Connect with us

বাংলাদেশ

বন্ধ সিলেটের রেলস্টেশন

Published

on

বন্যার পানি ঢুকে পড়ছে সিলেট রেলস্টেশনে। এ কারণে সিলেটে ট্রেন চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার মাইজগাঁও রেলস্টেশন থেকে ট্রেন চলবে।

শনিবার (১৮ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে স্টেশন বন্ধ ঘোষণা করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিলেট রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মো. নুরুল ইসলাম।

তিনি জানান,  ইতোমধ্যে রেলস্টেশনের মূল প্লাটফর্মে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। স্টেশনে কোনো ট্রেন প্রবেশ করতে পারছে না। তাই রেলস্টেশন বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বিকল্প হিসেবে মাইজগাঁও রেলস্টেশন থেকে ট্রেন চলাচল করবে।

এদিকে বন্যার পানি উঠে যাওয়ায় সিলেট-সুনামগঞ্জের সবগুলো বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র সাময়িক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন দুই জেলার মানুষ। 
শনিবার (১৮ জুন) দুপুর সোয়া ১২টা থেকে বিভিন্ন উপকেন্দ্রের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। 

ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এরমধ্যে সিলেটের ৮০ শতাংশ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। ভারতের মেঘালয় ও আসামে বৃষ্টি হওয়ায় বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ অবস্থায় আগামী দুই দিনের মধ্যে দেশের উত্তরাঞ্চল ও দেশের মধ্যাঞ্চলের আরও ১৭টি জেলা বন্যায় প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।

Advertisement

দুর্ঘটনা

স্টিল মিলে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৭

Published

on

রাজধানী ডেমরায় বাশেরপুল জহির স্টিল মিলে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৭ জন ব্যক্তি দগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাঁদের অবস্থা আশংকামুক্ত।

শনিবার (১ জুন) রাত সাড়ে ৯ টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া।

আহত মেকানিক্যাল শিফট ইনচার্জ তরিকুল ইসলাম জানান, তিনিসহ তার টিম নিয়ে গিয়ার নামে ওই যন্ত্রটি খুলছিলেন। এ সময় যন্ত্রটি ওভারহিটের কারণে বিস্ফোরিত হয়। তখন খুব কাছাকাছি থাকায় তার এবং সুজন নামে আরেকজনের বুকে, হাতে আঘাত লাগে। আর কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে থাকা বাকিদের শরীরে বিস্ফোরণে গরম বাতাস গিয়ে লাগে।

ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ জানান, আহত তিনজনকে ঢাকা মেডিকেলে এবং বাকি চারজনকে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অপরাধ

ক্যাম্পে পুলিশের ওপর হামলা, ৫ রোহিঙ্গা গ্রেপ্তার

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক পুলিশ সদস্যকে হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করার ঘটনায় ৫ রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গেলো শুক্রবার (৩১ মে) রাত ৯টার দিকে শফিউল্যাহ কাটা পুলিশ ক্যাম্পে অভিযানে গেলে এ অতর্কিত হামলার ঘটনা ঘটে।

শনিবার (১ জুন) পৃথক অভিযানে উপর্যুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়।

আটককৃতরা হলেন- নাজির হোসেন, মো. সাকের, নুর ইসলাম, সৈয়দ আলম ও আমেনা খাতুন। এরা সবাই উখিয়ার ১৬ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৫ ব্লকের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

শফি উল্লাহ কাটা পুলিশ ক্যাম্পের দায়িত্বরত সহকারী পুলিশ সুপার মো. সাইদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

এ বিষয়ে ৮ এপিবিএন অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো. আমির জাফর বলেন, পুলিশ ক্যাম্পের টহলদল বের হলে মাঠের উত্তর পাশে ৫ থেকে ৭ জন রোহিঙ্গা বসেছিল। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে একজনের হাতে একটি ওয়ান শুটারগান দেখতে পেয়ে তাকে আটক ও অস্ত্র উদ্ধারের চেষ্টা করেন। একই সময় রোহিঙ্গারাও পুলিশের অস্ত্র কেড়ে নেয়ার চেষ্টা করেন।

Advertisement

এ ঘটনায় উভয়ের মধ্যে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে অস্ত্রধারী রোহিঙ্গা উখিয়ার ১৬ নম্বর ক্যাম্পের বি/৫ ব্লকের বাসিন্দা সাবেক রোহিঙ্গা নেতা কালুর ছেলে মো. আমিন (২০) চিৎকার দেয়। তার চিৎকারে আশপাশের শেড থেকে শতাধিক রোহিঙ্গা দা-লাঠি নিয়ে ঘটনাস্থলে আসে।

কালুর স্ত্রী সেতারা বেগম তার হাতে থাকা দা দিয়ে টহল দলের এপিবিএন কনস্টেবল শাখাওয়াত হোসেনের মাথায় কোপ মারে। এতে মাথার বাম পাশে রক্তাক্ত জখমপ্রাপ্ত হলে তাৎক্ষণিক আহত কনস্টেবল শাখাওয়াতকে উখিয়ার জামতলী এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

‘মালয়েশিয়ার কর্মী পাঠানোয় জটিলতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা’

Published

on

মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণ করতে না পারার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। এই সংকট তৈরির পেছনে যে বা যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বললেন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী।

শনিবার (১ জুন) দুপুরে সিলেটে এক মতবিনিময় সভা শেষে এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ায় পাঁচ লাখের ওপরে কর্মী প্রেরণের জন্য দেশটির সরকার কোটা দিয়েছিল। সেই কোটা পূরণে কাজ করেছিল বাংলাদেশ। এর পরিপ্রেক্ষিতে রিক্রুটিং এজেন্টদের সংগঠন বায়রার সঙ্গে কথা বলে কাদের ভিসা হয়েছে আর কাদের ভিসা হয়নি সেই তথ্য চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু বায়রা সেই তালিকা দিতে পারেনি। ফলে ফ্লাইটের সমস্যা হয়েছে।

শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন,  পরবর্তী সময়ে কর্মী পাঠানোর জন্য ২২টি বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়। একইসঙ্গে মালয়েশিয়া সরকারকে সময় বাড়ানোর জন্যও চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে। তবে এখনো সেই চিঠির উত্তর আসেনি।

এর আগে  ভিসা পেয়েও যারা মালয়েশিয়া আসতে পারছেন না, তাদের দ্রুত নেওয়ার ব্যাপারে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান।

Advertisement

প্রসঙ্গত, জটিলতার জন্য ৩০ হাজার বাংলাদেশি কর্মী ভিসা থাকার পরেও মালয়শিয়া যেতে পারেন নি।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version