শিল্প-সাহিত্য
মায়ের প্রতি তাদের ভালোবাসা

Published
11 months agoon
By
জাকির হোসাইন
বিশ্ব মা দিবস আজ। মায়ের প্রতি আমাদের রয়েছে অগাধ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। আর এ ভালোবাসা প্রকাশের জন্যই তো প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার পালন করা হয় বিশ্ব মা দিবস।
মা আমাদের জীবনে সত্যিই আকাশের সমান ছায়া হয়ে থাকে। আমরা যতদিন মায়ের ছায়াতলে থাকি, ততদিন পৃথিবীটাকে বাধাহীন বিচরণভূমি বলে মনে হয়।মায়ের স্নেহের তুলনা হয় না পৃথিবীর আর কিছুর সঙ্গে।
তবে আজ মা দিবসে জানব জীবনানন্দ দাশ, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব বসু ও তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের মায়ের প্রতি ভালোবাসা কেমন ছিল, আবার তাদের প্রতি মায়ের ভালোবাসা কেমন ছিল।
জীবনানন্দ দাশ : বালক জীবনানন্দ দাশ অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকত কখন মা ঘরে আসবে। তারপরেই সে ঘুমাবে। আর ঘরের এক কোণে তার বাবা বাতি জ্বালিয়ে রাত অবধি লিখতেন। আর জীবনানন্দের মা তখনও রান্নাঘরে। যৌথ পরিবারের বড় হেঁশেল। পরিবারের প্রতিটি মানুষের খাওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি শুতে যাবেন না। তারপর সব কাজ শেষ করে ঘরে এলে এক দফা ছেলের সঙ্গে গল্প না করে ঘুমোতেন না। ছেলের সারাদিনের কাজের হিসেব নিতেন তখনই। তারপর ঘুমিয়ে পড়তে বলতেন।
এদিকে ঘুম না আসা পর্যন্ত জীবনানন্দের কেবলই ভয় করত এই বুঝি কোনও পড়শি তার মা-কে ডাকতে এল। কারণ পাড়াপড়শির রোগভোগে মা থাকতেন সব সময় পাশে। এমনকী কোনও দুঃস্থ পরিবারকে হয়তো ভিটেছাড়া করা হয়েছে, হয়তো কোনও ‘নিচু জাতের’ কেউ মারা গেছে, কার ঘরে কোনও পোয়াতি মায়ের প্রসব হবে, মার কাছে এক বার খবর এলেই হলো ঠিক চলে যেতেন। সারারাত হয়তো বাড়িই ফিরতেন না আর।
বালক জীবনানন্দর ডাকনাম ছিলো মিলু। সে তখনও জানতেই পারেনি তার মা কুসুমকুমারীর কবি হিসেবে কত সুখ্যাতি ছিলো। ‘ব্রহ্মবাদী’, ‘মুকুল’, ‘প্রবাসী’র মতো পত্রিকায় নিয়মিত তার লেখা বেরোত। তবে এত বড় পরিবারের ঝক্কি ঠেলে তত সময় দিতে পারেন না লেখার জন্যে।
তবুও জীবনানন্দ নিজেই দেখেছেন ‘সংসারের নানা কাজকর্মে খুবই ব্যস্ত আছেন তার মা, এমন সময়ে ‘ব্রহ্মবাদী’র সম্পাদক আচার্য মনোমোহন চক্রবর্তী এসে বললেন, এক্ষুনি ‘ব্রহ্মবাদী’র জন্য তোমার কবিতা চাই প্রেসে পাঠাতে হবে, লোক দাঁড়িয়ে আছে। শুনে মা খাতা-কলম নিয়ে রান্নাঘরে ঢুকে এক হাতে খুন্তি, আর এক হাতে কলম নাড়ছেন দেখা যেত এবং আশ্চর্য’র বিষয় এ যে চক্রবর্তীকে প্রায় তখনই কবিতা দিয়ে দিতেন তার মা’।আবার ছেলের জন্মদিনে তার বন্ধুদের, স্বামীর অফিসের লোকজনকে বাড়িতে নেমন্তন্ন করতেন কুসুমকুমারী। সেখানে গান হত। কবিতা পাঠও।
কখনও কখনও ছেলের বন্ধুদের নিয়ে বসাতেন সাহিত্যসভা সেখানে ছোটদের সঙ্গে বঙ্কিমচন্দ্রর উপন্যাস, কি রামায়ণের নানান সব চরিত্র নিয়ে তর্কও করতেন। মুগ্ধ হয়ে তার কথা শুনত ছেলেমেয়েরা।
জীবনানন্দের মা কুসুমকুমারীই লিখেছিলেন ‘আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে?কথায় না বড় হয়ে, কাজে বড় হবে।’
তাই জীবনানন্দ যখন তারুণ্যের স্থূলতায় বড় বড় আদর্শ মহাপুরুষদের সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করতে শুরু করলেন, তখন মা তাকে বলেছিলেন ‘ও-রকম করে হয় না আগে তাদের মহত্ত্বে বিশ্বাস করো মনের নেতিধর্ম নষ্ট করে ফেলো; শুধু মহামানুষ কেন যে কোনও মানুষ কতখানি শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসের পাত্র অনুভব করতে শেখো’।
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় : বই পড়ার অভ্যাস মায়ের থেকে পেয়েছিলেন তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়। তার মা প্রভাবতী দেবীর নিজেরই ছিল বই পড়ার দারুণ নেশা। আফিম খেতেন, তার ঝোঁকে সন্ধ্যার দিকে ঘুমিয়ে পড়তেন। দু’ঘণ্টা পর উঠে সবাইকে খাইয়ে একটা হ্যারিকেন জ্বালিয়ে পড়তে বসে যেতেন। রাত্রি দুটো পর্যন্ত আলো জ্বেলে বই পড়তেন তার মা।হাতের লেখা ছিল যেন মুক্তো। বানান নির্ভুল, ব্যাকরণেও ভুল করতেন না। এ নিয়ে একবার অদ্ভুত কান্ড ঘটে।তারাশঙ্করের বাবা মারা যাওয়ার পর বিষয়-সম্পত্তি সংক্রান্ত মামলায় দাখিল করা কাগজে মায়ের সই বা লেখা দেখে বিচারকের সন্দেহ হয়, এ কোনও মেয়ের লেখা হতেই পারে না! শুধু পড়াশুনো নয়, পুত্র বিস্মিত হতেন মায়ের সাহস আর স্থৈর্য দেখেও।
এদিকে গ্রামের বাড়ি। প্রায়ই ভূত বা প্রেতাত্মার গুজব ছড়াত। প্রভাবতীদেবীর তাতে ভ্রুক্ষেপ নেই। সটান বেরিয়ে পড়তেন বাড়ি থেকে।নিজ চোখে দেখেশুনে অন্যের ভয় ভাঙাতেন।ঘরে সাপ ঢুকলে নিমেষে বুঝে ফেলতেন। সাপের গন্ধ নাকি টের পেতেন তিনি। একবার পায়ের উপর দিয়ে হেঁটে গেছে গোখরো সাপ। তাতে অচলা মূর্তি হয়ে দাঁড়িয়ে বিপদ এড়িয়েছিলেন তিনি।
মায়ের কথা তারাশঙ্কর লিখেছেন “আমার মায়ের দেহবর্ণ ছিল উজ্জ্বল শুভ্র। আর তাতে ছিল একটি দীপ্তি। চোখ দুটি স্বচ্ছ, তারা দুটি নীলাভ। কথাবার্তা অত্যন্ত মিষ্ট, প্রকৃতি অনমণীয় দৃঢ়, অথচ শান্ত। আমার মা যদি উপযুক্ত বেদীতে দাঁড়াবার সুযোগ পেতেন তবে তিনি দেশের বরণীয়াদের অন্যতমা হতেন এ বিষয়ে আমি নিঃসন্দেহ’।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় : জীবনযুদ্ধে কখনই হার মানতেন না শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মা ভুবনমোহিনী দেবী। ভুবনমোহিনীর বাবা কেদারনাথ ভাগলপুরের ধনী সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি ছিলেন। এই বাড়িতেই আশ্রিত ছিলেন মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। মেয়েকে কাছে রাখবেন ভেবে মতিলালের সঙ্গে তার বিয়ে দিয়ে দিলেন কেদারনাথ। ঘরজামাই মতিলাল ছিলেন আয়েসি ও খুব শৌখিন। অর্থ উপার্জনের কোনো চেষ্টাই করতেন না। তিনি মজে থাকতেন তাস-দাবায়, তামাকের নেশায় আর দিবানিদ্রায়। স্কুল মাস্টারির চাকরি পেলেন বছর না ঘুরতেই তাতে ইস্তফা দিয়ে চলে এলেন। বাপের বাড়িতে লজ্জায় কুণ্ঠিত হয়ে থাকতে হয় ভুবনমোহিনীকে। তবু তিনি সংসারটাকে ভেসে যেতে দেননি।
মা সম্পর্কে শরৎচন্দ্র লিখেছেন ‘আমার মা ছিলেন খুবই উদারপ্রাণ। সংসারের সকল দুঃখ কষ্ট তিনি হাসিমুখেই সহ্য করতেন। ত্যাগ, কর্তব্যবোধ, নিষ্ঠা, স্নেহপ্রবণতা এসব গুণের সমন্বয়ে গঠিত ছিল তার চরিত্র’।
সংসারে ভুবনমোহিনীর ভূমিকা কী ছিল তা বোঝা যায় ১৯১৯ এর ২৪ আগস্ট শরৎচন্দ্রেরই লেখা একটি চিঠিতে “মায়ের মৃত্যুর পরে বাবা প্রায় পাগলের মতো হয়ে যা কিছু ছিল সমস্ত বিলিয়ে নষ্ট করে দিয়ে স্বর্গগত হন।
বুদ্ধদেব বসু : বুদ্ধদেব বসু তার দিদিমাকে ডাকতেন ‘মা’। বুদ্ধদেব বসুর মা বিনয়কুমারী বুদ্ধদেবের জন্মের পর চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে ধনুষ্টংকার রোগে মারা যান। আর এ মৃত্যুর জন্যই পুত্রের নাম রাখা হয় বুদ্ধদেব। বুদ্ধদেবের দিদিমার ব্যক্তিগত সম্পত্তির মধ্যে একটি ফটোগ্রাফ ছিল ক্ষীণাঙ্গ এক যুবক, তার কাঁধে মাথা রেখেছে এক তরুণী। আর তরুণীটির মুখটি গোল মতো, পিঠ-ছাপানো একরাশ চুল, কিন্তু চোখ তার বোজা, যুবকটি তার কোমর জড়িয়ে ধরে আছে। বুদ্ধদেব বসুর বাবা ভূদেবচন্দ্র বসু তার মৃত পত্নীকে নিয়ে ছবিটি তুলেছিলেন। এর পরেই তিনি সংসারত্যাগী হন। তারপর একমাত্র ওই ছবিটি নিয়ে কোনও কৌতূহল বা চিন্তা করার অবকাশ পাননি বুদ্ধদেব। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে, ষাট পেরোনো মানুষটির প্রান্তিক নির্জনতায় বসে ওই ছবির কথা মনে পড়ত তার।
সেই সঙ্গে বুদ্ধদেবর মনে হত ‘কেমন ছিল সে দেখতে, কেমন পছন্দ-অপছন্দ ছিল তার? বই পড়তে ভালোবাসত? আমার মধ্যে তার কোনও একটি অংশ কি কাজ করে যাচ্ছে? মনে হয় আমাকে জন্ম দেবার পরিশ্রমে যে মেয়েটির মৃত্যু হয়েছিল তার কিছু প্রাপ্য ছিল আমার কাছে’।
অন্যরা যা পড়ছেন
টিভিতে আজকের খেলা
ফ্লাইটে যাত্রীর মৃত্যু : পাইলটকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
১০ দিন আগের ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
দাম কমলেও ক্রয়ক্ষমতার বাহিরে
ঈদে ৬ দিন ফেরিতে ট্রাক পারাপার বন্ধ
শনিবার থেকে ঈদের অগ্রিম ট্রেনের টিকিট কাটা যাবে
ঈদের ৬ দিন ফেরিতে ট্রাক পারাপার বন্ধ
কূটনীতিকদের সম্মানে বিএনপির ইফতার আজ
ফের যানবাহনের জন্য বীমা বাধ্যতামূলক হতে পারে
আর্কাইভ
জাতীয়


নতুন দেশে কর্মসংস্থান অন্বেষণে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ
কর্মক্ষম জনশক্তির জন্য নতুন নতুন দেশে বৈদেশিক কর্মসংস্থানের সুযোগ অন্বেষণ। এবং দক্ষ জনশক্তি পাঠানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বৈধ...


৬ সপ্তাহের আগাম জামিন পেলেন প্রথম আলোর সম্পাদক
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট । রোববার (২ এপ্রিল)...


প্রথম আলোর সম্পাদক ইস্যুতে যা বললেন আইজিপি
সচিবালয়ে আইনমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে করেছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। প্রথম আলোর সম্পাদককে গ্রেপ্তারের বিষয়ে আইজিপি বলেন, ‘দেখেন আপনারা,...


অপপ্রচার চালানোও একটি অপরাধ: তথ্যমন্ত্রী
‘ভাত জোটে না’ লেখায় প্রথম আলোর সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এই যে অপপ্রচার, এটিও...


প্রয়োজনে ডিজিটাল আইন সংশোধন করা হবে
তিন দিন আগের ঘটনায় ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট সম্মন্ধে নতুন করে ভাবনার কথা বলার প্রশ্ন ওঠে না। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের কিছু...


ঢাকায় মোবাইল-ল্যাপটপ চুরি করে কক্সবাজার পাচার
রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় মোবাইল ও ল্যাপটপ চোর চক্রের সক্রিয় দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিবি) কলাবাগান থানা।...


হজ প্যাকেজ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না: হাইকোর্ট
সরকার ঘোষিত হজ প্যাকেজ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। চার সপ্তাহ পর এ...


ভোক্তাপর্যায়ে দাম কমেছে এলপিজির
ভোক্তাপর্যায়ে এলপিজি গ্যাসের দাম ১ হাজার ৪২২ টাকা থেকে কমিয়ে ১ হাজার ১৭৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে দাম কমেছে...


ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ কমাতে একদিন ছুটি বাড়ানোর দাবি
আসন্ন ঈদযাত্রায় অসহনীয় যানজট, পথে পথে যাত্রী হয়রানি ও ভাড়া নিয়ে নৈরাজ্য কমানোর পাশাপাশি সড়কে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি কমাতে ২০ এপ্রিল...


‘ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার’ স্থাপনের বিষয়ে হাইকোর্টের রায়
কর্মস্থল, এয়ারপোর্ট, বাসস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশন, শপিংমলের মতো জনসমাগমস্থলে এবং সরকার নিয়ন্ত্রিত, পরিচালিত ও ব্যবস্থাপনায় বিধিবদ্ধ, স্বায়ত্তশাসিত ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে ব্রেস্ট...
আর্কাইভ

স্ত্রী-সন্তান ও গাড়ি ফেরতের দাবিতে শ্বশুরবাড়িতে ধর্না

গাড়ি দুর্ঘটনার শিকার আলোচিত ইউটিউবারের অন্তঃসত্ত্বা ২ স্ত্রী

৮ বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

ইতালিতে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করলেই জরিমানা!

টেস্ট ম্যাচের অনুশীলনে বাংলাদেশ, ছিলেন না সাকিব

৭ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এলো

নতুন দেশে কর্মসংস্থান অন্বেষণে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ

জাস্টিন বিবার-হেইলিকে এক হাত নিলেন গওহর খান

রোজায় যে কাজগুলো থেকে বিরত থাকা জরুরি

ইউক্রেনে শীর্ষ ধর্ম যাজকের কারাদণ্ড

দাম কমেছে স্বর্ণের

একদিন ছুটি নিলে ঈদে মিলবে টানা ৫দিন ছুটি

শাকিব খানের জন্মদিনে অপুর বিশেষ উপহার!

সৌদিতে নারী দ্বারা পরিচালিত যে কারখানা!

ডাব চুরি করতে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে ফিরলো কিশোর

অভিনেত্রী মনিরা মিঠুর বাসায় চুরি

কলকাতার নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা

ছেলে সন্তানের মা হলেন মাহিয়া মাহি

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা

যে দেশে ইফতার যেন আরেক উৎসব!

রোজা মানেই ঈদ যে দেশে!

অপরাধ ও অপপ্রচারের সঙ্গে সাংবাদিকতাকে মেলাবেন না : তথ্যমন্ত্রী

যে দেশে ইফতার যেন আরেক উৎসব!

ডিজিটাল বাংলাদেশ করে ভুল করেছি: কাদের

ইসলাম নিষিদ্ধের দেশে যেভাবে পালিত হয় রোজা!

গুলিস্তানে বিস্ফোরণ: পদক পেল মরদেহ উদ্ধারকারী র্যাবের কুকুর

‘রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে শাকিব খানের অভিযোগ তদন্ত করবে ডিবি’

‘গোটা চলচ্চিত্রের মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছে রহমত উল্লাহ’

আ-লীগের ভয়ে মানুষ এখন সত্য কথা লেখেও না, বলেও না : ফখরুল

রোজার প্রথম সপ্তাহে কেজিতে চিনির দাম কমবে ৫ টাকা : বাণিজ্যমন্ত্রী
সর্বাধিক পঠিত
- অর্থনীতি4 days ago
দাম কমেছে স্বর্ণের
- জাতীয়7 days ago
একদিন ছুটি নিলে ঈদে মিলবে টানা ৫দিন ছুটি
- ঢালিউড4 days ago
শাকিব খানের জন্মদিনে অপুর বিশেষ উপহার!
- এশিয়া3 days ago
সৌদিতে নারী দ্বারা পরিচালিত যে কারখানা!
- ঢাকা4 days ago
ডাব চুরি করতে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে ফিরলো কিশোর
- বিনোদন4 hours ago
অভিনেত্রী মনিরা মিঠুর বাসায় চুরি
- ক্রিকেট6 days ago
কলকাতার নতুন অধিনায়কের নাম ঘোষণা
- ঢালিউড4 days ago
ছেলে সন্তানের মা হলেন মাহিয়া মাহি