Connect with us

বাংলাদেশ

আবারো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

Published

on

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে দ্বিতীয় দফায় আবারো বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। উজানের ঢলে ধরলা ও দুধকুমারের পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বেড়েছে তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্রের পানিও। এতে নতুন করে প্লাবিত হয়ে পড়েছে নদ-নদীর অববাহিকার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চল।

প্রথম দফা বন্যায় অন্যান্য ফসলের ক্ষতি হলেও দ্বিতীয় দফা বন্যায় পাট ক্ষেতের ক্ষতি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন এসব এলাকার কৃষকরা।

এদিকে নতুন করে নদ-নদী বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় আবারো বন্যার আশঙ্কা নিয়ে দিন পার কারছেন প্রথম দফা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থরা।

সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের চর সবুজপাড়া এলাকার আবেদ আলী জানান, প্রথম দফা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ঘর-বাড়ি এখনও মেরামত করতে পারিনি। এরমধ্যেই আবারও ধরলার পানি বাড়তে শুরু করেছে। খুব সমস্যায় আছি।

সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের পোড়ারচরের জহুরুল ইসলাম জানান, এই চরের প্রত্যেকটি বাড়িতে ঘরের চাল পর্যন্ত পানি উঠেছিল। সেই পানি নেমে যাওয়ার পর আবারো পানি বৃদ্ধি পেয়ে ঘর-বাড়িতে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এমনিতেই প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে নৌকায় বসবাস করেছি। পানি নেমে যাওয়ার তিন/চার দিনের মাথায় আবার পানি। এসময় হাতে কাজ নেই। গত বন্যায় সব শেষ হয়ে গেছে। বউ, বাচ্চা নিয়ে খুব আতঙ্কে আছি।

Advertisement

সদরের যাত্রাপুরের চর ভগবতী পুরের নুরবানু জানান, প্রায় ২০ দিন ধরে বন্যার দুর্ভোগে ছিলাম। ঠিকমত রান্না করতে পারিনি। ছোট ছোট বাচ্চা নিয়ে খুব কষ্টে ছিলাম। সেই বন্যার পানি নামার পর আবারও বন্যা আসলো। পানি আরো বাড়লে কষ্টের শেষ থাকবে না। 

কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্ল্যাহ আল মামুন জানান, উজানের ঢলে কুড়িগ্রামের ধরলা ও দুধকুমারের পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী ৪৮ ঘন্টায় উজানে আরো ভারী বৃষ্টি পাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এতে ধরলা, তিস্তা ও দুধকুমার, তিস্তাসহ অন্যান্য নদ-নদীর পানি আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।

জাতীয়

দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চাই: স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেই বলেন শেখ হাসিনা

Published

on

আজ ১৭ মে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪ তম ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর ১৯৮১ সালের এদিন দীর্ঘ নির্বাসন শেষে তিনি বাংলার মাটিতে ফিরে আসেন।

এদিন বিকাল সাড়ে ৪টায় ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি বোয়িং বিমানে শেখ হাসিনা ভারতের রাজধানী দিল্লী থেকে কোলকাতা হয়ে তৎকালীন ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে ঘাতকরা ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে। এ সময় বিদেশে থাকায় বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করে বাঙালি জাতির অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করে ঘাতক গোষ্ঠী। বাঙালি জাতির জীবনে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসে ঘোর অমানিশার অন্ধকার। ঠিক এমনি ক্রান্তিলগ্নে ১৯৮১ সালে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।

বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বকে ভয় পায় ঘাতক গোষ্ঠী। একারণে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করতে না দেওয়ার জন্য সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। সামরিক শাসকের রক্তচক্ষু ও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ১৯৮১ সালের ১৭ মে প্রিয় স্বদেশভূমিতে প্রত্যাবর্তন করেন শেখ হাসিনা। দীর্ঘ ৬ বছর নির্বাসন শেষে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে ফিরে আসেন তিনি।

Advertisement

১৯৮১ সালের এদিন রাজধানী ঢাকা মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ঢাকা শহর মিছিল আর স্লোগানে প্রকম্পিত হয়। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া আর প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টিও সেদিন লাখো মানুষের মিছিলকে গতিরোধ করতে পারেনি। কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও শেরেবাংলা নগর পরিণত হয় জনসমুদ্রে।

দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নের দৃঢ় অঙ্গীকার, বঙ্গবন্ধু হত্যা ও জাতীয় চার নেতা হত্যার বিচার, স্বৈরতন্ত্রের চির অবসান ঘটিয়ে জনগণের হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সার্বভৌম সংসদীয় পদ্ধতির শাসন ও সরকার প্রতিষ্ঠার শপথ নিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা।

সে দিন বিকেল সাড়ে ৪টায় আকাশে যখন শেখ হাসিনাকে বহনকারী বিমানটি দেখা যায় তখন সকল নিয়ন্ত্রণ আর অনুরোধ আবেদন অগ্রাহ্য করে হাজার হাজার মানুষ বিমানবন্দরের ভেতরে ঢুকে যায়। অনেকটা ঝুঁকি নিয়েই বিমানটি অবতরণ করে। জনতা একেবারেই বিমানের কাছে চলে যায়। বহু চেষ্টার পর জনতার স্রোতকে কিছুটা সরিয়ে ট্রাকটি ককপিটের দরজার একেবারে সামনে নেওয়া হয়। এই সময়ে শেখ হাসিনা ভেতর থেকে জনতার উদ্দেশে হাত নাড়েন। বেলা ৪টা ৩২ মিনিটে শেখ হাসিনা সিঁড়ি দিয়ে ট্রাকে নেমে আসেন। কুর্মিটোলা থেকে শেখ হাসিনার শেরেবাংলা নগরে এসে পৌঁছতে সময় লাগে ৩ ঘণ্টা। এ সময় ঝড় বৃষ্টিতে নগর জীবন প্রায় বিপন্ন। রাস্তাঘাট স্বাভাবিক জীবন যখন ব্যাহত তখন এখানে অপেক্ষা করে কয়েক লাখ মানুষ। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় তিনি গণসংবর্ধনা মঞ্চে উপস্থিত হন।

১৯৮১ সালের ১৭ মে ঝড়-বাদল আর জনতার আনন্দাশ্রুতে অবগাহন করে শেরে বাংলা নগরে লাখ লাখ জনতার সংবর্ধনার জবাবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেছিলেন, সব হারিয়ে আমি আপনাদের মাঝে এসেছি, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তার আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির পিতার হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে আমি জীবন উৎসর্গ করতে চাই। আমার আর হারাবার কিছুই নেই। পিতা-মাতা, ভাই রাসেলসহ সকলকে হারিয়ে আমি আপনাদের কাছে এসেছি, আমি আপনাদের মাঝেই তাদেরকে ফিরে পেতে চাই। আপনাদের নিয়েই আমি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তা বাস্তবায়ন করে বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চাই, বাঙালি জাতির আর্থ-সামাজিক তথা সার্বিক মুক্তি ছিনিয়ে আনতে চাই।

কর্মসূচি:

Advertisement

বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা, আধুনিক-উন্নত  সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার, প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে আওয়ামী লীগ।

কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- ১৭ মে সকাল ৯ টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের শুভেচ্ছা বিনিময়।
বিকাল সাড়ে ৩টায় তেজগাঁওস্থ ঢাকা জেলা শাখা আওয়ামী লীগ ভবনে আলোচনা সভা; সভায় জাতীয় নেতৃবৃন্দ ও বরেণ্য বুদ্ধিজীবীগণ বক্তব্য রাখবেন। সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন।

দোয়া মাহফিল ও বিশেষ প্রার্থনা সভা: মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা, গির্জাসহ সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেশব্যাপী বিশেষ প্রার্থনা কর্মসূচির অংশ হিসেবে বাদ জুম্মা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদসহ দেশের সকল মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল।

সকাল ৯টায় মিরপুর ব্যাপ্টিস্ট চার্চে (৩/৭-এ সেনপাড়া, পবর্তা, মিরপুর-১০) খ্রিস্টান সম্প্রদায়, সকাল ১০টায় রাজধানীর মেরুল বাড্ডাস্থ আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে বৌদ্ধ সম্প্রদায় এবং সকাল সাড়ে ১১ টায় ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে হিন্দু সম্প্রদায় প্রার্থনা সভার আয়োজন করেছে।

কর্মসূচি সফল করার আহবান ওবায়দুল কাদেরের

Advertisement

১৭ মে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা  ’৭৫ পরবর্তী বাংলাদেশের হারানো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেছেন এবং তাঁর নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে এগিয়ে যাচ্ছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকা-ের পর শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একটি যুগান্তকারী ও তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা।

তিনি গত চার দশকের বেশি সময় আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন।
দিবসটি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণের জন্য সারাদেশে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বাংলাদেশ

বিদেশি জি থ্রি রাইফেলসহ ৫ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

Published

on

কক্সবাজারের উখিয়া এবং টেকনাফ উপজেলায় অভিযান চালিয়ে বিদেশি জি থ্রি রাইফেল, শুটার গান এবং ৯২ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে পুলিশ। গেলো বুধবার (১৫ মে) থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানে গ্রেপ্তার হয়েছে ৫ জন। একটি সংঘবদ্ধ অস্ত্র ব্যবসায়ী চক্র মায়ানমার থেকে অস্ত্র এনে বাংলাদেশের অপরাধী চক্রের হাতে পৌঁছে দিচ্ছে। মাদকের পর এবার মায়ানমার থেকে অবৈধ পথে বাংলাদেশে আসছে ভারী আগ্নেয়াস্ত্র।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বিকাল সাড়ে ৩টায় কক্সবাজার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মাহাফুজুল ইসলাম এসব তথ্য জানান।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, উখিয়ার মাদারবুনিয়া এলাকার মো. ছৈয়দের ছেলে মোস্তাক আহম্মদ, মহেশখালীর মাঝের ডেইল এলাকার আনজু মিয়ার ছেলে রবিউল আলম, মাদারবুনিয়া এলাকার মৃত নুর নবীর ছেলে কাশেম প্রকাশ মনিয়া, মোস্তাক আহম্মদের ছেলে লতিফা আক্তার এবং মহেশখালীর নতুন বাজার এলাকার মৃত আবুল হাশেমের ছেলে বেলাল হোসেন।

মাহাফুজুল ইসলাম জানান, মায়ানমার থেকে বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্র এবং গুলি বাংলাদেশে এনে অপরাধী চক্রের কাছে হস্তান্তর করছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র এমন সংবাদের ভিত্তিতে উখিয়ার মাদারবুনিয়া এলাকায় গহীন পাহাড়ে দুর্র্ধষ ডাকাত মোস্তাকের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে ২টি ওয়ান শুটার গান (এলজি), ৭৭ রাউন্ড গুলি এবং ২৪টি গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়।

তিনি জানান, এছাড়াও টেকনাফ এলাকা থেকে বেলাল নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে টেকনাফের শাপলাপুর এলাকায় সমুদ্র তীরবর্তী ঝাউবাগানের বালুর নিচে রাখা ১টি জি থ্রি রাইফেল, ১টি ম্যাগজিন ও ১৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।

Advertisement

এসপি আরও জানান, ডাকাত মোস্তাক একাধিক ডাকাতি, অস্ত্র, মাদক মামলার আসামি এবং তার বিরুদ্ধে ৪টি মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। অস্ত্র ব্যবসায়ী রবি আলমের বিরুদ্ধে ৪টি মামলা রয়েছে। এব্যাপারে উখিয়া ও টেকনাফ থানায় অস্ত্র আইনে ২টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামিদের ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। চক্রের বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান রয়েছে।

এর আগে বুধবার (১৫ মে) কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন গহীন লাল পাহাড়ে রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) আস্তানায় অভিযান চালায় র‌্যাব। এ সময় প্রায় ৬ ঘণ্টার অভিযানে অস্ত্র, গ্রেনেড ও রকেট সেলসহ দুই সন্ত্রাসীকে আটক করতে সক্ষম হয় র‌্যাব।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নিহত আসিম জাওয়াদের পরিবারের সাক্ষাৎ

Published

on

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন চট্টগ্রামে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত শহীদ স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের পরিবার। এসময় জাওয়াদের মা প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়লে তাকে ও পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দেন প্রধানমন্ত্রী।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সন্ধ্যায় গণভবনে সাক্ষাৎ করেন তারা। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন- আসিম জাওয়াদের বাবা ড. মো. আমান উল্লাহ, তার স্ত্রী রিফাত অন্তরা, তার কন্যা আয়েজা ও পুত্র আয়াজ।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিমান বাহিনীর ইয়াক-১৩০ নামক একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। প্রশিক্ষণ বিমানটিতে স্কোয়াড্রন লিডার মুহাম্মদ আসিম জাওয়াদ ছাড়াও উইং কমান্ডার মো. সোহান হাসান খান নামের আরেক বৈমানিক ছিলেন। দুর্ঘটনার পর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পতেঙ্গার বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে (নেভি হাসপাতাল) পাইলট আসিম জাওয়াদ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version