Connect with us

বাংলাদেশ

বাংলাদেশে আসতে পারে ‘আসানি’

Published

on

দক্ষিণ আন্দামান সাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস পাওয়া যাচ্ছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। লঘুচাপটি তৈরি হলে সেটি পরবর্তীতে সুনির্দিষ্ট লঘুচাপের পর ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। যার নাম ‘আসানি’।

বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে আগামীকাল শুক্রবার (৬ মে) লঘুচাপটি তৈরি হলে সৃষ্টি হতে পারে বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় আসানি। যার প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা এবং বাংলাদেশও।

আজ বৃহস্পতিবার (৫ মে) আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুখ গণমাধ্যমকে জানান, দক্ষিণ আন্দামান সাগরের সম্ভাব্য লঘুচাপটি আগামীকাল সৃষ্টি হতে পারে। এখন পর্যন্ত সৃষ্টি হতে যাওয়া লঘুচাপটি পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা ও বাংলাদেশের দিকে মুখ করে আছে। তবে এর গতিপথ একেক সময় একেক দিকে দেখাচ্ছে। এ জন্য বলা মুশকিল, এটি তৈরি হলেও আসলে কোন দিকে ধাবিত হবে। তবে আমাদের প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী এটি পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা ও বাংলাদেশে আসবে।

তিনি আরও বলেন, এখনো সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না, এটি কোন দিকে আঘাত হানবে। যে কোনো দিকে আঘাত হানতে পারে। এ ঘূর্ণিঝড়টি বাংলাদেশের পশ্চিম অঞ্চলে যেতে পারে আবার পূর্বাঞ্চলেও যেতে পারে। আগামী ১০ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে উপকূলে আঘাত হানতে পারে।

তাসনিয়া রহমান

Advertisement

দুর্ঘটনা

ট্রাক-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩

Published

on

ফাইল ছবি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ট্রাক-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন,কাশেম শিকদার (৪০),তার ভাই নাজমুল শিকদার (৩৭) ও তার ছেলে মোরসালিন (৮)। তাঁরা সবাই  গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার কোয়ালদিয়া গ্রামের বাসিন্দা।

শনিবার (১১ মে) সকাল ১১ টায় ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী নামক স্থানে দুর্ঘটনাটি ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল্লাহেল বাকি।

আব্দুল্লাহেল বাকি জানান, ভাঙ্গা থেকে মোটরসাইকেলযোগে ফরিদপুর যাচ্ছিল বাবা-ছেলে ও তার ভাই। পথিমধ্যে ভাঙ্গা উপজেলার হামিরদী নামক স্থানে ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে মোরসালিনের মৃত্যু হয়। পরে আহত কাশেম ও নাজমুলকে ভাঙ্গা থেকে ফরিদপুর মেডিকেলে নেয়া হলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

নিহত শিশুর মামা আবু বক্কার জানান, তাঁর ভাগ্নে মুরসালিনকে ফরিদপুর শহরের একটি মাদরাসায় ভর্তি করতে নিয়ে যাওয়ার সময়ে পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রসঙ্গত, দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক ও মোটরসাইকেল উদ্ধার করে থানায় এনে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭  

Published

on

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শনিবার (১১ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

ডিএমপি পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে শুক্রবার (১০ মে) সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।

এ সময় ২০৫ পিস ইয়াবা, ৪০ গ্রাম হেরোইন, ১৩০ কেজি ৩৫০ গ্রাম গাঁজা ও ২৬ বোতল দেশি মদ উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে ডিএমপির সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১২টি মামলা রুজু হয়েছে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

দুর্ঘটনা

এপ্রিলে ৬৫৮ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৩২ : বিআরটিএ

Published

on

এপ্রিলে সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬৫৮টি। এসব দুর্ঘটনায় ৬৩২ জন মানুষ মারা গেছেন। একইসঙ্গে আহত হয়েছেন ৮৬৬ জন মানুষ।

শনিবার (১১ মে) বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার সই করা সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। বিআরটিএ’র বিভাগীয় অফিসের মাধ্যমে সারাদেশের সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানানো হয়।

ঢাকা বিভাগে ১০৮টি দুর্ঘটনায় ১১৫ জন নিহত এবং ১৫৭ জন আহত হয়েছেন। এছাড়া চট্টগ্রাম বিভাগে ১৩৫টি দুর্ঘটনায় ১২৩ জন নিহত এবং ২২৭ জন আহত হয়েছেন; রাজশাহী বিভাগে ১০০টি দুর্ঘটনায় ৯৩ জন নিহত এবং ১১২ জন আহত হয়েছেন; খুলনা বিভাগে ৯৮টি দুর্ঘটনায় ৮৭ জন নিহত এবং ৯৫ জন আহত হয়েছেন; বরিশাল বিভাগে ৪৫টি দুর্ঘটনায় ৪৯ জন নিহত এবং ৬৪ জন আহত হয়েছেন; সিলেট বিভাগে ৩৪টি দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত এবং ৬৪ জন আহত হয়েছেন; রংপুর বিভাগে ৬৮টি দুর্ঘটনায় ৬৫ জন নিহত এবং ৬৪ জন আহত হয়েছেন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৭০টি দুর্ঘটনায় ৬২ জন নিহত এবং ৮৩ জন আহত হয়েছেন।

শহরে সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটার গতিতে চলবে মোটরসাইকেল-থ্রি হুইলার
এপ্রিল মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় সংগঠিত মোটরযানের মধ্যে মোটরকার/জিপ ৪১টি, বাস/মিনিবাস ১৫৭টি, ট্রাক/কাভার্ডভ্যান ১৭০টি, পিকআপ ৫০টি, মাইক্রোবাস ২৮টি, অ্যাম্বুলেন্স ১২টি, মোটরসাইকেল ২৫২টি, ভ্যান ২১টি, ট্রাক্টর ১৭টি, ইজিবাইক ৩৪টি, ব্যাটারিচালিত রিকশা ৩১টি, অটোরিকশা ৬৮টি ও অন্যান্য যান ১৭৫টিসহ সর্বমোট ১০৫৬টি যানবাহন রয়েছে।

এসবের মধ্যে মোটরকার দুর্ঘটনায়/জিপ ২৬ জন, বাস/মিনিবাস দুর্ঘটনায় ৬৭ জন, ট্রাক/কাভার্ডভ্যান দুর্ঘটনায় ৬২ জন, পিকাপ দুর্ঘটনায় ৩০ জন, মাইক্রোবাস দুর্ঘটনায় ২০ জন, অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় ১৩ জন, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৯১ জন, ভ্যান দুর্ঘটনায় ১৮ জন, ট্রাক্টর দুর্ঘটনায় ৯ জন, ইজিবাইক দুর্ঘটনায় ৩০ জন, ব্যাটারিচালিত রিকশা দুর্ঘটনায় ১৭ জন, অটোরিকশা দুর্ঘটনায় ৪৫ জন ও অন্যান্য যান দুর্ঘটনায় ১০৪ জনসহ সর্বমোট ৬৩২ জন নিহত হয়।

Advertisement

এর আগে, গেলো ২১ এপ্রিল বিআরটিএর চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার জানিয়েছিলেন, ঈদুল ফিতরে ঘরমুখো মানুষের যাতায়াতের ১৭ দিনে (৪ থেকে ২০ এপ্রিল) সারাদেশে ২৬৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩২০ জন নিহত ও ৪৬২ জন আহত হয়েছেন। এই সময়ে গড়ে প্রতিদিন ১৭টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত ও ২৭ জন আহত হয়েছেন।

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version