ালের অভিনেত্রী সুদীপ্তা চক্রবর্তী। যাকে সবাই ‘ইষ্টি কুটুম’র বাহা নামেই বেশি চিনে।

ইদানীং যত না প্রেম বা বিয়ের খবর শোনা যায়, তার থেকেই বেশি উঠে আসে ভাঙনের কথা। বিশেষত সিনেমায় পাড়ায় ডিভোর্স আর ‘ব্রেকআপ’-এর কথা তো প্রায়ই শুনতে পাওয়া যায়। কিন্তু আবার এমন অনেক সম্পর্ক আছে যা বহু চড়াই উতরাইয়ের মাঝে টিকে গিয়েছে।

১৭ ডিসেম্বর ১৪ বছর পূর্ণ হলো অভিনেত্রী সুদীপ্তা চক্রবর্তী এবং স্বর্ণশেখর জোয়ারদারের প্রেমের গল্প। বিশেষ দিনে দু’জনের একটি আদুরে ছবি পোস্ট করেছেন সুদীপ্তা।

প্রায় ১১ বছর ধরে লুকিয়ে প্রেম করেছেন তারা। ইন্ডাস্ট্রিরও কেউ জানতেন না তাদের সম্পর্কের কথা। এই বিশেষ দিনে কী করছেন তারা? আর ১৪ বছর এ ভাবে সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখার মন্ত্রই বা কী?

ভারতীয় এক গণমাধ্যমকে সুদীপ্তা বললেন, “আসলে সুতো বেশি জোরে টেনে রাখতে নেই। একটু ঢিলে করে রাখতে হয়, তা হলেই আর তা ছেঁড়ে না। আর সম্পর্কের বুনিয়াদ হল একে অন্যের প্রতি সম্মান এবং বিশ্বাস।

Advertisement

এই দিনটা প্রতি বছর আমরা পার্ক স্ট্রিটের কোনও এক রেস্তরাতে খেতে যাই। তবে এ বছর হবে না। সব বন্ধুরা বাড়িতে এসেছে। তাই বাড়িতেই বিরিয়ানি রান্না হচ্ছে। আরও অনেক কিছু আছে বিশেষ দিনের মেনুতে।”

তবে এত কিছুর মাঝে উপহার নিয়ে তাদের কোনও মাথাব্যথা নেই। এত বছরের সম্পর্কে এগুলো খুবই ছোট ব্যাপার। অনেক দিন হল সুদীপ্তাকে তেমন কোনও সিরিয়ালে দেখা যায়নি। তবে স্বর্ণশেখর পরিচালিত বেশ কিছু ছবির নায়িকা সুদীপ্তা।

টলিউড

আমার প্রথম প্রেম, প্রথম মনভাঙা, কার কথা বললেন দেবলীনা?

Published

on

সসপ্যান-এ টগবগ করে ফুটছে দুধ। তৈরি হচ্ছে চা। শহর কলকাতার রাস্তার ধারে এই চিত্রটা নিত্যদিনের। রাস্তায় দাঁড়িয়ে এই ভাঁড়ে চা খাওয়ার মজাই আলাদা। সম্প্রতি ফুটপাতে দাঁড়িয়ে এভাবেই কোনও এক বান্ধবীর সঙ্গে গল্প করতে করতে চায়ে চুমুক দিতে দেখা গেলো দেবলীনা কুমারকে।

পরনে পিওর সিল্ক শাড়ি, সঙ্গে দড়ি বাঁধা হল্টার নেক ব্লাউজ, পায়ে স্নিকার্স, চোখে রোদচশমা। একপ্রকার খোলা পিঠে শাড়ির আঁচল ফেলে ট্রাম ডিপো সংলগ্ন এলাকা ধরে হাঁটতে দেখা গেলো দেবলীনা কুমারকে। তারপর টুক করে উঠে পড়লেন ট্রামে। গালে হাত দিয়ে ট্রামের জানালার বাইরে দিয়ে তাকাতে তাকাতে উদাস হয়ে পথ চলা। ভিডিওটির ব্যাকগ্রাউন্ডে রবীন্দ্রনাথের ‘আমার মন মানে না’ গান জুড়েছেন দেবলীনা কুমার।

কলকাতা বেড়ানোর এই ভিডিওটি পোস্ট করে দেবলীনা লিখেছেন, ‘আমার শহর কলকাতা My city Kolkata জানে আমার প্রথম প্রেম, প্রথম মনভাঙা, আমার সুখ-দুঃখ সবকিছুর সাক্ষী আমার এই শহর।’

দেবলীনার এই ভিডিওর নিচে কমেন্টের বন্যা বয়ে গেছে। দেবলীনার রূপে মুগ্ধ বহু নেটনাগরিক। অনেকেই আবার অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পীর শাড়িটির প্রশংসা করেছেন। তবে তারই মধ্যে কিছু ট্রোলার তো সর্বত্র বিরাজমান। একজন লিখেছেন, ‘এমা ব্লাউজ পরেননি।’ কেউ আবার শুধুই হেসেছেন।

উল্লেখ্য, তৃণমূল নেতা দেবাশিস কুমারের মেয়ে হলেন দেবলীনা কুমার। তবে রাজনীতির দিকে পা বাড়ননি তিনি। বরং বিনোদনের দুনিয়ায় অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত তিনি। তবে দেবলীনার আরেক পরিচয় হল তিনি নৃত্যশিল্পী। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্র নৃত্যেরই অধ্যাপক তিনি। বেশকিছুদিন আগে PhD-ও কমপ্লিটও করেছেন দেবলীনা। ব্যক্তিগত জীবনে গৌরব চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী তিনি, অর্থাৎ উত্তমকুমারের বাড়ির বউমা।

Advertisement

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

রেশন দুর্নীতি মামলায় ইডির তলব নিয়ে যা বললেন ঋতুপর্ণা

Published

on

এবার রেশন দুর্নীতি মামলায় নাম জড়ালো টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর। আসছে ৫ জুন অভিনেত্রীকে ইডির সদর দফতর সিজিও কমপ্লেক্সে ডাকা হয়েছে। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) অফিসে বেলা ১১টায় হাজির থাকতে বলা হয়েছে অভিনেত্রীকে।

এখন পর্যন্ত রেশন দুর্নীতির অভিযোগে রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য, রেশন ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান-সহ শাসকদলের কয়েক জন নেতা ও তাদের ঘনিষ্ঠরা গ্রেপ্তার হয়েছেন।

হঠাৎই দুর্নীতি মামলায় ঋতুপর্ণার নাম আসায় অবাক হয়েছেন অভিনেত্রীর ভক্ত অনুরাগীরা। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও ইডির অফিসে হাজিরা দিতে হয়েছিল ঋতুপর্ণাকে।

২০১৯ সালে রোজভ্যালি কাণ্ডে শুধু ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত নন, ডাক পড়েছিল প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়েরও। রোজভ্যালির কর্ণধার গৌতম কুণ্ডু একসময় বেশ কিছু বাংলা সিনেমার প্রযোজনা করেছিলেন। তাতে অভিনয় করেছিলেন ঋতুপর্ণা, প্রসেনজিৎ-সহ একাধিক শিল্পী। আর সেই সংক্রান্ত আর্থিক লেনদেনের খোঁজ নিতেই তিনি গিয়েছিলেন ইডি অফিসে। এখানেই শেষ নয়, অভিনেত্রীর সংস্থার সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছিল রোজভ্যালি গোষ্ঠীর।

চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখের বাড়িতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছিলেন ইডির কর্মকর্তারা। সেই রেশন দুর্নীতি মামলার সঙ্গে ঋতুপর্ণা কীভাবে যুক্ত, তা স্পষ্ট জানা যায়নি।

Advertisement

বর্তমানে আসন্ন সিনেমা অযোগ্য’র মুক্তি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছেন এই অভিনেত্রী। ইডির তলবের বিষয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমকে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘আমি এ বিষয় কিছুই জানি না। রেশন দুর্নীতি কী? সে সম্পর্কে আমার কোনও ধারণা নেই। আমার কলকাতার বাড়িতেও কোনও চিঠি আসেনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘সামনে নতুন ছবি আসছে। তার মাঝে এই খবর। আমার সম্মানহানি হল। একজন অভিনেত্রী যিনি সারা জীবন পরিশ্রম করে চলেছেন, তার সম্পর্কে হঠাৎ এমন বলে দেওয়া অন্যায়।’

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

প্রখ্যাত বাঙালি নির্মাতা ঋতুপর্ণ ঘোষের প্রয়াণ দিবস আজ

Published

on

ঋতুপর্ণ ঘোষ বাঙালি পরিচালকদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়, আলোচিত ও বিতর্কিত চলচ্চিত্র পরিচালকদের একজন। তাঁর বৈচিত্র্যময় জীবন অনেকে সাদরে গ্রহণ করেছেন, অনেকের কৌতূহলের খোরাক জুগিয়েছে। আবার অনেকে আড়চোখে তাকিয়ে বা দূরে থেকে সমালোচনা করেছেন। কিংবদন্তী এই নির্মাতার ১১ তম প্রয়াণ দিবস আজ।  ২০১৩- এর ৩০ মে স্বনামধন্য তাঁর জীবনাবসান হয়।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির ছাত্র ঋতুপর্ণ ঘোষের কর্মজীবন শুরু করেছিলেন একটি বিজ্ঞাপন সংস্থার ক্রিয়েটিভ আর্টিস্ট হিসেবে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম সিনেমা ‘হিরের আংটি’। দ্বিতীয় ছবি ‘উনিশে এপ্রিল’ মুক্তি পায় ১৯৯৪ সালে। এই ছবির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।

এরপর একে একে ‘শুভ মহরত’ (২০০৩), ‘রেইনকোট’ (২০০৪), ‘অন্তরমহল’ (২০০৫), ‘দ্য লাস্ট লিয়ার’ (২০০৭), ‘খেলা’ (২০০৮), ‘সব চরিত্র কাল্পনিক’ (২০০৮), ‘আবহমান’ (২০০৯), ‘নৌকাডুবি’ (২০১০), ‘মেমোরিজ ইন মার্চ’ (২০১১), ‘চিত্রাঙ্গদা’ (২০১২), ‘জীবনস্মৃতি’ (২০১২) ছবি পরিচালনার মধ্য দিয়ে নিজেকে কিংবদন্তি পরিচালক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন।

দীর্ঘ কর্মজীবনে ১২টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়া বার্লিন, লোকার্নো, শিকাগো, বুসান, বোম্বে প্রভৃতি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব থেকে একাধিক আন্তর্জাতিক পুরস্কারসহ অসংখ্য সম্মাননা অর্জন করেন গুনী এই নির্মাতা।

সিনেমা পরিচালনা ছাড়াও ঋতুপর্ণ ঘোষ প্রথম অভিনয় করেন হিমাংশু পারিজা পরিচালিত ওড়িয়া ছবি ‘কথা দেইথিল্লি মা কু’তে। ২০১১ সালে তিনি কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের আরেকটি প্রেমের গল্প এবং সঞ্জয় নাগের ‘মেমোরিজ ইন মার্চ’ ছবিতে অভিনয় করেন। এ ছাড়া তাঁর পরিচালিত ও মুক্তিপ্রাপ্ত সর্বশেষ ছবি ‘চিত্রাঙ্গদা’তেও তিনি অভিনয় করেন।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version