Connect with us

লাইফস্টাইল

চোখ ভালো রাখতে রোজ যে ৫ খাবার খাবেন

Published

on

চোখ

চোখের সমস্যা ধরা পড়লে চশমার মর্ম হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া যায়। স্কুলজীবন থেকে যে চাপ শুরু হয়, কর্মজীবনে প্রবেশ করার পর তা দশ গুণ হয়ে দাঁড়ায়। এই বাড়তি চাপ শুধু চোখের ‘পাওয়ার’ নয়, সঙ্গে গ্লকোমার মত জটিল রোগকেও ডেকে আনতে পারে। দীর্ঘ ক্ষণ কম্পিউটারে চোখ রেখে কাজ করা, সারা দিন ধরে সমাজমাধ্যমে ঘুরে বেড়ানো, অন্ধকারে ফোন ঘাঁটার কারণে ইদানীং ড্রাই আইজ, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, জ্বালা করা, চোখের পেশি কিংবা অনবরত চোখ থেকে পানি পড়ার মতো সমস্যা রয়েছে ঘরে ঘরে। চোখ ভাল রাখতে নিয়মিত চশমা পরা, নির্দিষ্ট সময় অন্তর চোখের চিকিৎসা করানোর পাশাপাশি, রোজ পুষ্টিকর কিছু খাবার খাওয়াও জরুরি।

১) চোখের যত্নে অত্যন্ত কার্যকর গাজর। গাজরের বিটা-ক্যারোটিন বা ভিটামিন এ চোখের জন্য খুবই জরুরি। নিয়মিত গাজর খেলে চোখে সংক্রমণের আশঙ্কাও কমে। ভিটামিন এ চোখের মণির যত্ন নেয়।

২)চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের জুড়ি মেলা ভার। শরীরের প্রয়োজনীয় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মেলে বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ থেকে। ভারতেও এখন পাওয়া যায় সার্ডিন, স্যামন কিংবা টুনা মাছ। এই ধরনের মাছের তেল চোখের জন্য খুবই উপকারী।

৩) ভিটামিন এ পাওয়া যায় ডিমেও। পাশাপাশি, ডিমে পাওয়া যায় জিঙ্ক ও লুটিন। জিঙ্ক চোখের সাদা অংশ ভাল রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে ডিমের কুসুম রোজ খেলে ভাল থাকে চোখ।

৪) শুধু ভিটামিন এ থাকলেই তো হল না। চোখের স্বাস্থ্যের জন্য দরকার ভিটামিন সি। আর ভিটামিন সি-র সবচেয়ে ভাল উৎস লেবু। নিয়মিত মুসাম্বি কিংবা লেবু খেলে সেই প্রয়োজন মিটতে পারে।

Advertisement

৫) দুধ কিংবা দুগ্ধজাত যে কোনও খাবারই চোখের যত্নে কাজে লাগে। দুধ এবং দইয়েও রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ এবং জিঙ্ক। দু’টি উপাদানই চোখের যত্নে জরুরি। যাঁরা গরুর দুধ খেতে পারেন না, তাঁরা কাঠবাদাম থেকে পাওয়া দুধও খেতে পারেন। তাতেও ভাল থাকে চোখ।

লাইফস্টাইল

ত্বক সুন্দর রাখতে এড়িয়ে চলবেন যে সব খাবার

Published

on

ত্বকের যত্নে সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে না চললে,  হাজার চেষ্টা করেও স্বাস্থ্যোজ্বল ত্বক পাওয়া সম্ভব হবেনা! তাই ত্বকের যত্নের পাশাপাশি পরিবর্তন আনতে হবে আমাদের খাবারের তালিকায়। চলুন জেনে নেয়া যাক ত্বক সুন্দর রাখতে যে খাবারগুলো অতিরিক্ত খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে-

লবণ

আমাদের শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি পূরণ করে লবণ। তবে অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার কারণে মুখে বিশেষ করে, চোখের চারপাশে ফোলাভাব দেখা দেয়। আমাদের চোখের চারপাশের ত্বক বেশ পাতলা হয়ে থাকে। অতিরিক্ত সোডিয়াম বা লবণ গ্রহণে এসব জায়গা ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমনকি অতিরিক্ত সোডিয়াম খাওয়ার ফলে ডার্ক সার্কেল এর সমস্যাও হতে পারে! তাই খাবারের সাথে অতিরিক্ত লবণ খাওয়াটা এড়িয়ে চলা উচিত।

দুগ্ধজাত খাদ্য

দুধ বা দুগ্ধজাত খাবারের উপকারিতা নিয়েই সাধারণত অনেক কথা হয়। শরীর ও ত্বকের জন্য দুগ্ধজাত খাদ্য খুবই উপকারী। তবে দুগ্ধজাত খাদ্য অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে ত্বকের বিভিন্ন ক্ষতি যেমন,চোখের পাতা ফোলা, আই ব্যাগ, ব্ল্যাকহেডস, ব্রণ ও বলিরেখার মতো নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাদ্য গ্রহণ থেকে বিরত থাকাটাই শ্রেয়!

চিনি

চিনি শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর একটি খাবার। চিনিতে প্রচুর ক্যালরি থাকায় এটি খেলে ওজন বেড়ে যায়। পাশাপাশি ত্বকেও খারাপ প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার অভ্যাস ত্বকে ইনফ্ল্যামেশন তৈরি করে, যা থেকে একনে ব্রেকআউট দেখা দিতে পারে। পাশাপাশি যাদের পিসিওএসের তো হরমোনাল সমস্যার কারণে একনে হয়, তাদের একনেও অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে বেড়ে যেতে পারে। এ কারণে চিনিযুক্ত খাবার যত কম খাওয়া যায়, ততই ভালো।

চকলেট বা ক্যান্ডি

কম বেশি সবাই ক্যান্ডি বা চকলেট খেতে পছন্দ করেন। কিন্তু সুস্থ ত্বকের জন্য যেসব খাবার আমাদের পারতপক্ষে এড়িয়ে চলতে হবে, এই মজাদার চকলেট বা ক্যান্ডি তার মধ্যে অন্যতম। কারণ যদি আপনি নিয়মিত এগুলো খান, তাহলে আপনার শরীরে প্রক্রিয়াজাত চিনির পরিমাণ বেড়ে যাবে মারাত্মক আকারে! এই অতিরিক্ত চিনির কারণে ত্বকে থাকা কোলাজেনের ব্যালেন্স নষ্ট হয়, যা ত্বকের ইলাস্টিসিটি নষ্ট করে। পাশাপাশি ত্বকের ন্যাচারাল গ্লো হারিয়ে ত্বক হয়ে যায় মলিন। তাই প্রচন্ড পছন্দের খাবার হলেও ত্বকের সুস্থতার জন্য চকলেট কিছুটা হলেও এড়িয়ে চলা উচিৎ।

Advertisement

সোডা ও কোমল পানীয়

খুব গরম পড়লে বা গুরুপাক খাবার খাওয়ার পরে কোমল পানীয় বা সোডা পান করা প্রায় সবারই একটি নিত্যদিনের অভ্যাস হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই কোমল পানীয় পান করতে বেশ ভালো লাগলেও ত্বকের জন্য কিন্তু এটি মোটেও ভালো নয়! এই ধরনের পানীয়তে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় চিনি। তাই এগুলোতে ক্যালরিও অনেক বেশি। কোমল পানীয়র কারণে ত্বকে অকালে বয়সের ছাপ পড়াসহ বিভিন্ন স্কিন ইরিটেশন দেখা দিতে পারে। তাই আপনার যদি হুটহাট কোমল পানীয় পান করার অভ্যাস থেকে থাকে, তাহলে আজই সেটি ছাঁটাই করে ফেলুন!

ফাস্টফুড ও তেলে ভাজা খাবার

আমাদের মধ্যে অনেকেরই মিড মর্নিং বা বিকেলের নাস্তায় চপ, সিঙাড়া অথবা বার্গার, ফ্রায়েড চিকেন ইত্যাদি খাওয়ার অভ্যাস আছে। এসব খাবার খেতে ভালো লাগলেও, ত্বকের জন্য কিন্তু এগুলো একেবারেই উপকারী নয়! এই খাবারগুলো আমাদের ত্বকে ইনফ্ল্যামেশন বা ব্রণজনিত সমস্যার জন্য অনেকটা দায়ী। তাই ত্বক সুন্দর রাখতে এখন থেকে এসব খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।

কফি

বন্ধুদের আড্ডায় কিংবা দিনশেষে ক্লান্তি দূর করতে কফি পান করতে পছন্দ করেন অনেকেই! কারো কারো তো কফি না খেয়ে দিনই শুরু হয়না! তবে এই অতিরিক্ত কফি পান করার ফলে শরীরে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশন এবং সেই সাথে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা। তাই অতিরিক্ত কফি পান করা থেকে বিরত থাকাটা খুব জরুরি সুন্দর ও সুস্থ ত্বক পেতে হলে!

প্রক্রিয়াজাত খাবার

যেসকল খাবার প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত না হয়ে বিভিন্ন শিল্প-কারখানায় নানা প্রক্রিয়ায় প্রক্রিয়াজাত হয়, সেসব খাবার ত্বকের জন্য বেশ ক্ষতিকর। এধরনের খাবারের মধ্যে প্যাকেট করা বা কৌটাজাত দীর্ঘদিন সংরক্ষিত বিভিন্ন খাবার যেমনঃচিকেন নাগেটস, মিটবল, ক্যানে থাকা ফল বা সবজি, জুস অন্যতম। এসকল খাবার আমাদের স্কিনের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কেননা এগুলোতে ব্যবহার করা হয় প্রিজারভেটিভস, যা আমাদের স্কিন ব্যারিয়ারের ক্ষতি করে। তাই এই খাবারগুলো কম খেয়ে বাড়িতে তৈরি খাবার খান। বেশি করে ফলমূল ও শাকসবজি খাদ্যতালিকায় রাখুন। এতে করে শরীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবে, আবার ত্বক ও চুলও ভালো থাকবে।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

চুলের খুশকি দূর করতে যা করবেন

Published

on

শীতকালে ত্বকে যেমন নানা সমস্যা বাড়ে, আবার চুলেও সমস্যা দেখা দেয়। চুল এই সময়ে খুবই রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে থাকে। এছাড়াও, বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম থাকায় স্ক্যাল্পও রুক্ষ এবং শুষ্ক হয়ে ওঠে। ফলে কম বেশি সবার মাথাতেই খুশকির সমস্যা শুরু হয়।

যারা সারা বছরই প্রায় খুশকির সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য় এই সময়টা আরও কঠিন হয়ে ওঠে। যাই হোক, এই শীতে আপনার ত্বকের পাশাপাশি চুলেরও প্রয়োজন বিশেষ যত্ন। চুলে নিয়মিত যত্ন নিলে অনেক সমস্যাই সমাধান হবে।

একইভাবে স্ক্যাল্প তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও আর্দ্রতা পেলে, ভালো থাকে। খুশকিও নিয়ন্ত্রণে থাকে। আসলে ঘরোয়া উপায়েও খুশকির সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। জেনে নিন, কোন ঘরোয়া টোটকা কাজে লাগালে তা সম্ভব হবে?

খুশকি কেন হয়?

  • স্ক্যাল্প শুষ্ক হলে খুশকি বাড়তে পারে। শীতকালে অনেকেই শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় ভোগেন। যাদের ত্বকের ধরন শুষ্ক, তাদের এই সময়ে সমস্যা আরও বাড়ে। তাই স্ক্যাল্পে ও শরীরের অন্যান্য অংশে আর্দ্রতা বজায় রাখার চেষ্টা করুন।
  • স্ক্যাল্প অপরিষ্কার রয়েছে। খুশকির অন্যতম কারণ হতে পারে এটি। নিয়মিত শ্যাম্পু করে স্ক্যাল্প পরিষ্কার না রাখলে খুশকি বাড়বে।
  • Malassezia নামের একটি ফাঙ্গাসের কারণে খুশকি হয়। এছাড়াও স্ক্যাল্পে কোনও গুরুতর সমস্যা থাকতে পারে। এরকম হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কোনও ঘরোয়া টোটকার উপর ভরসা করবেন না।

নিম কীভাবে ব্যবহার করবেন?

নিমের মধ্য়ে আছে অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল ও অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান যা ড্যানড্রফ সারিয়ে তোলে। এর অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদানও স্ক্যাল্প ভালো রাখে। খুশকি গোড়া থেকে নির্মূল করে। ‘ব্রাজিলিয়ান জার্নাল অফ মাইক্রোবায়লজি’-তেও নিমের এই অ্যান্টি ফাঙ্গাল গুণ বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

Advertisement

১৫টা নিম পাতা নিন। একটি পাত্রে ৪ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল নিন। গ্রাইন্ডারে নিম পাতা ভালো করে গুঁড়ো করে নিতে হবে। এবার ওই দুই উপাদান ভালো করে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। তা আপনার স্ক্যাল্পে ও চুলের গোড়ায় খুব ভালো করে লাগিয়ে নিন। ১ ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে ফেলুন।

পেঁয়াজের রস

পেঁয়াজের রসে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান আছে। ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি৬-এ ঠাসা। ভিটামিন সি খুশকির সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

বড় একটি পেঁয়াজ নিন। প্রথমে খোসা ছাড়িয়ে নিন। পেঁয়াজটি টুকরো টুকরো করে কেটে গ্রাইন্ডারে পেস্ট বানিয়ে নিন। সেই পেস্ট থেকে রস ছেঁকে বের করে নিন। তা আঙুলের সাহায্য়ে স্ক্যাল্পে লাগিয়ে নিন। এতে স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। চুলের গোড়ায় পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন পৌঁছায়। পাশাপাশি খুশকির সমস্যাও কমে। আধ ঘণ্টা অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করুন। সপ্তাহে ১-২বার এই পেঁয়াজের রস ব্যবহার করতে পারেন।

পাতি লেবু

Advertisement

খুশকির সমস্যায় পাতি লেবু ব্যবহার ঘরোয়া রূপটানে বেশ জনপ্রিয়। এর মধ্য়ে প্রচুর পরিমাণে সাইট্রিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন সি থাকে। এই উপাদান চুলের গোড়া খুশকি মুক্ত করে। তবে লেবুর রস কখনও সরাসরি চুলে ব্যবহার করবেন না। এর অ্যাসিডিক উপাদান আপনার চুলের ও স্ক্যাল্পের ক্ষতি করতে পারে। হেয়ার প্যাকে পাতিলেবু ব্যবহার করুন।

আপেল সাইডার ভিনিগার

আপেল সাইডার ভিনিগারও খুশকি নিরাময় করতে বেশ কাজে আসে। কিন্তু এটিও সরাসরি স্ক্যাল্পে ব্যবহার করবেন না। এতে স্ক্যাল্প ও চুলের ক্ষতি হতে পারে।

আধ কাপ আপেল সাইডার ভিনিগার নিন। এর সঙ্গে আধ কাপ জল নিন। দুটি ভালো করে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এবার সেই মিশ্রণ স্ক্যাল্পে ভালো করে লাগিয়ে নিন। চুলেও লাগাতে পারেন। এবার কিছুক্ষণ মাসাজ করুন। ১৫ – ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। আপেল সাইডার ভিনিগার লাগিয়ে বেশিক্ষণ রাখবেন না। এতেও চুলের ক্ষতি হতে পারে। এবার শ্যাম্পু করে নিন।

স্ক্যাল্পের চিকিৎসা চললে বা কোনও সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঘরোয়া টোটকা কাজে লাগাবেন না।

Advertisement

কেএস/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গাজরের ক্ষীর

Published

on

এতদিন তো গাজরের হালুয়া অনেক খেয়েছেন। এবার গাজরের ক্ষীর খেয়ে দেখেন। সুস্বাদু এই ক্ষীর যেকোনো উৎসব আয়োজনেই তৈরি করতে পারেন। বাসায় বসে খুব সহজে তৈরি করতে জেনে নিন কী কী উপকরণ লাগবে এই রেসিপিতে এবং কীভাবে তৈরি করবেন এই ক্ষীর।

উপকরণ

দুধ- ২ লিটার

চালের গুড়া- ১ কাপ

গাজর কুড়ানো- ২ কাপ

চিনি- স্বাদের এর উপর কম বেশি করা যাবে

Advertisement

এলাচি- ৪ টুকরা

দারচিনি- ২ স্টিক

তেজপাতা- ১ টা

প্রণালী

– প্রথমে দুধ এ গাজর কুড়ানো ২ কাপ, চালের গুঁড়া, এলাচি, দারচিনি, তেজপাতা দিয়ে জাল দিয়ে ফুটিয়ে নিন।

– বেশ ঘন হলে এতে চিনি দিয়ে ঘন ঘন নাড়তে থাকুন। খেয়াল রাখবেন এটা যেন নিচে না লাগে।

Advertisement

– অল্প কিছুক্ষণ এর মধ্যেই এটা ঘন হয়ে যাবে। এবার চুলার আঁচ ধিমি করে আরও ১০ মিনিট রান্না করুন।

– বাটিতে পরিবেশিন করুন। উপরে সাজানোর জন্য কিছু গাজর কুঁচি ছিটিয়ে দিতে পারেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version