বাংলাদেশ
জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার প্রদানের জন্য ৮৫ জনের নাম চূড়ান্ত করেছে সরকার। ২০১৩ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত গেলো ৮ বছরের জন্য মনোনীত ব্যক্তিদের আগামীকাল বুধবার রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার দেয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। পুরস্কার প্রাপ্ত প্রত্যেকে একটি আঠারো ক্যারেট মানের ২৫ গ্রাম ওজনের স্বর্ণপদক, এক লক্ষ টাকার একটি চেক এবং একটি সম্মাননাপত্র পাবেন।
আজ মঙ্গলবার (১০ মে) সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানানো হয়।
২০১৩ সালের জন্য মনোনীতরা হলেন- মুজাফ্ফর হোসেন পল্টু (সংগঠক), কাজী মাহতাব উদ্দিন (মরণোত্তর) (সংগঠক), মহিউদ্দিন আহমেদ (অব.) (সংগঠক), সামশুল হক চৌধুরী (সংগঠক), মো. ইলিয়াস হোসেন (ফুটবল), খালেদ মাহমুদ সুজন (ক্রিকেট), মো. শাহ্জাহান মিজি (সাঁতার), রোকেয়া বেগম খুকি (অ্যাথলেটিকস), বেগম জ্যোৎস্না আক্তার (অ্যাথলেটিকস), মুনিরা মোর্শেদ খান (টেবিল টেনিস), ভোলা লাল চৌহান (স্কোয়াশ)।
২০১৪ সালের জন্য মনোনীতরা হলেন- মো. ফজলুর রহমান বাবুল (সংগঠক), শামসুল বারী (সংগঠক), সৈয়দ শাহেদ রেজা (সংগঠক), মো. এনায়েত হোসেন সিরাজ (সংগঠক), ইমতিয়াজ সুলতান জনি (ফুটবল), মো. এহসান নাম্মি (হকি), মো. সামছুল ইসলাম (সাঁতার), সাঈদ-উর-রব (অ্যাথলেটিকস), মিউরেল গোমেজ (অ্যাথলেটিকস), বেগম কামরুন নেছা (অ্যাথলেটিকস), মো. জোবায়েদুর রহমান রানা (ব্যাডমিন্টন)।
২০১৫ সালের জন্য মনোনীতরা হলেন- খাজা রহমতউল্লাহ (মরণোত্তর) (সংগঠক), মো. আহমেদুর রহমান (সংগঠক), ড. শেখ আবদুস সালাম (সংগঠক), মাহতাবুর রহমান বুলবুল (সংগঠক), মোঃ জুয়েল রানা (ফুটবল), বরুন বিকাশ দেওয়ান (ফুটবল), বেগম ফারহাদ জেসমীন লিটি (অ্যাথলেটিকস), বেগম রেহানা জামান (সাঁতার), বেগম শিউলী আক্তার সাথী (ব্যাডমিন্টন)।
২০১৬ সালের জন্য মনোনীতরা হলেন- মোহাম্মদ জালাল ইউনুস (সংগঠক), মো. তোফাজ্জল হোসেন (সংগঠক), আব্দুর রাজ্জাক (মরণোত্তর) (সংগঠক), তাবিউর রহমান পালোয়ান (সংগঠক), লে. ক. এ কে সরকার (অব.) (সংগঠক), সুলতানা পারভীন লাভলী (অ্যাথলেটিকস), আরিফ খান জয় (ফুটবল), খন্দকার রকিবুল ইসলাম (ফুটবল), কাজী হাবিবুল বাশার সুমন (ক্রিকেট), মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (সাঁতার), কাজল দত্ত (ভারোত্তলন), শামীম-আল-মামুন (ভলিবল), জেড. আলম (মরণোত্তর) (রেফারি)।
২০১৭ সালের জন্য মনোনীতরা হলেন- আওলাদ হোসেন (সংগঠক), শেখ বশির আহমেদ (মামুন) (সংগঠক), আসাদুজ্জামান কোহিনুর (সংগঠক), হাজী মো. খোরশেদ আলম (সংগঠক), এটিএম শামসুল আলম (সংগঠক), আবু ইউসুফ (ফুটবল), মো. মাহাবুব হারুন (হকি), রহিমা খানম যুথী (অ্যাথলেটিকস), মো. সেলিম মিয়া (সাঁতার), শাহরিয়া সুলতানা (ভারোত্তলন), ওয়াসিফ আলী (বাস্কেটবল)।
২০১৮ সালের জন্য মনোনীতরা হলেন- শওকত আলী খান জাহাঙ্গীর (সংগঠক), মো. রফিক উল্যা আখতার (সংগঠক), মাহমুদুল ইসলাম রানা (সংগঠক), মো. মোয়াজ্জেম হোসেন (সংগঠক), তৈয়েব হাসান সামছুজ্জামান (সংগঠক), কাজী আনোয়ার হোসেন (ফুটবল), জ্যোৎস্না আফরোজ (অ্যাথলেটিকস), মির রবীউজ্জামান (জিমন্যাস্টিকস), মো. আলমগীর আলম (হকি), নিবেদিতা দাস (সাঁতার)।
২০১৯ সালের জন্য মনোনীতরা হলেন- তানভীর মাজহার তান্না (সংগঠক), কাজী নাবিল আহমেদ (সংগঠক), ইন্তেখাবুল হামিদ (সংগঠক) অরুণ চন্দ্র চাকমা (সংগঠক), লে. জে. মইনুল ইসলাম (অব.) (সংগঠক), টুটুল কুমার নাগ (হকি), দিপু রায় চৌধুরী (ক্রিকেট), মাহফুজা রহমান (তানিয়া) (সাঁতার), ফারহানা সুলতানা (সাইক্লিং), মাহবুবুর রব (ব্যাডমিন্টন), সাদিয়া আক্তার ঊর্মি (টেবিল টেনিস)।
২০২০ সালের জন্য মনোনীতরা হলেন- শহিদ লে. শেখ জামাল (মরণোত্তর) (সংগঠক), নাজমুল আবেদীন (ফাহিম) (সংগঠক), মো. মহসিন (ফুটবল), মাহবুবুল এহসান রানা (হকি), আবদুল্লাহ আল রাকিব (দাবা), বেগম নিলুফা ইয়াসমিন (অ্যাথলেটিকস), আবদুল কাদের স্মরণ (ব্যাডমিন্টন), আফজালুর রহমান সিনহা (ম.) (ক্রিকেট)।
আওয়ামী লীগ
শনিবার রাজধানীতে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ
আসছে শনিবার(১১ মে) রাজধানীতে শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। এদিন, বিকাল ৩টার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে গজনবী রোড এলাকায় ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের উদ্যেগে এ শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার(৯ মে) দিবাগত রাতে সংগঠনের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম মিজু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক রানা গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আজিজুল হক রানা গণমাধ্যমকে বলেন, ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এতে সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচির সঞ্চালনায় শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের কেন্দ্র্রীয় ও নগর আওয়ামী লীগ নেতারা উপস্থিত থাকবেন।
এদিকে, ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগ সূত্র জানায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার রাজধানীর মোহাম্মদপুরের গজনবী রোড এলাকায় শান্তি সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে। ডিএমপির কাছে শান্তি সমাবেশের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা আওয়ামী লীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শেখ। তবে ১৮টি শর্তসাপেক্ষে ক্ষমতাসীন দলকে সমাবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে ডিএমপি সূত্রে জানা গেছে।
এমআর//
অপরাধ
স্বামীকে ফাঁসাতে তার ঘরে ইয়াবা রাখেন স্ত্রী, অতপর…
পরকীয়া প্রেমে জড়িয়েছে- বিয়ের পর একে অপরের কিরুদ্ধে এমন অভিযোগে স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো। এমন পরিস্থিতিতে স্বামীকে ‘চরম শিক্ষা’ দিয়ে জেলে পাঠানোর পরিকল্পনা করে স্ত্রী।পরিকল্পনা করে স্বামীর শোবার ঘরে ইয়াবা রেখে পুলিশকে জানাবে। এরই ধারাবাহিকতায় বোনের জন্য স্বামীর কাছ থেকে টাকা চেয়ে সেই টাকা দিয়ে ১৪ পিস ইয়াবা কেনেন। পরে সেই ইয়াবা স্বামীর শোয়ার ঘরে একটি ব্যাগে ঢুকিয়ে রেখে কল করেন ৯৯৯ নম্বরে। পুলিশ আসলে স্ত্রীর আচরণে সন্দেহ হয়। পরে জিজ্ঞাসা করতেই পুলিশের কাছে স্বীকার করেন স্বামীকে ফাঁসাতে গিয়ে তিনি এমন কাজ করেছেন। এভাবে স্বামীকে ফাঁসাতে গিয়ে রুমা আক্তার নিজেই ফেঁসে গেছেন।
এমনই ঘটনা ঘটেছে রাজধানীর তেজগাঁও থানার পশ্চিম নাখালপাড়া এলাকায়। পুলিশ রুমা আক্তার(৩০) নামে ওই স্ত্রীকে আটক করেছে।তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাটিহাতা গ্রামের মৃত সাবির উদ্দিনের মেয়ে। আর ইয়াবা বিক্রয়কারী জাকির(৩৩) নামে এক ব্যক্তিকেও আটক করেছে পুলিশ।
তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসিন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘১২ বছর আগে বিয়ে হয় প্রবাসী কাওছার অহম্মেদ ও রুমা আক্তারের। বিয়ের পর থেকেই একে অপরের বিরুদ্ধে পরকিয়ার অভিযোগে তাদের মধ্যে ঝগড়া লেগে থাকতো। একারণে বিদেশ থেকে চলে এসে ঢাকায় একটি রেস্টুরেন্টে চাকরি নেন কাওছার। কিন্তু দেশে ফিরে আসায় তাদের বিবাদ আরও বাড়তে থাকে। এরই মধ্যে বোনের জন্য স্বামীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে সেই টাকা দিয়েই জাকিরের কাছ থেকে ১৪ পিস ইয়াবা কেনেন রুমা।
তেঁজগাও থানার ওসি আরও বলেন, ‘পরে সেই ইয়াবা স্বামীর শোয়ার ঘরে একটি ব্যাগে ঢুকিয়ে রেখে ৯৯৯ নম্বরে কল করেন। পুলিশ গেলে রুমার আচরণ সন্দেহজনক মনে হয়। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে স্বীকার করেন সত্য ঘটনা। স্বামীকে ফাঁসানোর জন্য ইয়াবা কেনার কথা জানালে আটক করা হয় তাকে। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জাকিরকেও আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
এমআর//
চট্টগ্রাম
নদীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার
চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকায় বিধ্বস্ত হওয়া বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানটি উদ্ধার করা হয়েছে। কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিমানটি উদ্ধার করে নৌবাহিনী।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) দিবাগত রাত পৌনে ১০টার দিকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিমানটি উদ্ধার করে নৌবাহিনী। চট্টগ্রাম নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বিমান উদ্ধারের বিষয়টি কে নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এলাকায় কর্ণফুলী নদীতে বিমানবাহিনীর ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটে। আকাশ থেকে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে ছিটকে পড়ে পানিতে তলিয়ে যায়। এরপর বেলা ১১টা থেকে বিমানটি উদ্ধারে তৎপরতা শুরু করে নৌবাহিনী।
প্রসঙ্গত, মূলত যুদ্ধবিমানটি কী কারণে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে। এটিতে কী ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটি ছিল এবং বন্দর চ্যানেলে জাহাজ চলাচল স্বাভাবিক রাখতে নৌবাহিনী বিমানটি উদ্ধারে তৎপরতা চালায়। এক্ষেত্রে নৌবাহিনীর একাধিক ডুবুরি টিম এবং একাধিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন জাহাজ দিয়ে উদ্ধার তৎপরতা চালানো হয়। একপর্যায়ে বাহিনীটি বিমান উদ্ধারে সফল হয়।
এএম/
-
তথ্য-প্রযুক্তি7 days ago
গ্রাহকদের দাবির মুখে সিদ্ধান্ত বদলালো জিপি
-
জাতীয়3 days ago
১০০ টাকায় সয়াবিন তেল বিক্রি করবে টিসিবি
-
বলিউড5 days ago
সিনেমায় চুমু প্রতি স্ত্রীকে দিতে হতো একটি ব্যাগ: ইমরান হাশমি
-
আন্তর্জাতিক2 days ago
স্বামীর গোপনাঙ্গ পুড়িয়ে নির্যাতন
-
বাংলাদেশ6 days ago
স্কুলে দেরিতে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
-
ঢাকা4 days ago
হেলে পড়েছে ৬ তলা ভবন, দুর্ঘটনার আশঙ্কা
-
জাতীয়5 days ago
তিনদিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা
-
খুলনা7 days ago
রেলক্রসিংয়ে ট্রেনের ধাক্কায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত