Connect with us

টুকিটাকি

মাঝ আকাশে বিমানে আত্মহত্যার চেষ্টা যাত্রীর!

Published

on

জীবনের মূল্য ছিল না তার কাছে, আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিলেন তাই। তাও আবার উড়ন্ত প্লেনের টয়লেটে বসেই। যাত্রীর প্রাণ বাঁচাতে পাইলটরা বাধ্য হয়েছিলেন জরুরি অবতরণ করতে। ব্যাংকক থেকে সুদূর লন্ডনের পথে ছিল বিমানটি। থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে ব্রিটেনের লন্ডনগামী এই ফ্লাইটটি ছিল ইভা এয়ারের। জরুরি অবতরণের পর কেমন আছেন অন্যান্য যাত্রীরা! উঠছে প্রশ্ন

জানা গিয়েছে, শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে এবং স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিমানটি জরুরি অবতরণ করে, যেখানে চিকিৎসা কর্মীরা ওই যাত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। তবে যাত্রীদের অবস্থা সম্পর্কে আপাতত কোনও আপডেট নেই। ইভা এয়ার নিশ্চিত করেছে যে ঘটনাটি ১৫ মার্চ BR৬৭ ব্যাংকক-লন্ডন ফ্লাইটে ঘটেছিল।

রিপোর্ট অনুসারে, ফ্লাইটের কেবিন ক্রু লক্ষ্য করেন যে যাত্রী স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অনেক বেশি সময় ধরে টয়লেটের ভেতরে ছিলেন। ডেইলি মেইলের খবরে বলা হয়েছে, ফ্লাইটটি যখন লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে নামতে শুরু করে, তখন ক্রু সদস্যরা বুঝতে পারেন যে একজন যাত্রী এখনও টয়লেটের ভেতরে রয়েছেন। লোকটিকে চেক করার পর, তার গুরুতর অবস্থা দেখে কেবিন ক্রু, একজন অনবোর্ড ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে, তাৎক্ষণিক প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছিলেন এবং যাত্রীকে নামিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।

ট্র্যাকিং সাইট অনুযায়ী, বিমানটি লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে নির্ধারিত সময়ের ১৭ মিনিট আগে অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছিল। এর আগে, সিডনি থেকে অকল্যান্ডের দিকে LATAM এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট অবতরণের প্রায় এক ঘন্টা আগে প্রযুক্তিগত সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার পরে হঠাৎ করে প্লেনটি নোসডাইভ করে যাওয়ার ফলে, কমপক্ষে ৫০ জন যাত্রী আহত হয়েছিল। এর মধ্যে ফ্লাইটটি অবতরণের পর যাত্রী ও ক্রুসহ ১৩ জনকে মিডলমোর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়াও হয়েছিল। একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। যদিও লাটম এয়ারলাইন্স এরপরে একটি বিবৃতি জারি করে যাত্রীদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়ে, সব সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।

এর আগে, একটি বোয়িং ৭৭৭ জেট ওড়ার পরপরই পার্কিং লটে চাকা পড়ে যাওয়ায় জরুরি অবতরণ করতে হয়েছিল। ২৪৯ জন লোক নিয়ে জাপানগামী বিমানটিকে লস অ্যাঞ্জেলেসে পাঠানো হয়েছিল। ঘটনার পর, সান ফ্রান্সিসকো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পার্কিং লটে ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের একটি বিমানের চাকা পড়ে যাওয়ার ক্লিপটি ভাইরালও হয়েছে বেশ।

ইউনাইটেড এয়ারলাইন্সের মতে, বোয়িং ৭৭৭-এর ছয়টি চাকা রয়েছে এবং কোনও চাকা হারিয়ে গেলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও নিরাপদে অবতরণ করা যেতে পারে। ঘটনাটি এমন একটি সময়ে ঘটে যখন বোয়িং বেশ কয়েকটি মান নিয়ন্ত্রণের সমস্যারও মুখোমুখি হচ্ছে।

Advertisement

টুকিটাকি

শাশুড়ির প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে জামাই, যা করলেন শ্বশুর  

Published

on

বউ মারা যেতেই শাশুড়ির প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে জামাই। শাশুড়ি-জামাইয়ের রাসলীলা দেখে তাজ্জব গোটা দেশ। শাশুড়িকে ভালোবেসে দুনিয়া উজাড় করে দিতেও রাজি তিনি। ওদিকে জামাইয়ের ডাক ফেরাতে পারেননি শাশুড়িও। ঘটনা শুনলেই কানে হাত চাপা দিচ্ছেন আম জনতা। নাহ্, কোনও সিনেমা নয়। বাস্তবেই ঘটেছে এমন চক্ষু চড়কগাছ করা ঘটনা। যেখানে খোদ শ্বশুর নিজের স্ত্রীকে তুলে দিলেন জামাইয়ের হাতে।

এ এক ‘আজব প্রেম কী গজব কাহিনী’। তবে রণবীর কাপুরের সিনেমা নয়। অবাক করা এই ঘটনাটি ঘটেছে বাস্তবেই। স্ত্রীর মৃত্যুর পর শাশুড়িকেই জীবন সঙ্গীনী হিসেবে বেছে নিয়েছেন জামাই। প্রৌঢ়াও যে বিশেষ আপত্তি করেছেন তা নয়। স্বামী, সংসার ছেড়ে জামাইয়ের মধ্যেই খুঁজে নিয়েছেন সমস্ত সুখ। তবে সবচেয়ে মজার করা বিষয় হল, শ্বশুরবাড়ির লোকেরাই জামাইয়ের সঙ্গে শাশুড়ির বিয়ে দিয়েছেন। ইতোমধ্যেই হয়ে গেছে রেজিস্ট্রিও। জানেন কোথায় ঘটেছে এমন চরম লজ্জাজনক ঘটনা?

ভারতের বিহারের হিরামতি গ্রামের ঘটনা এটি। গ্রামের বাসিন্দা দিলেশ্বর দারভের মেয়ের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন কাটোরিয়া থানা এলাকার ধোবনি গ্রামের বাসিন্দা সিকন্দর যাদব। বছর দুয়েক আগেই মৃত্যু হয় সিকন্দরের স্ত্রীর। তারপর থেকেই চরম একাকিত্ব গ্রাস করেছিল তাকে। মন হালকা করতে শ্বশুরবাড়িতে জামাইযের যাতায়াত লেগেই ছিল। আর সেখান থেকেই ঘটনার সূত্রপাত।

শাশুড়ি জামাই একসাথে সময় কাটাতে কাটাতে কখন যে তারা একে অপরকে মন দিয়ে বসেছেন তা কাকপক্ষীও টের পায়নি। দুজনের মধ্যে সম্পর্ক এতটাই গভীর হয়ে যায় যে, গোপনে রেজিস্ট্রিও সেরে ফেলেন তারা। বেশ ভালোই চলছিল শাশুড়ি-জামাইয়ের রঙ্গলীলা। তবে তাদের মাখামাখি দেখে সন্দেহ জাগে শ্বশুর দিলেশ্বর দারভের মনে। সম্পর্ক যখন মাখো মাখো পর্যায়ে, সেই সময়ই তাদের হাতে নাতে ধরেও ফেলেন দিলেশ্বর। ব্যাস, আর কী! মুহুর্তের মধ্যে গোটা গ্রাম জানাজানি হয়ে গেল।

ওদিকে দিলেশ্বরও দিলদরিয়া মানুষ। স্ত্রী-জামাইকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখেও বিশেষ রাগ করেননি তিনি। বরং পঞ্চায়েত ডেকে তাদের সম্পর্ককে একটা পরিণতি দেওয়াকেই শ্রেয় মনে করেছেন এই শ্বশুরমশাই। আর এমন একটা সুযোগ পেয়ে তা হাতছাড়া করতে চাননি সিকন্দরও। সকলের সামনেই শাশুড়ি প্রতি প্রেম জাহির করেন এই জামাই। সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেননি শাশুড়ি গীতাও।

Advertisement

এরপর পঞ্চায়েতের সামনেই গীতার সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে তাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন সিকন্দর। ওদিকে দায়িত্ব নিয়ে জামাইয়ের হাতে নিজের স্ত্রীকে তুলে দেন দিলেশ্বর। প্রাক্তন স্ত্রীর কন্যাদানও করেন তিনিই। ইতোমধ্যেই তুমুল ভাইরাল হয়েছে এই অদ্ভুত বিয়ের ভিডিও। কেউ ব্যাঙ্গ করছেন তো কেউ আবার সিকন্দরের দুই সন্তানের জন্য দুঃখ প্রকাশ করছেন। এই বিয়ে নিয়ে আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

৩৫ নারীর সঙ্গে স্বামীর অন্তরঙ্গ সম্পর্কেও নেই আক্ষেপ

Published

on

দাম্পত্য জীবনে সুখী হওয়ার উপায় খুঁজে বেড়ায় না এমন দম্পতি পাওয়া ভার। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা এক মহিলা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানালেন সুখী দাম্পত্য লাভের আজব উপায়।

তরুণীর দাবি, বিগত কয়েক বছরে তিনি ৩৫ জন অন্য মহিলার সঙ্গে নিজের স্বামীকে ভাগ করে নিয়েছেন, আর সেই কারণেই নাকি তার বিবাহিত জীবন এতটা সুখের হয়েছে।

ইনস্টাগ্রামে হানি ব্রুকস নামে ওই তরুণীর দাবি, স্বামীর ইচ্ছায় নয় বরং তার ইচ্ছাতেই তাদের শোয়ার ঘরে অন্য মহিলারা প্রবেশ করেছেন। স্বামীর সঙ্গে এক ঘরে অন্য মহিলাকেও দেখতে তার নাকি কোনও সমস্যা হয় না।

হানি বলেন, ‘‘আমাদের বিয়ের পরে অনেকেই বলতেন, আমাদের বিয়ে নাকি খুব বেশি দিন টিকবে না। আমদের দেখে নাকি সুখী মনে হয় না। এই ধারণাগুলি শুনতে আমার বিরক্ত লাগত। আমি ‘ওপেন ম্যারেজ’-এর ধারণায় বিশ্বাসী। বর আমার পাশাপাশি অন্য মহিলার সঙ্গেও শারীরিক সম্পর্ক রাখতেই পারে, শুধু সে বিষয়ে আমার জানা থাকলেই হল।’’

হানি মনে করেন, ‘ওপেন ম্যারেজ’-এর ধারণাই তাদের সম্পর্ককে টিকিয়ে রেখেছে। তিনি বলেন, ‘‘আমার এই প্রস্তাবে প্রথম থেকেই আমার বর রাজি ছিলেন। আমরা মনে করি, সুখে থাকাটাই আসল ব্যাপার। সম্পর্কে একে অপরকে না ঠকালেই হল।’’

Advertisement

হানি পেশায় একজন সমাজমাধ্যম প্রভাবী। তার এই ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পরে তাকে অনেক কটাক্ষের সম্মুখীন হতে হয়েছে। কেউ বলেছেন, ‘‘তুমি তোমার স্বামীকে সুখ দিতে পারো না বলেই এই পথ বেছে নিয়েছ।’’ কেউ আবার বলেছেন, ‘‘আমার সঙ্গীতে অন্য কারও সঙ্গে ভাগ করে নেয়ার কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারব না।’’
অনেকেই আবার হানির সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। এক জন লিখেছেন, ‘‘এটা তোমার জীবন, তুমি কী ভাবে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখবে, তা একান্তই তোমার উপর।’’

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

চলন্ত বাইকেই রোম্যান্সে মত্ত প্রেমিক-প্রেমিকা!

Published

on

একালে নাগরিক সচেতনতা তথা ‘স্থান-কাল-পাত্রে’র অস্তিত্ব কি সংকটে? এই প্রশ্ন তুলে দিলো একটি ভাইরাল ভিডিও। চারপাশ দিয়ে ছুটে চলেছে অজস্র গাড়ি। তারই মাঝে বাইক চালাচ্ছেন এক যুবক। আর তার সামনে বসে রয়েছেন প্রেমিকা। বাইকের পেছনে নয়, সামনের ট্যাঙ্কে প্রেমিককে জড়িয়ে বসে রয়েছেন তরুণী। আর এভাবেই রোম্যান্সে মত্ত হয়ে জাতীয় সড়ক দিয়ে বাইকে চলেছেন এক যুগল। নেটদুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে সেই ভিডিও। যেখানে দেখা গেলো চলন্ত বাইকেই চুটিয়ে রোম্যান্সে মত্ত প্রেমিক-প্রেমিকা! সোশাল মিডিয়ায় যুগলের ভিডিও ভাইরাল হয়। বিপজ্জনকভাবে বাইক চালানোয় কড়া ব্যবস্থা নিলো পুলিশ।

পুলিশ জানায়, ভারতের ছত্তিশগড়ের জাশপুরে হাইওয়েতে দেখা গেছে ওই যুগলকে। একটি কেটিএম বাইকের সামনে দিকে তেলের ট্যাঙ্কে প্রেমিককে জড়িয়ে বসেছিলেন তরুণী। যুবকের মাথায় হেলমেট থাকলেও তরুণীর মাথায় ছিল না। যদিও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি বিপজ্জনক ওই রোম্যান্টিক স্টান্ট। খোদ জশপুরের এসপি শশী মোহন সিংয়ের চোখে পড়ে যায় এই ঘটনা। ওই সময় ওই রাস্তায় নিজের গাড়িতে ছিলেন তিনি। গাড়ি থেকে তরুণ-তরুণীর কেরামতি ভিডিও করেন। পরে তাদের থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

এসপি শশী মোহন সিং বলেন, কুঙ্কুরি থেকে যশপুর যাওয়ার পথে যুগলকে বিপজ্জনক স্টান্ট করতে দেখি। তাঁদের থামাই এবং জিজ্ঞাসাবাদ করি। ওঁরা আমাদের জানায় যে মায়ালি বাঁধ দেখতে এসেছিল। আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি।

পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত যুবকের নাম বিনয়। ট্রাফিক আইনে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে তাকে।

অন্যদিকে ভিডিও ভাইরাল হতেই যুগলের নিন্দায় সরব হয়েছে নেটিজেনরা। অনেকেই হেলমেট না পরার জন্যও সমালোচনা করেছেন।

Advertisement


জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version