Connect with us

ঢাকা

অতিরিক্ত মদপানে তিনজনের মৃত্যু

Published

on

মৃত্যু

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে হরিণহাটি গ্রামে অতিরিক্ত মদপানে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন হেলাল উদ্দিন (৪২),কাদেরুল (২৮) ও সাইদুর রহমান বিশু। তাঁরা পেশায় কসাই ও বেকারি শ্রমিক।

শুক্রবার (১ মার্চ)  রাতে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে হরিণহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম নাসিম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

নিহতের স্বজন ও  স্থানীয়রা জানান , গত শুক্রবার  রাতে  দেশীয় মদ পান করে অসুস্থ হয়ে পড়েন এ তিনজন। এসময়ে তাদের মুখ দিয়ে লালা বের হতে দেখা যায়। এদের মধ্যে বিশু বাড়িতেই মারা যায়। পরে বাকিদের রাতেই তাদের চিকিৎসার জন্য টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর থানার কুমুদিনী হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। ওই হাসপাতালেই রাত ১টার দিকে হেলাল উদ্দিন ও দেড়টার দিকে কাদেরুলকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের কুমুদিনী হাসপাতালের ডিজিএম (অপারেশন) অনিমেষ ভৌমিক লিটন বলেন, দু’জনই এখানে আসার আগে মারা গিয়েছিল। তাদের জরুরি বিভাগে আনার পরে মৃত ঘোষণা করা হয়। আরেকজন ভর্তি হয়েছিল কিন্তু ভর্তি হওয়ার এক দেড় ঘণ্টা পর মারা যায়।

স্থানীয়রা জানান, নিহত বিশুর লাশ ১ তারিখ রাতেই তাঁর গ্রামের বাড়িতে দাফনের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়।

Advertisement

কালিয়াকৈর থানার ওসি জানান, নিহত দুইজনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।

উল্লেখ্য, নিহত হেলাল উদ্দিন জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি থানার পূর্ব বালিঘাটা গ্রামের আজিবর রহমানের ছেলে এবং কাদেরুল দিনাজপুর জেলার বিরামপুর থানার ঘরের পাড় শিমুতলী গ্রামের তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে। তারা সবাই গাজিপুরের পূর্ব চান্দরা সরকারবাড়ি বাজার এলাকায় দুলাল সরকারের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।

ঢাকা

গাজীপুরে ভাতিজার হাতে চাচা খুন

Published

on

গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচা নিহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তি ওই গ্রামের শামসুদ্দিন ফকিরের ছেলে সবুজ ফকির (৩৫)।

রোববার (১৯ মে) দুপুর দুইটার দিকে উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের কাজাহাজী বডটেক এলাকার এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন কাপাসিয়া থানার ওসি মো. আবু বকর মিয়া।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমা নিয়ে বেশ কিছু দিন যাবত তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। দুপুরে চাচা সবুজ বাড়ির পাশের একটি কাঁঠাল গাছে কাঁঠাল কাটতে গেলে ভাতিজা আবু বকর ও বড় ভাই ফারুকের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এর এক পর্যায়ে ভাতিজা উত্তেজিত হয়ে চাচা সবুজকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে সবুজের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে গাজীপুর সদরে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এ ঘটনার পর ভাতিজা আবু বকর সিদ্দিক পলাতক রয়েছেন।

ওসি মো. আবু বকর মিয়া জানান, এ ঘটনায় জড়িতকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

ক্লাসে শিক্ষকের ঘাড় ধরে কিল-ঘুষি মারল ছাত্র

Published

on

কুমিল্লার তিতাসে ক্লাস চলার সময় আতিকুর রহমান আতিক নামে এক শিক্ষকের ঘাড় ধরে কিল ও ঘুষি মারার অভিযোগ উঠেছে এক ছাত্রের বিরুদ্ধে। ঘটনার পরই শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

রোববার (১৯ মে) বেলা ১২টার দিকে উপজেলার মজিদপুর ইউনিয়নের মজিদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর নাম সোলাইমান। সে উপজেলার মজিদপুর এলাকার গিয়াস উদ্দিনের ছেলে। সে মজিদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।

ভুক্তভোগী শিক্ষক আতিকুর রহমান আতিক মজিদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের গণিতের সহকারী শিক্ষক।

ভুক্তভোগী শিক্ষক আতিকুর রহমান আতিক গণমাধ্যমকে জানান, স্কুলের ম্যানেজমেন্ট কমিটির অভিভাবক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে সোলাইমানের চাচা জসিম মিয়া সদস্য পদে চতুর্থ স্থান অর্জন করে নির্বাচিত হন। চাচা নির্বাচনে ভোট কম পেয়েছে কেন এই বিষয়ে ক্ষুব্ধ হয় অভিযুক্ত ওই ছাত্র। এতে গণিত ক্লাস চলার সময় সহপাঠীদের সঙ্গে যারা ভোট দেয়নি তাদের মারধর করবে এমন বেফাঁস মন্তব্য করছিল। এ সময় কথা বলার কারণে ক্লাস নিতে সমস্যা হওয়ায় শিক্ষক আতিকুর রহমান তাকে কথা না বলার জন্য বলেন।

Advertisement

এতে ক্ষিপ্ত হয়ে অভিযুক্ত শিক্ষার্থী সোলাইমান শিক্ষককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এ সময় শিক্ষক তার চাচাকে ফোন দিতে গেলে সোলাইমান ওঠে এসে শিক্ষককে ঘাড় ধরে টেবিলের নিচে মাথা ঢুকিয়ে কিল ঘুষি মারে।

এ ঘটনায় মজিদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাজন কুমার সূত্রধর গণমাধ্যমে জানান, এ ঘটনার পরপরই শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ ওই শিক্ষার্থীকে থানায় নিয়ে গেছে। আমরাও থানায় আছি।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢাকা

মিরপুরে অটোরিকশাচালক-পুলিশ সংঘর্ষ, বাস ভাঙচুর

Published

on

মিরপুর-১০ নম্বর গোল চত্বরে তিনটি বাস ভাঙচুর করেছেন আন্দোলনকারী ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালকরা। সকাল থেকে রাজধানীতে অটোরিকশা বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করছিল ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকরা।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে সড়কের এক পাশ দিয়ে গাড়ি চলাচল শুরু করলে বাস ভাঙচুর করে বলে গণমাধ্যমকে জানান মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুন্সি সাব্বির।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরে আন্দোলনরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলতে ঘটনাস্থলে আসেন ঢাকা-১৬ আসনের সংসদ সদস্য ইলিয়াস মোল্লা । তিনি আন্দোলনকারীদের সড়ক ছেড়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন এবং অটোরিকশা চলাচলের বিষয়ে আলোচনার আশ্বাস দিলে, চালকদের একটি অংশ আন্দোলন শেষ করে ফিরতে সম্মত হয়।

কিন্তু শেওড়াপাড়া থেকে আসা শ্রমিকদের একাংশ লাঠি হাতে হই-হুল্লোড় করে এসে আবারও অবরোধ শুরু করে। এসময় পুলিশ তাদের সরে যেতে বললে তারা পুলিশের উপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

পরে বিকেল ৩টা ২০ মিনিটের দিকে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপরই মিরপুরের বিভিন্ন সড়ক দিয়ে থেমে থেমে যান চলাচল শুরু হয়।

Advertisement

প্রসঙ্গত, সকালে ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানোর অনুমতি চেয়ে লাঠি হাতে মিরপুরে সড়ক অবরোধ করেন চালকরা। তাদের অবস্থানের ফলে মিরপুরজুড়ে তীব্র যানজট দেখা দেয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ।

আই/এ

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version