Connect with us

টুকিটাকি

স্ত্রীর চোখের সামনেই ১ বছর ধরে তরুণীকে ধর্ষণ

Published

on

স্ত্রীর চোখের সামনেই তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল এক যুবকের বিরুদ্ধে। তিনি ওই তরুণীকে ধর্ম পরিবর্তন করার জন্যও চাপ দিচ্ছিলেন বলে অভিযোগ। তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে দম্পতি-সহ সাত জনের বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে পুলিশ। তাদের খোঁজ চলছে।

ঘটনাটি ভারতের কর্নাটকের বেলগাম জেলার সৌদত্তী এলাকার। অভিযোগকারী তরুণী পুলিশকে জানিয়েছেন, তিনি বিবাহিত হওয়া সত্ত্বেও অভিযুক্ত যুবক এবং তার স্ত্রী মিলে তাকে নিজেদের বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানেই যুবক তাকে ধর্ষণ করেন। ধর্ষণে মদত ছিল যুবকের স্ত্রীরও। তরুণী জানিয়েছেন, তার গোপন ছবি তুলে নিয়েছিলেন যুবক। সেগুলি দেখিয়ে তাকে ভয় দেখানো হয়।

তরুণী পুলিশকে জানিয়েছেন, গোপন ছবি ফাঁস করে দেওয়ার হুমকিও দিতেন ওই দম্পতি। এমনকি, গেলো বছর যুবক তাকে ধর্ষণ করেছিলেন বলেও দাবি করেছেন তরুণী।

তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ দম্পতিসহ মোট সাত জনের বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে। তাঁদের খোঁজ চলছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, অপহরণ ছাড়াও ধর্মীয় স্বাধীনতা আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে।

টুকিটাকি

৪ সন্তানকে ট্যাংকের পানিতে ডুবিয়ে হত্যার পর আত্মহত্যার চেষ্টা মায়ের

Published

on

বহু দিন ধরে পরিবারের অশান্তি নিয়ে চিন্তিত ছিলেন নারী। কিন্তু দিনের পর দিন সেই অশান্তি অসহনীয় হয়ে উঠছিল তার কাছে। অভিযোগ উঠেছে এজন্য চার সন্তানকে ট্যাংকের পানিতে ডুবিয়ে খুন করে ফেলেন মহিলা। সন্তানদের খুন করার পর ওই ট্যাংকের পানিতে ডুবেই আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি। ঘটনাটি রোববার ভারতের রাজস্থানের বারমের জেলার ধানে কে তালা গ্রামে ঘটেছে। মৃতদের বয়স পাঁচ থেকে ১১ বছরের মধ্যে বলে জানা গেছে।

পুলিশ জানায়, নিয়মিত পারিবারিক অশান্তির জেরে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন ওই মহিলা। শেষমেশ অশান্তির হাত থেকে বাঁচতে সন্তানদের প্রাণে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন তিনি।

পুলিশের দাবি, গ্রামের একটি পানির ট্যাংকের সামনে চার সন্তানকে নিয়ে যান মহিলা। তার পর চার জনকেই পানির ট্যাংকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন তিনি। পুলিশ জানিয়েছে, চার সন্তানকে খুন করার পর নিজেও ট্যাংকে ঝাঁপিয়ে পড়েন তিনি।

মহিলাকে ট্যাঙ্ক থেকে উদ্ধার করে তাড়াতাড়ি নিকটবর্তী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এখনও চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি। পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

জেএইচ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

যে দেশগুলোতে মৃত্যুদণ্ড বেশি হয়

Published

on

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বব্যাপী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে।

সংস্থাটির বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ৩১ শতাংশ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর বৃদ্ধি পেয়েছে। গেলো বছর বিশ্বব্যাপী মোট এক হাজার ১৫৩ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তথ্য রেকর্ড করা হয়েছে। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৮৩। গেলো আট বছরের মাঝে গেলো বছরই সর্বোচ্চ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। এর আগে ২০১৫ সালে এই সংখ্যা সর্বোচ্চ ছিল, এক হাজার ৬৩৪ জন।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেছেন, রেকর্ডকৃত মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বাড়তে দেখা গেছে ইরানে। ইরান কর্তৃপক্ষ মানুষের জীবনের প্রতি চরম অবহেলা দেখিয়েছে এবং মাদক সংক্রান্ত অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে। গেলো বছর বিশ্ব জুড়ে যত মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনা ঘটেছে, তার মধ্যে ৭৪ শতাংশই ইরানে।সংখ্যার হিসাবে তা অন্তত ৮৫৩।

তবে অ্যামনেস্টির ধারণা, চীনেও প্রতি বছর অনেক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার বিষয়ে চীনের কোনও সরকারি পরিসংখ্যান নেই। তবে গেলো বছর চীনে হাজার হাজার মানুষকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিল।

কোন দেশগুলোতে মৃত্যুদণ্ড বেশি হয়?

Advertisement

অ্যামনেস্টি বলছে, ২০২৩ সালে বিশ্বের পাঁচটি দেশে সর্বোচ্চ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। সেই দেশগুলো হলো- চীন, ইরান, সৌদি আরব, সোমালিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

তবে ঠিক চীনের মতোই গেলো বছর উত্তর কোরিয়া, ভিয়েতনাম, সিরিয়া, ফিলিস্তিনি অঞ্চল এবং আফগানিস্তান থেকে এ বিষয়ক সরকারি কোনও পরিসংখ্যান পায়নি অ্যামনেস্টি।

কতগুলো দেশ মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করেছে?

১৯৯১ সালে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করা দেশ ছিল ৪৮টি। তবে ২০২৩ সালে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১২টিতে। বিশ্বের নয়টি দেশ খুব গুরুতর অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয়। তবে বিশ্বব্যাপী মোট ২৩টি দেশ আছে, যারা অন্তত গত এক দশকে মৃত্যুদণ্ড প্রয়োগ করেনি।

বিশ্বব্যাপী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পদ্ধতি

Advertisement

২০২৩ সালে চারটি পরিচিত পদ্ধতিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল। এর মাঝে শুধুমাত্র সৌদি আরবে শিরশ্ছেদ পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছিল। সাতটি দেশ ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে। ছয়টি দেশ গুলি করার মাধ্যমে এবং তিনটি দেশ প্রাণঘাতী ইঞ্জেকশন ব্যবহার করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

শীর্ষ ধনীর খেতাব হারালেন আম্বানি, কে হলেন প্রথম?

Published

on

এশিয়ার শীর্ষ ধনী ব্যক্তির খেতাব হারালেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। সেই স্থান দখল করলেন ভারতীয় শিল্পপতি ও আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুসারে, শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ভারতীয় এই ধনকুবেরের সম্পদের পরিমাণ ১১১ বিলিয়ন বা ১১ হাজার ১০০ কোটি ডলার। অন্যদিকে, মুকেশ আম্বানির সম্পদের পরিমাণ ১০ হাজার ৯০০ কোটি ডলার।

ভারত তথা এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হওয়ার পাশাপাশি গৌতম আদানি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির তালিকায় ১১তম স্থানে আছেন। আদানি গ্রুপের শেয়ারের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধিতেই মূলত মুকেশ আম্বানিকে ছাড়িয়ে গিয়েছেন তিনি। শুক্রবার আদানি গ্রুপের শেয়ারের দাম বাড়ে।

মার্কিন বিনিয়োগবিষয়ক সংস্থা জেফারিস জানান, আদানি গ্রুপ নিজেদের ব্যবসার পরিধি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছে। ব্যস! এই খবর ছড়াতেই আদানির শেয়ারে ইতিবাচক সাড়া দেয় শেয়ারবাজার। এতে বিনিয়োগকারীর সম্পদে যুক্ত হয় ১ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকা। আদানি গ্রুপের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৭ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকা। দিনের লেনদেন শেষ হওয়া পর্যন্ত আদানি গোষ্ঠীর মোট মূলধন দাঁড়ায় ১৭ লাখ ৫১ হাজার কোটি টাকায়। আদানি গ্রুপের সম্পদে যোগ হয়েছে ৮৪ হাজার ৬৪ কোটি টাকা।

এ সপ্তাহের শুরুতে গৌতম আদানি তার আদানি গ্রুপের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কিছু আশার কথা ব্যক্ত করেছিলেন। সেই সময়ে তিনি বলেছিলেন, বাজারের নানা ঝড় থেকে ঘুরে দাঁড়ানোয় কোম্পানির সামনে আসছে সেরা সময়। আর সেইসব চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠার মাধ্যমে আদানি গ্রুপ আগের চেয়েও আরও শক্তিশালী হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে, ২০২১ সালের নভেম্বরে আদানির কাছে শীর্ষ ধনীর সিংহাসন হারিয়েছিলেন আম্বানি। তখনকার হিসাবে জানা যায়, আগের দুই বছরে আদানির সম্পদবৃদ্ধির পরিমাণ ছিল বিপুল। আবারও তেমন এক পর্ব এসে পৌঁছেছে।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version