Connect with us

পরামর্শ

চিকেন পক্স থেকে রেহাই পেতে পাতে রাখুন ৫ খাবার

Published

on

শীত প্রায় বিদায় নিয়েছে, বাইরে বেরোলে বসন্তের হাওয়ার স্পর্শ লাগছে শরীরে। তাপমাত্রার পারদ ওঠানামা করছে। কখনও ঠাণ্ডা লাগছে, কখনও আবার গরম। প্রকৃতির এই খামখেয়ালি আবহাওয়ায় এমনিতেই রোগবালাইয়ের আশঙ্কা থাকে। তবে শীতের শেষে বসন্তের হাত ধরে বেড়ে যায় চিকেন পক্সের চোখরাঙানি। বায়ুবাহিত এই রোগ যাদের এর আগে হয়নি তাদের, এবং বিশেষত শিশুদের অবশ্যই এই সময়ে সাবধানে থাকা জরুরি।

বায়ুবাহিত এই অসুখ সহজেই সংক্রমণ ছড়ায়। তাই সতর্ক থাকতে হবে প্রথম থেকেই। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এই সময়ে বাইরে বেরোলে মাস্ক ব্যবহার করলে ভালো। বাইরে বেরোলে লম্বাহাতা পোশাক পরা জরুরি। এই অসুখ ঠেকাতে খাবারের দিকেও বিশেষ নজর দিতে হবে। চিকেন পক্স ঠেকাতে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির দিকে নজর রাখতে হবে। এই মওসুমে রোজে কোন খাবারগুলি বেশি করে খাবেন, রইল পরামর্শ।

সজনে: শীত ও বসন্তের এই সন্ধিক্ষণে মাঝেমাঝেই সজনে ফুল এবং ডাঁটা খেতে পারেন। এই সময় বায়ুবাহিত নানা অসুখ ঠেকাতে ও শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সজনে ফুল ও ডাঁটা বেশ উপকারী। বাজারে সজনে গুঁড়োও কিনতে পাওয়া যায়, সেটাও খেতে পারন।

নিম: নিমপাতা এমনিতেই জীবাণুনাশক। এই সময় বেশি করে নিমপাতা খেতে হবে। নিমপাতা সেই ভাইরাসের সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে। স্বাদে তেতো হলেও এই পাতা কিন্তু রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

টক ফল: মুসাম্বি, কমলালেবু, পাতিলেবু ডায়েটে বেশি করে রাখুন। এই সব ফলে থাকা ভিটামিন সি শরীরের প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

Advertisement

সবুজ শাক-সবজি: সবুজ শাক-সবজিতে রয়েছে মিনারেলস, ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের মতো উপাদান। এগুলি শরীরের প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে। সংক্রমণ জাতীয় রোগের ঝুঁকি কমায় সবুজ শাক-সবজিতে।

টক দই: টক দই টক্সিন দূর করে, শরীর ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। শরীর ভেতর থেকে টক্সিন মুক্ত থাকলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা এমনিতেই বেড়ে যায়। বসন্ত রোগ ঠেকাতে তাই ভরসা রাখতে পারেন এই ধরনের প্রোবায়োটিক উপাদান যুক্ত খাবারের উপর। এ ছাড়া দইয়ের প্রোবায়োটিক উপাদান শরীরে নানাবিধ সংক্রমণ ঠেকায়।

পরামর্শ

যে নিয়মে পানি পানেই ঝরবে ওজন, আরও যা লাভ শরীরের

Published

on

ওজন বেড়ে গেলেই কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ে যায়। ওজন না কমলে যে শরীরে নানা রোগ বাসা বাঁধবে। ওজন ঝরাতে বিভিন্ন রকম ডায়েট করতে শুরু করেন কেউ কেউ। কিন্তু কেবল পানি পানেই ওজন ঝরানো যায়, সেটা জানেন কি? পুষ্টিবিদেরা একে বলেন ‘ওয়াটার ফাস্টিং’। ওজন ঝরাতে এই পন্থা বেশ কার্যকর।

এই উপবাসে পানি ছাড়া আর কিছুই খাওয়া যাবে না। এ ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আপনাকে কেবল পানি পান করেই পেট ভরাতে হবে। এতে শরীর থেকে টক্সিন পদার্থগুলি বেরিয়ে যায়। ওই নির্দিষ্ট সময়ে কোনও খাবার শরীরে যায় না, তাই শরীরে কোনও ক্যালোরিও ঢুকতে পারে না। অন্য কোনও ডায়েট করলে শরীরে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ ক্যালোরি কম ঢোকে। তবে এই ডায়েটে শরীরে কোনও ক্যালোরিই যায় না। দীর্ঘ দিন এই উপোস করলে চলবে না। কারণ, কাজকর্ম চালানোর জন্য শরীরের ক্যালোরির প্রয়োজন হয়। অল্প সময়ে এই উপোস করলে তবেই শরীরে বিপাকহার বাড়বে, শরীর চাঙ্গা হবে।

কীভাবে করতে হবে?

পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া এই উপোস না করাই ভালো। উপোস শুরু করার দিন চারেক আগে থেকে খাওয়াদাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে আনতে হবে। প্রথমে এক দিন করে শুরু করুন উপোস। ধীরে ধীরে ২৪ ঘণ্টা থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত করতে পারেন এই উপোস। তবে সাবধান, এর বেশি কিন্তু উপোস করা চলবে না। এই উপোসে দিনে আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করতে হবে। উপোস চলাকালীন খুব বেশি পরিশ্রম করা যাবে না। শরীরে ক্যালোরির ঘাটতি হয় এই সময়ে, তাই অল্প কাজ করলেই ক্লান্ত হয়ে যেতে পারেন।

ওজন হ্রাস ছাড়া এই ডায়েট করলে কী কী উপকার হয়?

Advertisement

১. শরীরে অতিরিক্ত টক্সিন জমা হলে অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলির কার্যকারিতা কমে যায়। পানি পান উপোস করলে শরীর থেকে টক্সিন বেরিয়ে যায়।

২. শরীরের কোষগুলির উপর ইনসুলিনের প্রভাব বেড়ে যায়। ফলে রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে এই উপোস করার আগে ডায়াবিটিসের রোগীরা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেবেন।

৩. শরীরে লেবটিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়ে। এই হরমোন খিদের অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে পানি পান করে উপোস করলে খিদে কম পাবে, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ইচ্ছেও কমে যাবে। ওজন বশে থাকবে।

৪. বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এই উপোস করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫. পানি পান করে থাকলে শরীর কিটোসিস পর্যায়ে চলে যায়। কিটোসিস পর্যায়ে স্নায়ুর কার্যকারিতা বেড়ে যায়। ফলে মানসিক স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

কিছু মানুষ কেন বার বার প্রেমে পড়েন?

Published

on

মানুষের জীবনে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ শব্দের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে আবেগ, উত্থান, পতন, চাওয়া পাওয়া বা ভালোবাসা। ‘প্রেম’ তেমনই একটি শব্দ। তবে মানব প্রেম বৈচিত্রময়। এই প্রেম কখনো সুখের হয়ে আসে, আবার কখনো সব ছিন্নভিন্নও করে দিতে পারে। আবার কখনও সে প্রেম দীর্ঘস্থায়ী, কখনও ক্ষণস্থায়ী হয়। ভালোবাসা, আস্থা, বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে প্রেমের গভীরতা কেমন হবে। কিন্তু প্রেমের সাথে বিজ্ঞানের যোগসুত্র কী আদৌ আছে…?

বহুদিন ধরেই এই বিষয় নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণা হচ্ছে। উপাত্তে দেখা গেছে, প্রেমে পড়ার জন্য বিবাহিত কিংবা অবিবাহিত তকমা খুব একটা কাজ করে না। কিন্তু গবেষণায় বিবাহবহির্ভূত যৌন সম্পর্ককে মোটা দাগে চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথমত প্রেম, দ্বিতীয়ত শুধু যৌন সম্পর্ক, তৃতীয়ত যৌন কর্মের উদ্দেশ্যে প্রেম করা এবং চতুর্থ জীবনসঙ্গীর বিকল্প সঙ্গী খুঁজে ফেরা।

মুশকিল হলো বিবাহবহির্ভূত যৌন সম্পর্ক যিনি করেন, গবেষণা বলছে, তিনি শেষ পর্যন্ত বিষণ্নতায় ভোগেন এবং কথা রাখতে পারেন না। এক্ষেত্রে তার সঙ্গী, যিনি বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে লিপ্ত ছিলেন না, তার কাউন্সেলিংয়ে বেশি সময়ের প্রয়োজন হয়। কারণ তিনি প্রতিমুহূর্তে অনুভব করেন, ভয়ংকরভাবে তিনি প্রতারিত হচ্ছেন। আবার দেখা গেছে, যেসব পুরুষ বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়ান, তাদের মধ্যে মাদক ব্যবহারের প্রবণতা এবং দাম্পত্যে যৌন অতৃপ্তির প্রবণতা বেশি থাকে।

ফলে এ ধরনের দম্পতি যখন কাপল কাউন্সেলিংয়ে আসেন, তখন দেখা যায়, তাদের অনেকেই হীনম্মন্যতা এবং অনৈতিক ভাবনা দ্বারা পরিচালিত হচ্ছেন। সময়মতো কাপল কাউন্সেলিং না নিলে প্রতি তিনটির মধ্যে একটি দম্পতি বিবাহবিচ্ছেদের দিকে যান। কিন্তু আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত কাউন্সেলিং ও সাইকোথেরাপিকে উপযুক্ত চিকিৎসা বলে গণ্য করা হয় না। গবেষণা বলছে, দাম্পত্য কলহ যদি অবিশ্বস্ততা বা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জন্য হয়, তবে এটি দাম্পত্যের ভোগান্তির কারণ হিসেবে বেশি ভূমিকা পালন করবে।

মনে রাখতে হবে, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গোপন থাকে না। আর কেউ না জানুক জীবনসঙ্গী ঠিকই টের পাবেন। হয়তো কারও সময় বেশি অথবা করও কম লাগে। ধরা পড়ার পর মিথ্যা বলে নিজেকে সঠিক বলে দাবি না করে যখন বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কথা স্বীকার করা হয়, তখন পরস্পরের খোলামেলা আলোচনায় নিজেকে পরিবর্তনের চেষ্টা করা সম্ভব হয়। সেক্ষেত্রে ভালো ফলও পাওয়া যায়। দেখা গেছে, এতে দাম্পত্য কলহ কমে যায়। কিন্তু এই বদলানোর প্রচেষ্টা সম্পূর্ণ নিজেকেই করতে হবে। কারণ, আমরা আসলে নিজেকে ছাড়া কাউকেই বদলাতে পারি না। তাই জীবনসঙ্গীর কাছে সততার সঙ্গে সব স্বীকার করে নেয়াটাই উত্তম। কারণ, একটা মিথ্যা ঢাকার জন্য শেষ পর্যন্ত কয়টা মিথ্যে বলতে হয়, তার কোনো হিসাব থাকবে না। মিথ্যা কখনো না কখনো ধরা পড়বেই।

Advertisement

কাপল থেরাপিতে অনেক বেশি সময়ের প্রয়োজন হয়। কারণ, কাপল থেরাপিতে তিনটি পর্যায়ে কাজ করতে হয়। আচরণ, চিন্তা এবং আবেগের জায়গাকে একই সুতোয় গাঁথা সহজ কথা নয়। ফলে কাপল থেরাপিতে সময় লাগে।

অনেকেই দু–তিনটি সেশনের পরই অস্থির হয়ে যান। তারা মনে করেন, থেরাপিস্টের কাছে কোনো জাদুর ছড়ি আছে, যেটা তিনি ঘুরিয়ে দিলে সহজেই যা চাচ্ছেন, তা পেয়ে যাবেন। এ ক্ষেত্রে বলতে পারি, থেরাপিস্ট কাপলকে সম্পর্কে বিদ্যমান জটগুলো দেখিয়ে দেবেন। কোন জট আগে খুলবেন, সেই সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে যারা এসেছেন, তাদের ইচ্ছা শক্তির ওপর। এ জন্যই কাপল থেরাপিতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়। মাসের পর মাস তো বটেই, বছরও পেরিয়ে যেতে পারে। ফলে দুদিনে নিরাময় হয়ে যাবে এই চিন্তা করে এলে ভুল করবেন।

রবীন্দ্রনাথের কথায় বলতে পারি, ‘লোকে ভুলে যায়, দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নূতন করে সৃষ্টি করা চাই। ’ দাম্পত্য সম্পর্কে ঢোকার আগে প্রেমিক যুগলের মধ্যে বাস করে তীব্র রহস্য! দাম্পত্যে সেই রহস্য ক্রমশ ফিকে হয়ে আসে। আর এর পরিণতিতে পরস্পরের প্রতি অনাগ্রহ জন্ম নেয়। একজন আরেকজনকে ভালোবাসতে ভুলে যান।

মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা মনে করেন মানুষের বহু প্রেমে পড়ার কারণ হল একাকীত্ব। কেননা মানুষ একা হয়ে পড়লে সে তার জীবনে সবচেয়ে ভালো কিছুটাই খোঁজে। ভালো সঙ্গী খুঁজে নিতে বহুপ্রেমে পড়ে। এছাড়াও মানুষ বেশিরভাগ সময় তার পরবর্তী সম্পর্কে প্রবেশ করে অতীতের ভুলের পুনরাবৃত্তি এড়াতে চায়। কারও কারও ক্ষেত্রে প্রতিটি প্রেমকেই ভুল বলে মনে হতে পারে। এ কারণে তারা সেই প্রেম ভেঙে নতুন প্রেমে জড়ায়।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

পরামর্শ

হালকা ক্ষুধা মেটাতে বিভিন্ন ধরণের বাদাম এবং বীজ খাওয়ার উপকারিতা জানুন

Published

on

বাদাম বা বীজের মধ্যে নানা ধরণের ভিটামিন, খনিজ ও ভাল মানের ফ্যাট রয়েছে। তাই এই জাতীয় খাবারকে ‘সুপারফুড’ বলা হয়। কারণ বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট।

২৪ ঘণ্টায় শরীরের জন্য গ্রহণ করা তিনটি ভারী খাবারের মাঝে হালকা খিদে মেটাতে বিভিন্ন ধরনের বাদাম এবং বীজ খাওয়া যেতে পারে। মুড়ি, চিঁড়ে কিংবা তেলে ভাজা মুখরোচক খাবারের চাইতে বিকল্প খাবার হিসেবে দারুণ পুষ্টিকর এই বাদাম এবং বীজ।

রোজকার ডায়েটে এই ধরণের খাবার রাখার পরামর্শ দেন স্বয়ং পুষ্টিবিদেরা। সকালের নাস্তার সঙ্গে কিংবা বিকেলে অল্প খিদে মেটাতে এই জাতীয় খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো। কারণ, বিভিন্ন ধরনের বাদাম বা বীজের মধ্যে হরেক রকম ভিটামিন, খনিজ, ভাল মানের ফ্যাট রয়েছে। এর পাশাপাশি রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই সমস্ত উপাদান শারীরবৃত্তীয় নানা কাজে সাহায্য করে।

চলুন জেনে নেই নিয়মিত বাদাম এবং বীজ খাওয়ার উপকারিতা:

১) নিয়মিত একমুঠো বাদাম বা বীজ জাতীয় খাবার খেলে হার্ট ভাল থাকে। কারণ, বাদাম এবং বীজে রয়েছে সুষম ফ্যাট, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই সমস্ত উপাদান হৃদযন্ত্র ভাল রাখতে সাহায্য করে।

Advertisement

২) বাদাম এবং বীজের মধ্যে রয়েছে প্রয়োজনীয় বেশ কিছু প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ এই বাদাম এবং বীজ, শারীরবৃত্তীয় কাজকর্ম পরিচালনা তো করেই, সেই সঙ্গে সামগ্রিক সুস্থতায়ও ভূমিকা রাখে।

৩) বিভিন্ন ধরনের বাদাম এবং বীজ খেলে অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি থাকে। ফলে উল্টোপাল্টা খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমে। পুষ্টিকর খাবার খেয়েও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার একটি ভাল উপায় হতে পারে এটি।

৪) বাদাম এবং বীজের গ্লাইসেমিক ইনডেস্ক কম। তাই এই ধরনের খাবার গ্রহণের পর রক্তে শর্করা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না। ডায়াবেটিক আক্রান্তদের জন্যও খাবার’টি নিরাপদ।

৫) বাদাম এবং বীজের মধ্যে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করতেও সাহায্য করে। ফলে স্নায়ুর বয়সজনিত সমস্যা রুখে দিতে পারে এই উপাদান।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version