Connect with us

জাতীয়

নিউইয়র্ক কনসার্টে কেন মন্ত্রী, সাংসদ ও কর্মকর্তা ও স্বজনসহ ৫৫ জন যাচ্ছে

Published

on

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে কনসার্টের আয়োজন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের সংস্থা বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ।

আগামী ৬ মে ‘গোল্ডেন জুবিলি বাংলাদেশ কনসার্ট অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট রোড শো’ নামের এ অনুষ্ঠান হবে।

এ আয়োজনে অংশ নিতে যাচ্ছেন সরকারের দুই মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, তিনজন সংসদ সদস্য, সরকারি কর্মকর্তা ও তাঁদের আত্মীয়স্বজনসহ ৫৫ জন। এঁদের মধ্যে আইসিটি বিভাগসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রকল্প ও দপ্তরের আছেন ৩১ জন।

কেন যাচ্ছেন এত কর্মকর্তা, কোন মাপকাঠিতে যাচ্ছেন, তাঁদের কার কী দায়িত্ব, তা নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন।

বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বিকর্ণ কুমার ঘোষ বলেন, যাঁরা অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন, সবারই  কোন না কোন ভূমিকা আছে। কনসার্ট ছাড়াও ব্র্যান্ডিং এবং বাংলাদেশকে তুলে ধরার বিষয় আছে। এ ছাড়া নিউইয়র্ক ও সিলিকন ভ্যালিতে বিজনেস সামিট হবে, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সাউথ এশিয়ান আইসিটি সেন্টার স্থাপনের জন্য সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠান এবং বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

Advertisement

যাঁরা যাচ্ছেন, কার কী দায়িত্ব, সেটার জবাবদিহি প্রয়োজন। সরকারি টাকায় এই ব্যয়বহুল ভ্রমণের পেছনে যৌক্তিকতা না থাকলে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।

এই কনসার্টের মোট ব্যয় ও বাজেট কত, সেটা বলতে রাজি হননি হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের এমডি বিকর্ণ কুমার ঘোষ। তবে তিনি বলেন, এ আয়োজনে সরকার দিয়েছে ১০ কোটি টাকা।

সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, দেশের বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ এই কনসার্টে সহায়তা (স্পনসর) করছে। কোন প্রতিষ্ঠান কত টাকা দিচ্ছে, সেটা জানা যায়নি। প্রাথমিকভাবে যে হিসাব পাওয়া গেছে, বেসরকারি এসব প্রতিষ্ঠান থেকে কমপক্ষে ১৫ কোটি পাওয়া যাচ্ছে।

জিও অনুযায়ী, আইসিটি বিভাগসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, সরকারের অন্য বিভাগের কর্মকর্তা ও সাংসদদের ব্যয় আইসিটি বিভাগ, হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ, আইসিটি অধিদপ্তর এবং আইসিটি বিভাগের চলমান বিভিন্ন প্রকল্প থেকে ধরা হয়েছে। বিকর্ণ কুমার ঘোষ বলেন, এ ছাড়া অন্য কোনো খাত নেই। বিভিন্ন প্রকল্পে ভ্রমণভাতা থাকে, সেটা কেটে এই কানসার্টের ব্যয় করা হচ্ছে।এ ছাড়া যাঁদের স্বজনেরা এই কনসার্টে যাচ্ছেন, তাঁরা এবং হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের চুক্তিভিত্তিক দুই কর্মকর্তা নিজ খরচে যাবেন।

মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে সহায়তার জন্য ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’। পণ্ডিত রবিশঙ্কর বিশ্বখ্যাত ব্যান্ড বিটলসের শিল্পী জর্জ হ্যারিসনকে সঙ্গে নিয়ে ওই কনসার্টের আয়োজন করেছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে এবার সেই ম্যাডিসনে গাইবে বিশ্বখ্যাত ব্যান্ড স্করপিয়ন্স ও বাংলাদেশের চিরকুট। আইসিটি বিভাগ বলছে, কনসার্ট থেকে আসা অর্থ ইউএনডিপির মাধ্যমে স্বল্পোন্নত ও দরিদ্র দেশের শিশুদের সাইবার নিরাপত্তা সহায়তায় ব্যয় হবে।

Advertisement

জিও অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তাদের বেশির ভাগের যাত্রা মে মাসের শুরুতে এবং ১০-১৭ মের মধ্যে দেশে ফেরার কথা রয়েছে। ভ্রমণের পুরো সময় সরকারি দায়িত্ব পালন হিসেবে গণ্য হবে।

আত্মীয়স্বজনসহ যাঁরা যাচ্ছেন

আইসিটি বিভাগ ও এর অধীন ছয়টি প্রকল্প, আইসিটি অধিদপ্তর, হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের মোট ৩১ জন কনসার্টে যোগ দিতে যাবেন। এই তালিকায় আইসিটি বিভাগের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের মধ্যে আছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ, তাঁর একান্ত সচিব সাইফুল ইসলাম এবং প্রতিমন্ত্রীর দুজন ব্যক্তিগত কর্মকর্তা রাকিবুল ইসলাম ও একরামুল হক, আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. খায়রুল আমিন ও খন্দকার আজিজুল ইসলাম, শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন প্রকল্প পরিচালক মোস্তফা কামাল, হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকর্ণ কুমার ঘোষ এবং তাঁর মেয়ে ও প্রকল্প সহায়ক গীতাঞ্জলী ঘোষ।

আরও যাচ্ছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, তাঁর একান্ত সচিব মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেন; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ, তাঁর একান্ত সচিব মো. মনিরুজ্জামান, কমিটির সদস্য নুরুল আমিন ও অপরাজিতা হক; সংরক্ষিত আসনের সাংসদ নাহিদ ইজাহার খান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমম্বয়ক জুয়েনা আজিজ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নাজমা মোবারক, পরিকল্পনা কমিশনের সচিব প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী জাহাঙ্গীর আলম।

তাঁদের সঙ্গে আরও যাচ্ছেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদের মা জামিলা আহমেদ ও বোন ফারজানা আহমেদ, সাংসদ নুরুল আমিনের স্ত্রী রোকশানা পারভীন, সাংসদ অপরাজিতা হকের স্বামী মোজাম্মেল হক, এ কে এম রহমতুল্লাহর স্ত্রী হালিমা রহমতুল্লাহ, হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের স্ত্রী তাপসী ঘোষ, আইসিটি বিভাগের উপসচিব রেজা মো. আবদুল হাইয়ের স্ত্রী নিলুফার ইয়াসমিন, জেলা পর্যায়ে আইটি/হাইটেক পার্ক স্থাপন (১২টি জেলায়) প্রকল্পের পরিচালক এ কে এম ফজলুল হকের স্ত্রী ফারহানা আরাবিয়া, আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিবের স্ত্রী লাকি আক্তার ও তিন মেয়ে।

Advertisement

এই বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ম্যাডিসন স্কয়ার বাংলাদেশের স্বাধীনতার সঙ্গে সম্পৃক্ত। সেই স্থানে ৫০ বছর পর কনসার্টের উদ্যোগটি ভালো। কিন্তু যেসব সরকারি কর্মকর্তা যাচ্ছেন, তাঁরা কোন মাপকাঠিতে যাচ্ছেন, আয়োজনের সঙ্গে তাঁদের কী সম্পৃক্ততা এবং কতটুকু সামঞ্জস্যপূর্ণ, তা সরকারি আদেশে উল্লেখ থাকা প্রয়োজন। তাঁর মতে, যাঁরা যাচ্ছেন, সেখানে কার কী দায়িত্ব, সেটার জবাবদিহি প্রয়োজন। সরকারি টাকায় এই ব্যয়বহুল ভ্রমণের পেছনে যৌক্তিকতা না থাকলে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।

জাতীয়

এমপি আজিম কলকাতায় গিয়েছেন, এসে পড়বেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

আমাদের এনএসআই কাজ করছে। ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়েছে। উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। তিনি পুরনো মানুষ, একজন সংসদ সদস্য, বুঝে শুনেই তো চলেন। পাশের দেশ ভারতে গেছেন। এমন তো না মায়ানমার গেছেন, যে মারামারি লেগেছে। আমার মনে হয় তিনি এসে পড়বেন বলে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

রোববার (১৯ মে) গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। সংসদ সদস্য কলকাতায় গিয়েছেন, এসে পড়বেন।

এদিকে গত ৩ দিন ধরে এমপির সঙ্গে তার পরিবারের যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আব্দুর রউফ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া ঘটনাটি তিনি আজ রাজধানীর মিন্টু রোডে ডিবি কার্যালয়ে গিয়েও অভিহিত করেন।

কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. আবু আজিফ গণমাধ্যমে জানান, আমরা মৌখিক ভাবে শুনেছি সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার চকিৎসার জন্য ভারতে গিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে তার পরিবারের পক্ষ থেকে কোন লিখিত অভিযোগ করা হয়নি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ভারতে ‘নিখোঁজ’ এমপি আনারের সর্বশেষ অবস্থান জানালো ডিবি

Published

on

ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তার ব্যবহৃত ভারতীয় নম্বরের সর্বশেষ অবস্থান মুজাফফরাবাদ অর্থাৎ উত্তর প্রদেশে। প্রতিনিয়ত ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। এ বিষয়ে ভারতীয় পুলিশ যথেষ্ট সহযোগিতা করছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়ন্দা পুলিশ (ডিবি)।

রোববার (১৯ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

ডিবিপ্রধান বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার রোববার (১২ মে) দর্শনার গেদে সীমান্ত দিয়ে কলকাতা যান। কলকাতায় তার পরিচিত গোপাল নামে একজনের বাসায় ওঠেন। পরদিন ১৩ মে সকালে নাস্তা করে ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যান। সেদিন সন্ধ্যায় কলকাতায় গোপালের বাসায় যাওয়ার কথা থাকলেও তিনি আর যাননি।

তখন থেকেই তার মেয়ে ও এপিএস আনোয়ারুল আজিমের ব্যবহৃদ ভারতীয় নম্বরে যোগাযোগ করেন। কিন্তু তারা যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হন। তার হোয়াটসঅ্যাপে থেকে মেসেজ আসে, ‘তিনি দিল্লিতে আছেন, ওমুক-তমুকের সঙ্গে দেখা হবে।’ কিন্তু এই মেসেজগুলো তার পরিবার বিশ্বাস করছে না।

হারুন অর রশীদ বলেন, আমি বিষয়টি দুদিন আগেই জানতে পারি। ভারতীয় একজন ভদ্রলোক এমপিরও পরিচিত, তিনি আমাকে টেলিফোন করে তাকে না পাওয়ার বিষয়টি জানান। জানার পর ভারতীয় বিশেষ টাস্তফোর্স-এসটিএফ’র সঙ্গে যোগাযোগ করি। ভারতীয় থানা পুলিশসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও কথা বলেছি।

Advertisement

ডিবিপ্রধান বলেন,আনোয়ারুল আজিমের একটি বাংলাদেশি ও আরেকটি ভারতীয় নম্বর ছিল। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল ৭টার দিকে তার নম্বর থেকে দুটি কল আসে। একটি আসে তার এপিএসের নম্বরে, আরেকটি ফোনকল আসে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর নম্বরে। কিন্তু তখন দুজনের কেউই কল ধরতে পারেননি।

‘ভারতীয় পুলিশের সহযোগিতায় জানতে পেরেছি, আনোয়ারুল আজিমের ভারতীয় নম্বরের লোকেশন মুজাফফরাবাদ, অর্থাৎ উত্তর প্রদেশ। সবকিছু মিলিয়ে আমরাও খোঁজখবর রাখছি।’

হারুন অর রশীদ আরও বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের মেয়ে আমাদের কাছে এসেছেন। আনোয়ারুল আজিম তার ব্যবহৃত নম্বরটি মাঝে মাঝে খুলছেন আবার মাঝে মাঝে বন্ধ করছেন। কারা কাজটি করছেন, তিনি কোনো ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়েছেন কি না- সবকিছুই গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। জিকেএস

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

অসুস্থ বাবাকে খুঁজে পেতে এমপি আনারের মেয়ে ডিবিতে

Published

on

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার চিকিৎসার জন্য ভারতে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছেন। তাই তার খোঁজ পেতে সংসদ সদস্যের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে এসেছেন।

রোববার (১৯ মে) বিকেলের দিকে তিনি মিন্টো রোডে অবস্থিত ডিবি কার্যালয়ে আসেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে ডিবির এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমে বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার মেয়ে ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন। তার নিখোঁজের বিষয়টি অবহিত করতে।

এর আগে সংসদ সদস্যের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন গণমাধ্যমকে বলেন, গত দুই দিন ধরে বাবার সঙ্গে যোগাযোগ নেই। আমরা দুশ্চিন্তায় আছি। সব উপায়ে তার সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি। সরকারের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে জানানো হয়েছে। প্রয়োজন হলে আমার পরিবারের লোকজন কলকাতায় যাবে।

উল্লেখ্য, গেলো শনিবার (১১ মে) সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার চিকিৎসার জন্য ভারতের কলকাতায় যান বলে জানিয়েছে তার পরিবার।

Advertisement

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version