Connect with us

বিনোদন

পরীমণিকে গ্রেপ্তারের পরোয়ানা জারির আবেদন

Published

on

পরীমণি

জনপ্রিয় নায়িকা পরীমণির বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেছেন বাদীপক্ষ। এ বিষয়ে আদেশ পরে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এ আদেশ দেন। এদিন এ মামলার প্রতিবেদন গ্রহণ বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই ঢাকা জেলার পরিদর্শক মো. মনির হোসেন সম্প্রতি ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদনে আসামি পরীমণি ও তার কস্টিউম ডিজাইনার জুনায়েদ বোগদাদী জিমি ওরফে জিমের বিরুদ্ধে বাদীকে মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে আরেক আসামি ফাতেমা তুজ জান্নাত বনির বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি।

বোটক্লাবের সভাপতি ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদ বাদী হয়ে ২০২১ সালের ৬ জুলাই ঢাকার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাজীব হাসানের আদালতে পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন। এ মামলার অন্য দুই আসামি হলেন- পরীমণির সহযোগী ফাতেমা তুজ জান্নাত বনি ও জুনায়েদ বোগদাদী জিমি ওরফে জিম।

মামলায় নাসির উদ্দিন উল্লেখ করেন, পরীমণি ও তার সহযোগীরা অ্যালকোহল সেবনে অভ্যস্ত। তারা সুযোগ বুঝে বিভিন্ন নামীদামি ক্লাবে ঢুকে অ্যালকোহল পান করেন এবং পার্সেল নিয়ে মূল্য পরিশোধ করেন না। পরীমণি তার পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের দিয়ে মিথ্যা মামলা করিয়ে হয়রানির ভয় দেখান। ২০২১ সালের ৯ জুন রাত ১২টার পর আসামিরা সাভারের বোটক্লাবে ঢোকেন এবং দ্বিতীয় তলার ওয়াশরুম ব্যবহার করেন। পরে তারা ক্লাবের ভেতরে বসে অ্যালকোহল পান করেন।

Advertisement

এতে আরও বলা হয়, বাদী (নাসির উদ্দিন মাহমুদ) ও তার সহযোগী শাহ শহিদুল আলম রাত ১টা ১৫ মিনিটে যখন ক্লাব ত্যাগ করছিলেন, তখন পরীমণি উদ্দেশ্যমূলকভাবে নাসিরকে ডাক দেন। তাদের সঙ্গে কিছু সময় বসারও অনুরোধ করেন। এক পর্যায়ে পরীমণি অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে নাসিরকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন এবং একটি ব্লু লেবেল অ্যালকোহলের বোতল বিনামূল্যে পার্সেল দেয়ার জন্য চাপ দেন। নাসির উদ্দিন এতে রাজি না হওয়ায় পরীমণি তাকে গালমন্দ করেন। নাসির এবং আসামিদের মধ্যে বাদানুবাদের এক পর্যায়ে পরীমণি বাদীর দিকে একটি সারভিং গ্লাস ছুড়ে মারেন এবং হাতে থাকা মোবাইল ফোনও ছুড়ে মারেন। এতে নাসির মাথায় এবং বুকে আঘাতপ্রাপ্ত হন।

মামলায় আরও উল্লেখ করা হয়, পরীমণি ও তার সহযোগীরা তাকে (নাসির উদ্দিনকে) মারধর ও হত্যার হুমকি দিয়েছেন ও বোটক্লাবে ভাঙচুর করেছেন। এ ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার জন্য পরীমণি সাভার থানায় বাদী নাসির উদ্দিনসহ দুজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ তুলে মামলা করেন।

এর আগে ২০২১ সালের ১৪ জুন ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন পরীমণি। এদের মধ্যে ছিলেন বোট ক্লাবের তৎকালীন সভাপতি নাসির ইউ মাহমুদ, তুহিন সিদ্দিকী অমি ও অজ্ঞাত পরিচয়ের আরও ৪ জন।

তদন্তের পর ধর্ষণ বা হত্যাচেষ্টার কোনো প্রমাণ পায়নি পুলিশ।

Advertisement

বলিউড

প্রকাশ্যে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ায় শাহরুখকে যা বলেছিলেন প্রিয়াঙ্কা

Published

on

বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খান এবং প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার প্রেমের গুঞ্জনে এক সময় উত্তাল ছিল ইন্ডাস্ট্রি। পরে রাজনীতির শিকার হয়ে ইন্ডাস্ট্রি তো বটেই, দেশও ছাড়তে হয়েছিল বলে প্রিয়াঙ্কাকে। তবে সেসব ঘটনার অনেক আগেই শাহরুখ জানতে চেয়েছিলেন, পিসির পছন্দের পাত্র কেমন হবে?

২০০০ সালে প্রিয়াঙ্কা যখন বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নিলেন, সেখানে একজন বিশেষ বিচারক ছিলেন শাহরুখ খান। প্রশ্নোত্তর পর্বে শাহরুখ বলেন, ‘ধরো তোমাকে যদি বিয়ের পাত্র হিসেবে ক্রিকেটার মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন, বা কোনো ধনকুবের ব্যবসায়ী অথবা আমার মত কোনো অভিনেতাকে বেছে নিতে বলা হয়, তখন তুমি কাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে নির্বাচন করবে?’

প্রিয়াঙ্কা খুব বেশি ভাবনাচিন্তা না করেই আজহারউদ্দিনের নাম নেন।

প্রিয়াঙ্কা বলেন, ‘তিনি একজন মহান খেলোয়াড়। কোনো ম্যাচ জিতে তিনি যখন বাড়ি ফিরবেন, আমি তাকে বলব, পুরো দেশবাসীর মত আমিও তোমার জন্য গর্বিত। আমার বিচারে আজহারউদ্দিন একজন বলিষ্ঠ নেতা, যিনি টিমকে গড়ে তুলতে জানতেন।’

ঐ সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় সেরার শিরোপা জিতেছিলেন অভিনেত্রী। তার পরপরই একটি তামিল সিনেমা করেন প্রিয়াঙ্কা। এর পরের অধ্যায়ে একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করেছেন।

Advertisement

কিন্তু বিপত্তি বাঁধে শাহরুখের সঙ্গে ডন সিনেমায় অভিনয় করার পর। একটা সময়ে হিন্দি সিনেমায় অনিয়মিত হয়ে পড়েন তিনি। প্রিয়াঙ্কার বলিউড ছাড়ার কারণগুলোর মধ্যে বারবার এসেছে শাহরুখের নাম।

ডন সিনেমার সেটে শাহরুখ-প্রিয়াঙ্কা ভালো বন্ধু বনে গিয়েছিলেন। এরপর ডন-২ মুক্তির পর ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে দুজনের সম্পর্কের নতুন বাঁকের খবর ছড়ায়। প্রিয়াঙ্কা তখন শাহরুখের স্ত্রী গৌরী খানের বিরাগভাজন হোন।

সে সময় স্ত্রীকে শান্ত করতে গিয়ে শাহরুখ নাকি কথা দিয়েছিলেন, আর কোনো কাজ তিনি করবেন না প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে। এরপর কাজ কমে যাওয়ায় প্রিয়াঙ্কাও বলিউড ছেড়ে পাড়ি জমান হলিউডে।

পরে এক সাক্ষাৎকারে প্রিয়াঙ্কা বলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রিতে আমাকে একটা সময় কোনঠাসা করে ফেলা হয়েছিল। আমাকে সিনেমায় নেয়া হচ্ছিল না। এই রাজনীতিতে আমি ভীষণ তিক্ত হয়ে পড়েছিলাম।’

পরবর্তীতে ২০১৫ সালে আমেরিকান টিভি সিরিজ কোয়ান্টিকোতে অভিনয়ের মাধ্যমে হলিউডে পা রাখেন প্রিয়াঙ্কা। বর্তমানে নিজেকে আন্তর্জাতিক তারকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন সাবেক এই বিশ্ব সুন্দরী।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

ঢালিউড

আজীবন জবি ক্যাম্পাসে ফ্রি গান গাইবেন আকাশ

Published

on

হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত বাবার চিকিৎসার অর্থ জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন তরুণ সঙ্গীত শিল্পী ফতেহ আলী খান আকাশ। নিজের একটি কিডনি বিক্রি করতে পোস্ট দিয়েছিলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সেই পোস্ট দেখে এগিয়ে এসেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলিসহ সহপাঠী, বন্ধু, চেনা অচেনা অনেকেই। তাদের সকলের  সহযোগীতায় অবশেষে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে আকাশের বাবার হার্টের অপারেশন।

বাবার অপারেশনের আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আকাশ লিখেছেন, ‘আগামীকাল আব্বুর অপারেশন। আমার খারাপ সময়ে যারা পাশে ছিলেন সবার প্রতি আমি আজীবন কৃতজ্ঞ৷ বিশেষ করে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষক মন্ডলি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ, আমার সহপাঠী ভাই ও বন্ধু,চেনা অচেনা সকলকে অনেক ধন্যবাদ জানাই। আমার আব্বুর পেইসমেকার লাগানোর জন্য প্রায় ৩ থেকে সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা প্রয়োজন ছিলো তা আমি পেয়েছি৷

কিন্তু অপারেশন পরবর্তীতে অনেক খরচ আছে। আমাকে এখন আর টাকা দিয়ে সাহায্য না করে আমাকে কাজ দিন, গানের প্রোগ্রাম দিন। আশা করি বাকি খরচ আমি নিজেই ম্যানেজ করতে পারবো। সবার প্রতি অনেক অনেক ভালোবাসা। দয়া করে আর কেউ টাকা পাঠাবেন না। আর প্লিজ এই বিষয় নিয়ে আর কেউ কোনো নিউজ বা পোস্ট দিয়েন না। সবাই আমার আব্বুর জন্য দুয়া কইরেন।’

শুধু তাই নয় আরো একটি পোস্টে আকাশ জানান, ভবিষ্যতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কন্সার্টে তিনি ফ্রি গান গাইবেন।

Advertisement

উল্লেখ্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থী ফতেহ আলী খান আকাশ। এছাড়াও নিয়মিত গান করেন আরটিভির ফোক স্টেশনে।

 

এসি//

 

Advertisement

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টলিউড

সত্যিই কি প্রেমের সম্পর্ক ছিলো প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার?

Published

on

শিগগিরই মুক্তি পেতে চলেছে চলেছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত জুটির ৫০তম সিনেমা অযোগ্য। একসময় বাংলা ইন্ডাস্ট্রিকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন তাঁরাই। উত্তম-সুচিত্রার সঙ্গে যদি টলিউডে আরও দুটো নাম একসঙ্গে উচ্চারিত হয়, তবে তাঁরা হলেন প্রসেনজিৎ আর ঋতুপর্ণা।

‘অযোগ্য’ সিনেমার প্রচারণায় এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন এই জুটি। নতুন ছবি মুক্তি সামনে রেখে আরো একবার অবধারিত একটি প্রশ্নের মুখে পড়তে হলো প্রসেনজিৎ ও ঋতুপর্ণা’কে!

এই দুই তারকার সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে বহুবার। মাঝে অনেকগুলো বছর একসঙ্গে কাজ করেনি। শোনা যায়, ভুল বোঝাবুঝি দূরত্ব এনেছিল দুজনের মধ্যে। অনেক দর্শকের মনে তাই প্রশ্ন জাগে, কোনও দিন কি প্রেম করেছেন তাঁরা? শুধুই কি সহকর্মী বা বন্ধু ছিলেন, নাকি আরও কিছু ছিল দুজনের মধ্যে?

ভক্তদের মনে থাকা প্রশ্নকে আরও যেন একটু উস্কে দিলেন প্রসেনজিৎ। বললেন, ‘উত্তম-সুচিত্রার প্রেম ছিল কি ছিল না? থাকুক না, কিছু জিনিস অজানা থাকুক, মানুষ ভাবতে থাকুক। যখন আমরা থাকব না, তখনও যাতে এসব নিয়ে আলোচনা চলে।’

একই সুর শোনা গেল ঋতুপর্ণার মুখেও। বললেন, ‘আমি তো বলেছি প্রজন্মের পর প্রজন্ম এটাই হাতড়ে যাবে, ওদের মধ্যে সম্পর্ক ছিল কী ছিল না।’

Advertisement

এ সময় প্রসেনজিৎ আরো বলেন, ‘সব সম্পর্কের না বিশ্লেষণ হয় না। কিছু সম্পর্ক বিশ্লেষণের বাইরে। সেই জায়গাটাকে ছেড়ে রাখাই ভালো।’

আসছে ৭ জুন মুক্তি পাবে ‘অযোগ্য’। ছবিটিতে আরো রয়েছেন শিলাজিৎ মজুমদার, লিলি চক্রবর্তীরা।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version