Connect with us

রাজনীতি

বিএনপির ৮০ ভাগ নেতাকর্মী নিগৃহীত হয়েছে, এটা মিথ্যাচার : ওবায়দুল কাদের

Published

on

ওবায়দুল-কাদের

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাবি করেছেন, এ সরকারের আমলে তাদের ৮০ ভাগ নেতাকর্মী নাকি নিগৃহীত হয়েছে। আমি তাকে বলব, এসব মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকুন। আমির খসরু, মির্জা ফখরুল একে একে জেল থেকে বের হয়ে গেছেন। তাহলে নিগৃহীত কে হচ্ছে? তাদের তালিকা প্রকাশ্যে দিতে হবে। বললেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে দলের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটি আয়োজিত ঈদ উপহার ও ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, মিথ্যাচার অনেক করেছেন। আপনাদের নেগেটিভ রাজনীতি এদেশের মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। এই রাজনীতি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাবে। কেউই গ্রহণ করবে না। বিএনপি নামে একটি দল সংকুচিত হয়ে যাবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি ইফতার পার্টি করে, আওয়ামী লীগ মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করে। আমাদের নেত্রীর নির্দেশ ইফতার পার্টি নিজেরা না করে গরিব সাধারণ মানুষের মাঝে যারা এ সংকটের মুহূর্তে কষ্টে আছে তাদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা। এটাই আমাদের সারা বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন কাজ।

মন্ত্রী বলেন, আজকে বিএনপি ইফতার পার্টি করে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, মিথ্যাচার করে যাচ্ছে। এখন তারা বলে দিল্লির শাসন মেনে নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেনি। আসলে বিএনপি পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেনি। বিএনপির চেতনায় পাকিস্তান।

Advertisement

কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের দাসত্ব আমরা করি না উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদের হৃদয়ে বাংলাদেশ। আমাদের চেতনায় বাংলাদেশ। সেটাই আমরা মনে প্রাণে ধারণ করি। আজকে বিএনপির চারদিকে অন্ধকার। শেখ হাসিনার উন্নয়ন, মানবতা, অন্তর্ভুক্তি মূলক রাজনীতি বিএনপির রাজনীতিকে অন্ধ করে রেখে দিয়েছে। এখান থেকে বের হতে পারছে না। আজকে তারা দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ যে একটা স্বাধীন দেশ সে কথাও তারা ভুলে গেছে। নির্বাচনের আগে কীভাবে বিদেশি শক্তির তাঁবেদারি করেছে। নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত করেছিল। নির্বাচন যখন হয়ে গেছে, সরকার ক্ষমতা দখল করেছে, শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্ব দেশ সংকট উত্তরণ করে ভালোর দিকে যাচ্ছে, সুসময় আসতে সময় লাগে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সারা বিশ্বে সংকট তার প্রতিক্রিয়া আমাদের দেশেও আছে। তারপরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্ব আছে বলেই বাংলাদেশের মানুষ ভালো আছে। তুলনামূলক অনেক দেশের মানুষের যে কষ্ট সে তুলনায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনেক ভালো আমরা আছি।

আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনের সভাপতিত্বে ঈদ উপহার বিতরণী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির প্রমুখ।

Advertisement

আওয়ামী লীগ

বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছে : কাদের

Published

on

বিএনপি নেতারা মানসিক ট্রমায় ভুগছেন। যা খুশি তা–ই বলেন, ফ্রি স্টাইলে। এর বাস্তবতা নেই। তাঁরা বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। ৪২ শতাংশ যদি ভোট দেয়, তাহলে ভোটাররা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করল কেমন করে? বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠান শেষে সেতুমন্ত্রী এ কথা বলেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে আওয়ামী লীগের লোকজনই ভোট দিতে যায়নি। বিএনপি নেতাদের এ দাবি সত্য নয়। উপজেলা নির্বাচনে প্রথম ধাপে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে যে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। জাতীয় নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৪২ শতাংশের বেশি। তাঁরা কি এদেশের মানুষ নন?

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির আন্দোলন করার অধিকার আছে। আন্দোলন শান্তিপূর্ণ হলে আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবেই মোকাবিলা করবে। আর যদি আন্দোলন রূপ নেয় আগুন–সন্ত্রাসে, যে চেহারা তারা অতীতে দেখিয়েছে, তাহলে সরকার উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ব্যবস্থা নেবে।

প্রসঙ্গত, এর আগে মেট্রো রেলের ব্র্যান্ডিং অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয় পার্টি

আওয়ামী লীগ জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে : জিএম কাদের

Published

on

আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন সেগুলো জনগণ আর বিশ্বাস করে না। বললেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে কাদের এসব কথা বলেন।

জিএম কাদের বলেন,  আওয়ামী লীগ আগে গাছের মতো ছিল। যেখানে জনগণ আশ্রয় নিতো। এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সামনের অর্থনৈতিক সংকট আরও প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। আর সেজন্যই সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত।

তিনি দাবি করেন, দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎকালের সর্বনিম্ন। এসব আমাদের জন্য অশুভ সংকেত। দেশে টাকা নেই, প্রতিদিন রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। দেশে বিনিয়োগ আসছে না। যে অর্থ আসে তা বিদেশে চলে যাচ্ছে। ফলে ডলারের বিপরীতে দেশীয় টাকার চরম অবমূল্যায়ন হচ্ছে। দিন দিন টাকার ভ্যালু কমে যাচ্ছে

প্রসঙ্গত, এর আগে সার্কিট হাউসে এসে পৌছালে প্রশাসন ও দলীয় নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগিত জানান।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

বাংলাদেশ ব্যাংকে কি ঋণখেলাপিরা ঢুকবে, কাদেরকে প্রশ্ন রিজভীর

Published

on

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না,তাহলে কি মাফিয়া,মাস্তান,ঋণ খেলাপিরা ঢুকবে? বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা ঢুকবে কেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যের জবাবে এ কথা বললেন, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

রোববার (১৯ মে) রাজধানীর নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয  এক  অনুষ্ঠানের আগে রিজভী এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন,  সাংবাদিকতার দেশের বাইরে কানাডা, মালয়েশিয়া, দুবাইয়ে বাড়ি করেনি। ওবায়দুল কাদের সাহেব এসব কী কথা বলছেন। তাদের কাছের লোক যারা ব্যাংকের টাকা লুটপাট করে অনেক বৃত্তের মালিক হয়েছেন, দেশের বাইরে বাড়ি করেছেন তাদের কথা সাংবাদিকরা যেন না জানতে পারেন সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না।

এ বিএনপি নেতা বলেন, শুধু ব্যাংক থেকে ১২০০০ কোটি টাকা লোপাট হয়ে গেছে। এটা তাঁর বক্তব্য না, এটা সিডিপির বক্তব্য। দেশের জিডিপি ১২ শতাংশ নাই হয়ে গেছে। ৯২ হাজার কোটি টাকা শুধু ব্যাংক থেকে লোপাট হয়ে গেছে। লোপাটকারী কারা এরা সবাই ক্ষমতাসীনের আত্মীয়-স্বজন কাছের লোক।

বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, রিজার্ভ এখন তলানিতে। সরকার বলছে ১৩ বিলিয়ন ডলার আছে। অথচ যারা সচেতন মানুষ তারা বলছেন ৭ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার আছে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতের ঋণ পরিশোধ করতে ৪ বিলিয়ন ডলার যাবে। রিজার্ভ তো তলানিতেই।

Advertisement

প্রসঙ্গত, বক্তব্য শেষে ফরিদপুরের মধুখালিতে নিহত দুই শ্রমিকের পরিবারের সদস্যদের হাতে অর্থ সহায়তা তুলে দেয়া হয়।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version