Connect with us

বলিউড

আলিয়া মা হচ্ছেন- যা বললেন শাশুড়ি নীতু

Published

on

ছেলের বউ মা হচ্ছেন। এ সংবাদ সাধারণত ছেলে বা বউ মার কাছে থেকে মুনতে অভ্যস্ত সবাই। কিন্তু সেই খবর যদি পাপারাৎজিদের কাছ থেকে শুনতে হয় তা হলে কার মন ভালো থাকবে। তারপরও হাসিখুশীই থাকতে হয়। দুঃখটা শেয়ার না করে আনন্দই শেয়ার করতে হয়। এর ব্যতিক্রম হয়নি আলিয়ার শাশুড়ি নীতু কাপুরের ক্ষেত্রেও।

রিয়্যালিটি শোয়ের শ্যুটিংয়ে গিয়েছিলেন নীতু। সুখবর পৌঁছল সেখানেই। বৌমা আলিয়া ভাট্ট ইনস্টাগ্রামে জানিয়েছেন, শিগগিরই তার আর রণবীর কাপূরের সন্তান আসছে পৃথিবীতে। শুনে তড়িঘড়ি মেকআপ ভ্যান থেকে নেমে আসেন হবু ঠাকুমা নীতু। মুহূর্তের স্তব্ধতা। তার পরেই খুশিতে মাতোয়ারা। সেটের দিকে যাওয়ার পথে ছেলে রণবীরের দুই ছবি ‘সমশেরা’ এবং ‘ব্রহ্মাস্ত্র’র প্রচার করতেও অবশ্য ভোলেননি নীতু।

ভিডিও করতে কর‍তে তাকে পাপারাৎজির দল অভিনন্দন জানান। নীতু খানিক অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করেন, ‘কী জন্য?’ উত্তর আসে, ‘আপনি ঠাকুমা হতে চলেছেন।’ খানিক অপ্রস্তুত হওয়ার পর নীতু শুধু হাসেন। তার পর তিনি ছেলের মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘শামসেরা’র জন্য প্রার্থনা করেন। কিন্তু পাপারাৎজির দল তাকে একটিই প্রশ্ন বারবার করতে থাকেন। কেউ জিজ্ঞাসা করেন, ‘আপনার কেমন লাগছে আপনি ঠাকুমা হবেন?’ কেউ বলেন, ‘শুভেচ্ছা জানাই আপনাকে।’ নীতু হেসে কেবল ধব্যবাদ জানান। তার পর এক চিত্রগ্রাহক বলেন, ‘আলিয়াজী ইনস্টাগ্রামে সুখবর দিয়ে দিয়েছেন।’ তাতে অবাক হয়ে নীতু বলেন, ‘তাই নাকি?’

আর হবু ঠাকুমা? এত ক্ষণে নিশ্চিত বৌমা আলিয়াকে বলে ফেলেছেন ‘যুগ যুগ জিয়ো’! নাতি-নাতনির আগমন বার্তায় ঠাকুমারাই যে সবার আগে আহ্লাদে আটখানা হয়ে পড়েন বরাবর। নীতুই বা ব্যতিক্রম হতে যাবেন কোন দুঃখে!

নবদম্পতি আলিয়া ভাট এবং রণবীর কাপুর একসঙ্গে তাদের প্রথম সন্তানের প্রত্যাশা করছেন। অভিনেত্রী তার ভক্তদের সাথে খুশির খবর ভাগ করে নিতে ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি শেয়ার হয়েছে। ছবিতে আলিয়াকে একটি বিছানায় শুয়ে থাকতে দেখা যায় এবং রণবীর তার পাশে বসে আছেন। তাদের উভয়ই পর্দায় আঠালো যা তাদের আসন্ন শিশুর আল্ট্রাসাউন্ড দেখায়। তার আবেগ প্রকাশ করতে, প্রাণী প্রেমী আলিয়া তাদের শাবকের সাথে একটি সিংহ এবং সিংহীর দ্বিতীয় ছবি শেয়ার করেছেন। ‘আমাদের শিশু… শীঘ্রই আসছে,’ আলিয়া তার পোস্টের সাথে একটি ইনফিনিটি, রেড হার্ট এবং স্টার ইমোজির ক্যাপশন দিয়েছেন।

Advertisement

গেলো ১৪ এপ্রিল সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন তারকা দম্পতি। ঘরোয়াভাবেই বিয়ের আচার অনুষ্ঠান সারেন রণবীর-আলিয়া। পরিবার ও কাছের বন্ধুদের নিয়েই চলেছিল বিয়ের অনুষ্ঠান। রণবীর ও আলিয়ার গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন করণ জোহর। সাবেকি রঙ লাল বা গোলাপি নয়, বিয়ের রঙ হিসাবে আলিয়া রণবীর বেছে নিয়েছেন সাদা। সাদা ও সোনালি রঙের জারদৌসি শাড়ি আর সোনালি ওড়নায় আলিয়ার থেকে চোখ সরানো দায়। সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়ের ডিজাইন করা শাড়িতে আলিয়ার বিয়ের সাজ ছিল সকলের থেকে আলাদা। শাড়ির সঙ্গে ম্যাচ করে আলিয়া পরেছিলেন সোনা ও হিরের গয়না। কনের সঙ্গে ম্যাচ করেই রণবীর পরেছিলেন সাদা শেরওয়ানি, গলায় মুক্তোর মালা এবং পাগড়ি। 

বলিউড

কাঁধের লিগামেন্ট ছিঁড়লেও হাল ছাড়েননি জাহ্নবী কাপুর

Published

on

বলিউডে ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই শ্রীদেবী কন্যা জাহ্নবী কাপুরের মধ্যে চেষ্টার ছাপ দেখতে পাচ্ছেন দর্শক। ব্যতিক্রমী ও চ্যালেঞ্জিং সব চরিত্রের জন্য ক্রমেই নিজেকে বারবার ভাঙছেন, গড়ছেন। এবার হলেন ক্রিকেটার। তাও ছবির চরিত্রের জন্যই।

অভিনয়ের জন্য দায়সারা শেখা নয়, একেবারে কোচের তত্ত্বাবধানে থেকে দীর্ঘ সময় নিয়ে ক্রিকেট খেলা আয়ত্ত করেছেন এই অভিনেত্রী। ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি’ সিনেমার জন্য তার এই পরিশ্রম। স্মরণ শর্মা পরিচালিত এ ছবিতে জাহ্নবীর বিপরীতে আছেন রাজকুমার রাও।

সম্প্রতি এই সিনেমার গান ‘দেখা তেনু’ এর প্রচারণায় অংশ নিয়ে জাহ্নবী নিজ অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেন, ‘ছবিটির পেছনে আমার অনেক পরিশ্রম ছিল। প্রায় দুই বছর ধরে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। সম্ভবত তখন ‘মিলি’ কিংবা ‘গুডলাক জেরি’র শুটিং চলছিল, তখন থেকে ছবিটির জন্য ক্রিকেট শেখা শুরু করি। নির্মাতা চাইছিলেন, আমি যেন পুরোদস্তুর ক্রিকেটার হয়ে উঠি। ভিএফএক্স ব্যবহার করে তিনি প্রতারণার আশ্রয় নিতে চাননি।’

শ্রীদেবী তনয়া আরো জানান, ক্রিকেট শিখতে গিয়ে তিনি কয়েকবার আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন। এমন কি অভিনেত্রীর দুই কাঁধের লিগামেন্ট ছিঁড়ে গিয়েছিল। তবে পরিচালক এবং কোচ তাঁকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। জাহ্নবী বলেন, ‘মাঝে মধ্যেই মনে হতো, হাল ছেড়ে দেই; আমার শরীর আর নিতে পারছিল না। কিন্তু তারা আমাকে উৎসাহ দিতেন। শেষ পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত প্রস্তুতি নিয়েই কাজটি করেছি।’

কারণ জোহর প্রযোজিত সিনেমা’টিতে আরও অভিনয় করেছেন রাজেশ শর্মা, অভিষেক ব্যানার্জি, কুমুদ মিশ্র প্রমুখ। আসছে ৩১ মে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি’।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

প্রেম ও সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে খোলাসা করলেন ক্যাটরিনা

Published

on

বলিউডের আবেদনময়ী অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ। একটা সময় রণবীর কাপুরের সঙ্গে প্রেম ভাঙার পরে বেশকিছু দিন একাকী থেকেছেন। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে প্রেমের সংজ্ঞা বদলে যায়নি। বর্তমানে অভিনেতা ভিকি কৌশলের সঙ্গে সুখে সংসার করছেন এই ব্রিটিশ সুন্দরী। সম্প্রতি প্রেম ও সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে মুখ খুলেছেন এই অভিনেত্রী।

ব্রেকআপের পর কি প্রেমের সংজ্ঞা বদলে গিয়েছিল ক্যাটরিনার কাছে? এই প্রশ্নের উত্তরে ক্যাট বলেন, ‘ভালোবাসা সম্পর্কে আমার মতাদর্শ কখনও বদলাবে না। তবে আমার মনে হয়, প্রেম নিয়ে আমার ধারণা আগের থেকে পরিবর্তিত ও উন্নত হয়েছে। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উপায় আমি শিখেছি। সঙ্গীর স্বপ্ন ও এগিয়ে চলার সংগ্রামে আরও বেশি করে পাশে দাঁড়াতে শিখেছি। সেই সঙ্গে বেড়েছে বোঝাপড়া। প্রেম নিয়ে আমার এই মতামত, নিষ্ঠা ও বিশ্বাস বদলাবে না।’

এই অভিনেত্রী আরো মনে করেন, বয়স বাড়ার সঙ্গে ভালোবাসা কি সেটা বোঝার জন্যও তিনি পরিণত হয়েছেন। নিজ অভিজ্ঞতার থেকে এই শিক্ষা অর্জন করেছেন তিনি। মন ভাঙলেই প্রেমের উপর থেকে বিশ্বাস উঠে যাবে, এমন’টা কখনোই মনে করেন না ক্যাটরিনা।

২০২০ সালের ডিসেম্বরে ভিকি কৌশলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন ক্যাটরিনা। ভারতের উদয়পুরে রাজকীয় বিয়ের আসর বসেছিল এই তারকা জুটির। তবে বিয়ের আগে পর্যন্ত সম্পর্ক নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে রেখেছিলেন দু’জনই। কারণ জোহরের টকশো ‘কফি উইথ কারণ’ থেকেই ক্যাটরিনা ও ভিকির প্রেমের সূত্রপাত। বর্তমানে নিজের আসন্ন সিনেমা ‘চান্দু চ্যাম্পিয়ন’-এর প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন বলিউডের অন্যতম শীর্ষ এই অভিনেত্রী।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

লাইফ সাপোর্টে লড়াই শেষ, প্রয়াত মোনালি ঠাকুরের মা

Published

on

১৮ দিনের লড়াই শেষে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন ভারতীয় সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুরের মা মিনতি ঠাকুর। অবশ্য এমন কিছু যে ঘটতে যাচ্ছে সেটা আগে থেকেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন গায়িকা। শুক্রবার (১৭ মে) মায়ের মৃত্যুর খবর জানালেন তিনি।

করোনার সময় বাবা শক্তি ঠাকুর’কে হারান মোনালি। প্রায় ২২ দিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন গায়িকার মা। দক্ষিণ কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালে মারা যান তিনি।

মোনালির মা কিডনিজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন। ডায়ালেসিস চলছিল তাঁর। বৃহস্পতিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় মায়ের সঙ্গে ছোটবেলার ছবি শেয়ার করে স্মৃতিচারণ করেন তিনি। পাশাপাশি মায়ের যে ‘লাইফ সাপোর্ট’ খুলে নিতে বাধ্য হয়েছেন তাও জানান।

মোনালি লেখেন, ‘কঠিন পরিস্থিতিতে কীভাবে লড়াই করব মা! এই একাকিত্ব, এই যন্ত্রণা। বড্ড অসহায় লাগছে। কিন্তু এবার সময় এসে গিয়েছে এবং তাকে লাইফ সাপোর্ট থেকে বের করে নেওয়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমাকে এবং তৈরি হতে হবে! আমার মাকে শান্তি দাও ঈশ্বর এবং আমাকে সাহায্য করো… এখন মাকে ছাড়া আমার জীবনটাই বা কীভাবে কল্পনা করব… আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারছি না।’

এই পোস্টের চব্বিশ ঘণ্টা কাটার আগেই মাকে হারালেন মোনালি ঠাকুর।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version