Connect with us

বিএনপি

বিএনপির কারণে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাইনি : হানিফ

Published

on

বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ হারায়নি। এই মিথ্যাচারের কারণে আমরা এখনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাইনি। জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা মুক্তিযুদ্ধের সব ইতিহাস মুছে দিয়েছিল। বললেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ।

সোমবার (২৫ মার্চ) দুপুরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভার বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

হানিফ বলেন, আজকে ২৫ মার্চ, সে পঁচিশে মার্চ যেদিন গণহত্যা শুরু হয়েছিল। নাৎসি বাহিনীর হাতে ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল সেটার স্বীকৃতি আছে, রুয়ান্ডার গণহত্যা, বসনিয়ার গণহত্যার স্বীকৃতি আছে, কিন্তু বাংলাদেশের  ত্রিশ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল সেটার স্বীকৃতি নেই।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম বলেন, রাতের অন্ধকারে অপারেশন সার্চ লাইটের নামে ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খানদের নির্দেশে নির্মম হত্যাকাণ্ড করা হয়েছে। এই গণহত্যার স্বীকৃতি  এখনো জাতিসংঘ থেকে বাংলাদেশ পায় নি। যতদিন স্বীকৃতি সরকার আদায় করতে না পারবে, বাংলাদেশের যে বীর সন্তানরা নির্মম হত্যার স্বীকার হয়েছে, তাদের মর্যাদা বাংলাদেশ  দিতে পারবে না।

নাছিম বলেন, দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়েছে। ত্রিশ লাখ শহীদের হত্যার স্বীকৃতি আমাদের আদায় করতে হবে। খুনি মুশতাক, জিয়ারা স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মধ্যে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। খুনি জিয়া ক্ষমতা দখল করে খুনিদের দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেয়।

Advertisement

তিনি বলেন, পাকিস্তানিদের দোসর সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে দেয়াদের প্রতিহত করতে হবে। এই গণহত্যার স্বীকৃতি আদায় করতে হবে। এর মধ্য দিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী হবে যুদ্ধাপরাধী সেনাবাহিনী আর পাকিস্তান হবে যুদ্ধাপরাধী দেশ।

উল্লেখ্য, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফী ও সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির।

বিএনপি

‘খালেদা জিয়ার অবস্থা আশঙ্কাজনক’

Published

on

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি সিসিইউতে আছেন। তার অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক এবং ডাক্তাররা এখন ভেতরে কাউকে যেতে দিচ্ছেন না। বললেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শনিবার (২২ জুন) বিকেলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখ্তে এসে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে এসব কথা বলেন ফখরুল।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় নিয়োজিত ডাক্তাররা জানিয়েছেন তাঁর অবস্থা বেশ সংকটাপন্ন। তারা আজকে সন্ধ্যায় সম্ভবত আবার বোর্ড মিটিং করবেন এবং এই বোর্ড মিটিং করে তারা পরবর্তী করণীয় সেটা নির্ধারণ করবেন।

শুক্রবার গুলশানের বাসা ফিরোজায় খালেদা জিয়া হঠাৎ অসুস্থ’ হয়ে পড়লে রাত সাড়ে ৩টায় অ্যাম্বুলেন্সে করে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে অধ্যাপক এফএম সিদ্দিকী, অধ্যাপক শামসুল আরেফিন, অধ্যাপক একিউএম মহসিনসহ মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা কয়েক দফা বৈঠকে বসে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর সর্বশেষ অবস্থা পর্যালোচনা করেন। মেডিকেল বোর্ডের এসব সভায় লন্ডন থেকে ডা. জোবায়েদা রহমানসহ যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়ার কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।

Advertisement

আই/এ

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

কারা নির্যাতনেই মাখনের অকাল মৃত্যু হয়েছে : রিজভী

Published

on

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন করতে গিয়ে মাখনের ওপর সরকারের ভয়াবহ নিপীড়ন হয়েছে। একাধিকবার সে কারা নির্যাতিত হয়েছে। এছাড়াও বারবার গ্রেপ্তারের পর পুলিশি নির্যাতনও চলে তার ওপর। বললেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শুক্রবার (২১ জুন) ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য ও ভাসানটেক থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি গোলাম কিবরিয়া মাখনের জানাজা শেষে এসব কথা বলেন রিজভী।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব  বলেন, তিনি কারাগারে গেলে মাখনের সাথে দেখা হয়েছিল। তার ওপর যে ভয়াবহ নির্যাতন হয়েছিল সে বর্ণনা  সে তাকে শুনিয়েছিল। আজকে তার অকাল মৃত্যুতে তিনি গভীরভাবে শোকাহত।

রিজভী বলেন, মাখনের মতো সাহসী নেতার মৃত্যুতে যে শূন্যতা তৈরি হয়েছে তা সহজে পূরণ হওয়ার নয়। এসময়ে তিনি মরহুমের  রুহের মাগফিরাত কামনা করেন ও পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।

জানাজার নামাজে আরও অংশ নেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ক্রীড়া সম্পাদক আমিনুল হকসহ অনেকে।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

কারামুক্ত হলেন বিএনপি নেতা নীরব

Published

on

এক বছরেরও বেশি সময় কারা ভোগের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরব। মুক্তির পরে তাকে কারাফটকে নেতাকর্মীরা ফুল দিয়ে বরণ করেন। গেলো বছর ৪ মার্চ পুলিশের ওপর ককটেল হামলার অভিযোগে গ্রেপ্তার হন নীরব।

শুক্রবার (২১ জুন) বিকেল ৩টার দিকে কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান এ বিএনপি নেতা।

জানা যায়, পুলিশের ওপর ওই হামলার মামলায় তেজগাঁও থানায় দায়েরকৃত মামলায় তাকে কারাগারের পাঠানো হয়। একাধিক দফায় তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। এছাড়াও নীরবের বিরুদ্ধে ভাঙচুর,পুলিশের ওপর হামলাসহ একাধিক মামলা হয়েছে।

২০১৩ সালে রাজধানী মোহাম্মদপুর এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয়ার অভিযোগ তার নামে নাশকতার মামলা হয়। এ মামলায় তার ৩ বছরের সাজা হয়েছে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version