Connect with us

বাংলাদেশ

শিশুদের জন্য কার্যকর ফাইজারের টিকা: এফডিএ

Published

on

করোনাভাইরাসের মহামারি মোকাবিলায় মার্কিন ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠান ফাইজারের কোভিড-১৯ টিকা ৬ মাস থেকে ৪ বছর বয়সী শিশুদের ব্যবহারের জন্য কার্যকর ও নিরাপদ। জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ বিষয়ক প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ)।

সোমবার (১৩ জুন) সংস্থাটির পর্যালোচকরা এই তথ্য জানান বলে বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যায় প্রকাশিত নথির ব্রিফিংয়ে এফডিএ পর্যালোচকরা বলেন, তাদের মূল্যায়নে ছোট বাচ্চাদের করোনা টিকা ব্যবহারের পর সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ খুঁজে পাওয়া যায়নি।

আগামী ১৫ জুন সংস্থার বাইরের উপদেষ্টাদের সঙ্গে এফডিএ’র একটি বৈঠক করার কথা রয়েছে। আর এর আগেই ফাইজারের ট্রায়ালের তথ্যের বিষয়ে এফডিএ’র বিশ্লেষণে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো। এখন বহিরাগত উপদেষ্টাদের সুপারিশেই ভ্যাকসিনের বিষয়ে এফডিএ’র সিদ্ধান্ত নির্ধারণ হবে।

ফাইজার-বায়োএনটেকের ৩ ডোজের প্রাথমিক সিরিজের ভ্যাকসিন ৬ মাস থেকে ৪ বছর বয়সীদের শিশুদের মধ্যে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কার্যকর বলে জানান এফডিএ পর্যালোচকরা।

Advertisement

রয়টার্স বলছে, এর আগে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ার পর ১০ জন উপসর্গযুক্ত করোনা রোগীর ওপর ফাইজারের টিকার কার্যকারিতার প্রাথমিক একটি পরীক্ষা চালানো হয়। বিশ্লেষণে দেখা যায় ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে এই টিকার কার্যকারিতা ৮০.৩ শতাংশ।

৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকা দেয়ার অনুমতি নেই বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে। এ ছাড়া ৫ থেকে ১১ বছরের বাচ্চাদের টিকা নেওয়ায় আগ্রহ একদম কম থাকায় কত জন অভিভাবক তার বাচ্চাদের টিকা দিতে নিয়ে যাবেন তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে।

তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন আশা করছে যে, এফডিএ এবং যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা বিষয়ক প্রধান সরকারি সংস্থা সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) ফাইজারের এই ভ্যাকসিন অনুমোদন দিলে ছোট বাচ্চাদের টিকা দেওয়া ২১ জুনের মধ্যে শুরু করাতে পারবেন তারা।

গেলো শুক্রবার মর্ডানার করোনা টিকার একটি স্টাফ পর্যালোচনা প্রকাশিত প্রতিবেদনে এফডিএ বলেন তাদের টিকা ৬ মাস থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশুদের ব্যবহারের জন্য নিরাপদ ও কার্যকর এবং শিশুদের জন্য ব্যবহার উপযোগী।

টিআর

Advertisement

দুর্ঘটনা

দেড় ঘণ্টা পর তেলবাহী ট্রলারের আগুন নিয়ন্ত্রণে

Published

on

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় একটি তেলবাহী ট্রলারে লাগা আগুন প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে এনেছে ফায়ার সার্ভিস। আগুন লাগার কারণ এবং ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়নি।

বুধবার (২৬ জুন) বেলা তিনটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগে বেলা দেড়টার কিছু আগে এই আগুনের সূত্রপাত হয়।

ফায়ার সার্ভিস জানায়, ফতুল্লা বাজারের পাশে বুড়িগঙ্গা নদীতে একটি তেলবাহী ট্রলারে বেলা ১টা ৩২ মিনিটে আগুনের খবর পায় তারা। পরে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বেলা ১টা ৩৮ মিনিটে৷ একে একে সংস্থাটির আটটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজে যোগ দেয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তেলবাহী ট্রলারটিতে ৮৬ ড্রাম পেট্রোল ও ৭০ ড্রাম ডিজেল ছিল। প্রায় সব ড্রামে আগুন ধরে যায়। এটি তেল নিয়ে ভোলার মনপুরায় যাওয়ার কথা ছিল। দুপুরে শ্রমিকরা রান্না করার সময় আগুন ধরে যায়। এতে বিকট শব্দে বিস্ফোরণও ঘটে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

আসামি ধরতে হেলিকপ্টার নিয়ে পাহাড়ে চলছে ডিবির অভিযান

Published

on

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যার ঘটনায় দুই আসামিকে ধরতে পার্বত্য এলাকা খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামে অভিযান চালাচ্ছে ডিবি পুলিশ। এরমধ্যে গ্যাস বাবুকে নিয়ে তিনটি মোবাইল উদ্ধারে যায় ডিবি পুলিশ। সেখানকার একাধিক পুকুর ও ডোবায় ফোন উদ্ধারে অভিযান চলছে।

বুধবার (২৬ জুন) দুপুর দেড়টা থেকে হেলিকপ্টার দিয়ে চলছে এই অভিযান। ডিবির একাধিক সূত্র গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সূত্র জানায়, ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের নেতৃত্বে ডিবির একাধিক টিম এমপি আনার হত্যার ঘাতক দলের অন্যতম দুই পলাতক আসামি ফয়সাল ও মোস্তাফিজকে ধরতে খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন পাহাড়ে হেলিকপ্টার দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চলছে। অভিযান শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।

প্রসঙ্গত, ভারতে চিকিৎসার জন্য গিয়ে নৃশংসভাবে খুন হন এমপি আনার। তার মরদেহ খণ্ডবিখণ্ড করে গুম করা হয়, এখনো যার সন্ধান মেলেনি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে পাঁচজন এবং ভারত ও নেপালে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের দুইজন নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এএম/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

আলুর কেজি ৭০ টাকা স্বাভাবিক মনে করেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

‘বাজারে আলু-পেঁয়াজ পর্যাপ্ত আছে। বাজারে আলুর দাম ৭০ টাকা কেজি, পেঁয়াজ ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজি। এটাকে স্বাভাবিক বলে মনে করি। দামের যৌক্তিকতার বিষয়টি আমার ইয়ে না। আমি দেখব, সেটি বার বার বলার চেষ্টা করছি।’ বললেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

বুধবার (২৬ জুন) সচিবালয়ে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) আয়োজিত সংলাপে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কেউ কারসাজি করে নিত্যপণ্যের মজুত বা দাম বৃদ্ধি করে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। বাজারে আলু-পেঁয়াজ পর্যাপ্ত আছে এবং আলুর দাম ৭০ টাকা স্বাভাবিক।

তিনি আরও বলেন, বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ যথেষ্ট রয়েছে। সরকার গঠনের পর এখন পর্যন্ত বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। চিনি-তেলের দাম ও সরবরাহ স্থিতিশীল আছে। এক্ষেত্রে ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশকে (টিসিবি) অনেক শক্তিশালী করা হয়েছে।

আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, সরকারের চেষ্টা বাজারে সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখা, যাতে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠির হাতে নিয়ন্ত্রণ চলে না যায়। পেয়াঁজ-ডালের মতো নিত্যপণ্য আমদানিতে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে চুক্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। টিসিবির মাধ্যমে এই চুক্তি সম্পাদন হবে।

Advertisement

তিনি বলেন, ‘আমি চাইলেই কাউকে এমন কোনো আইন করে বলতে পারব না যে, পেঁয়াজের দাম এতো। অন্তত আমি পারব না। সেটি কৃষি বিপণন অধিদপ্তর বলতে পারবে।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে কৃষি উৎপাদিত পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়ার মেকানিজম জানা নেই। আমার জানা আছে যদি দাম বেড়ে যায় তাহলে আমদানি করে কম দামে বাজারে সরবরাহ করলে দাম কমে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘সাবান নিয়ে এর আগে কেউ প্রশ্ন করেনি। এটা নিয়ে কোনো কিছু করণীয় আছে কি না সেটি দেখব। অনেক বিষয় আছে, সেগুলো আমাদের কি না সেটি দেখতে হবে। শিল্পগুলো শিল্প মন্ত্রণালয়ের, তাই সাবানের দাম নির্ধারণের এখতিয়ার আমাদের আছে কি না সেটি দেখে জানাতে পারব।’

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version