Connect with us

দেশজুড়ে

ইতালি পাঠানোর নামে ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ১

Published

on

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে অবৈধ পথে লিবিয়া হতে ইতালিতে মানব পাচারের অভিযোগ এই চক্রের একজন জনকে গ্রেপ্তার করেছে  পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম জেবু মিয়া (৪০)।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম বায়ান্ন টিভিকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মো. মিজান মিয়া নামক স্থানীয় এক যুবককে ইতালিতে পাঠাবে বলে স্থানীয় দালাল আজিজুর মিজানের পরিবারের সাথে দশ লক্ষ পঞ্চশ হাজার টাকার চুক্তি করে। চুক্তি অনুযায়ী প্রথমে দুবাই ও পরে লিবিয়া নিয়ে যায়। লিবিয়া নিয়ে মিজান মিয়াকে জিম্মি করে দশ লক্ষ  পঞ্চাশ হাজার টাকা আদায় করে আজিজুর। কয়েক দিন সেখানে থাকার পর আজিজুর, ওই যুবককে আর এক দালাল জেবু মিয়ার হাতে তুলে দেয়।

দালাল জেবু মিয়া মিজানকে অন্য স্থানে নিয়ে জিম্মি করে এবং মিজানের মা রেখা বেগমের কাছ থেকে আরও দশ লক্ষ টাকা আদায় করে। পরে মোছা. রেখা বেগম বাদী হয়ে জগন্নাথপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করলে, থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে  জেবু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেন।

মোছা. রেখা বেগম জানান, দালাল আজিজুর রহমান ও জেবু মিয়া মিলে তাঁর কাছে থেকে বিশ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা নিয়েছে। দালালরা তাঁর ছেলেকে স্পিড বোটে করে  লিবিয়া থেকে ইতালিতে পাঠানোর সময়।   লিবিয়া পুলিশে  তাঁর ছেলেকে আটক করে দেশে ফেরত পাঠায়। দেশে আসার পর দালালদের কাছে টাকা চাইলে দালালরা রেখা বেগম ও তাঁর ছেলেকে হত্যার হুমকি প্রদান করে।

Advertisement

প্রসঙ্গত, গ্রেপ্তারকৃত আসামীকে সুনামগঞ্জ আদলতে প্রেরণ করা হয়েছে

সিলেট

বিপদসীমার ওপরে সিলেটে ৩ নদীর পানি

Published

on

সিলেটে বাড়ছে নদী, হাওর ও খাল-বিলের পানি। বিশেষ করে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বুধবার (২৯ মে) দুপুর ১২টায় সিলেটে প্রধান দুই নদী সুরমা ও কুশিয়ারাসহ তিন নদীর পানি বিপৎসীমা ছাড়িয়ে গেছে। আরও কয়েকটি পয়েন্টে নদনদীর পানি বিপদসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানায়, বুধবার দুপুর ১২টায় সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্ট ১৩ দশমিক ৬ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এ পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১২ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার।

কুশিয়ারা নদীর পানি অমলশীদ পয়েন্টে ১৫ দশমিক ৭৭ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। কুশিয়ারার অমলশীদ এলাকায় বিপৎসীমা ১৫ দশমিক ৪০।

এ ছাড়া সারি নদীর সারিঘাট পয়েন্টে পানির বিপৎসীমা ১২ দমশিক ৩৫ সেন্টিমিটার। এ পয়েন্টে বুধবার দুপুর ১২টায় ১২ দশমিক ৮৮ সেন্টিমিটার দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল।

Advertisement

পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী সত্যেন্দ্র বৈদ্য গণমাধ্যমকে বলেন, উজানে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় সিলেটের নদনদীর পান বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বুধবার দুপুরে তিনটি নদীর পানি বিপৎসীমা ছাড়িয়ে গেছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সিলেট

মৎস্য চাষী মাঠ স্কুল গঠন বিষয়ে পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত

Published

on

গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটি (জিইএফ) এর অর্থায়নে ‘কমিউনিটি বেইজড ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্ট ফিশারীজ এন্ড একুয়াকালচার ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ নামক প্রকল্পের আওতায় মৎস্য অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা আয়োজনে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর মৎস্য অফিসের  সহযোগিতায় এই শোভা অনুষ্ঠিত হয়।

বুধবার (২৯মে) সকাল ১০টায় সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের আয়না মিয়ার বাড়িতে  মৎস্য চাষী মাঠ স্কুল গঠন বিষয়ে পরামর্শ সভা ও স্কুল উদ্বোধন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ভবানীপুর গ্রামের মুরুব্বি আয়না মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জগন্নাথপুর উপজেলা মৎস্য অফিসার মো. আল-আমীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, কৃষি সংস্থার ফিল্ড কো-অর্ডিনেটর শফি উল্লাহ্, জগন্নাথপুর উপজেলার টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি গোবিন্দ দেব, জগন্নাথপুর মৎস্য অফিসের ক্ষেত্র সহকারী রফিকুল ইসলাম।

প্রধান অতিথির  উপজেলা মৎস্য অফিসার  মো. আল-আমীন বলেন, সমবেত মৎস্য চাষীদের উদ্দেশ্য এই মাঠ স্কুল গঠনের মাধ্যমে হাতে কলমে মাছ চাষের সকল সমস্যা সমাধানে এবং তৃণমূল মাছ চাষীদের প্রয়োজন পূরণের জন্য সম্মিলিত উদ্যোগের আহ্বান জানান। এলাকার মৎস্য চাষি, কৃষক, কৃষাণির উপস্থিতিতে উক্ত অন্যান্য বক্তব্য রাখেন, বিকাশ সরকার, উপেন্ড সরকার, মানিক দাস,নিখিল দাস, জানকী রানী সরকার, বানী রানী সরকার প্রমুখ। সভা শেষে ভবানীপুর গ্রামের কুয়ায় মাছ চাষ সিবিও’র ২৫ জন সদস্য সহ মৎস্য চাষী মাঠ স্কুল গঠন করা হয়। উপজেলা মৎস্য অফিসার আল আমিন মৎস্য চাষী মাঠ স্কুলের উদ্বোধন করেন।

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

চট্টগ্রাম

আরাকান আর্মির গুলিতে আহত বাংলাদেশির মৃত্যু

Published

on

কক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদীতে মাছ ধরার সময় মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির গুলিতে আহত জেলে মোহাম্মদ হোসেন আলী (৫০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেছেন। জেলে মো. হোসেন আলী হোয়াইক্যং ইউনিয়নের বালুখালী গ্রামের মৃত আব্দুশ শুক্কুরের ছেলে।

বুধবার (২৯ মে) সকালে টেকনাফ থানার আওতাধীন হোয়াইক্যং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. শাহাদাত হোসেন সিরাজী এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

নিহতের স্বজনদের বরাতে পুলিশ পরিদর্শক শাহাদাত হোসেন সিরাজী বলেন, গেলো ২২ মে নাফনদীতে মাছ ধরার সময় আরাকান আর্মির গুলিতে জেলে হোসেন আলী আহত হন। হোসেন আলীর সঙ্গে থাকা জেলেরা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখান থেকে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় বুধবার দিবাগত রাত ২টার দিকে তিনি মারা যান। হোসেন আলীর ডান পায়ের হাঁটু এবং বাঁম পায়ের গোড়ালিতে গুলি লাগে।

সীমান্তের বাসিন্দা ও জনপ্রতিনিধিরা জানান, প্রায় ৪ মাস ধরে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মির সঙ্গে সরকারি বাহিনীর যুদ্ধ চলছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ সীমান্তের অধিকাংশ এলাকা আরাকান আর্মি দখলে নেয়। এর জেরে সীমান্ত এলাকায় গোলাগুলি ও ভারী অস্ত্রের বিস্ফোরণে এপারের লোকজন আতঙ্কে আছেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version