Connect with us

বাংলাদেশ

সরকার রাইস ব্র্যান থেকে তেল উৎপাদনের চিন্তা করছে : বাণিজ্যমন্ত্রী

Published

on

তেলের ঘাটতি পূরণে সরকার রাইস ব্র্যান থেকে তেল উৎপাদনের চিন্তা করছে। তাহলে চাহিদার ২৪ ভাগ পূরণ হয়ে হবে। বললেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

আজ বুধবার (১৮ মে) দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা সংক্রান্ত টাস্কফোর্স কমিটির দ্বিতীয় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, রাইস ব্র্যান প্রক্রিয়ায় ৭ লাখ টন তেল উৎপাদন সম্ভব। তাহলে চাহিদার ২৪ ভাগ পূরণ হয়ে হবে।

টিপু মুনশি বলেন, ভোজ্য তেলের বাজারে সমস্যা হবে না। এটা বাজারে চাহিদা অনুযায়ী আছে। গেলো ৫ মে তেলের যে দাম ঠিক করে দেয়া হয়েছে।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভারত বাংলাদেশে গম রপ্তানী বন্ধ করেনি। জি টু জি বন্ধ হয়নি। শতভাগ গম আমদানি করা যাবে।

Advertisement

তিনি বলেন, ২০২৫ সালের পর আমাদের আর পেঁয়াজ আমদানি করতে হবে না।  এখন পর্যন্ত পেঁয়াজের যথেষ্ট মজুত রয়েছে। ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে পেঁয়াজের দাম হলে সেটা যৌক্তিক।

জাতীয়

র‍্যাবের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিষয়ে যা জানালো যুক্তরাষ্ট্র

Published

on

যুক্তরাষ্ট্র র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না। নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে আচরণ পরিবর্তন এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে। বললেন, আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত ব্রিফিংএ এ তথ্য জানান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র।

ব্রিফিংয়ে অংশ নেয়া এক সাংবাদিক জানতে চান , বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সঙ্গে একটি বৈঠক শেষে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেছেন, র‌্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হোয়াইট হাউস এবং স্টেট ডিপার্টমেন্ট কাজ করছে। এ বিষয়ে জাস্টিস ডিপার্টমেন্টকে বলা হয়েছে এবং প্রসেসের মধ্যে আছে। এমন দাবি কী সত্য?

জবাবে প্যাটেল বলেন, এমন দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা। যুক্তরাষ্ট্র র‍‍্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না।

এর আগে ডোনাল লু এর সঙ্গে বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ উপদেষ্টা জানিয়েছেন র‍্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিষয়ে লু জানিয়েছেন, “তারা বলেছে এটি পুশ করছে, সাপোর্ট দিচ্ছে। লু বলেছেন- হোয়াইট হাউস থেকেও জাস্টিস ডিপার্টমেন্টকে বলা হয়েছে র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে”

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আগে যারা ক্ষমতায় ছিলো তারা ভোটচুরি ও ভোগে ব্যস্ত ছিলো : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

যে দেশ বিজয় অর্জন করেছে তা ব্যর্থ হতে পারে না। আগে যারা ক্ষমতায় ছিলো তারা ভোটচুরি ও ভোগ করায় ব্যস্ত ছিলো। গ্রামের মানুষ নাগরিক সব সুযোগ সুবিধা ভোগ করবে সে ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার। বিশ্বজুড়ে অর্থনীতিতে সংকটকাল চলছে, বাংলাদেশও প্রভাবমুক্ত নয়। নিষেধাজ্ঞা পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেতো। বললেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ-আইইবি-তে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, দেশের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য আজীবন লড়াই করেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি কল্যাণধর্মী আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিশ্বাস করতেন। জাতির পিতা চেয়েছিলেন দুখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে, দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে, চেয়েছিলেন এ দেশে মানুষ অন্তত দুই বেলা দুই মুঠো খেয়ে বাঁচবে, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার সুযোগ পাবে। উন্নত জীবন পাবে, এটাই ছিল তার স্বপ্ন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর পশ্চিম পাকিস্তানিদের শোষণ, নিপীড়ন এবং পূর্ব বাংলা থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে অব্যাহত সম্পদ পাচারের প্রেক্ষিতে তিনি ১৯৬৬ সালে পেশ করেন বাঙালির মুক্তির সনদ ৬-দফা। এটি প্রণয়নে সে সময়কার বেশ কয়েকজন বাঙালি অর্থনীতিবিদ বঙ্গবন্ধুকে সহায়তা করেছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার পর বাংলাদেশে শুরু হয় অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন। সামরিক জান্তার বুটের তলায় পিষ্ট হয় গণতন্ত্র। দেশে স্বৈরতন্ত্র কায়েম হয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী শক্তি জেঁকে বসে। সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প বিস্তারলাভ করে।

Advertisement

তিনি বলেন, দেশ ও মানুষের কল্যাণের কাজ করাই আমার জীবনের ব্রত। দীর্ঘদিন রাজনীতি এবং সরকার পরিচালনা করতে গিয়ে দেখেছি, প্রতিটি কর্মকাণ্ডের সঙ্গে অর্থনীতি গভীরভাবে সম্পৃক্ত। আমার রাজনীতি, রাষ্ট্রপরিচালনা ও অর্থনীতিবিষয়ক চিন্তাভাবনা অনুসৃত হয়েছে বঙ্গবন্ধু উন্নয়ন ও অর্থনীতি দর্শন থেকে।

সরকারপ্রধান বলেন, ১৯৯১ সালে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমদের সরকারের তত্ত্বাবধানে যে নির্বাচন হয়, সেখানে জনগণের প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়নি। কারণ, সুবিধাভোগী দেশি-বিদেশি চক্র সুক্ষ কারচুপির মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াতকে ক্ষমতায় বসায়। ক্ষমতায় বসেই বিএনপি নব্য স্বৈরাচারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। সীমাহীন দুর্নীতি, দলীয়করণ, সন্ত্রাসের করাল গ্রাসে বিপর্যস্ত হয় দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি ও শিক্ষাসহ সব খাত।

তিনি বলেন, জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। আমার দেড় দশকের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিরন্তর গবেষণা এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের রহমানের আদর্শকে ধারণ করে আমরা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পথনকশা তৈরি করি।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

৪৬৮ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও দুই এজেন্সি

Published

on

ফাইল ছবি

পবিত্র হজ পালনে ইচ্ছুক ৪৬৮ জন যাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও হয়ে গেছে দুই এজেন্সি। রিসান ট্রাভেলস ও দিয়া ইন্টারন্যাশনাল নামের এই দুই এজেন্সির নামে অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। এর মধ্যে আল রিসান ট্রাভেলসের ৪৪৮ জন এবং দিয়া ইন্টারন্যাশনালের ৭৫ জন। ফলে এ দুই এজেন্সির মাধ্যমে নিবন্ধন করা হজযাত্রীদের হজে যাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এর প্রেক্ষিতে ওই হজ এজেন্সির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাতে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আবু তাহের সই করা দুটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের হজ মৌসুমে আল রিসান ট্রাভেলস এজেন্সি লি: (হজ লাইসেন্স নম্বর ০৬৭২) এর অধীনে ৪৪৮ জন হজযাত্রীর নিবন্ধন হয়েছে। এ এজেন্সিটিতে নিবন্ধিত হজযাত্রীদের মধ্যে অদ্যাবধি কোনও ভিসা করা হয়নি। এ অবস্থায় এজেন্সিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। এতে এজেন্সিটিতে নিবন্ধিত হজযাত্রীদের প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে এবং তাদের এ বছর হজে যাওয়া অনিশ্চিত হতে পারে।

চিঠিতে আরও বলেন, এ অবস্থায় আল রিসান ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুস সালাম মিয়া যাতে দেশ ত্যাগ করতে না পারে এবং একইসঙ্গে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।

এদিকে রংপুরে দিয়া ইন্টারন্যাশনাল নামে আরেকটি হজ এজেন্সির ২০ জন যাত্রীর হজযাত্রা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এ এজেন্সির মালিক ‘লিড’ এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয় না করে ২০ জন যাত্রীর তিন কোটি টাকা নিজেদের নামে করা এজেন্সির ব্যাংক হিসাবে নিয়েছেন। ফলে এ হজযাত্রীদেরও হজযাত্রা নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এর প্রেক্ষিতে ওই হজ এজেন্সির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।

Advertisement

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়েছে, চলতি হজ মৌসুমে দিয়া ইন্টারন্যাশনালের চেয়ারম্যান পরিচয়ধারী কামরুল ইসলাম ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক পরিচয়ধারী মোহাম্মদ আলী বাবু ২০ জন হজযাত্রীকে আল ঈমান হজ কাফেলা ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরসের অধীনে নিবন্ধন করান। কিন্তু নিবন্ধনের অর্থ আল ঈমান হজ কাফেলা ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরসের অনুকূলে পরিশোধ না করায় ২০ জন হজযাত্রী এখনও তাদের পিআইডি পাননি। ফলে তাদের এ বছর হজে যাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। চলতি মৌসুমে তাদের হজে গমন নিশ্চিতকরণের জন্য কামরুল ইসলাম ও মোহাম্মদ আলী বাবু যাতে দেশত্যাগ করতে না পারেন সে ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version