Connect with us

বাংলাদেশ

বাঘের ডেরায় সিংহের দল

Published

on

দুই ম্যাচের টেস্টের সিরিজ খেলতে আজ রোববার (৮ মে) কিছুক্ষণ আগেই ঢাকায় এসেছে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল। ১৫ মে চট্টগ্রামে আর ২৩ মে ঢাকায় শুরু হবে আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের এই ম্যাচ দুটি। 

ঢাকায় পৌঁছে এক দিন বিরতির পর বিকেএসপিতে অনুশীলন ম্যাচ খেলবে আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকার পাঁচ নম্বরে থাকা লঙ্কানরা। ১০ ও ১১ মে অনুষ্ঠেয় সেই প্রস্তুতি ম্যাচের স্কোয়াড গঠনে প্রথম শ্রেণির পাশাপাশি সদ্য সমাপ্ত ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের পাফর্মারদেরও গুরুত্ব দিয়েছেন নির্বাচকরা। 

এক মৌসুমে হাজার রান করা টপ অর্ডার ব্যাটার আনামুল হক বিজয়কে স্কোয়াডে রেখেছে  বিসিবি’র নির্বাচক কমিটি। ব্যাটার শাহাদাত হোসেন এবং পেসার এনামুল হক, রিপন মণ্ডল, মুকিদুল ইসলাম ও মুশফিক হাসানকে সুযোগ দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক প্রতিপক্ষের সামনে নিজেদের মেলে ধরার।

স্বাগতিকদের বিপক্ষে বিকেএসপিতে দুই দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে সফরকারীরা। সেই ম্যাচের প্রতিপক্ষ বিসিবি একাদশ ঘোষিত হয়েছে গতকাল (শনিবার)।

প্রস্তুতি ম্যাচের দল : মোহাম্মদ মিঠুন (অধিনায়ক), সাদমান ইসলাম, এনামুল হক বিজয়, শাহাদাত হোসেন, জাকির হাসান, সাইফ হাসান, মোসাদ্দেক হোসেন, রিশাদ হোসেন, এনামুল হক, মুশফিক হাসান, রিপন মণ্ডল, মুকিদুল ইসলাম, অমিত হাসান ও আবু জায়েদ রাহি।

Advertisement

মোহাম্মদ মিঠুনের নেতৃত্বাধীন ১৪ সদস্যের সেই দলে বাংলাদেশের টেস্ট স্কোয়াডের একজনই আছেন, মোসাদ্দেক হোসেন। আছেন সদ্যই টেস্ট দল থেকে বাদ পড়া পেসার আবু জায়েদ রাহি ও ওপেনার সাদমান ইসলাম। টেস্ট দল থেকে আরো আগে বাদ পড়া সাইফ হাসানও ডাক পেয়েছেন প্রস্তুতি ম্যাচের দলে।

হাসিব মোহাম্মদ

অপরাধ

আসামি ধরতে হেলিকপ্টার নিয়ে পাহাড়ে চলছে ডিবির অভিযান

Published

on

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যার ঘটনায় দুই আসামিকে ধরতে পার্বত্য এলাকা খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামে অভিযান চালাচ্ছে ডিবি পুলিশ। এরমধ্যে গ্যাস বাবুকে নিয়ে তিনটি মোবাইল উদ্ধারে যায় ডিবি পুলিশ। সেখানকার একাধিক পুকুর ও ডোবায় ফোন উদ্ধারে অভিযান চলছে।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুর দেড়টা থেকে হেলিকপ্টার দিয়ে চলছে এই অভিযান। ডিবির একাধিক সূত্র গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সূত্র জানায়, ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের নেতৃত্বে ডিবির একাধিক টিম এমপি আনার হত্যার ঘাতক দলের অন্যতম দুই পলাতক আসামি ফয়সাল ও মোস্তাফিজকে ধরতে খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন পাহাড়ে হেলিকপ্টার দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চলছে। অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।

প্রসঙ্গত, ভারতে চিকিৎসার জন্য গিয়ে নৃশংসভাবে খুন হন এমপি আনার। তার মরদেহ খণ্ডবিখণ্ড করে গুম করা হয়, এখনো যার সন্ধান মেলেনি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে পাঁচজন এবং ভারত ও নেপালে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের দুইজন নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আলুর কেজি ৭০ টাকা স্বাভাবিক মনে করেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

‘বাজারে আলু-পেঁয়াজ পর্যাপ্ত আছে। বাজারে আলুর দাম ৭০ টাকা কেজি, পেঁয়াজ ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজি। এটাকে স্বাভাবিক বলে মনে করি। দামের যৌক্তিকতার বিষয়টি আমার ইয়ে না। আমি দেখব, সেটি বার বার বলার চেষ্টা করছি।’ বললেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

বুধবার (২৬ জুন) সচিবালয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) আয়োজিত সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কেউ কারসাজি করে নিত্যপণ্যের মজুত বা দাম বৃদ্ধি করে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। বাজারে আলু-পেঁয়াজ পর্যাপ্ত আছে এবং আলুর দাম ৭০ টাকা স্বাভাবিক।

তিনি আরও বলেন, বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ যথেষ্ট রয়েছে। সরকার গঠনের পর এখন পর্যন্ত বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। চিনি-তেলের দাম ও সরবরাহ স্থিতিশীল আছে। এক্ষেত্রে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশকে (টিসিবি) অনেক শক্তিশালী করা হয়েছে।

আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, সরকারের চেষ্টা বাজারে সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখা, যাতে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠির হাতে নিয়ন্ত্রণ চলে না যায়। পেয়াঁজ-ডালের মতো নিত্যপণ্য আমদানিতে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে চুক্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। টিসিবির মাধ্যমে এই চুক্তি সম্পাদন হবে।

Advertisement

তিনি বলেন, ‘আমি চাইলেই কাউকে এমন কোনো আইন করে বলতে পারব না যে, পেঁয়াজের দাম এতো। অন্তত আমি পারব না। সেটি কৃষি বিপণন অধিদপ্তর বলতে পারবে।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে কৃষি উৎপাদিত পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়ার মেকানিজম জানা নেই। আমার জানা আছে যদি দাম বেড়ে যায় তাহলে আমদানি করে কম দামে বাজারে সরবরাহ করলে দাম কমে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘সাবান নিয়ে এর আগে কেউ প্রশ্ন করেনি। এটা নিয়ে কোনো কিছু করণীয় আছে কি না সেটি দেখব। অনেক বিষয় আছে, সেগুলো আমাদের কি না সেটি দেখতে হবে। শিল্পগুলো শিল্প মন্ত্রণালয়ের, তাই সাবানের দাম নির্ধারণের এখতিয়ার আমাদের আছে কি না সেটি দেখে জানাতে পারব।’

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আইন-বিচার

গ্রেপ্তারি পরোয়ানার একদিন পর মামুনুল হকের জামিন

Published

on

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় করা ধর্ষণ মামলায় হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (২৬ জুন) আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করলে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামল এক হাজার টাকা বন্ডে তার জামিন মঞ্জুর করেন।

এর সত্যতা নিশ্চিত করে কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক মো. আবদুর রশিদ বলেন, মঙ্গলবার (২৫ জুন) সাক্ষী গ্রহণের ধার্য তারিখে আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। সেই পরোয়ানার পরিপ্রেক্ষিতে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন প্রার্থনা করেন তিনি। আদালত এক হাজার টাকা বন্ডে তার জামিন মঞ্জুর করেন।

আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট একেএম ওমর ফারুক নয়ন বলেন, মামুনুল হক অসুস্থ থাকায় ডাক্তার তাকে বিশ্রামের কথা বলেছিলেন। যার কারণে জেরার ধার্য তারিখে তিনি আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি। আমরা তার পক্ষে সময় আবেদন করেছিলাম। আদালত আমাদের সময় নামঞ্জুর করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। সেই পরোয়ানার পরিপ্রেক্ষিতে আজ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে এক হাজার টাকা বন্ডে মামুনুল হকের জামিন মঞ্জুর করেন।

আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ বলেন, আসামিপক্ষ ইচ্ছা করেই মামলাটির বিচার কার্যক্রম বিলম্বিত করার চেষ্টা করছেন। রায় তাদের বিপক্ষে যাবে এজন্য দেরি করছেন। যার কারণে আসামি সময় মতো উপস্থিত থাকেন না। ২৫ জুন ধার্য তারিখে সাক্ষীরা আদালতে উপস্থিত হয়েছিলেন। কিন্তু আসামি আসেননি। তাই আদালত মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। আজ তিনি আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিন আবেদন করলে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।

Advertisement

২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক। ওই সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এসে তাকে ঘেরাও করেন। পরে স্থানীয় হেফাজতের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা এসে রিসোর্টে ভাঙচুর চালান ও তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকেই মামুনুল হক মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসায় অবস্থান করে আসছিলেন। এ সময় পুলিশ তাকে নজরদারির মধ্যে রাখে।

এরপর ওই বছরের ১৮ এপ্রিল মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদরাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় মামুনুলকে। পরে এ ঘটনায় ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী। তবে ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version