Connect with us

চট্টগ্রাম

জনগণের অর্থে পদ্মা সেতু, বিএনপির সহ্য হচ্ছে না : আইনমন্ত্রী

Published

on

বাংলাদেশের জনগণের অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু আওয়ামী লীগ সরকার বানাতে পেরেছে, সেটি বিএনপির সহ্য হচ্ছে না। এ জন্য তারা অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। বললেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।

আজ শুক্রবার (২৭ মে) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের রাজাপুর ও চানপুর আশ্রয়ণ প্রকল্প পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। 

আনিসুল হক বলেন, বাংলাদেশের কিছু ভালো হোক সেটি বিএনপি চায় না। এ জন্য তারা অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। বিএনপি মিথ্যা বলতে অভ্যস্ত। বাংলাদেশের কিছু ভালো হলে এ জন্য তারা হিংসায় মরে।

তিনি বলেন, যারা দুর্নীতিতে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের দুর্নীতিতে আরও যদি কেউ জড়িত থাকে, আর সেটি যদি সারা দেশের যে কোনো জায়গায় হয়, তার বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ সময় আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান, আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

Advertisement

মির্জা রুমন

অপরাধ

আরসার শীর্ষ চার সন্ত্রাসী অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) শীর্ষ চার সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে এপিবিএন। এসময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার হয়।

রোববার ( ১৯ মে) দিবাগত রাতে উখিয়ার ক্যাম্প -২০ এলাকার পাহাড়ে এ অভিযান পরিচালনা করে এপিবিএন।

গ্রেপ্তাররা হলেন, উখিয়ার ক্যাম্প-১৭ এইচ ব্লকের দ্বীন মোহাম্মদের ছেলে আমির হোসেন (২৯), একই ক্যাম্পের মৃত ফজল করিমের ছেলে জিয়াউর রহমান (৩২), মৃত আব্দুস সালামের ছেলে সৈয়দুল আমিন (৩০) ও বাদশা মিয়ার ছেলে মো. হারুন (২২)।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ( অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. ইকবাল বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নাশকতার লক্ষ্যে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি ( আরসার) শীর্ষ চার সন্ত্রাসী বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ ও হ্যান্ড গ্রেনেডসহ অবস্থান করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে এপিবিএনের একটি টিম আজ দিবাগত রাতে রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২০ এর এস১/বি৭ ব্লকস কাটা তারের বাইরের সংলগ্ন গোয়াম বাগান পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় আরসার চার শীর্ষ সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় দুইটি দেশীয় তৈরি বড় ওয়ান শুটার গান (এলজি), চারটা মাঝারি সাইজের ওয়ান শুটার গান (এলজি), একটি দেশীয় তৈরি এমএমজি সাদৃশ্য ওয়ান শুটার গান, দুইটি লম্বা কিরিচ, চারটি হ্যান্ডগ্রেনেড, ছয় রাউন্ড রাইফেলের গুলি ও দুই রাউন্ড পিস্তলের গুলি, এক রাউন্ড কার্তুজ, এগারোটি গুলির খোসা ও দুইটি কার্তুজের খোসা, হ্যান্ডগ্রেনেডে ব্যবহৃত দুই প্যাকেট লোহার বল, দুইটি ওয়াকি-টকি চার্জার। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।

Advertisement

তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

বান্দরবানে বন্দুকযুদ্ধে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত

Published

on

বান্দরবানের রুমায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) তিন সদস্য নিহত হয়েছেন। এ সময় অস্ত্র, বেতার যন্ত্র ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রুমা উপজেলায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান কাজেমী।

বিস্তারিত আসছে…

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

নাফ নদী থেকে দুই জনকে অপহরণ করলো আরসা

Published

on

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীতে কাঁকড়া ধরতে গিয়ে দুই বাংলাদেশি চাকমা যুবককে অপহরণ করেছে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্রগোঠী আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসার) সদস্যরা।

শনিবার (১৮ মে) টেকনাফ মডেল থানায় এক ভুক্তভোগীর মা ছুছিং ছা তঞ্চঙ্গ্যা লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ ওসমান গনি।

ছুছিং ছা তঞ্চঙ্গ্যা জানান,  তাঁর ছেলে ক্যমংখো এ তঞ্চঙ্গ্যা (২৫) ও মং চাকমা গেলো ১৬ মে সকালে নাফ নদীতে কাঁকড়া ধরতে যায়। সন্ধায় বাড়িতে না আসলে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করে তিনি জানতে পারেন, আরসার  সদস্যরা তাঁর ছেলে ও সঙ্গে থাকে আর একজনকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে।  তিনদিন ধরে তারা আরসার সদস্যদের কাছে জিম্মি রয়েছে।

অপহৃত ছৈলা মং চাকমার বড় ভাই সালাও মং চাকমা জানান, হোয়াইক্যংয়ের ৫ নাম্বার সুইচ গেট পয়েন্ট থেকে তাঁর ছোটভাইসহ দুইজনকে তুলে নিয়ে যায় একদল সন্ত্রাসী। পরে তারা জানতে পারেন আরসার সন্ত্রাসীরা তাঁদের অপহরণ করেছে । আজ বিকেল পর্যন্ত কোনো মুক্তিপণ দাবি বা কেউ যোগাযোগ করেনি।

টেকনাফ-২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা খোঁজ-খবর রাখছেন। দুই বাংলাদেশিকে কারা তুলে নিয়ে গেছে সে বিষয়টি যাচাই করা হচ্ছে।

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version