Connect with us

ক্রিকেট

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলা হচ্ছে না মোহাম্মদ শামির

Published

on

গেল বিশ্বকাপের পর আঙ্কেলের চোটে পড়েন মোহাম্মদ শামি। এরপর আর মাঠে নামা হয়নি তার। চোট থেকে শামি মাঠে ফিরবেন চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সেক্রেটারি জয় শাহ জানিয়েছেন এই তথ্য।

সেটিই হলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আর খেলা হচ্ছে না এই পেসারকে। শুরু যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে ১ জুন। আসরটির পর্দা নামবে ২৯ জুন।

ভারতের সংবাদমাধ্যম ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’ এ নিয়ে জয় শাহর মন্তব্য প্রকাশ করেছে। বিসিসিআই সেক্রেটারি বলেছেন, ‘শামির অস্ত্রোপচার হয়েছে এবং সে ভারতে ফিরেছে। সে সম্ভবত বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে (মাঠে) ফিরবে। ’

 

ক্রিকেট

‘নেদারল্যান্ডস ও নেপাল বিশ্বকাপে বড় অঘটন ঘটাবে’

Published

on

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪ খেলছে নেদারল্যান্ডস ও নেপাল। সাধারণত বলা হয়ে থাকে, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ছোট বা বড় দল বলে কিছু থাকে না। এই দুই দলের যথেষ্ট সামর্থ্য আছে ভালো কিছু করার। অন্তত নিজেদের গ্রুপে ‘বড়’ দলগুলোকে হতাশ করার তো ক্ষমতা রয়েছে তাদের। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ক্রিকেটার অ্যাডাম গিলক্রিস্টও তেমনটি মনে করছেন নেদারল্যান্ডস ও নেপালকে নিয়ে।

প্রথমবারের মতো ২০ টি দল লড়ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ক্রিকেট বিশ্বায়ন নিয়ে নানারকম কথা হয়ে থাকে। এবার যেন সেটার কিছুটা ছোঁয়া লেগেছে বলতে হয়। সাবেক ক্রিকেটার গিলক্রিস্ট নেদারল্যান্ডস ও নেপালকে নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করছেন।

এসইএন রেডিও’তে গিলক্রিস্ট বলেন, ‘আমার মনে হয় নেপাল এমন এক দল, যাদের ক্ষমতা আছে বড় কিছু ঘটানো।’

‘তাদের কিছু তরুণ খেলোয়াড় আছে, যারা বড় লিগ খেলে যাচ্ছে কয়েক বছর ধরে।’

নেদারল্যান্ডসকে নিয়ে গিলক্রিস্ট জানান, ‘ডাচরা সবসময় অঘটন ঘটিয়ে থাকে। তারা সবসময় এভাবে বিপক্ষকে বিরক্ত করতেই অভ্যস্ত। তারা দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে একই পুলে রয়েছে আবারও। তারা অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেইডে এর আগেও তাদের হারিয়েছে।’

Advertisement

আগামীকাল (২ জুন) ডালাসে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে।

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

নতুন কোচ নিয়োগ দিলো বিসিবি

Published

on

রাত পোহালেই শুরু হবে চার-ছক্কার টুর্নামেন্ট টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর। এই মুহূর্তে শেষ প্রস্তুতিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ জাতীয় দল। নিজেদের ঝালিয়ে নিতে শেষ সুযোগ হিসেবে ভারতের বিপক্ষে শেষ প্রস্তুতি ম্যাচ রাতে মুখোমুখি হবে টিম বাংলাদেশ। এই ম্যাচটি দেখতে মুখিয়ে টাইগার সমর্থকরা।

এদিকে জাতীয় দল যখন বিশ্বমঞ্চে ২২ গজ মাতাতে প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন যুবাদের জন্য প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে শ্রীলঙ্কার নাভিদ নেওয়াজকে।

শনিবার (১ জুন) এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

দুই বছরের চুক্তিতে ২০২৬ পর্যন্ত টাইগার যুবাদের দায়িত্বে থাকবেন লঙ্কান এ কোচ, যা শুরু হবে আগামী মাস থেকে। যুবাদের পাশাপাশি বয়সভিত্তিক দলের ব্যাটিং পরামর্শক হিসেবেও কাজ করবেন এই শিরোপাজয়ী কোচ।

তার কোচিংয়ে ২০১৯ যুব এশিয়া কাপে রানার্স আপ হয় বাংলাদেশ। পরের বছর ২০২০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথমবারের মতো যুব বিশ্বকাপের শিরোপা জিতে নেয় টাইগার যুবারা। যার ফলে তার সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ বাড়ায় বিসিবি।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্রিকেট

শেষ প্রস্তুতি ম্যাচে শনিবার মুখোমুখি বাংলাদেশ-ভারত

Published

on

ছবি; এএফপি

নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম প্রথমবারের মতো কোন ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করতে যাচ্ছে। আগামীকাল (শনিবার) রাত সাড়ে ৮ টায় এই মাঠে খেলতে নামবে বাংলাদেশ ও ভারত। মাত্র ৫ মাসে তৈরি হয়েছে এই ক্রিকেট মাঠটি। যা অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত’র কাছে।

বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচ! তবুও বাংলাদেশ ও ভারত যখন খেলতে নামে- তা নিয়ে আলাদা উন্মাদনা তৈরি হয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে বাংলাদেশ সময় ২ জুন। তার আগে নিজেদের শেষ প্রস্তুতি ম্যাচটি খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যা ভারতের জন্য একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচ।

বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচটি খেলার কথা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সাথে, যা বৃষ্টির কারণে সম্ভব হয়নি। তবে আগামীকালের ম্যাচটি আরও একটি কারণে বিশেষ। যা নিউইয়র্কের স্টেডিয়াম নাসাউ কাউন্টি আয়োজন করবে। ৩৪ হাজার ধারণক্ষমতার এই স্টেডিয়াম নিয়ে আজ (শুক্রবার) এক ভিডিও প্রকাশ করেছে আইসিসি।

ভিডিওতে দেখা যায় ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা এবং বাংলাদেশি অধিনায়ক নাজমুল হাসানকে। যারা স্টেডিয়ামের চারপাশ থেকে অভিভূত হয়ে যান। নাজমুল বলেন, ‘এটা অবিশ্বাস্য। অদ্ভুত লাগছে। বোঝাতে চাইছি যে ইন্টারনেটে সবাই যখন দেখেছি, তখন কিছুই ছিল না (তিন মাস আগে)। এখন এটাকে সত্যিকারের স্টেডিয়াম মনে হচ্ছে। বিশেষ করে পূর্বপাশের গ্র্যান্ডস্ট্যান্ড এমন হবে আশা করিনি। মাঠও অনেক ভালো মনে হচ্ছে, সবমিলিয়ে এটি সত্যিকারের ক্রিকেট স্টেডিয়াম হয়ে উঠেছে।‘

নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামটি অস্থায়ীভাবে বানানো। যেকোনো জায়গায় এই মাঠটি উঠিয়ে নেওয়া সম্ভব। অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেইড থেকে ড্রপ-ইন পিচ এনে বসানো হয়েছে এই স্টেডিয়ামে।

Advertisement

 

এম/এইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version