অপরাধ
একাত্তর টিভির গাড়িতে ছিনতাই, সাংবাদিকদের মারধর
বেসরকারি টেলিভিশন একাত্তর টিভির দুটি গাড়িতে হামলার পর ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (০৯ এপ্রিল) রাত পৌনে ৩টার দিকে মাদকের অভয়ারণ্য হিসেবে খ্যাতি পাওয়া রাজধানীর কারওয়ান বাজার রেল ক্রসিং এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
একাত্তর টিভির সিনিয়র রিপোর্টার নাদির পারভেজ জানান, তাদের রাতের টিমের একটি গাড়ি কারওয়ান বাজার হয়ে হাতিরঝিল যাচ্ছিল। পথে তারা কারওয়ান বাজার রেলক্রসিংয়ে দাঁড়ায়। এসময় ছিনতাইকারীরা এসে গাড়িটি ঘিরে ধরে। পাশাপাশি তারা হামলা চালায়। হামলার পর গাড়িতে থাকা তিনজনের নগদ টাকা ও পরিবারের জন্য কেনা ঈদের নতুন পোশাক নিয়ে যায় ছিনতাইকারীরা। খবর পেয়ে একাত্তর টিভির রিপোর্টার ইশতিয়াক ইমন ক্যামেরাম্যানসহ ঘটনাস্থলে গেলে তার উপরেও হামলা চালায় তারা।
ছিনতাই ও ছিনতাইকারীদের হামলার শিকার রিপোর্টার ইশতিয়াক ইমন বলেন, তিনি নাইট ডিউটিতে থাকায় ছিনতাইয়ের খবর পেয়ে ক্যামেরাম্যানসহ ঘটনাস্থলে যান। এসময় ছিনতাইকারীরা সংঘবদ্ধভাবে তাদেরকে লক্ষ্য করে ইট-পাথর নিক্ষেপ করে। একপর্যায়ে ক্যামেরাম্যান খোরশেদ আলমকে জিম্মি করে ক্যামেরা ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে ছিনতাইকারীরা। এসময় উপর্যুপরি কিল-ঘুসি মেরে তাকে জখম করা হয়।
ভুক্তভোগী সাংবাদিকদের অভিযোগ, ঘটনাস্থল উল্লেখ করে ঘটনার বিবরণ দিয়ে খবর দেয়া হলেও ডিএমপির তেজগাঁও থানা, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা ও হাতিরঝিল থানা পুলিশ তাদের এলাকা নয় বলে দায় এড়িয়ে গেছে।
বুধবার (১০ এপ্রিল) রিপোর্টার ইশতিয়াক ইমনের সঙ্গে যোগাযোগ করে বায়ান্ন টিভি। তিনি জানান, আজ বিকেলে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে কোন থানায় মামলায় নেয়া হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিবেন হাতিরঝিল থানার ওসি আওলাদ হোসেন।
অপরাধ
কক্সবাজারে ১৭ ডাকাত আটক করলো র্যাব
কক্সবাজারের খুরুস্কুল ও ঈদগাও ভাদি তলার চিকন পাতায় পৃথক অভিযান চালিয়ে ১৭ জন ডাকাত আটক করেছে র্যাব। এ সময় তাদের কাছ থেকে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) দুপুরে র্যাব-১৫ এর আইন ও গণমাধ্যম শাখার সিনিয়র সহকারী পরিচালক আবু সালাম চৌধুরি এসব তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, গোপন সংবাদ পেয়ে খুরুশকুলের খুলিয়া পাড়ায় অভিযানে যায় র্যাব। এ সময় উক্ত এলাকাস্থ কমার্স কলেজ সংলগ্ন খুরুশকুল মাঝের ঘাট রাস্তার ব্রিজের উপর ডাকাতির উদ্দেশ্যে প্রস্তুতিকালে কতিপয় ব্যক্তি র্যাবরে উপস্থিতি বুঝতে পেরে অন্ধকারে পলায়নের চেষ্টাকালে ডাকাত দলের ৮ জন ডাকাতকে আটক করতে সক্ষম হয়।
পরে আটককৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাদের সাথে থাকা অজ্ঞাতনামা ৩ থেকে ৪ জন সদস্য রাতের অন্ধকারে পালিয়ে যায় বলে জানা যায়। পরে গ্রেপ্তারকৃতদের কাছে ১টি রামদা, ৩টি ছুরি (১টি বড়), ১টি লোহার তৈরি কুড়াল সাদৃশ্য দেশীয় তৈরি অস্ত্র, ১টি এসএস পাইপ, ১টি কাঠের লাঠি, ১টি টর্চ লাইট, ৪টি অ্যান্ড্রোয়েট এবং ৪টি বাটন মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
আটককৃতরা হলেন- আব্দুল্লাহ খান (২৫), সৈয়দ হোছেন প্রকাশ সোনা মিয়া (২০), মো. আরিফ (২৪), সৈয়দুল করিম (২৫), আরাফাত উদ্দিন প্রকাশ সুজন (২১), খাইরুল বাশার প্রকাশ হাছান(২৬), মজিবুর রহমান(৩৩) ও মো. বাদল প্রকাশ বাহাদুর(২৮)।
এদিকে ওই রাতে ঈদগাঁও ভাদি তলা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ডাকাত দলের ৯ ডাকাতকে দেশীয় অস্ত্রসহ আটক করে র্যাব। আটককৃতরা হলো আসিফুর রহমান আসিফ (২১), মো. আব্দুল জলিল প্রকাশ কায়সার (২২), আব্দুল্লাহ আল মুহিম (২০), মো. নাহিম (২১), সাজ্জাদ মিয়া (২১), মো. ইসমাইল উদ্দিন প্রকাশ গুরা মিয়া (২০), আব্দুল মালেক প্রকাশ মালেক (২৪), মো. পারভেজ (২৩) ও শাহরিয়াজ ওসমান হৃদয় (২০)।
উদ্ধারকৃত আলামতসহ গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত দলের সদস্যদের পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে কক্সবাজারের ঈদগাঁও থানায় এজাহার দাখিল করা হয়েছে বলে জানান র্যাবের এ কর্মকর্তা।
এএম/
অপরাধ
এমপি আজীম হত্যা মামলায় একটি কনক্লুসিভে এসেছি: ডিবি প্রধান
প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি কলকাতায় উদ্ধারকৃত মরদেহের খণ্ডিত অংশগুলো ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের। তবে ফরেনসিক রিপোর্ট হাতে এলে পুরো বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। জানালেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) এমপি আজীমের হত্যার তদন্ত শেষে বিকেলে কলকাতা থেকে ঢাকায় ফিরে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
হারুন অর রশীদ বলেন, সাক্ষ্য-প্রমাণ আর ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের আলামতসহ সব মিলিয়ে এমপি আজীম হত্যা মামলায় একটি কনক্লুসিভে এসেছি।
তিনি বলেন, আনোয়ারুল আজীম আনারকে গত ১৩ মে কলকাতার মাটিতে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় বাংলাদেশে একটি মামলা রুজু হয়েছে। একই ঘটনায় কলকাতায়ও একটি হত্যা মামলা রুজু হয়েছে। ইতোমধ্যে আমাদের কাছে তিনজন ঘাতক গ্রেপ্তার রয়েছেন। এর মধ্যে মূল ঘাতক আমানুল্লাহ ওরফে শিমুল ভূঁইয়া। হত্যার পরিকল্পনা হয়েছে বাংলাদেশের মাটিতে আর হত্যাটি সংগঠিত হয়েছে কলকাতায়। মামলাটির তদন্তের জন্য আমরা কলকাতায় গিয়েছিলাম। আমাদের কাছে গ্রেপ্তার হওয়া আসামিদের দেওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করা এবং ঘটনাস্থলের এভিডেন্সগুলো দেখতে আমরা সেখানে গিয়েছিলাম।
তিনি বলেন, ভিকটিমের মরদেহ বা মরদেহের অংশ বিশেষ না পাওয়া গেলে তদন্তকারী কর্মকর্তার সুরতহাল, ভিসেরা ও মেডিকেল রিপোর্ট দিতে বেগ পেতে হয়। এগুলো না পাওয়া গেলে মামলাটি নিষ্পত্তি করাও কঠিন হয়ে যায়। আমরা সেখানে গিয়ে আমাদের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া আসামিদের দেওয়া তথ্য ‘ক্রস এক্সামিনেশন’ করেছি। এছাড়া কলকাতায় গ্রেপ্তার হওয়া আসামি যে তথ্য দিয়েছে তাও যাচাই-বাছাই করেছি। কলকাতার সিআইডিকে সঙ্গে নিয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি এবং তথ্য-উপাত্ত মিলিয়ে দেখার চেষ্টা করেছি।
ডিবিপ্রধান বলেন, আমরা কলকাতা পুলিশকে অনুরোধ করেছিলাম সুয়ারেজ লাইন ও সেপটিক ট্যাংক দেখার জন্য। সেটা করা হয় এবং সেখান থেকেই ভিকটিমের মরদেহের কিছু টুকরো উদ্ধার করা গেছে। ভারতীয় পুলিশ ফরেনসিক ও ডিএনএ পরীক্ষা করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত তথ্য জানাবে। আমরা প্রাথমিকভাবে মনে করি, স্বাভাবিক ফ্লাশের মাধ্যমে মাংসগুলো সেখানে যায়নি। তাই আমরা মনে করছি, মরদেহের খণ্ডাংশগুলো এমপি আনারের।
উদ্ধার হওয়া মাংসের টুকরোগুলোর ডিএনএ টেস্ট কখন হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে ডিবি প্রধান বলেন, কলকাতা পুলিশ এটা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে হবে বলে আমাদের জানিয়েছে।
কিলিং মিশনে অংশ নেয়া বাকি আসামিদের অবস্থান শনাক্ত করা গেছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিয়াম নামে এক অভিযুক্ত বর্তমানে নেপালের কাঠমান্ডুতে অবস্থান করছেন বলে আমরা জানতে পেরেছি। এই বিষয়ে নেপাল কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আমরাও কাঠমান্ডুতে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাসের সঙ্গে আনঅফিসিয়ালি যোগাযোগ রাখছি। আর এই ঘটনার মূল মদদদাতা শাহীন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। তিনি সেই দেশের নাগরিক। ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বন্দি বিনিময় চুক্তি রয়েছে। শাহীনকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আমরা ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে বলেছি। আমাদের আইজিপিও বিষয়টি ইন্টারপোলকে জানিয়েছেন। এছাড়া আমরাও আন-অফিশিয়ালি বাংলাদেশে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের কাছে সহযোগিতা চাইব।
হত্যাকাণ্ডের মোটিভ সম্পর্কে কিছু জানা গেছে কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, হত্যাকাণ্ডের পেছনে তো অবশ্যই একটি মোটিভ রয়েছে। রাজধানীর গুলশান থেকে শুরু করে বিভিন্ন এলাকায় দুই মাস ধরে এ হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এর আগে দুইবার পরিকল্পনা করা হয়েছিল এমপি আনারকে হত্যা করার জন্য। বাংলাদেশে হত্যা করলে হত্যাকারীদের সমস্যা হবে, তাই তারা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের কলকাতার সঞ্জীবা গার্ডেনকে বেচে নেয়। তারা এমনভাবে পরিকল্পনা করল যাতে করে তাকে হত্যার পর তার মরদেহ না পাওয়া যায়। অভিযুক্তদের চেষ্টা ছিল বাংলাদেশি এবং ভারতীয় তদন্তকারীদেরকে বিভ্রান্ত করার। তারপরও এ হত্যাকাণ্ডের পেছনে আরও কোনো মোটিভ রয়েছে কি না তা আমরা তদন্ত করে দেখছি।
হত্যাকাণ্ডের মোটিভের জট খুলতে আর কতদিন সময় লাগতে পারে এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, মামলাটাকে আমরা একটা কনক্লুসিভ পর্যায়ে নিয়ে এসেছি। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত আছে তারা সবাই বাংলাদেশের। বাকি আসামি যারা আছেন তাদের আমরা দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের মুখোমুখি দাঁড় করাব।
এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে বড় কোনো স্বর্ণ ব্যবসায়ী জড়িত আছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে ডিবি প্রধান বলেন, আমরাও বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন তথ্য পাচ্ছি। এসব তথ্য আমরা যাচাই-বাছাই করেছি। যেহেতু মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে সেহেতু আমরা এখন স্পেসিফিক করে কিছু বলছি না।
উদ্ধার হওয়া টুকরো বাদে এমপি আনারের দেহের বাকি অংশ উদ্ধার করা কঠিন হয়ে যাবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা আশাবাদী তার দেহের বাকি অংশ পাওয়া যেতে পারে। আমাদের কাছে গ্রেপ্তার হওয়া একজন আসামি জানিয়েছে, সে রাতের বেলায় ঘন ঘন বাথরুমের ফ্লাশের শব্দ পেয়েছে। তখন আমাদের মনে হয়েছে মরদের টুকরোগুলো ফ্লাশ করা হয়েছে। এই ধারণা থেকে আমরা কলকাতা পুলিশকে বিষয়টি জানাই।
অপরাধ
এমপি আজীম হত্যা: সাফল্য নিয়ে ঢাকায় ফিরছেন ডিবি হারুন
কলকাতার সঞ্জীবা গার্ডেনের বিইউ ৫৬ ফ্ল্যাটের সেফটিক ট্যাংক থেকে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের দেহ খণ্ডাংশ উদ্ধারের সাফল্য নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদসহ ৩ কর্মকর্তা।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকাল ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে ছয়টি গাড়ি বহর নিয়ে ডিবি হারুন নিউটাউনের দ্য ওয়েস্টিন হোটেল থেকে বেরিয়ে সোজা চলে যান কলকাতার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।
এখানে আগে থেকেই অপেক্ষায় ছিলেন সাংবাদিকরা। ডিবি হারুন তাদের জানান, এমপি আনার হত্যার অন্যতম দুজন আসামি নেপাল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সিআইডি ও কলকাতা পুলিশের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের কাছে তাদের গ্রেপ্তারের আবেদন জানানো হয়েছে। পাশাপাশি উদ্ধারকৃত মাংসের দ্রুত ফরেন্সিক পরীক্ষা ও ডিএনএ টেস্টের রিপোর্ট পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছেন ভারতীয় প্রশাসনের কাছে।
তিনি আরও বলেন, প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যে বিভিন্ন খাল ও জলাভূমি তল্লাশি অভিযান চালিয়েছেন সিআইডি, বিধান নগর কমিশনারেটের নিউ টাউন থানার পুলিশ ও কলকাতা পুলিশের এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের ডুবুরি ও কর্মীরা। এজন্য সবাই ধন্যবাদ জানাই।।
আশাবাদ ব্যক্ত করে ডিবি হারুন বলেন, এই খুনের কিনারা হবে খুব দ্রুত এবং যা যা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস এভিডেন্স আছে সেগুলো পর্যবেক্ষণে রেখেই তদন্ত চলবে।
-
বাংলাদেশ3 days ago
জবির মসজিদে মধ্যরাতে ছাত্রী, ইমামকে অব্যাহতি
-
বলিউড4 days ago
আব্রামের যোগাযোগ বাড়াতে করিনাকে অভিনব প্রস্তাব শাহরুখের
-
ঢালিউড4 days ago
গোপনে রাজ-বুবলীর বিয়ে!
-
জাতীয়7 days ago
পুড়ে যাওয়া বঙ্গবাজার আসছে নতুনরূপে
-
বলিউড4 days ago
কপিল শর্মা শো’তে কাজ দেওয়ার প্রলোভনে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
-
অপরাধ6 days ago
চামড়া ছাড়িয়ে ৮০ টুকরো করা হয় এমপি আজীমের দেহ
-
আবহাওয়া3 days ago
‘রেমাল’ শেষে আবারও দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস
-
বাংলাদেশ3 days ago
এমপি আজীমের মরদেহের চার কেজি মাংস উদ্ধারের দাবি