Connect with us

লাইফস্টাইল

জ্বর হলে খেতে পারেন এই ফল, দ্রুত শরীর সুস্থ হবে

Published

on

জ্বর

তেঁতুলে রয়েছে গুণের ভাণ্ডার। ঔষধী গুণে এর কোনও তুলনা নেই। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র অনুযায়ী বহু রোগের প্রতিকার হিসাবে কাজ করতে পারে তেঁতুল। ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসাশাস্ত্রে তেঁতুলের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

এটি সাধারণত ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, জ্বর এবং ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হত। প্রাচীণকালে তেঁতুলের ছাল এবং পাতা ক্ষত নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হত। তেঁতুলের পলিফেনলগুলিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এগুলি হৃদরোগ, ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিসের মতো রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে।

ধাতব পালিশ হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে তেঁতুল। এতে রয়েছে টারটারিক অ্যাসিড, যা কপার ও ব্রোঞ্জ থেকে দাগ দূর করতে সাহায্য করে। তেঁতুলের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। এক কাপ তেঁতুলে ২৬ শতাংশ ম্যাগনেশিয়াম, ১৬ শতাংশ পটাশিয়াম, ১৯ শতাংশ আয়রন, ৭ শতাংশ ক্যালশিয়াম, ১১ শতাংশ ফসফরাস রয়েছে।

তেঁতুলে ৬ গ্রাম ফাইবার, ৩ গ্রাম প্রোটিন এবং ১ গ্রামেরও কম ফ্যাট রয়েছে। এটি মোট ২৮৭ গ্রাম ক্যালোরি রয়েছে। এই ফলে প্রচুর প্রাকৃতিক চিনি থাকে। এটিতে পলিফেনলও রয়েছে, যা প্রাকৃতিকভাবে উদ্ভিদ যৌগ যা স্বাস্থ্যের উপকার করে।

তাদের মধ্যে অনেকগুলি শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে।এই ফলটি বিভিন্ন উপায়ে হার্টের স্বাস্থ্যকে বাড়িয়ে তুলতে পারে। এটিতে ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো পলিফেনল রয়েছে, যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।

Advertisement

লাইফস্টাইল

চিংড়ি পোলাও রান্না করবেন যেভাবে

Published

on

এই গরমে দুই থেকে তিন রকম পদ রাঁধতে গেলে কপালে যেন চিন্তার ভাঁজ পড়ে যায়। রান্নাঘরে যত কম সময় কাটানো যায়, ততই ভাল। ভাত, ডাল, ভাজা, মাছ এত রকম পদ না বানিয়ে একটি পদেই যদি খাওয়া হয়ে যায়, তাহলে তো ভালই হয়। তাই বানিয়ে ফেলতে পারেন চিংড়ি পোলাও। এই পোলাও খেতে দারুণ হয় আর ২০ মিনিটেই বানিয়ে ফেলা যায়। কীভাবে বানাবেন এই পদ, রইল প্রণালী।

উপকরণ:

৫০০ গ্রাম চিংড়ি

১ কাপ পেঁয়াজ কুচি

আধ কাপ টমেটো কুচি

Advertisement

৪-৫টি কাঁচা মরিচ

স্বাদ মতো লবণ ও চিনি

আধ কেজি বাসমতি চাল

১০০ গ্রাম ডুমো করে কাটা ভাজা আলু

১ টেবিল চামচ আদা বাটা

Advertisement

২ টেবিল চামচ রসুন বাটা

৫ গ্রাম গোটা গরমমশলা

২টি তেজপাতা

১ টেবিল চামচ শুকনো মরিচ গুঁড়ো

আধ টেবিল চামচ হলুদ গুঁড়ো

Advertisement

১ টেবিল চামচ ধনে গুঁড়ো

আধ কাপ দই

৪-৫ টেবিল চামচ ঘি

প্রণালী:

১) বাসমতি চাল এক ঘণ্টা আগে ধুয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। তার পর চালের পানি ঝরিয়ে নিতে হবে।

Advertisement

২) বেছে, ধুয়ে রাখা চিংড়িগুলি একটি পাত্রে নিয়ে তাতে লবণ, হলুদ, লাল মরিচ গুঁড়ো দিয়ে মাখিয়ে নিন ভাল করে। চিংড়ির মাথাগুলি আলাদা করে বেটে একটি পেস্ট বানিয়ে নিন।

৩) এ বার গ্যাসে কড়াই বসিয়ে তেল দিয়ে গরম করুন। তাতে চিংড়িগুলি ভেজে তুলে ফেলুন। কড়াইতে আরও কিছুটা তেল ঢেলে তাতে তেজপাতা, গোটা গরম মশলা দিয়ে একটু ভেজে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নাড়তে থাকুন। পেঁয়াজ হালকা ভাজা হলে তাতে টমেটো কুচি দিয়ে নেড়ে নিন। এর পর আদাবাটা, রসুনবাটা দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন।

৪) এ বার কড়াইতে চিংড়ি মাছের বেটে রাখা মাথার মিশ্রণ দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন। ধনে গুঁড়ো, মরিচ গুঁড়ো, লবণ ও কয়েকটি কাঁচা মরিচ দিয়ে ভাল করে নাড়ুন। পাঁচ মিনিটের মতো কষিয়ে নিন। এ বার এতে দুই টেবিল চামচ টক দই নাড়াচাড়া করুন।

৫) মশলা থেকে তেল ছেড়ে এলে তাতে দিয়ে দিন লবণ, চিনি ও চিংড়িগুলি দিয়ে ভাল করে রান্না করে নিন। পাঁচ মিনিট ঢাকা দিয়ে রান্না করে নিন। তার পর মশলা থেকে চিংড়ি মাছগুলি একটি পাত্রে তুলে নিন। আর ওই মশলায় চাল দিয়ে দিন। মশলার সঙ্গে চাল আর ভাজা আলু ভাল করে মিশিয়ে নিন। এ বার তাতে পরিমাণ মতো গরম পানি ঢেলে দিন। কয়েকটি চেরা কাঁচা মরিচও দিয়ে দিতে পারেন। তার পর ঢাকা দিয়ে চাল সেদ্ধ হতে দিন।

৫) চাল সেদ্ধ হয়ে এলে পরিমাণ মতো ঘি আর চিংড়ি মাছগুলি ছড়িয়ে পোলাও আবার একটু নেড়ে গ্যাস বন্ধ করে পাঁচ মিনিট ঢেকে রেখে দিন। তৈরি হয়ে যাবে চিংড়ি পোলাও।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

মস্তিষ্ক সচল রাখতে যে কাজগুলি করতে পারেন

Published

on

ভাল খাবার খেলে, বেড়াতে গেলে মন ভাল থাকে। কিন্তু মস্তিষ্কের যত্ন কী ভাবে নেয়া যায়, তা অনেকেই জানেন না। অথচ মস্তিষ্ক সচল রাখা জরুরি। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য তো বটেই। তার সঙ্গে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বজায় রাখার চেষ্টাও জারি রাখতে হবে। তা ছাড়া বার্ধক্যের আগেই অনেক সময় স্মৃতিশক্তি কমে যেতে থাকে। মস্তিষ্ক সচল রাখতে কোন কাজগুলি করতে পারেন?

১. বই পড়তে পারেন। বিভিন্ন বই পড়লে মস্তিষ্কের ব্যায়াম হয়। অনেক সময় একটানা পড়তে গিয়ে খেই হারিয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের উপর জোর খাটাবেন না। যখন যেটা পড়তে ইচ্ছা করবে, সেটাই পড়ুন।

২. নিজের পছন্দের কাজ বেশি করে করুন। সেটা নাচ হতে পারে কিংবা কবিতা লেখা। আবার কারও বাগান করতে ভাল লাগে। কাজ যাই হোক, মন ভাল থাকে, এমন কাজ বেশি করুন।

৩. কৌতূহল মরে যেতে দেবেন না। বয়স বাড়লে অনেক সময় কৌতূহলী মনটা নষ্ট হয়ে যায়। তাতে অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত হতে হয়। তা ছাড়া কৌতূহল মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। মস্তিষ্কের ব্যায়াম হয়।

৪. গলা ছেড়ে গান কিংবা আবৃত্তি করতে পারেন। কথা ভুলে গেলেও অসুবিধা নেই। মনে করার চেষ্টা করুন। মস্তিষ্কের এই ব্যায়ামে মানসিক চাপ কমবে। স্মৃতিশক্তি বাড়বে। তবে এটি দীর্ঘ অনুশীলন। নিয়মিত করতে হয়। এক দিন-দু’দিন করলে হবে না। একটানা করে যেতে হবে।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ফ্রিজের আয়ু দীর্ঘায়িত করতে যে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি

Published

on

এসি ছাড়া দুই দিন থাকা যায় কিন্তু ফ্রিজ ছাড়া থাকা প্রায় অসম্ভব। শুধু ঠান্ডা পানি রাখার জন্য নয়, বেঁচে যাওয়া খাবার, কাঁচা সব্জি, মাছ-মাংস ফ্রিজে না রাখলে সবই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফলে এই গরমে যদি ফ্রিজ খারাপ হয়ে যায়, তা হলে তো মাথায় বাজ পড়ার মতোই অবস্থা হবে। তাই আগে থেকে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। ফ্রিজ আমাদের ব্যবহারের দোষেও কিন্তু খারাপ হতে পারে। তাই ফ্রিজের আয়ু দীর্ঘায়িত করতে চাইলে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা জরুরি।  চলুন জেনে নেয়া যাক সেই বিষয় গুলো।

১) ফ্রিজ ভাল রাখতে হলে মাঝেমধ্যে যন্ত্রটির পিছন দিকে একেবারে নীচের দিকে থাকা কন্ডেনসর কয়েলটি পরিষ্কার করা প্রয়োজন। ঘর, হেঁশেল কিংবা খাবার ঘরের মধ্যে বা বাড়ির অন্যত্র থাকা এই যন্ত্রটির কয়েলে ধুলো-ময়লা-তেল জমতে থাকে। আর এই কারণেই ফ্রিজ ঠান্ডা হতে সময় লাগে। কমপক্ষে ছয় মাসে এক বার কয়েল ব্রাশ বা ভ্যাকিউম ক্লিনার দিয়ে কয়েল পরিষ্কার করে নিতে পারেন।

২) গরমে রান্না করতে করতে ফ্রিজের দরজা খুলে কিছু ক্ষণ দাঁড়াতে মন্দ লাগে না। কিন্তু এই অভ্যাস যে ফ্রিজের ভিতরের তাপমাত্রায় হেরফের হয়ে যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। ফ্রিজের দরজার মুখে বিশেষ এক ধরনের ‘সিল’ বা রবারের ‘গ্যাসকেট’ থাকে। বার বার ফ্রিজ খুললে অনেক সময়েই তা আলগা হয়ে যায়। বাইরের তাপমাত্রা ফ্রিজের ভিতরে অনবরত প্রবেশ করতে থাকলে ভিতরে ঠান্ডা ভাব কমে যেতে পারে।

৩) ফ্রিজ এবং ফ্রিজারের তাপমাত্রা কিন্তু আলাদা। বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে গিয়ে তাপমাত্রা কমিয়ে রাখলে কিন্তু খাবার জিনিস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফ্রিজের জন্য আদর্শ তাপমাত্রা হল ৩৭ থেকে ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফ্রিজ়ারের তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রি ফারেনহাইট বা মাইনাস ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেই ভাল। নইলে ভিতরে রাখা খাবার তো খারাপ হবেই, ফ্রিজের কম্প্রেসরের উপর চাপ পড়বে। ফ্রিজটিও বিকল হতে পারে।

৪) গরমে রোজ বাজারে যেতে ভাল লাগে না। তাই একগাদা জিনিস কিনে ফ্রিজে রেখে দেন। আর এই কারণেই গরম কালে ফ্রিজ বেশি খারাপ হয়। যে জিনিসগুলি ফ্রিজের বাইরেই ভাল থাকতে পারে, সেগুলি ফ্রিজে রাখার দরকার নেই। বাইরে যত্ন করে রাখুন। কিন্তু যেগুলি ফ্রিজে না রাখলে পচে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, সে সব ফ্রিজে রাখুন। খুব বেশি জিনিসপত্র রাখলে ফ্রিজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

Advertisement

৫) ফ্রিজ ভাল রাখতে গেলে নিয়মিত ফ্রিজার ডিফ্রস্ট করতে হবে। ফ্রিজের চেয়ে ফ্রি‌জারের তাপমাত্রা কম। তাই সব সময়ই এই অংশে বরফ পড়ার মতো তাপমাত্রা থাকে। কোনও কোনও ফ্রিজারের ভিতরের দেওয়ালে আবার বরফ জমে থাকতেও দেখা যায়। যে মুহূর্তে ফ্রিজারের ভিতরে এই বরফের গুহা তৈরি হবে, তখনই ফ্রিজ পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হবে। ফ্রিজের ভিতরের খাবার জিনিস বার করে, বেশ কিছু ক্ষণের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে রাখতে হবে। তা হলে বরফ স্বাভাবিক ভাবেই গলে যাবে।

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version