বাংলাদেশ
জিয়া-বিএনপিকে নিয়ে লিখিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে : ফখরুল
জিয়া ও বিএনপিকে ঘিরে লিখিতভাবে নানামুখী অপপ্রচার চালানো হচ্ছে । বললেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বুধবার (২২ জুন) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যলায়ে দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪১তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে বই প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জিয়া স্মৃতি পাঠাগার ও জাতীয়তাবাদী প্রকাশনা সংস্থার যৌথ এই আয়োজনে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, জিয়া ও বিএনপিকে ঘিরে লিখিতভাবে নানামুখী অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। বন্যায় ভয়াবহ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে মানুষ। তবে তাদের জন্য ত্রাণের ব্যবস্থা না করে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের উৎসবে মেতেছে সরকার।
তিনি বলেন, বন্যা মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার দেশটাকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। এ অবৈধ সরকার পতনের আন্দোলন সফল করতে হলে জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হতে হবে। জ্ঞান চর্চাই একমাত্র আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
এসআই/
জাতীয়
খাদ্য মূল্যস্ফীতি আবারও বেড়েছে
এপ্রিল মাসের তুলনায় মে মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। আর মে মাসে খাদ্যখাতে সার্বিকভাবে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। মে মাসে শহর ও গ্রামে সমানতালে বেড়েছে খাদ্য মূল্যস্ফীতি।
সোমবার (৩ জুন) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর মে মাসের মূল্যস্ফীতির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে (মে মাস) দেশের সার্বিকভাবে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ। এক মাসের ব্যবধানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়েছে শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ। মে মাসে খাদ্যখাতে সার্বিকভাবে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ১০ দশমিক ২২ শতাংশ। মে মাসে খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
এদিকে মে মাসে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। গ্রামাঞ্চলে মে মাসে খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৭৩ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ১০ দশমিক ২৫ শতাংশ। এছাড়া খাদ্য বহির্ভূত খাতে মে মাসে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ৩১ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯ দশমিক ৬০ শতাংশ।
অন্যদিকে মে মাসে শহরাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ। খাদ্যখাতে শহরাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ৮৬ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ১০ দশমিক ১৯ শতাংশ। এছাড়া খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ০৩ শতাংশ, যা এপ্রিল মাসে ছিল ৯ দশমিক ০১ শতাংশ।
এএম/
জাতীয়
‘মৃত্যুর কারণে সংসদ সদস্য পদ শূন্য হবে এটি সংবিধানে দেখিনি’
সংবিধানের ৬৬ বা ৬৭ অনুচ্ছেদে এ বিষয়ে আমরা কোনো কিছু উল্লেখ দেখি না। মৃত্যুজনিত কারণে সংসদ সদস্য পদ শূন্য হবে এটি আমি এ পর্যন্ত সংবিধানে দেখিনি। সাধারণত এটি ধরে নেয়া হয়, যদি সংসদ সদস্য মৃত্যুবরণ করেন তার পক্ষে তো আর সংসদে আসা সম্ভব নয়। এটি ধরে নিয়েই আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয় এবং আমাদেরকে যখন জানানো হয়, আমরা সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন করি। বললেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর।
সোমবার (৩ জুন) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন কমিশন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ঝিনাইদহ-৪ আসনের কী হবে এমন প্রশ্নে ইসি বলেন, স্বাভাবিক বা অপমৃত্যু যাই হোক না কেন এটা হলো সংসদের দায়িত্ব। স্পিকার যখন মৃত্যু সনদ পাবেন তখন সংসদ আসনটি শূন্য ঘোষণা করবেন। শূন্য ঘোষণা করলে গেজেট আমাদের কাছে পাঠিয়ে দেবেন। এরপরে আমরা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবো।
তিনি আরও বলেন, সংসদ সদস্যের মৃত্যু কারণে আসন শূন্য হবে সংবিধানে এটি কেন উল্লেখ করা হয়নি তা আমি বলতে পারবো না। সংসদ সচিব সাহেবকে জিজ্ঞেস করবেন, ওখানে যারা সংসদ সদস্য আছেন, ওনারা বললে বলতে পারেন। সংবিধানে থাকলে ভালো হতো। যেহেতু টানা ৯০ দিন অনুপস্থিত থাকলে স্পিকার সংসদ সদস্য পদ শূন্য ঘোষণা করেন। যদিও সংবিধানে স্পষ্ট করে বলা নেই মৃত্যুজনিত কারণে সংসদ সদস্য পদ শূন্য হবে।
মো. আলমগীর বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনার মারা গেছেন কি, মারা যাননি সেটি তো আমরা জানি না। আমরা অফিসিয়ালি জানি না। এটি সংসদ থেকে গেজেট করে যখন জানাবে তখন আমরা জানতে পারব। উনি মারা গেছেন কি না। সংসদ যদি আসনটি শূন্য ঘোষণা করে তখন আমরা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবো। সবকিছু স্পষ্ট করে লেখা না থাকলে যে কাজ করা যাবে না তাতো নয়। আমরা যতক্ষণ পর্যন্ত গেজেট না পাবো, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা নির্বাচন করতে পারবো না।
এএম/
জাতীয়
বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য ভ্রমণ ফি কমাল ভুটান
বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য ভ্রমণ ফি কমাল ভুটান। দেশটি ভ্রমণে এখন থেকে প্রতিদিন বাংলাদেশিদের ১৫ মার্কিন ডলার ফি দিতে হবে, যা আগে ২০০ ডলার ছিল। নতুন ফি ২ জুন থেকে কার্যকর করা হয়েছে।
সোমবার (৩ জুন) ভুটানের পর্যটন বিভাগের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ভুটান সরকারের পর্যটন বিভাগ জানিয়েছে, দেশটি বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য নীতি সংশোধন করেছে। নতুন নীতি অনুযায়ী, বাংলাদেশি পর্যটকদের টেকসই উন্নয়ন ফি (এসডিএফ) হিসেবে শুধুমাত্র ১৫ মার্কিন ডলার দিতে হবে, যা ভারতীয় পর্যটকদের ওপর আরোপিত ফির সমান।
আগে বাংলাদেশিদের ভুটান ভ্রমণে প্রতিদিন ২০০ মার্কিন ডলার ফি দেওয়া লাগত। নতুন নীতিমালার আওতায় ১৫ হাজার বাংলাদেশি পর্যটক বার্ষিক ১৫ মার্কিন ডলার কম খরচে ভুটান ভ্রমণ করতে পারবেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ সম্পর্ক আরও সুসংহত হয়েছে।
এএম/
-
বলিউড4 days ago
রাফা হামলার প্রতিবাদ করায় কটাক্ষের শিকার মাধুরী
-
ঢালিউড4 days ago
উপস্থাপিকা মৌসুমী মৌর করা যৌতুক মামলায় স্বামীর জামিন
-
বাংলাদেশ6 days ago
জবির মসজিদে মধ্যরাতে ছাত্রী, ইমামকে অব্যাহতি
-
ঢালিউড2 days ago
বিয়ের খবর লুকালো আমাকে আর ছেলেকে দিয়ে: পরীমণি
-
আবহাওয়া6 days ago
‘রেমাল’ শেষে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
-
বলিউড4 days ago
যে অভিনেত্রীর জন্য ‘নো কিসিং’ নীতি ভেঙেছিলেন সালমান!
-
আন্তর্জাতিক4 days ago
থানায় ঢুকে পুলিশ সদস্যদের পেটাল সেনারা
-
বাংলাদেশ6 days ago
এমপি আজীমের মরদেহের চার কেজি মাংস উদ্ধারের দাবি