Connect with us

প্রবাস

চেরি-টিউলিপে যুক্তরাষ্ট্র সেজেছে বাসন্তী সাজে

Published

on

বরফ জমা শীতের সময় শেষে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এখন বসন্তের আগমন। বিভিন্ন গার্ডেন, পার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেনে ফুটেছে টিউলিপ, চেরিসহ নানা ধরণের ফুল। দেখে মনে হয় ওয়াশিংটন, নিউইয়র্কসহ পুরো যুক্তরাষ্ট্র যেনো সেজেজে বাসন্তির অপরূপ সাজে।  যুক্তরাষ্ট্রে সকালের দিকে তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে তা বাড়ছে।  তারপরও ফুলের এই অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে দুর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন সৌন্দর্যপিপাসুদের অনেকে।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গত বছরের মতো এবারও খানিকটা আগেই দেশটিতে ধরা দিচ্ছে বসন্তের চিত্র। শহরের বিভিন্ন পার্ক কিংবা সড়কে শোভা পাচ্ছে লাল ও গোলাপি রংয়ের টিউলিপ ও চেরিসহ অন্যান্য ফুল। সৌন্দর্য স্নিগ্ধতা ছড়াচ্ছে চারদিক।

এটি হল্যান্ড রিজ ফার্ম। ফুলের এই বাগানটি নিউজার্সিতে অবস্থিত।  নিউইয়র্ক শহর থেকে মাত্র দেড় ঘন্টা দূরত্বে অবস্থিত এই বাগানটির অপরূপ সৌন্দর্য  দেখতে ভিড় করছেন অনেকে। শুধু নিউজার্সি নয়, এমন  টিউলিপ আর চেরি ফুলের অভাবনীয় রূপ দেখা যাচ্ছে ব্রুকলিন বোটানিক্যাল গার্ডেন, ব্রঙ্কস বোটানিক্যাল গার্ডেনসহ বিভিন্ন স্থানে। বাহারি রঙের টিউলিপ ও চেরি ফুলে ভরে উঠেছে সড়কের নিউইয়র্কসহ বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের আইল্যান্ডগুলো।

পৃথিবীতে প্রকৃতির বুকে যত ফুল ফোটে, তার মধ্যে চেরি ও টিউলিপ খুবই প্রভাব বিস্তারকারী দুটি ফুল।  মানুষ এ ফুল ফোটাকে ঘিরে চেরি উৎসব পালন করে। চেরি ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিবছর আয়োজন করা হয় নানান উৎসব।

এসব চেরি ও টিউলিপের সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিনিয়ত ভিড় করছেন মানুষ। ভোরে সাইকেল চালিয়ে কিংবা বেলা পেরিয়ে বিকেল গড়ালে হাঁটতে হাঁটতে  অথবা ট্যুরিস্ট গাড়িতে করে চেরি ও টিউলিপের  সৌন্দর্য নিতে দেখা যায় দূর দূরান্ত থেকে আসা সৌন্দর্য পিপাসুদের।

Advertisement

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,  মার্চের মাঝামাঝি থেকে শেষের দিকে ওকাম চেরি গাছে চেরি ফুল ফুটতে শুরু করে। তারপরে ইয়োশিনো চেরি এবং শেষ পর্যায় কোয়ানজান চেরি গাছ। যেগুলোতে গোলাপি টিউলিপ ফুল রয়েছে আর ফোটে পুরো এপ্রিল জুড়ে।

ব্রুকলিন বোটানিক্যাল গার্ডেন সূত্র জানায়, বর্তমানে বেশিরভাগ চেরি ফুল প্রি-ব্লুম পর্যায়ে রয়েছে। ব্রঙ্কসের বোটানিক্যাল গার্ডেনের চেরি ও টিউলিপ ফুলগুলো বর্তমানে ফুটতে শুরু করেছে।

প্রবাস

তিউনিসিয়ায় নৌকাডুবিতে নিহত ৮ জনের মরদেহ দেশে এলো

Published

on

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে নিহত আট বাংলাদেশির মরদেহ ঢাকায় পৌঁছেছে।
আজ বৃহস্পতিবার (২ মে) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মরদেহবাহী সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের এসভি৮০৮ ফ্লাইটটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়।
এর আগে দেশে পাঠানোর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) মৃতদেহগুলো তিউনিস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এরআগে, লিবিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়, আজ ২ মে দুপুর সোয়া ১২টায় লাশবাহী কফিনগুলো সৌদিয়া এয়ারলাইনসের ফ্লাইটযোগে রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে।
গেলো মঙ্গলবার লিবিয়ায় নিযুক্ত তিউনিসিয়ার অনাবাসিক দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবুল হাসনাত মুহাম্মাদ খায়রুল বাশারের উপস্থিতিতে মিশনের কর্মকর্তারা মরদেহগুলো তিউনিস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে হস্তান্তর করেন।
গেলো ১৪ ফেব্রুয়ারি শেষরাতের দিকে এই দুর্ঘটনার পরপরই ত্রিপোলিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা তিউনিসিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় নগর কর্তৃপক্ষের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করে মরদেহের সুরতহাল, শনাক্তকরণ, দেশি সংস্থার মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত করা, মৃত্যু এবং মেডিকেল সনদ ইস্যু সম্পন্ন করেন।
পাশাপাশি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আফ্রিকা উইং মরদেহ ফিরিয়ে আনতে আন্ত:মন্ত্রণালয় সমন্বয় করে। স্বরাষ্ট্র এবং আইন মন্ত্রণালয়ের সহায়তা এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যয়ভার মেটানো হচ্ছে।
৮ নিহতের মধ্যে সজল, নয়ন বিশ্বাস, মামুন শেখ, কাজী সজীব ও কায়সার খলিফা মাদারীপুর জেলার এবং রিফাত, রাসেল ও ইমরুল কায়েস আপন গোপালগঞ্জ জেলার অধিবাসী ছিলেন।
জুয়ারা উপকূল থেকে ইউরোপ যাত্রাপথে ৫২ জন যাত্রী এবং একজন চালকসহ নৌকাটি তিউনিসীয় উপকূলে ডুবে গেলে জীবিত উদ্ধার ৪৪ জনের মধ্যে ২৭ জন বাংলাদেশি ও পাকিস্তানের ৮, সিরিয়ার ৫, মিসরের ৪ জন। নিহত ৯ জনের মধ্যে ৮ জন বাংলাদেশি ও অপর জন পাকিস্তানের নাগরিক বলে শনাক্ত হয়েছেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

প্রবাস

তিউনিসিয়ায় নৌকাডুবিতে নিহত ৮ জনের মরদেহ দেশে আসছে আজ

Published

on

ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ যাওয়ার চেষ্টাকালে তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে নিহত হন আট বাংলাদেশি নাগরিক। আজ বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে তাদের মরদেহ দেশে পৌঁছাচ্ছে।

লিবিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়, আজ ২ মে দুপুর সোয়া ১২টায় লাশবাহী কফিনগুলো সৌদিয়া এয়ারলাইনসের ফ্লাইটযোগে রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে।

গেলো মঙ্গলবার লিবিয়ায় নিযুক্ত তিউনিসিয়ার অনাবাসিক দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবুল হাসনাত মুহাম্মাদ খায়রুল বাশারের উপস্থিতিতে মিশনের কর্মকর্তারা মরদেহগুলো তিউনিস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে হস্তান্তর করেন।

গেলো ১৪ ফেব্রুয়ারি শেষরাতের দিকে এই দুর্ঘটনার পরপরই ত্রিপোলিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা তিউনিসিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় নগর কর্তৃপক্ষের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করে মরদেহের সুরতহাল, শনাক্তকরণ, দেশি সংস্থার মাধ্যমে পরিচয় নিশ্চিত করা, মৃত্যু এবং মেডিকেল সনদ ইস্যু সম্পন্ন করেন।

পাশাপাশি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আফ্রিকা উইং মরদেহ ফিরিয়ে আনতে আন্ত:মন্ত্রণালয় সমন্বয় করে। স্বরাষ্ট্র এবং আইন মন্ত্রণালয়ের সহায়তা এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যয়ভার মেটানো হচ্ছে।

Advertisement

৮ নিহতের মধ্যে সজল, নয়ন বিশ্বাস, মামুন শেখ, কাজী সজীব ও কায়সার খলিফা মাদারীপুর জেলার এবং রিফাত, রাসেল ও ইমরুল কায়েস আপন গোপালগঞ্জ জেলার অধিবাসী ছিলেন।

জুয়ারা উপকূল থেকে ইউরোপ যাত্রাপথে ৫২ জন যাত্রী এবং একজন চালকসহ নৌকাটি তিউনিসীয় উপকূলে ডুবে গেলে জীবিত উদ্ধার ৪৪ জনের মধ্যে ২৭ জন বাংলাদেশি ও পাকিস্তানের ৮, সিরিয়ার ৫, মিসরের ৪ জন। নিহত ৯ জনের মধ্যে ৮ জন বাংলাদেশি ও অপর জন পাকিস্তানের নাগরিক বলে শনাক্ত হয়েছেন।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

প্রবাস

আমিরাতে বন্যা কবলিত প্রবাসীদের পাশে দুবাই কনসুলেট

Published

on

সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ এবং আজমানের বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন দুবাই ও উত্তর আমিরাতের দুবাইয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল বি,এম, জামাল হোসেন।

গেলো শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে শারজাহ ও আজমান এলাকা দুটি পরিদর্শন করেন তিনি।

বাংলাদেশি নাগরিকদের সঙ্গে দেখা করতে এবং পরিস্থিতি সরাসরি মূল্যায়ন করতে শারজাহ এবং আজমানে সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। এই পরিদর্শন ছিল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার জন্য কনস্যুলেটের সক্রিয় প্রতিক্রিয়ার অংশ।

কনস্যুলেট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কনসাল জেনারেল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো পরিদর্শন করেন, যেখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি নাগরিক বসবাস করেন। তিনি কনস্যুলেটের পক্ষ থেকে সহানুভূতির কথা জানিয়ে দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

পরিদর্শনকালে, কনসাল জেনারেল এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে সহযোগিতা ও সহায়তা প্রদানের জন্য কনস্যুলেটের প্রতিশ্রুতির কথা জানিয়ে বন্যা দুর্গতদের আশ্বস্ত করেন। এই সময় কনসুলেটের কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version