Connect with us

বাংলাদেশ

দেশের প্রতি অসামান্য অবদানের জন্য বঙ্গবন্ধু অভিন্ন সত্তায় পরিণত হয়েছে : রাষ্ট্রপতি

Published

on

দেশ ও জনগণের প্রতি অসামান্য অবদানের জন্য বাংলা, বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু আজ এক ও অভিন্ন সত্তায় পরিণত হয়েছে। বললেন রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ।

১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, আজ ১৭ মার্চ, বাঙালি জাতির ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। ১৯২০ সালের এই দিনে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে তিনি এ মহান নেতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।

তিনি বলেন, করোনা মহামারির কারণে বিশ্ব আজ বিপর্যস্ত। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষিকীর অনুষ্ঠানমালার আয়োজনেও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে করোনা। তাই জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী দেশ-বিদেশে সাড়ম্বরে উদ্যাপনের লক্ষ্যে সরকার ‘মুজিববর্ষ’র সময়সীমা আগামী ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করেছে। জন্মশতবার্ষিকীর এই বর্ণাঢ্য আয়োজন যথাযথ উৎসাহ ও উদ্দীপনার মাধ্যমে উদ্যাপনের জন্য তিনি দেশবাসী ও প্রবাসী সকল বাঙালির প্রতি আহ্বান জানান।

আবদুল হামিদ বলেন, বঙ্গবন্ধু শৈশব থেকেই ছিলেন অত্যন্ত মানবদরদি কিন্তু অধিকার আদায়ে আপসহীন। চল্লিশের দশকে এই তরুণ ছাত্রনেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী’র সংস্পর্শে এসে সক্রিয় রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন। ১৯৪৮ সালে ‘সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’, ’৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ’৫৪ এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ’৫৮ এর সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ’৬৬ এর ৬-দফা, ’৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭০ এর নির্বাচনসহ বাঙালির মুক্তি ও অধিকার আদায়ে পরিচালিত প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনে তিনি নেতৃত্ব দেন। এজন্য তাঁকে বহুবার কারাবরণ করতে হয়েছে। সহ্য করতে হয়েছে অমানুষিক নির্যাতন। কিন্তু বাঙালির অধিকারের প্রশ্নে তিনি কখনো শাসকগোষ্ঠীর সাথে আপস করেননি।

Advertisement

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বাঙালির আবেগ ও আকা্খংাকে ধারণ করে বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম”, যা ছিল মূলত স্বাধীনতার ডাক। ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী অতর্কিতে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ চালালে ২৬ মার্চ ১৯৭১ জাতির পিতা ঘোষণা করেন বাঙালি জাতির বহুকাঙ্খিত স্বাধীনতা। এরপর দীর্ঘ ন’মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জাতি অর্জন করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।

রাষ্ট্রপতি বলেন, একটি ভাষণ কীভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ। মুক্তিযুদ্ধকালীন পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি অবস্থায় শাসকগোষ্ঠী তাঁকে প্রহসনমূলকভাবে ফাঁসির হুকুম দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, “আমি মুসলমান। আমি জানি, মুসলমান মাত্র একবারই মরে। তাই আমি ঠিক করেছিলাম আমি তাদের কাছে নতি স্বীকার করবো না। ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার সময় আমি বলব, আমি বাঙালি, বাংলা আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা”।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে জাতির পিতা ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতির পুনর্গঠনে তিনি সর্বশক্তি নিয়োগ করেন। মিত্রবাহিনী সদস্যদের প্রত্যাবর্তন, স্বল্পসময়ের মধ্যে দেশের সংবিধান রচনা, জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ, সকল স্তরে দুর্নীতি নির্মূল, কৃষি বিপ্লব, কলকারখানাকে রাষ্ট্রীয়করণসহ দেশকে ‘সোনার বাংলা’ হিসেবে গড়ে তোলার সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্র ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাঁকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন পূরণ হতে দেয়নি।

তিনি বলেন, রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু ছিলেন নীতি ও আদর্শের প্রতীক। বঙ্গবন্ধু রচিত ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, ‘কারাগারের রোজনামচা’ ও ‘আমার দেখা নয়াচীন’সহ তাঁর জীবন ও কর্মের ওপর দেশি-বিদেশি খ্যাতিমান লেখকদের রচিত বিভিন্ন মূল্যবান গ্রন্থ পাঠ করে তরুণ প্রজন্ম আগামীতে জাতিগঠনে যথাযথ অবদান রাখতে সক্ষম হবে। কারণ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাঙালি জাতির চিরন্তন প্রেরণার উৎস।

তিনি বলেন,‘ বঙ্গবন্ধু আমাদের শিখিয়েছেন কীভাবে শত বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছা যায়। তাঁর দেখানো পথেই তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সফলভাবে করোনা মোকাবিলা করে দেশ কাঙ্খিত লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে।

Advertisement

রাষ্ট্রপতি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সম্পাদনের মাধ্যমে দেশকে সোনার বাংলায় পরিণত করাই হোক মুজিববর্ষে সকলের অঙ্গীকার। তাঁর নীতি ও আদর্শ প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে পড়ুক, গড়ে উঠুক সাহসী, ত্যাগী ও আদর্শবাদী নেতৃত্ব।

শুভ মাহফুজ

জাতীয়

তামাকের নেশা মাদক সেবনেরও প্রবেশ পথ : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

ধূমপান ও তামাকের ভয়াল নেশা প্রাণঘাতী। ধূমপান মাদক সেবনেরও প্রবেশ পথ। তামাক ও মাদকের কুফল থেকে শিশু-কিশোরদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অভিভাবক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আরও দায়িত্ব সচেতন হতে হবে। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সম্পূর্ণভাবে তামাকমুক্ত করা গেলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তামাক আসক্তি থেকে দূরে থাকবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তামাক নিয়ন্ত্রণের এই কৌশল অনুসরণ করে উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছে। বললেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (৩১ মে) বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসে ২০২৪ উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন,  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী তামাকের ধোঁয়ায় সাত হাজার রাসায়নিক রয়েছে, যার মধ্যে ২৫০টি মারাত্মক ক্ষতিকর এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে ক্যানসার সৃষ্টির জন্য দায়ী। তামাক ও ধূমপানের নেশায় আসক্তদের অর্ধেক মানুষই ক্যানসার, হৃদরোগ, স্ট্রোক, দীর্ঘস্থায়ী অবরোধক ফুসফুসীয় ব্যাধি (সিওপিডি), অ্যাজমা এবং ধমনি ও শিরার প্রদাহজনিত বিরল রোগে (বার্জার্স ডিজিস) মারা যায়। স্বাস্থ্য বিষয়ে বিশ্বখ্যাত জার্নাল ল্যানসেটে বলা হয়েছে, তামাকের কারণে পৃথিবীতে বছরে প্রায় ৮৭ লাখ মানুষ মারা যায়, যার মধ্যে ১৩ লাখেরও বেশি মানুষ অধূমপায়ী অর্থাৎ পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। তামাকজনিত রোগে বাংলাদেশে এক লাখ ৬১ হাজারের অধিক মানুষ মৃত্যুবরণ করে।

শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তামাকের ব্যবহার হ্রাস করার লক্ষ্যে ‘ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল’ (এফসিটিসি) প্রণয়ন করেছে। বাংলাদেশ বহুপাক্ষিক এই চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী প্রথম দেশ। এফসিটিসির আলোকে সরকার ২০১৩ সালে ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন’ এর সংশোধনী পাস করেছে। জাতিসংঘ তামাককে উন্নয়নের হুমকি বিবেচনায় নিয়ে এফসিটিসির কার্যকর বাস্তবায়ন ও অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণকে অন্তর্ভুক্ত করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) প্রণয়ন করেছে। এসডিজি অর্জনের লক্ষ্যে আমাদের সরকার তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়টিকে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় যুক্ত করেছে। সর্বোপরি, ২০১৬ সালে দক্ষিণ এশীয় স্পিকার্স সামিটে আমরা আগামী ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছি। সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে আওয়ামী লীগ সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী প্রতি ৩০০টি সিগারেট তৈরির জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ গাছ কাটা পড়ছে। তামাক চাষ ও তামাক পাতা প্রক্রিয়াজাত করার জন্য বিশ্বে প্রতিবছর গড়ে দুই লাখ হেক্টর বনজ সম্পদ ধ্বংস হচ্ছে। তামাক চাষে ব্যবহৃত কীটনাশক ও তামাকের ক্ষতিকর রাসায়নিক মাটি ও পার্শ্ববর্তী জলাশয়ের পানি দূষণ করছে। ফলে মাটি, বায়ু ও পানি নির্ভর জীববৈচিত্র্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং কৃষিব্যবস্থা ও খাদ্য নিরাপত্তায় বড় ধরনের হুমকি তৈরি করছে। অন্যদিকে তামাক প্রক্রিয়া,সিগারেট ও বিড়ির ধোঁয়ায় বায়ুর বিষমাত্রা উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে, যা মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি সৃষ্টি করছে।

Advertisement

প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে জ্বালানি তেল, সার ও কীটনাশকের মূল্য ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বৈশ্বিক খাদ্য সংকটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় তামাকের মতো বহুমাত্রিক ক্ষতিকর ফসলের চাষ কমিয়ে যার যেখানে যতটুকু পতিত জমি আছে, তা চাষের আওতায় এনে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে।

বাণীতে ‘বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস-২০২৪’ উপলক্ষে গৃহীত সব কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রসঙ্গত, ‘তামাক কোম্পানির হস্তক্ষেপ প্রতিহত করি, শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করি’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রাখে সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব হচ্ছেন নাঈমুল ইসলাম খান

Published

on

দৈনিক আমাদের নতুন সময়ের এমিরেটাস এডিটর মোঃ নাঈমুল ইসলাম খানকে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক প্রশাসন এ. কে. এম. মনিরুজ্জামানের সই করা এক চিঠিতে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।

গেলো মঙ্গলবার (২৮ মে) চিঠিটি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিবকে পাঠানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, উপর্যুক্ত বিষয়ে জানানো যাচ্ছে যে, দৈনিক আমাদের নতুন সময়ের এমিরেটাস এডিটর মোঃ নাঈমুল ইসলাম খানকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল পর্যন্ত অথবা তাঁর সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব পদে সচিব পদমর্যাদায় নির্ধারিত বেতন ও সরকারি অন্যান্য সুবিধাদিসহ চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদানের বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, এমতাবস্থায়, মোঃ নাঈমুল ইসলাম খানকে সচিব পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

গত ১০ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যুর পর থেকেই এই পদটি শূণ্য ছিল। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করলে নাঈমুল ইসলাম খানের নিয়োগ চূড়ান্ত হবে।

Advertisement

উল্লেখ্য, নাঈমুল ইসলাম খান দৈনিক আজকের কাগজ, দৈনিক ভোরের কাগজ ও দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সিলেটের সব পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা

Published

on

সিলেটের নদ-নদীতে পানি বেড়ে যাওয়া ও বন্যার কারণে জেলার সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন। সিলেটের উল্লেখযোগ্য পর্যটনকেন্দ্রগুলো হলো- গোয়াইনঘাটের জাফলং, রাতারগুল ও বিছানাকান্দি, কোম্পানীগঞ্জের সাদাপাথর এবং জৈন্তাপুরের লালাখাল।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে) উপজেলা প্রশাসন বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ ঘোষণা দেয়।

ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সিলেটের বিভিন্ন স্থানে বন্যা হয়েছে। ইতোমধ্যে গোয়াইনঘাট, জকিগঞ্জ, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট ও কোম্পানীগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।

কোম্পানিগঞ্জ উপজেলা পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আহ্বায়ক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনজিত কুমার চন্দ জানান, উপজেলার ধলাই নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং পর্যটন কেন্দ্রসমূহ পানিতে নিমজ্জিত হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সাদাপাথর পর্যটন ঘাটসহ সকল পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।

জাফলং পর্যটন স্পট বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলাম। সেই সঙ্গে তিনি জানান, বুধবার (৩০ মে) এ বিষয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version