Connect with us

টুকিটাকি

মুরগির এক ডিম যে কারণে বিক্রি হলো আড়াই লাখ টাকা

Published

on

এটা সোনার ডিম নয়, বাজার থেকে মাত্র ১০ টাকায় কেনা যায় সাধারণ একটা মুরগির ডিম। সেই ডিমটাই নিলামে চড়ানো হয়েছিল। আর তার দাম উঠেছে সোয়া দুই লাখ ভারতীয় টাকা। যা বাংলাদেশি টাকায় ২ লাখ ৬২ হাজার টাকা (১ রুপি ১.৩১ টাকা হিসেবে)।

এই ঘটনা ভারত শাসিত কাশ্মীরের।

মাত্র ১০ টাকা দামের ডিমটার এত দাম কী করে হলো? কেনই বা নিলামে চড়ানো হয়েছিল একটা ডিম?

কাহিনীর শুরু সোপোর জেলার মাল মাপানপুরা গ্রামের একটি মসজিদ থেকে। মসজিদ কমিটি সিদ্ধান্ত নেয় যে ঈদ উপলক্ষে বাড়ি বাড়ি ঘুরে তারা নগদ অর্থ আর বিভিন্ন সামগ্রী দান হিসেবে সংগ্রহ করবে।এতে কেউ নগদ অর্থ দিয়েছেন, কেউ থালা বাসন, মুরগি বা চাল দান করেছেন।

মসজিদ কমিটির সদস্য নাসির আহমেদ জানান, আমরা দান সংগ্রহ করছিলাম। তার মধ্যেই একটা ছোট বাড়ি থেকে এক নারী মাথা নিচু করে বেরিয়ে আসেন। আমার কাছে এসে তিনি একটা ডিম দিয়ে বলেন তার দানটা যেন আমি গ্রহণ করি।

Advertisement

আহমেদ জানান, ওই নারী খুবই গরীব। একটা ভাঙাচোরা ছোট্ট ঘরে একমাত্র ছেলের সঙ্গে বাস করেন।

ডিম নিয়ে কী করা হবে?

নাসির আহমেদ জানান, অন্যান্য জিনিষগুলো তো বিক্রি করার জন্য দেয়া গিয়েছিল। কিন্তু আমার দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠল ওই ডিমটা নিয়ে কী করা যায়!

তিনি বলেন, ভারতীয় ছয় টাকা দামের একটা সাধারণ ডিম ওটা। কিন্তু অত্যন্ত গরীব ওই নারী যে আবেগ নিয়ে খোদার নামে দান করেছিলেন, সেটাই ওই ডিমটাকে অমূল্য করে তুলেছে। কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে ডিমটাকে নিলামে তোলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তিনদিন পরে ডিমটা ফেরত নিয়ে নেয়া হবে, এরকম সিদ্ধান্তও জানানো হয়। তিনি নিজেই দশ ভারতীয় টাকা নিয়ে নিলামে প্রথম দর হাঁকেন। প্রথমেই ডিমটার দাম উঠেছিল দশ হাজার ভারতীয় টাকা। তারপরে দর বাড়ানো হয়।

গ্রামের সাবেক পঞ্চায়েত প্রধান তারিক আহমেদ বলছেন, “আড়াইশো মানুষের এই গ্রামে বড় জামাতের মসজিদ ছিল না। সেজন্যই একটা বড় মসজিদ বানানোর কাজ শুরু করেছিলাম আমরা।। কিন্তু তহবিলের অভাবে ছাদ পর্যন্ত বানিয়ে আর কাজ এগোনো যায়নি।”

Advertisement

তিনি বলছিলেন যে এটা তারা ভাবতেও পারেননি যে একটা ডিম নিলামে তুলে সোয়া দুই লাখ ভারতীয় টাকা তারা সংগ্রহ করতে পারবেন।

মসজিদের কমিটি সিদ্ধান্ত নেয় যে ডিমটা তিনদিন পর্যন্ত নিলাম করা হবে।

নাসির আহমেদ বলছিলেন, প্রথম দুদিনে ১০, ২০, ৩০ আর ৫০ হাজার ভারতীয় টাকা পর্যন্তও দর উঠেছিল। প্রতিবারই ডিমটা ফেরত নিয়ে নেয়া হতো।

এরপর শেষ দিনে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত নিলাম চলবে, এরকম একটা ঘোষণা করা হয়।

ফ্রেমে বাঁধানো থাকবে ডিম

Advertisement

সবচেয়ে বেশি দর যিনি দিতে পারবেন শেষ পর্যন্ত, তার হাতেই ডিমটা দেয়া হবে বলেও জানানো হয়। শেষ দিনের নিলামে হাজির ছিলেন সোপোরের ব্যবসায়ী দানিশ হামিদ।

নিলামে দুবার হাঁক দেয়া হয়েছিল ৫৪ হাজার ভারতীয় টাকার। একেবারে শেষ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা হামিদ দর হাঁকেন ৭০ হাজার।

এভাবেই মোট দুই লাখ ২৬ হাজার ৩৫০ ভারতীয় টাকা জমা হয়।

নাসির আহমেদ বলেন যে এটা এখন আর একটা সাধারণ ডিম নয়। প্রতীকী হয়ে উঠেছে ওই ডিমটা।

দানিশ হামিদ বলেন, আমি এখন ওই ডিমটাকে সুন্দর করে সাজিয়ে রাখার জন্য একটা ভালো ফ্রেম বানাচ্ছি। সামলিয়ে রাখতে হবে এটা।

Advertisement

তিনি চাইছেন যে এই ডিমের ব্যাপারটা যেন তার পরিবার, অথবা যারাই দেখতে আসবেন, তাদের কাছে স্মরণীয় হয়ে ওঠে যে কীভাবে এক নারী খোদার জন্য দামের কথা না ভেবেই একটা ডিম দান করে দিয়েছিলেন। সূত্র -বিবিসি

টুকিটাকি

একের পর এক লোকের বৌ হারাচ্ছে যে শহরে

Published

on

একের পর এক ব্যক্তি এসে তাদের স্ত্রীদের হারিয়ে যাওয়ার অভিযোগ জানাচ্ছেন পুলিশ স্টেশনে৷ যেখানের কথা হচ্ছে সেখানের একটি থানায় গেলো ২৩ দিনে নিখোঁজের কেস ১৪টি-রও বেশি। কারও স্ত্রী বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়েও বিমানবন্দরে পৌঁছাননি, আবার কারও স্ত্রী বিমানবন্দরে পৌঁছেও যেখানে পৌঁছনোর ছিল সেখানে পৌঁছতে পারেননি৷

থানাটিতে গড়ে প্রতি দেড় দিনে নিখোঁজের কেস দায়ের হচ্ছে৷ প্রতিটি মামলাই চমকে দেয়ার মতো৷ একটি বড় এফআইআর দায়ের হচ্ছে৷ নিখোঁজ মহিলা এবং অন্যান্য ব্যক্তিদের সন্ধান শুরু করেছে পুলিশ। সে শহরের নাম জানলে চমকে যাবেন৷ যেখান থেকে মানুষ নিখোঁজের কেস দায়ের করেছে সেটি হল প্রতিবেশী দেশ ভারতের হায়দরাবাদ৷

যে থানার কথা হচ্ছে তা সাইবারাবাদ থানা। গেলো ১৭ এপ্রিল থেকে ১০ মে পর্যন্ত এই থানায় নিখোঁজের কেস দায়ের হয়েছে ১৪ টিরও বেশি৷ এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। হায়দরাবাদের সাইবারাবাদ পুলিশে নিখোঁজ মামলা সম্পর্কে বিস্তারিত জানাচ্ছে৷

বিমানবন্দরের একজন ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তার জানান, কাট্টা অঞ্জনেয়্যুলু রাও নামে এক ব্যক্তি সাইবরাবাদ থানায় তার ২৭ বছর বয়সী মেয়ের নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করেছেন। তার অভিযোগে তিনি জানিয়েছেন, তার মেয়ে গেলো ৪ মে রাত ১১:৫০এ মালয়েশিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। রাতে তিনি ফ্লাইটের বিলম্বের কথা জানান। ভোর ৫টা পর্যন্ত বাবা-মেয়ের মধ্যে কথা হয়, পরে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এরপর তিনি মালয়েশিয়ায় পৌঁছাননি বা তার সম্পর্কে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।

তারাকানাগা প্রামাণিক গেলো ১৮ এপ্রিল সাইবরাবাদ থানায় তার স্ত্রীর নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ করেন। অভিযোগে তিনি বলেন, তার ২২ বছর বয়সী স্ত্রী প্রিয়া প্রামাণিক ফোনে কারও সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে তার ঝগড়া হয়। পরের দিন অফিস থেকে বাড়ি পৌঁছে দেখেন তার স্ত্রী বাড়ি থেকে নিখোঁজ। তারাকানাগা তার স্ত্রীকে খুঁজে বের করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু তাকে কোথাও পাওয়া যায়নি।

Advertisement

অচেনা লোকের ফোন থেকে শেষ কল এল এরপরই। ঘটনাটি গেলো ১৯ এপ্রিলের। মুন্নি মৌলভী নামে এক মহিলা সাইবারাবাদ থানায় অভিযোগ দিয়ে বলেছেন, তার স্বামী শেখ রাফি তার মেয়ের বিয়েতে যোগ দিতে দুবাই থেকে এসেছেন। বিয়ের পর গেলো ১৫ এপ্রিল তিনি নান্দিয়ালায় তার বাড়ি থেকে হায়দরাবাদ বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হন, যেখান থেকে তার সৌদি যাওয়ার কথা ছিল। ১৬ এপ্রিল দুপুর আড়াইটার দিকে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির নম্বর থেকে তার মেয়েকে ফোন করলে তার কোনও কথা শোনা যায়নি।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

শাশুড়ির প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে জামাই, যা করলেন শ্বশুর  

Published

on

বউ মারা যেতেই শাশুড়ির প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে জামাই। শাশুড়ি-জামাইয়ের রাসলীলা দেখে তাজ্জব গোটা দেশ। শাশুড়িকে ভালোবেসে দুনিয়া উজাড় করে দিতেও রাজি তিনি। ওদিকে জামাইয়ের ডাক ফেরাতে পারেননি শাশুড়িও। ঘটনা শুনলেই কানে হাত চাপা দিচ্ছেন আম জনতা। নাহ্, কোনও সিনেমা নয়। বাস্তবেই ঘটেছে এমন চক্ষু চড়কগাছ করা ঘটনা। যেখানে খোদ শ্বশুর নিজের স্ত্রীকে তুলে দিলেন জামাইয়ের হাতে।

এ এক ‘আজব প্রেম কী গজব কাহিনী’। তবে রণবীর কাপুরের সিনেমা নয়। অবাক করা এই ঘটনাটি ঘটেছে বাস্তবেই। স্ত্রীর মৃত্যুর পর শাশুড়িকেই জীবন সঙ্গীনী হিসেবে বেছে নিয়েছেন জামাই। প্রৌঢ়াও যে বিশেষ আপত্তি করেছেন তা নয়। স্বামী, সংসার ছেড়ে জামাইয়ের মধ্যেই খুঁজে নিয়েছেন সমস্ত সুখ। তবে সবচেয়ে মজার করা বিষয় হল, শ্বশুরবাড়ির লোকেরাই জামাইয়ের সঙ্গে শাশুড়ির বিয়ে দিয়েছেন। ইতোমধ্যেই হয়ে গেছে রেজিস্ট্রিও। জানেন কোথায় ঘটেছে এমন চরম লজ্জাজনক ঘটনা?

ভারতের বিহারের হিরামতি গ্রামের ঘটনা এটি। গ্রামের বাসিন্দা দিলেশ্বর দারভের মেয়ের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন কাটোরিয়া থানা এলাকার ধোবনি গ্রামের বাসিন্দা সিকন্দর যাদব। বছর দুয়েক আগেই মৃত্যু হয় সিকন্দরের স্ত্রীর। তারপর থেকেই চরম একাকিত্ব গ্রাস করেছিল তাকে। মন হালকা করতে শ্বশুরবাড়িতে জামাইযের যাতায়াত লেগেই ছিল। আর সেখান থেকেই ঘটনার সূত্রপাত।

শাশুড়ি জামাই একসাথে সময় কাটাতে কাটাতে কখন যে তারা একে অপরকে মন দিয়ে বসেছেন তা কাকপক্ষীও টের পায়নি। দুজনের মধ্যে সম্পর্ক এতটাই গভীর হয়ে যায় যে, গোপনে রেজিস্ট্রিও সেরে ফেলেন তারা। বেশ ভালোই চলছিল শাশুড়ি-জামাইয়ের রঙ্গলীলা। তবে তাদের মাখামাখি দেখে সন্দেহ জাগে শ্বশুর দিলেশ্বর দারভের মনে। সম্পর্ক যখন মাখো মাখো পর্যায়ে, সেই সময়ই তাদের হাতে নাতে ধরেও ফেলেন দিলেশ্বর। ব্যাস, আর কী! মুহুর্তের মধ্যে গোটা গ্রাম জানাজানি হয়ে গেল।

ওদিকে দিলেশ্বরও দিলদরিয়া মানুষ। স্ত্রী-জামাইকে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখেও বিশেষ রাগ করেননি তিনি। বরং পঞ্চায়েত ডেকে তাদের সম্পর্ককে একটা পরিণতি দেওয়াকেই শ্রেয় মনে করেছেন এই শ্বশুরমশাই। আর এমন একটা সুযোগ পেয়ে তা হাতছাড়া করতে চাননি সিকন্দরও। সকলের সামনেই শাশুড়ি প্রতি প্রেম জাহির করেন এই জামাই। সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেননি শাশুড়ি গীতাও।

Advertisement

এরপর পঞ্চায়েতের সামনেই গীতার সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে তাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করেন সিকন্দর। ওদিকে দায়িত্ব নিয়ে জামাইয়ের হাতে নিজের স্ত্রীকে তুলে দেন দিলেশ্বর। প্রাক্তন স্ত্রীর কন্যাদানও করেন তিনিই। ইতোমধ্যেই তুমুল ভাইরাল হয়েছে এই অদ্ভুত বিয়ের ভিডিও। কেউ ব্যাঙ্গ করছেন তো কেউ আবার সিকন্দরের দুই সন্তানের জন্য দুঃখ প্রকাশ করছেন। এই বিয়ে নিয়ে আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না কিন্তু।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

৩৫ নারীর সঙ্গে স্বামীর অন্তরঙ্গ সম্পর্কেও নেই আক্ষেপ

Published

on

দাম্পত্য জীবনে সুখী হওয়ার উপায় খুঁজে বেড়ায় না এমন দম্পতি পাওয়া ভার। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা এক মহিলা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানালেন সুখী দাম্পত্য লাভের আজব উপায়।

তরুণীর দাবি, বিগত কয়েক বছরে তিনি ৩৫ জন অন্য মহিলার সঙ্গে নিজের স্বামীকে ভাগ করে নিয়েছেন, আর সেই কারণেই নাকি তার বিবাহিত জীবন এতটা সুখের হয়েছে।

ইনস্টাগ্রামে হানি ব্রুকস নামে ওই তরুণীর দাবি, স্বামীর ইচ্ছায় নয় বরং তার ইচ্ছাতেই তাদের শোয়ার ঘরে অন্য মহিলারা প্রবেশ করেছেন। স্বামীর সঙ্গে এক ঘরে অন্য মহিলাকেও দেখতে তার নাকি কোনও সমস্যা হয় না।

হানি বলেন, ‘‘আমাদের বিয়ের পরে অনেকেই বলতেন, আমাদের বিয়ে নাকি খুব বেশি দিন টিকবে না। আমদের দেখে নাকি সুখী মনে হয় না। এই ধারণাগুলি শুনতে আমার বিরক্ত লাগত। আমি ‘ওপেন ম্যারেজ’-এর ধারণায় বিশ্বাসী। বর আমার পাশাপাশি অন্য মহিলার সঙ্গেও শারীরিক সম্পর্ক রাখতেই পারে, শুধু সে বিষয়ে আমার জানা থাকলেই হল।’’

হানি মনে করেন, ‘ওপেন ম্যারেজ’-এর ধারণাই তাদের সম্পর্ককে টিকিয়ে রেখেছে। তিনি বলেন, ‘‘আমার এই প্রস্তাবে প্রথম থেকেই আমার বর রাজি ছিলেন। আমরা মনে করি, সুখে থাকাটাই আসল ব্যাপার। সম্পর্কে একে অপরকে না ঠকালেই হল।’’

Advertisement

হানি পেশায় একজন সমাজমাধ্যম প্রভাবী। তার এই ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পরে তাকে অনেক কটাক্ষের সম্মুখীন হতে হয়েছে। কেউ বলেছেন, ‘‘তুমি তোমার স্বামীকে সুখ দিতে পারো না বলেই এই পথ বেছে নিয়েছ।’’ কেউ আবার বলেছেন, ‘‘আমার সঙ্গীতে অন্য কারও সঙ্গে ভাগ করে নেয়ার কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারব না।’’
অনেকেই আবার হানির সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। এক জন লিখেছেন, ‘‘এটা তোমার জীবন, তুমি কী ভাবে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখবে, তা একান্তই তোমার উপর।’’

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version