Connect with us

ক্যাম্পাস

অথৈ ইজ নাউ ফিট ফর ঢাবি

Published

on

ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে এক শিক্ষকের কাছে গিয়েছিলেন অথৈ ধর। সেই শিক্ষক বলেছিলেন ‘ইউ আর নট ফিট ফর ঢাবি (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)।’ শিক্ষকের সেই উক্তিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলেন চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজের এই শিক্ষার্থী। একাগ্রতা আর অধ্যবসায়ের মাধ্যমে শিক্ষকের সেই উক্তিকে ভুল প্রমাণিত করে চান্স পেয়েছেন দেশ সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে। অথৈ ধর – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য সমাপ্ত ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন । এই অভাবনীয় সাফল্যে আনন্দ আর খুশির জোয়ার বইছে তার পরিবার ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের মাঝে।

এ বিষয়ে অথৈ ধর গণমাধ্যমকে বলেন, আমার অনেক ভালো লাগছে। রেজাল্ট ভালো হবে সেটা জানতাম, কিন্তু প্রথম হব সেটি চিন্তা করিনি। আমার টার্গেট ছিল এক থেকে ১০ এ থাকার।

শিক্ষকের সেই উক্তির কথা মনে করে অথৈ ধর বলেন, কথাটাটি আমাকে অনেক হিট করেছিল। এরপর থেকে আমি নিজেকে ভর্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত করি।

পড়াশোনার কৌশল সম্পর্কে অথৈ বলেন, ‘পরিকল্পিত পড়াশোনা করছি। নিজেকে যাচাই করার জন্য অনেক প্রি এক্সামে অংশ নিয়েছি, যা আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যে টপিকগুলো থেকে প্রশ্ন হয়, সেগুলো ছাড়া বাড়তি কিছু পড়িনি। কোশ্চেন ব্যাংক সলভ করে টপিকগুলো নিয়ে ধারণা নিয়েছি।’

অথৈর মা  গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমার মেয়ে এতো বড় সাফল্য পাবে চিন্তাও করতে পারছি না। প্রথম আমার বিশ্বাস হয়নি।’

Advertisement

ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে প্রথম হওয়া অথৈ ধরের সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বর ১০৫.৫০। ভর্তি পরীক্ষায় তার রোল নম্বর ছিল ৩২০৩৪৫১। তিনি চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী। তার পরীক্ষা অঞ্চল ছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

উল্লেখ্য, গেলো ২৪ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ দেশের ৮ বিভাগীয় শহরে এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট ১ হাজার ৪০টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ৩৭ হাজার ৬৬০ জন শিক্ষার্থী। পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৩৪ হাজার ৩৬৭ জন শিক্ষার্থী।

 

 

Advertisement

ক্যাম্পাস

সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাতিলের দাবিতে ঢাবি শিক্ষক সমিতির কঠোর কর্মসূচি

Published

on

আগামী ২৬ মের মধ্যে সরকার ঘোষিত সর্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি বাতিল না করা হলে কর্মবিরতিসহ কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।

রোববার (১৯ মে) রাতে অনুষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির একটি সাধারণ সভা থেকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সভায় সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি বাতিলের দাবিতে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়, আগামী ২৬ মে রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে একটি মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হবে এবং এ সময়ের মধ্যে প্রত্যয় স্কিমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তিকরণ বাতিল না হলে মানববন্ধন থেকে কর্মবিরতিসহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

এর আগে, গেলো ১৩ মার্চ জারি করা সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে এটি প্রত্যাখ্যান করে ১৯ মার্চ প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। পরবর্তীকালে ৩ এপ্রিল শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় উপস্থিত শিক্ষকরা এই পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাখ্যান করে তীব্র প্রতিবাদ করেন।

এক মাস অতিক্রান্ত হলেও প্রত্যয় স্কিমে শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তিকরণ বাতিলের কোনো উদ্যোগ না নেয়ায় ২৯ এপ্রিল শিক্ষক সমিতির কার্যকরী পরিষদের জরুরি সভায় ৩০ এপ্রিল ৭ মে পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বাক্ষর সংগ্রহ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। উক্ত কর্মসূচিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৬১ জন শিক্ষক স্বাক্ষর করে সর্বজনীন পেনশনে শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি বাতিলের পক্ষে মতামত প্রদান করেন।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্যাম্পাস

হল থেকে কর্মচারীদের উচ্ছেদের দাবিতে আন্দোলনে ঢাবি শিক্ষার্থীরা

Published

on

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কবি জসীম উদদীন হল থেকে কর্মচারীদের উচ্ছেদের দাবিতে আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। অবিলম্বে শিক্ষার্থীদের জন্য হলের কক্ষগুলো ফাঁকা করে দেয়ার দাবি জানান আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

রোববার (১৯ মে) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে হলগেট বন্ধ করে আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (৫টা ৫০মিনিট) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলছিল। পরবর্তীতে একটি মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা হলটির প্রধান ফটকে তালা দেন।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দাবি, হলে যেখানে শিক্ষার্থীরাই থাকার জায়গা পান না, সেখানে হলের একপাশে কর্মচারীদের জন্যে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এর ফলে প্রায় দেড়শো শিক্ষার্থীর আবাসন সংকট তৈরি হয়েছে। কর্মচারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বড় বড় ভবন তৈরি করা হয়েছে, তা সত্ত্বেও তারা কেন শিক্ষার্থীদের জায়গা দখল করে থাকবেন?

হলটির শিক্ষার্থী মাসুদ হোসেন গণমাধ্যমে বলেন, আমরা জায়গার অভাবে ৮ জনের রুমে ১২ জন ফ্লোরিং( মেঝেতে) করে থাকি। শিক্ষার পরিবেশ হলো নাকি এটা? প্রায় দেড়শ থেকে দুইশত শিক্ষার্থীর আবাসস্থল তারা দখল করে আছে। তাদেরকে স্থানান্তর করতে পারলে একটু হলেও শিক্ষার্থীরা শান্তিতে থাকবে।

এ বিষয়ে হলটির প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শাহীন খান গণমাধ্যমকে বলেন, হল প্রশাসন এ বিষয়ে অবগত আছি। শিক্ষার্থীরা চাইলে আমাকে স্মারকলিপি দিতে পারতো। হলের ভেতর তো সিন ক্রিয়েট করার কোনো দরকার নেই। প্রশাসন তো ঘুমাচ্ছে না। আমরা এটা অলরেডি কাজ করছি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ক্যাম্পাস

স্নাতকে আইন বিভাগে ৩য় সেই অবন্তিকা

Published

on

এলএলবি অনার্সের ফলাফলে সিজিপিএ ৪.০০ এর মধ্যে ৩.৬৫ পেয়েছেন সম্প্রতি আত্মহত্যা করা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা। ওই ব্যাচের ফলে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন তিনি।

রোববার (১৯ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের এলএলবি প্রোগ্রামের অষ্টম সেমিস্টারের প্রকাশিত ফল থেকে এ তথ্য জান যায়।

প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, অষ্টম সেমিস্টারে ৩.৭৩ পেয়েছেন অবন্তিকা। এর মধ্যে স্পেশাল পেনাল ল কোর্সে তিনি পেয়েছেন ৩.৭৫, ল অব ক্রিমিনাল প্রোসিডিউরে পেয়েছেন ৩.৫০, কনভিয়েন্সিং, ড্রাফটিং অ্যান্ড ট্রায়াল অ্যাডভোকেসি ট্রেনিংয়ে ৩.৫০, লিগ্যাল রিসার্চ অ্যান্ড রাইটিং কোর্সে ৩.৭৫, লিবারেশন মুভমেন্ট অ্যান্ড ইন্ডিপেন্ডেন্ট কোর্সে ৪.০০ ও মৌখিক পরীক্ষায় জিপিএ ৪.০০ পেয়েছেন তিনি।

এর আগে, গেলো ১৫ মার্চ ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জবির সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকীকে দায়ী করে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন ফাইরুজ অবন্তিকা। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন অবন্তিকার মা।

 

Advertisement

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version