Connect with us

টলিউড

সংসদ থেকে পদত্যাগ নিয়ে যা বললেন অভিনেত্রী মিমি

Published

on

মিমি-চক্রবর্তী

কলকাতায় লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ এখনও ঘোষণা হয়নি। তবে সম্প্রতি যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিতে চেয়ে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করে চিঠি দিয়েছেন অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। তারপর থেকেই রাজনৈতিক মহলে জল্পনা— আসন্ন ভোটে তিনি কি তৃণমূলের প্রার্থী হবেন? তবে রাজনৈতিক এই জল্পনার মধ্যে মিমি কিন্তু ঠান্ডা মাথায় অভিনয় চালিয়ে যাচ্ছেন।

এই মুহূর্তে তিনি শহরে ‘আলাপ’ ছবির শুটিং করছেন। শুক্রবার এই ছবিতে তার অংশের শুটিং শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। রাজনৈতিক মহলে তাকে নিয়ে আলোচনা এবং নিজের অভিনেত্রী সত্তা— কী ভাবে ‘ব্যালান্স’ করছেন?

ভারতীয় সংবাদ সংস্থা আনন্দবাজার অনলাইনের প্রশ্নের জবাবে যাদবপুরের সাংসদ বললেন, ‘‘আমি সে দিনও যা বলেছি, এখনও তাই বলছি। এর পর কী হবে, সেটা সময় এবং পরিস্থিতির উপর নির্ভর করবে।’’

মিমির মতে, তিনি সততার সঙ্গেই কথা বলেন। তাই নিজের সাম্প্রতিক ওয়েব সিরিজের শিরোনাম উদ্ধৃত করে বললেন, ‘‘আমি এখন ‘যাহা বলিব সত্য বলিব’ মোডে রয়েছি। সাময়িক কোনও মুহূর্তের কথা ভেবে আমি কথা বলি না। যা বলি খুব ভেবেচিন্তেই বলি।’’

মানুষের দরবারে অভিনেত্রী হিসাবেই মিমির প্রাথমিক পরিচিতি। সে কথা মনে করিয়ে তিনি বলেন, ‘‘আমার মনে হয়েছে, এখন কাজের চাপ অনেকটাই বেড়েছে। তাই অভিনয়কে আরও বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।’’

Advertisement

রাজ্য রাজনীতির অন্দরে এই মুহূর্তে যাদবপুরের সাংসদকে নিয়ে একাধিক ‘গুঞ্জন’। কিন্তু সে প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্য করতে নারাজ মিমি। তিনি বলেন, ‘‘যার যেটা ইচ্ছে বলতেই পারেন। সঠিক সময়েই সব প্রশ্নের উত্তর দেবে।’’

এর আগে গেলো ১৫ ফেব্রুয়ারি বিধানসভায় গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতার সঙ্গে দেখা করেন মিমি। মমতার সঙ্গে দেখা করার পর তিনি বলেন, ‘‘আমি বিশ্বাস করি, রাজনীতি আমার জন্য নয়। কারণ, রাজনীতি করলে আমার মতো মানুষকে গালাগালি দেওয়ার লাইসেন্স পেয়ে যায় লোকে। আমি জেনেশুনে জীবনে কারও কোনও ক্ষতি করিনি।’’ একই সঙ্গে তাঁর মন্তব্য ছিল, ‘‘আমি রাজনীতিক নই। কখনও রাজনীতিক হবও না। সব সময় আমি কর্মী হিসাবে মানুষের জন্য কাজ করতে চেয়েছি। আমি অন্য দলের কারও বিরুদ্ধেও কখনও খারাপ কথা বলিনি।’’

আগামী মাসে নতুন একটি ছবির শুটিং শুরু হবে মিমির। টলিপাড়ায় গুঞ্জন, ছবিটি বাংলাদেশি। সেখানে মিমির বিপরীতে থাকবেন অভিনেতা শাকিব খান। যদিও এ প্রসঙ্গে আপাতত কোনও তথ্য দিতে নারাজ অভিনেত্রী।

টলিউড

‘প্রথম কামড়েই ভালোবাসা!’ কিসের প্রেমে মজলেন নুসরত

Published

on

“প্রথম কামড়েই ভালোবাসা।” লিখে ইন্সটাগ্রাম দুষ্টু মিষ্টি ছবি পোস্ট করে রোববার বিকেলে নেটপাড়াকে ঘায়েল করলেন অভিনেত্রী নুসরত জাহান।

সেখানে দেখা গেল আমের প্লেট হাতে নুসরত। নিজেই আম-প্রেমের কথা শেয়ার করে লিখলেন, “প্রথম কামড়েই ভালোবাসা।” ‘আমপর্বে’র মাঝে আবার অনুরাগীদের উদ্দেশেও নুসরত প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন, “আপনারা কতটা আম ভালোবাসেন?” ব্যস অমনি পোস্টের কমেন্ট বক্সে ভক্তদের ভালোবাসার জোয়ার!

Advertisement

ডায়েটের কথা মনে করালে নুসরত পালটা বললেন, “আজ তো রবিবার।” পরনে মভ রঙের ঢিলেঢালা শার্ট। হাতে ধরা প্লেটে আমের টুকরো। আসলে গ্রীষ্মকাল মানেই তো ‘আম রাজত্ব’। নুসরতও সেই প্রেম থেকে বাদ গেলেন না। অন্যদিকে ছুটির দিনে সঙ্গী যশও চিট ডে কাটাচ্ছেন। পেস্ট্রি হাতে ছবি দিয়েছেন তিনিও।

রাজনীতির ‘গ্ল্যামার গার্ল’ এখন নিজস্ব দুনিয়ায় ব্যস্ত। বসিরহাটের বিদায়ী সাংসদ গত পাঁচ বছরে বারবার নিজস্ব সংসদীয় কেন্দ্রের জমা বিতর্কের আগুনে ‘ঠান্ডা’ পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনায় জড়িয়েছেন। ফ্ল্যাট দুর্নীতিতেও নাম জড়িয়েছিল তার। বিতর্ক যেন চিরসঙ্গী নুসরত জাহানের। তবুও তিনি ডোন্ট কেয়ার! বরাবর নিজের শর্তে চলেছেন।

চলতি লোকসভা ভোটে অভিনেত্রীর নির্লিপ্ত থাকা নিয়েও গোড়ার দিকে কম কটাক্ষ করেনি বিরোধী শিবিরগুলো। একপ্রকার নুসরতের টিকিট না পাওয়ার বিষয়টা যেন আগে থেকেই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। তবে সেসবে ভ্রুক্ষেপ নেই তার। নিজের মতো করে জীবন কাটাচ্ছেন নুসরত জাহান। আদ্যোপান্ত সংসার-কেরিয়ার নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন বর্তমানে তিনি।

 

 

এসি//

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

অনন্যাকে ছেড়ে মধ্যরাতে শ্রদ্ধার বাড়িতে আদিত্য, তবে কি পুরনো প্রেমে মজলেন

Published

on

২০১৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘আশিকি ২’। ২০১২ সালে শুরু হয়েছিল সেই ছবির কাজ। শোনা যায়, ছবির সেটে একসঙ্গে কাজ করার সময় নাকি একে অপরের প্রেমে পড়েছিলেন আদিত্য ও শ্রদ্ধা। ছবিতে ধরা পড়েছিল তাদের সম্পর্কের রসায়ন। ছবির প্রচারেও একে অপরের সঙ্গে খুনসুটি করতে দেখা যেত সেই সময়ের চর্চিত যুগলকে। তবে সেই সম্পর্কের মেয়াদ ছিল মাত্র বছর দুয়েক। এরপরই পথে হাঁটেন আদিত্য ও শ্রদ্ধা।

এর পর কেটে গিয়েছে প্রায় এক দশক। এখন বলিউড অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডের প্রেমে মজেছেন আদিত্য। অন্য দিকে, সহকারী পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার রাহুল মোদির সঙ্গে শ্রদ্ধার প্রেমের কানাঘুষো শোনা গেছে বলিপাড়ায়।

তবে এখনও নাকি ‘বন্ধু’ শ্রদ্ধাকে নিয়ে যে বেশ ‘পজ়েসিভ’ আদিত্য! এবার মধ্যরাতে আদিত্যের আগমন ফের উস্কে দিলো সেই জল্পনা।

বিচ্ছেদ পরও বন্ধু হিসাবেও এখনও শ্রদ্ধাকে রীতিমতো আগলে রাখেন আদিত্য। অন্য দিকে দিন কয়েক আগে সম্পর্কে ভাঙন নিয়ে হেঁয়ালিভরা পোস্ট দেন অনন্যা। এবার শ্রদ্ধার বাড়ি থেকে আদিত্যের গাড়ি বেরোতে দেখেই শুরু জল্পনা। তবে শোনা যাচ্ছে, অভিনেত্রীর বর্তমান প্রেমিক রাহুল নিজে চিত্রনাট্যকার। সম্ভবত তিনি শ্রদ্ধা ও আদিত্যকে নিয়ে নতুন কোনও ছবির পরিকল্পনা করছেন, তার কথাবার্তা বলতেই হয়তো এসেছিলেন আদিত্য।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

৫০তম সিনেমা নিয়ে পর্দায় ফিরছে প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা

Published

on

বছরের পর বছর ব্লকবাস্টার হিট সিনেমা দর্শকদের উপহার দিয়েছিলেন ঋতুপর্ণা ও প্রসেনজিৎ। এতক্ষণে নিশ্চয়ই আঁচ করতে পেরেছেন কাদের  নিয়ে বলছি। এই জুটি হলো সর্বস্তরের মানুষের  জনপ্রিয় ‘দাদা-দিদি’—প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় আর ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।

টানা ১৪ বছর তাঁদের একসঙ্গে দেখা যায়নি। একসঙ্গে দাঁড়াননি লাইট-ক্যামেরার সামনে, কাজ করেনি দীর্ঘ সময় মনোমালিন্য, মতের অমিল বা অভিমান নিয়ে। অথচ একসময় টলিউড সিনেমার জগতে এই জুটি ছাড়া সিনেমার কথা ভাবাই যেত না।

নেটিজনদের মুখে শোনা যায় , ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক নায়ক–নায়িকার জনপ্রিয় না হওয়ার পেছনেও এই জুটিই দায়ী ছিলো । কারণ, হিট জুটিকে ছাড়া অন্য কারও দিকে নজরও পড়ত না পরিচালকদের। আবার তাঁদের সুসম্পর্কই দীর্ঘদিন ধরে টলিউডে রাজ করার অন্যতম কারণও বটে।

আফসোসে পড়ে যান দর্শক-পরিচালকেরা। কিন্তু এই জুটির বরফ গলেছিল আরও আগেই। পুরোনো সিনেমার মাধ্যমে তাঁরা আবার পর্দা ভাগ করেছেন। ১৪ বছর পর ‘কামব্যাক’চলচ্চিত্রে আবারও হিট প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণাজুটি।

এরপর জুটিবদ্ধ হয়ে আরেকটি সফল সিনেমা ‘দৃষ্টিকোণ’।লুফে নিয়েছিলেন ভক্তরা।যেন আবারও প্রাণ সঞ্চার হলো ভক্তদের

Advertisement

এবার নিজেদের ৫০তম সিনেমায় জুটি বাঁধছেন তাঁরা।সিনেমার ফাস্ট লুকও প্রকাশিত হয়েছে। অভিমান ভাংগনের পর বাংলা সিনেমার দুই মেগাস্টারের হ্যাটট্রিক সিনেমার নাম ‘অযোগ্য’।পরিচালনায় কৌশিক বন্দ্যোপাধ্যায়।

গল্পটা চেনা আটপৌরে বাঙালি মধ্যবিত্ত পরিবারের, ব্যাংক কর্মী রক্তিম মজুমদার এবং তাঁর স্ত্রী পর্ণার।

সংসারের বাঁকবদল ঘটে রক্তিমের চাকরি চলে যাওয়াকে কেন্দ্র করে। বাড়িতে থাকার পাশাপাশি সংসারে সন্তানদের দেখাশোনার দায়িত্বও নিতে হয় তাঁকে। অন্যদিকে অর্থনৈতিক অবস্থা ফেরাতে পর্ণাকেও ইনভেস্টমেন্ট ফার্মে কাজ নিতে হয়। মধ্যবিত্ত পরিবারাটি আবার উঠে দাঁড়াতে পারবে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে সিনেমায়।

জেড/এস

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version