Connect with us

জাতীয়

ট্রেনে আগুন সুপরিকল্পিত নাশকতা: রিজভী

Published

on

নাশকতা

তেজগাঁও রেলওয়ে স্টেশনে ঢাকাগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুন দেয়ার ঘটনা সুপরিকল্পিত নাশকতা। নাশকতাকারীরা মানবসভ্যতার শত্রুপক্ষ, এরা মানবজাতিকেই অস্তিত্বহীন করতে চায়। বললেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সহ-দপ্তর সম্পাদক মুহম্মদ মুনির হোসেনের পাঠানো এক সংবাদ বিবৃতিতে এসব কথা বলেন তিনি।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, আজ ভোরে যারা রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ট্রেনে আগুন দিয়ে চারজন যাত্রীর প্রাণপ্রদীপ নিভিয়ে দিলো তারা নিঃসন্দেহে মানুষ নামের কলঙ্ক। মহল বিশেষের প্রশ্রয় ব্যতিরেকে এ ধরনের মানবতাবিরোধী কাজ করা সম্ভব নয়। মূলত চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলন থেকে জনদৃষ্টিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে এটি কুটচাল কি না তা নিয়ে জনগণের মধ্যে গভীর সংশয় দেখা দিয়েছে।

এ ধরনের রোমহর্ষক ও পৈশাচিক কাজ কেবল অবৈধ ও গণবিরোধী শক্তির মদদেই হওয়া সম্ভব। আমি এই বর্বরোচিত ও হৃদয়বিদারক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি, ধিক্কার ও তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমরা এই ঘটনার নিরপেক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করছি।

আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির পক্ষ থেকে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনে আগুনে হতাহতের ঘটনায় জড়িত দুষ্কৃতিকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর আহ্বান জানাচ্ছি। নিহতদের বিদেহী আত্মার শান্তি এবং আহতদের আশু সুস্থতা কামনা করছি।

Advertisement

ভোরে রাজধানীর তেজগাঁও রেলওয়ে স্টেশনে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস।

জাতীয়

নতুন সেনাপ্রধান হলেন ওয়াকার-উজ-জামান

Published

on

সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আগামী ২৩ জুন থেকে তিন বছরের জন্য এ দায়িত্ব পেলেন তিনি।

মঙ্গলবার (১১ জুন) আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, আগামী ২৩ জুন থেকে বিএ-২৯০২ লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানকে (ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি, চিফ অব জেনারেল স্টাফ-সিজিএস) জেনারেল পদবিতে পদোন্নতি দিয়ে ওই দিন থেকে আগামী তিন বছরের জন্য সেনাবাহিনী প্রধান পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

ওয়াকার-উজ-জামান সেনাপ্রধানের দায়িত্বে জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ১৯৮৫ সালে ২০ ডিসেম্বর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সদস্য হিসেবে ১৩তম দীর্ঘমেয়াদী কোর্সের সঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। সামরিক জীবনের শুরু থেকেই বিভিন্ন কোর্সে ভাল ফলাফলের ক্রমধারায় তিনি ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড ও স্টাফ কলেজ, মিরপুর থেকে সাফল্যের সঙ্গে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে তিনি জয়েন্ট সার্ভিসেস কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজ, যুক্তরাজ্য থেকেও গ্রাজুয়েট হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেন। তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় প্রথম শ্রেণীতে মাস্টার্স অব ডিফেন্স স্টাডিজ (এমডিএস) সম্পন্ন করেন এবং যুক্তরাজ্যস্থ কিংস কলেজ, ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে মাস্টার্স অব আর্টস ইন ডিফেন্স স্টাডিজ ডিগ্রী অর্জন করেন।

Advertisement

তার সুদীর্ঘ ৩৯ বছরের বর্ণাঢ্য সামরিক জীবন কমান্ড, স্টাফ ও প্রশিক্ষকের অভিজ্ঞতায় পরিপূর্ণ। তিনি ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ থেকে ০৮ জুন ২০১০ পর্যন্ত ১৭ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এর উপ-অধিনায়ক ও অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। এসময় তিনি তৎকালীন বিডিআর বিদ্রোহ দমনে নিষ্ঠা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি ২৭ জুলাই ২০১১ থেকে ১১ নভেম্বর ২০১৩ পর্যন্ত দুই বছরেরও বেশি সময় ৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেডের কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি জিওসি হিসেবে ০২ এপ্রিল ২০১৪ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ পর্যন্ত তিন বছর নবম পদাতিক ডিভিশন কমান্ড করেন। এরিয়া কমান্ডার, সাভার এরিয়া ও জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) নবম পদাতিক ডিভিশন হিসেবে তিনি টানা তিন বছর অত্যন্ত সফলভাবে বিজয় দিবস প্যারেড ২০১৪, ২০১৫ ও ২০১৬ এর প্যারেড কমান্ডার এর দায়িত্ব পালন করেন। এই বিরল কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ‘সেনাগৌরব পদক’ (এসজিপি) এ ভূষিত হন।

স্টাফ হিসেবে তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামে নিয়োজিত একটি ব্রিগেড, স্কুল অব ইনফ্যান্ট্রি এন্ড ট্যাকটিকস (এসআইএন্ডটি) এবং সেনাসদরে বিভিন্ন পদবী ও নিয়োগে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি প্রশিক্ষক হিসেবে জেসিও এনসিও একাডেমি (জেএনএ), স্কুল অব ইনফ্যান্ট্রি এন্ড ট্যাকটিকস ও বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব পিস সাপোর্ট এন্ড ট্রেনিং (বিপসট) এ অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে সকল পদবীর দেশী-বিদেশী সেনাসদস্যদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আজ আরও ১৮ হাজার ৫৬৬ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে ঘর

Published

on

সংগৃহীত ছবি

আশ্রয়ণ প্রকল্প-২-এর অধীনে পঞ্চম পর্যায়ের দ্বিতীয় ধাপে আরও ১৮ হাজার ৫৬৬ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ ঘর উপহার দেওয়া হচ্ছে।মঙ্গলবার (১১ জুন) সরকারী বাসভবন গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব ঘর হস্তান্তর করবেন।

এদিন, আরও ৭০টি উপজেলা এবং ২৬টি জেলা ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করবেন সরকারপ্রধান। এর মধ্য দিয়ে ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত হতে যাচ্ছে দেশের ৫৮টি জেলা ও ৪৬৪টি উপজেলা।

প্রকল্প ‍সূত্রে জানা গেছে, ঈদুল আজহার আগেই মঙ্গলবার (১১ জুন) ১৮ হাজার ৫৬৬ ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ ঘর উপহার দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঘর হস্তান্তর উপলক্ষে কক্সবাজারের ঈদগাঁও, লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ ও ভোলার চর ফ্যাশনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হবেন সরকারপ্রধান। এর মধ্য দিয়ে দেশের ৫৮টি জেলা ও ৪৬৪টি উপজেলা ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত হতে যাচ্ছে।

প্রসঙ্গত, এর আগে মোট ছয় দফায় ৩২টি জেলার সব উপজেলাসহ ৩৯৪টি উপজেলাকে ভূমি-গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে মোট ৫৮টি জেলা ও ৪৬৪টি উপজেলা ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত হচ্ছে।

নতুন করে ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত জেলাগুলো হলো ঢাকা, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, ফরিদপুর, নেত্রকোনা, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ফেনী, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, নীলফামারী, সিরাজগঞ্জ, বগুড়া, সাতক্ষীরা, যশোর, খুলনা, নড়াইল, বাগেরহাট, বরগুনা, বরিশাল, হবিগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ।

Advertisement

আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং অন্যান্য কার্যক্রমের মাধ্যমে ঘর দেওয়ায় এখন পর্যন্ত ৪৩ লাখ ৪০ হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষ পুনর্বাসিত হয়েছে। এর মধ্যে আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে পুনর্বাসনের সংখ্যা ২৯ লাখ ১০ হাজার ২৬৫।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, কক্সবাজার সদর উপজেলায় ৭৫টি, ঈদগাঁও উপজেলায় ১৪৬টি এবং মহেশখালী উপজেলায় ৪০টি, সর্বমোট ২৬১টি ঘরের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। এগুলো নির্বাচিত ভূমিহীন ওগৃহহীণদের মাঝে মঙ্গলবার হস্তান্তর করা হবে। কক্সবাজার সদর, ঈদগাঁও ও মহেশখালী উপজেলায় আর কোনও ভূমিহীন পরিবার না থাকায় ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হচ্ছে।

নির্মিত প্রতিটি ঘরের সঙ্গে পরিবারপ্রতি ২ শতাংশ খাসজমি বিনামূল্যে বন্দোবস্ত দেওয়া হয়েছে। এই হিসেবে এখন পর্যন্ত ৯৮ দশমিক ৫০ একর খাসজমি বন্দোবস্ত দেওয়া হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ১০০ কোটি টাকারও বেশি।

১৯৭২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন নোয়াখালী (বর্তমান লক্ষ্মীপুর) জেলার রামগতি উপজেলার চরপোড়াগাছা গ্রামে ভূমি-গৃহহীন, অসহায় ছিন্নমূল মানুষের পুনর্বাসন কার্যক্রম শুরু করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

শেখ হাসিনার মুক্তির মাধ্যমেই ফিরে আসে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার

Published

on

মুক্তির পর নেতাকর্মীদের অভিবাদনের জবাব দিচ্ছেন শেখ হাসিনা। ফাইল ছবি

আজ ঐতিহাসিক ১১ জুন। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস। সেনাসমর্থিত ফখরুদ্দীন আহমদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় দীর্ঘ ১১ মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালের এই দিনে  সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি পান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপিতি শেখ হাসিনা।

এর আগে, সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই তৎকালীন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাকে রাজধানীর ধানমন্ডিতে তাঁর ‘সুধা সদন’ বাসভবন থেকে গ্রেফতার করা হয়। বন্দি থাকা অবস্থায় কারা অভ্যন্তরে শেখ হাসিনা অসুস্থ হয়ে পড়লে ওই সময় বিদেশে চিকিৎসার জন্য তাকে মুক্তি দেওয়ার দাবি ওঠে বিভিন্ন মহল থেকে। আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ক্রমাগত চাপ, দেশি-বিদেশি আন্তর্জাতিক মহলের দাবি এবং  আপসহীন মনোভাবের কারনে ফখরুদ্দীন আহমদের তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।

কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েই চিকিৎসার উদ্দেশে যুক্তরাষ্ট্রে যান শেখ হাসিনা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায়ই বঙ্গবন্ধুকন্যার অস্থায়ী জামিনের মেয়াদ কয়েক দফা বাড়ানো হয়। ২০০৮ সালের ৬ নভেম্বর দেশে ফিরলে স্থায়ী জামিন দেওয়া হয় তাকে।

পরবর্তীতে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জয়লাভ করে। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গঠিত হয় মহাজোট সরকার। পরবর্তীতে ২০১৪ ও ২০১৮ এবং সবশেষ চলতি বছরের ৭ জানুযারি অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভূমিধ্স জয় পেয়ে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনাও টানা চতুর্থবারসহ পঞ্চমবারের মতো দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

২০০৮ সালের ১১ জুন কারামুক্ত হওয়ার পরের বছর ওই দিনটিকে শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস হিসেবে পালন করে আসছে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার মুক্তির মধ্য দিয়ে এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে আসে। যুগপৎভাবে বিকাশ ঘটে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের।

Advertisement

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ও সোনার বাংলা বাস্তবায়িত হচ্ছে তাঁর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর মতোআপসহীন মনোভাব নিয়েই জাতীয় রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অগ্রযাত্রা শুরু হয়। জনগণের মুক্তি আন্দোলনে শেখ হাসিনাকে সহ্য করতে হয়েছে অনেক জেল-জুলুম ও অত্যাচার-নির্যাতন। অসংখ্যবার মৃত্যুর সম্মুখীন হতে হয়েছে তাঁকে।

জনগণের অকৃত্রিম ভালোবাসায় সব রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে দেশকে এগিয়ে নিতে অকুতোভয় নির্ভীক সেনানীর মতো নিরবচ্ছিন্নভাবে পথ চলেছেন শেখ হাসিনা। সকল বাধা-বিপত্তি জয় করে আজ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে স্বমহিমায় উজ্জ্বল এদেশের জনগণের প্রাণপ্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনসমূহের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করে দোয়া ও প্রার্থনার জন্য দেশবাসীর প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এমআর//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version