জাতীয় পার্টি
টাকা নিয়েছি, প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো : চুন্নু
![মজিবুল হক চুন্নু](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2023/12/News-Image-6-3.jpg)
আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলছি বাংলাদেশের কোনো লোক যদি বলতে পারে আমি বা চেয়ারম্যান কারও কাছ থেকে টাকা নিয়েছি দলের জন্য বা পার্টিকে দেয়ার জন্য তাহলে আমি পদত্যাগ করবো। বললেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এ চ্যালেঞ্জ জানান চুন্নু।
এর আগে রোববার নির্বাচনে ভরাডুবি, অনিয়মসহ নানা অভিযোগে দুপুরে জাপার পরাজিত প্রার্থীরা বিশেষ সভা করেন। সেখানে তারা অভিযোগ করেন ক্ষমতাশীনদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে হাইকমান্ড।
চুন্নু বলেন, এইগুলো হলো গসিপিং। অনেকেই মনে করেছে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যেহেতু আমাদের কথাবার্তা হয়েছে, ২৬টা সিট দিয়েছে। তাদের ধারণা আমাদের অনেক টাকা দিয়েছে। শত শত কোটি টাকা দিয়েছে, প্রার্থীদের কেনো আমরা টাকা দেয়া হয়নি। এটা তাদের মনে আসল ব্যথা। ইলেকশন ঠিকমত হয় নাই, তারা পাস করে নাই এইটা আসল ব্যথা না। দুই একজন ছাড়া বাকিদের আসল ব্যথা আমরা শতকোটি টাকা পেয়েছি, তাদের দেই নাই। এটা তাদের আসল ব্যথা।
চুন্নু বলেন, গতকাল রাতে যেই দুই জনকে অব্যাহতি দিয়েছি। তাদের বক্তব্য আপনারা শুনেছেন, জনসম্মুখে তারা বক্তব্য দিয়েছেন। একটা সংগঠনের নেতা হয়ে এ ধরনের বক্তব্য পাবলিকলি দেয়া সংগঠন বিরুদ্ধ, অমার্জনীয় কাজ। তার জন্য চেয়ারম্যান তাদের অব্যাহতি দিয়েছে।
তিনি বলেন, ইয়াহ হিয়া সিলেট সিটি করপোরেশন ভোটে নৌকার প্রার্থীর জন্য ভোট চেয়েছিলেন। তাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। তিনি ক্ষমা চাইলে তাকে আবার দলে আনা হয়। এই ছেলেটার দলের প্রতি কোনো আনুগত্য কখনোই ছিল না। সেন্টু দলের পুরোনো কর্মী। সন্দেহ নাই সে দলের ভালো কর্মী ছিল। গতকাল সে আবেগের বশবর্তী হোক, যে কোনো কারণে যে ধরনের কথা বলেছে পাবলিকলি, সেখানে যদি সংগঠনের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ না নেয়া হয় তাহলে সাংগঠনিক কাঠামো ঠিক রাখা যাবে না।
তিনি বলেন, নির্বাচনের সফলতা-ব্যর্থতার দায় জাপা চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের ওপর আসে। সেই দায়ভার নিতেও আমরা রাজি ছিলাম। তার মানে এই না, পাবলিকলি এই ধরনের কথা
জাতীয় পার্টি
দেশে এখন অন্যায়-অবিচার ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গঠিত হচ্ছে : জিএম কাদের
দেশে এখন অন্যায়-অবিচার ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গঠিত হচ্ছে। স্বাভাবিক জিনিস স্বাভাবিকভাবে চলছে না। যারা দুর্নীতি করছে, অপকর্মের সঙ্গে জড়িত, চাঁদাবাজি ও চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত তারা যেন স্বাভাবিক হয়ে গেছে। আর সৎ ও দেশ প্রেমীরা অস্বাভাবিক হিসেবে গণ্য হচ্ছে। বললেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
রোববার (২ জুন) দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে একটি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন জিএম কাদের।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, কিছুদিন ধরে শোনা যাচ্ছে কাউকে ধরা হবে। কিন্তু ধরা হচ্ছে না। কে ধরবেন, কাকে ধরবেন, সবাই একই পথের পথিক কিনা তাও সবাই জানে না।
জিএম কাদের বলেন, আইন সবার জন্য সমান থাকছে না। এক শ্রেণির মানুষ সব সময় আইনের ঊর্ধ্বে থাকছে। উপর থেকে নির্দেশিত না হলে অনেক অপরাধী আইনের আওতায় আসছে না। এটি আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার ভিত্তিক ব্যবস্থা নয়।
প্রসঙ্গত, নারায়ণগঞ্জের বারদীতে অবস্থিত শ্রী শ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারীর আশ্রমে পৌঁছালে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানান দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকাসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
আই/এ
জাতীয় পার্টি
‘কার গাফিলতিতে শ্রমবাজারে এতবড় বিপর্যয় বের করতে হবে’
ভিসা পেয়েও ৩১ মের মধ্যে প্রায় ৩১ হাজার কর্মী মালয়েশিয়ায় যেতে পারেনি। কার গাফিলতির কারণে শ্রমবাজারে এতবড় বিপর্যয় হলো তা বের করতে উচ্চপদস্থ তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। পাশাপাশি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা মালয়েশিয়ায় যেতে পারেনি তাদের পাঠাতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে সরকারকে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সরকারের প্রতি আহ্বানের পাশাপাশি দোষীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানিয়েছেন তিনি।
শনিবার (১ জুন) এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
তিনি বলেন, গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর দেশটি ২০২২ সালে ৫ লাখ ২৪ হাজার ৯৪৬ জন কর্মী নিতে রাজি হয়। ৩১ মের মধ্যে এই কর্মী পাঠানোর কথা ছিল। সে অনুযায়ী গত প্রায় দুই বছর ধরে এজেন্সির পেছনে ঘুরে ঘুরে ৬ থেকে ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করে নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়ায় যেতে পেরেছেন ৪ লাখ ৯৪ হাজার ১০২ জন। বাকি ৩০ হাজার ৮৪৪ জন সর্বস্ব হারিয়েও মালয়েশিয়ায় যেতে পারেনি। এর চেয়ে কষ্টদায়ক ঘটনা আর হতে পারে না।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, এজেন্সিগুলোর চাহিদামতো টাকা পরিশোধ করে, ৪ থেকে ৫ রাত বিমানবন্দরের মেঝেতে ঘুমিয়েও মালয়েশিয়াতে যেতে না পারাটা মর্মান্তিক ও দুঃখজনক।
এএম/
জাতীয় পার্টি
আওয়ামী লীগ জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে : জিএম কাদের
আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন সেগুলো জনগণ আর বিশ্বাস করে না। বললেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে কাদের এসব কথা বলেন।
জিএম কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ আগে গাছের মতো ছিল। যেখানে জনগণ আশ্রয় নিতো। এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সামনের অর্থনৈতিক সংকট আরও প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। আর সেজন্যই সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত।
তিনি দাবি করেন, দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎকালের সর্বনিম্ন। এসব আমাদের জন্য অশুভ সংকেত। দেশে টাকা নেই, প্রতিদিন রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। দেশে বিনিয়োগ আসছে না। যে অর্থ আসে তা বিদেশে চলে যাচ্ছে। ফলে ডলারের বিপরীতে দেশীয় টাকার চরম অবমূল্যায়ন হচ্ছে। দিন দিন টাকার ভ্যালু কমে যাচ্ছে
প্রসঙ্গত, এর আগে সার্কিট হাউসে এসে পৌছালে প্রশাসন ও দলীয় নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগিত জানান।
আই/এ
-
বলিউড6 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
-
বাংলাদেশ7 days ago
ভাইরাল ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সেই এনবিআর কর্মকর্তা
-
বাংলাদেশ2 days ago
টাক মাথায় দেশ ছাড়ার গুঞ্জন ছাগলকাণ্ডের মতিউরের
-
বাংলাদেশ5 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
-
টুকিটাকি3 days ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি
-
বাংলাদেশ3 days ago
জমিকাণ্ডে আলোচিত ডিআইজি জামিলকে বদলি
-
অপরাধ1 day ago
পরীমণির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে বাধ্যতামূলক অবসরে সেই পুলিশ কর্মকর্তা
-
জাতীয়2 days ago
দেশে হাজি ফিরেছেন ১১ হাজার ৬৪০, মৃত্যু ৪৪