কৃষি
৪ শতাংশ সুদে ঋণ পাওয়ার মেয়াদ বেড়েছে কৃষকের
Published
2 years agoon
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে সৃষ্ট আর্থিক সংকট মোকাবিলায় কৃষকের জন্য ৩ হাজার কোটি টাকার বিশেষ পুনঃঅর্থায়ন স্কিম রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) পর্যন্তএ তহবিল থেকে জামানতবিহীন সহজ শর্তে মাত্র ৪ শতাংশ সুদে ঋণ নেওয়ার সুযোগ ছিল। যা আরও তিন মাস বাড়িয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আজ বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষিঋণ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নীতিমালা দিয়ে একটি সার্কুলার জারি করেছে।
সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব এ তহবিল থেকে অংশগ্রহণকারী ব্যাংক ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ও গ্রাহককে প্রদত্ত বিদ্যমান ঋণ সুবিধার অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ (সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকা) এ স্কিমের আওতায় বিতরণ করতে পারছে। ক্ষুদ্র, প্রান্তিক ও বর্গাচাষিদের অনুকূলে শস্য ও ফসল চাষের জন্য এককভাবে জামানতবিহীন (শুধুমাত্র ফসল দায়বন্ধনের বিপরীতে) সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা যাবে।
এ ছাড়াও গৃহস্থালি পর্যায়ে গাভী পালন, গরু মোটাতাজাকরণ খাতে ব্যক্তিগত গ্যারান্টির বিপরীতে ঋণ প্রদানে অগ্রাধিকার দিতে হবে। শস্য ও ফসল ঋণ ব্যতীত অন্যান্য খাতের ঋণে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ন্যূনতম জামানত ও সহায়ক জামানত নিতে পারবে। এ স্কিমের ঋণ কোনোভাবেই গ্রাহকের পুরাতন ঋণ সমন্বয়ের জন্য ব্যবহার করা যাবে না। ঋণ খেলাপিরা এ স্কিমের আওতায় ঋণ পাবে না।
এ স্কিমের আওতায় ব্যাংকগুলো ১ শতাংশ সুদে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অর্থ নিতে পারবে। কৃষক পর্যায়ে সুদ বা মুনাফা হার হবে সর্বোচ্চ ৪ শতাংশ (সরল হারে)। এ সুদহার নতুন ও পুরাতন সব গ্রাহকের জন্য প্রযোজ্য হবে।
এসআই/
অন্যরা যা পড়ছেন
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
খাটে পড়ে ছিলো প্রবাসীর মায়ের গলাকাটা মরদেহ
বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদির বিশাল বিনিয়োগ
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিক নিহত
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধের হারানো গৌরব ফিরিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ সরকার : প্রধানমন্ত্রী
মালিবাগে নির্মাণাধীন ভবনের গর্তে ক্রেন, শ্রমিক নিহত
কৃষি
কৃষিপণ্যের মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করার হুঁশিয়ারি কৃষিমন্ত্রীর
Published
2 months agoon
জানুয়ারি ১৭, ২০২৪দেশে কৃষিপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করে দেয়া হবে। যে পদ্ধতি অনুসরণ করলে মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করে দেয়া যাবে আমরা সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে চাই। ভোক্তাদের জন্য মার্কেট স্টাডি করতে চাই। মার্কেট মনোপলি না ওলিগপলি সেটি দেখে ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে এখনই তার কোনো ডেডলাইন দেয়া যাচ্ছে না। বললেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন। এর আগে ঢাকায় নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রোস্টার মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, কত দিনের মধ্যে সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে, সে বিষয়ে ডেডলাইন দেয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য যতগুলো সেক্টর আছে, সবাই একত্রিত হয়ে একটি সমন্বিত ব্যবস্থা নেবো। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা নিয়েই আমরা বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে চাই।
‘বেশি মুনাফার জন্য মানুষের বুকে চাকু মারলাম, সেটা তো হয় না। বাজার নিয়ন্ত্রণে বাজার বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতা নেয়া হবে’- যোগ করেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এগিয়ে যাওয়া। এগিয়ে যেতে উন্নত প্রযুক্তির চাষাবাদ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য কৃষকদের উৎসাহিত করতে হবে। এখানে অনেক বিজ্ঞানী রয়েছেন, আমরা তাদের কাজে লাগাতে চাই।
আব্দুস শহীদ বলেন, উৎপাদন যেন বেশি হয়, ফসল যেন বেশি হয়, সেজন্য আমরা কোনো ভূমি খালি রাখতে চাই না। যেসব জায়গায় ফসল ফলানো যায়, সেখানে যেন কৃষকরা উৎপাদনে উৎসাহিত হয়, আমরা সে পদক্ষেপ নেবো। প্রয়োজনে আমরা উঠান বৈঠক করবো।
তিনি বলেন, গ্রাম পর্যায়ে কৃষি সম্প্রসারণের কর্মকর্তারা রয়েছেন। প্রতিটি ইউনিয়নে তিনজন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রয়েছেন। তারা প্রতিটি এলাকায় ঘুরে ফসলের সমস্যা কী, কীটনাশক সঠিকভাবে ব্যবহার হচ্ছে কি না ও সঠিক মাত্রায় সার দিচ্ছে কি না- তা তদারকি করে থাকেন। সেই তদারকি আরও জোরদার করা হবে।
এএম/
আমদানি-রপ্তানি
মজুতকারী আমার বাবা হলেও ছাড়ের উপায় নেই : খাদ্যমন্ত্রী
Published
2 months agoon
জানুয়ারি ১৭, ২০২৪By
GM Mahmudযারা হাজার-হাজার মণ ধান আড়তদারির নাম করে বিনা লাইসেন্সে স্টক করছে, তাদের ছাড় দেওয়ার কোনো উপায় নেই। আমার বাবা হলেও উপায় নেই। বলেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) খাদ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ধান-চালের বাজার ঊর্ধ্বগতি রোধ করতে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী নিজের বাড়ি থেকেই এ কার্যক্রম শুরু করেছেন উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আমার নির্বাচনী এলাকায় এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অপারেশনে আছে। ব্যবসায়িক সূত্র বা ইকোনমিক্স থিওরিতে বলে যখন চাহিদা বেশি হয় তখন দাম বাড়ে, সরবরাহ কমে গেলে দাম বাড়ে। আমি তো এই মুহূর্তে সরবরাহ কমের কোনো অবস্থা দেখছি না। প্রচুর ধান আছে। সরবরাহ যাতে না কমে যায় তার জন্য আমরা ইতোমধ্যে ট্যাক্স ফ্রি করে দিয়ে আমদানি করার চেষ্টা করছি, আমাদের ফাইল প্রসেসে আছে। হয়ত আমরা এটা ২-৪-৫ দিনের মধ্যে ফাইনাল করব। কারণ অযথা স্টক করে রেখে পরে আবার বলবেন, আমরা মরে গেলাম, মরে গেলাম। এ কথা যাতে না শুনি।
তিনি বলেন, একদিকে অভিযান, অন্যদিকে আপনাদের বিবেক, আরেকদিকে আমাদের আমদানি পদ্ধতি; প্রয়োজনে সরকারিভাবে আমদানি করবো। দরকার হলে আমরা ওএমএস থানায় থানায় ছেড়ে দেব কিন্তু বাজার বাড়তে দেওয়া যাবে না। এ বিষয়ে আপনারা আমার সঙ্গে একমত হলে হাত উঠান।
এ সময় উপস্থিত ব্যবসায়ীরা হাত উঠিয়ে বলেন, ‘একমত।’
এ পর্যায়ে মন্ত্রী বলেন, তাহলে কাল থেকে বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসবে? আমি কিন্তু আবার নতুন করে যাত্রা শুরু করলাম।
মন্ত্রীর এ কথায় চালের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেন ব্যবসায়ীরা।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, আজকে যাদের ডেকেছি তারা সবাই কমিটমেন্ট করেছেন, হঠাৎ যেমন লাফিয়ে দাম উঠেছে, তেমন লাফিয়ে দাম কমাবেন। তারা কথা দিয়েছেন, দ্রুতই আগের দামে নামিয়ে নিয়ে আসবেন। বিশেষ করে মোটা চাল বা আমন চালের দাম কমিয়ে নিয়ে আসবেন।
ইতোমধ্যে বাজার মনিটরিংয়ের জন্য টিম করা হয়েছে জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কন্ট্রোল রুম খুলেছি, আমাদের অভিযান চলছে। আগামীকাল দেশের ৮টি বিভাগে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে অভিযান পরিচালনা করা হবে। এরই মধ্যে অভিযান চলছে। অভিযানে যার কাছে অবৈধ মজুত পাওয়া যাবে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
এ সময় তিনি আরও বলেন, দাম বৃদ্ধির ঘটনাটা ব্যবসায়ীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হয়েছে। ব্যবসায়ীরা চালের দাম না কমলে প্রয়োজনে আমরা আমদানি করবো। আমদানির ক্ষেত্রে শূন্য শুল্কের জন্য ফাইল তৈরি করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে দিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিলে বা আমাদের যখন প্রয়োজন হবে তখন আমরা আমদানি করব।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, চলতি মাসে টিসিবির মাধ্যমে আমরা এক কোটি পরিবারকে ৫ কেজি করে চাল দিচ্ছি। ওএমএস চলছে, আগামী মাস থেকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু হবে। সুতরাং চালের দাম স্থিতিশীল থাকবে।
কৃষি
সিন্ডিকেট ক্র্যাশ করার পদ্ধতি বের করতে হবে: কৃষিমন্ত্রী
Published
2 months agoon
জানুয়ারি ১৪, ২০২৪‘সিন্ডিকেট সব জায়গায় থাকে। তাদের কীভাবে ক্র্যাশ করতে হবে, সেটার পদ্ধতি বের করতে হবে। কাউকে গলা টিপে মারার সুযোগ নেই। কর্মের মাধ্যমে এগুলোকে কন্ট্রোল করতে হবে। সিন্ডিকেট অবশ্যই দুর্বল হয়ে যাবে।’ বললেন কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ।
রোববার (১৪ জানুয়ারি) সকালে কৃষিমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর প্রথম দিন সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘এটি অবশ্যই একটি বড় মন্ত্রণালয়। আমাদের কৃষকদের উন্নতির জন্য যা প্রয়োজন, আমাদের ক্ষমতার মধ্যে যা আছে করবো। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, উদ্যোক্তারা সবাই মিলে যদি কাজ করি, এ শক্তি কিন্তু বড় শক্তি, এর রেজাল্টও কিন্তু আমরা পাবো।’
মো. আব্দুস শহীদ বলেন, ‘কৃষিতে তো উৎপাদনটাই হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা যদি উৎপাদন না করতে পারি তাহলে বাজার কীভাবে দখল করবো, মূল্য কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবো কীভাবে ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাই চেইনকে কার্যকর করবো।’
তিনি আরও বলেন, আমি আগে বুঝে নিই, তারপর ঠিক করবো কোন কাজগুলো অগ্রাধিকার দিয়ে করবো।
জাতীয়
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিযয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সময় বুধবার...
হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫
মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করে ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বসেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেছে একটি চক্র। অভিযান চালিয়ে...
চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩...
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে দুই দশক পর গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে র্যাব-১৫...
জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় গ্রেপ্তার সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করেছেন...
দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ
দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর...
রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...
কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকা পরিদর্শন করেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)...
কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু
রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচামালের আড়ৎ কারওয়ান বাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কারওয়ান বাজারের কোনো দোকানই থাকছে না। শহরকে যানজটমুক্ত করার...
ড. ইউনূস দেশে ফিরলে আসল কাহিনী জানা যাবে : ব্যারিস্টার মামুন
শ্রমিক ঠকানোর মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ড. মুহম্মদ ইউনূসের সম্প্রতি পুরস্কারকাণ্ড নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তারি...
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
আবারও এক টেবিলে বিএনপি-জামায়াত
‘নির্বাচনে যা খরচ করেছি, এটা আমি তুলবো’
হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫
চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
ছেলে হওয়ার পর প্রথম ছবি পোস্ট করলেন আনুশকা
জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর
টাইটানিক ছবির রোজকে ভাসিয়ে রাখা সেই কাঠ পৌনে ৮ কোটি টাকায় বিক্রি
‘দুঃসময় চলছে, সবাই ঐক্যবদ্ধ হোন’
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ5 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- বাংলাদেশ4 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- বাংলাদেশ4 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- জাতীয়3 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- আন্তর্জাতিক5 days ago
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
- আন্তর্জাতিক6 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
- এশিয়া3 days ago
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী