Connect with us

জাতীয়

নির্বাচনে প্রভাব খাটানো এত সোজা নাকি প্রশ্ন ইসি আহসান হাবিবের

Published

on

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আইনশৃঙ্খলার চাদরে ঘেরা থাকবে। যাদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে, ভোট ডাকাতি, ভোট চুরির ইচ্ছা আছে, প্রভাব, পেশিশক্তি প্রয়োগ করে কেউ কিচ্ছু করতে পারবে না। আমরা কমিশন যতদিন আছি পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন এই বাংলাদেশে হবে না। নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের কোনো প্রশ্নই আসে না। প্রভাব কেমনে খাটাবে, কীভাবে খাটাবে? এত সোজা নাকি প্রভাব খাটানো! বলেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আহসান হাবিব খান।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে বরিশালের জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সফল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

আহসান হাবিব খান বলেন, নির্বাচন যেন উৎসবমুখর, অংশগ্রহণমূলক হয় সেজন্য আমরা প্রতিটি মুহূর্তে কাজ করছি। আমাদের প্রশাসন, পুলিশ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা, আনসার সদস্য সকলেই সহযোগিতা করছেন। প্রতিটি ইউনিয়নে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে টিম থাকবে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের দিন যদি কোনো ভোটকেন্দ্র সর্ম্পকে অভিযোগ আসে— একটি দুটি, পাঁচটি বা তারও বেশি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে যদি অভিযোগ আসে সবগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। নিরপেক্ষতায় বিঘ্ন ঘটলে সেইসব কেন্দ্রে প্রয়োজনে আমরা আবার সেখানে ভোট করব।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরিতে বিশ্বাসী। সকলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে। সে কোন প্রার্থী, কার প্রার্থী এগুলো আমাদের কাছে বিবেচ্য নয়। আমি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বলেছি একজন জেনারেল যদি প্রার্থী হন আর একজন সৈনিক যদিও প্রার্থী হন— আমার কাছে দুজনের গুরুত্ব সমান। প্রার্থী হিসেবে জেনারেল আর সৈনিকের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। যদি প্রার্থী মন্ত্রী বা নেতার বিপরীতে একজন কর্মীও প্রার্থী হন নির্বাচন কমিশনের কাছে কে মন্ত্রী আর কে কর্মী প্রার্থী তা বিবেচ্য নয়। সকলেই সমান গুরুত্বের। পরিষ্কার করে বলেছি।

Advertisement

গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা শুধু সঙ্গে থাকেন। অনিয়মের চিত্রগুলো আপনারা আপনাদের সংবাদমাধ্যমে প্রচার করেন। আমরা অবশ্যই অ্যাকশন নেব।

এএম/

জাতীয়

বাংলাদেশ জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার : আন্তোনিও গুতেরেস

Published

on

বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা, টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলাসহ জাতিসংঘের অনেক কর্মযজ্ঞে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে। সেই কারণেই আমরা বাংলাদেশকে জাতিসংঘের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসাবে বিবেচনা করি। বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে সরকারি দায়িত্বে যুক্তরাষ্ট্র সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

রোহিঙ্গাদের প্রতি বাংলাদেশের উদারতার জন্য গভীর কৃতজ্ঞতা জানান জাতিসংঘ মহাসচিব। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি, বিশেষ করে সে দেশের সেনাবাহিনীতে তরুণ রোহিঙ্গাদের জোরপূর্বক নিয়োগ দেয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি।

দ্বিপাক্ষিক এ বৈঠকে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে বাংলাদেশের অভিযোজন ও প্রতিকূলতা মোকাবিলার সক্ষমতার প্রশংসা করেন জাতিসংঘ মহাসচিব।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ নিম্নআয়ের দেশের কাতার থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জাতিসংঘের সহযোগিতা কামনা করলে গুতেরেস এ বিষয়ে বিশ্ব সংস্থার পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করে বলেন, এজন্য বাংলাদেশকে পুরস্কৃত করা উচিত, শাস্তিদান নয়।

Advertisement

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফিলিস্তিনের গাজায় সংঘাতসহ চলমান বিশ্বের কঠিন চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় মহাসচিবকে তার নেতৃত্বের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, রাফায় সংঘাত এড়াতে সেখানে জাতিসংঘ মহাসচিব যেভাবে নিজে উপস্থিত হয়েছিলেন, শান্তিপ্রিয় বিশ্ববাসী তার প্রশংসা করেছে।

এ সময় রোহিঙ্গা সংকটের ওপর বিশ্বের আলোকপাত বজায় রাখা, মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রিত প্রায় ১৩ লাখ রোহিঙ্গার মর্যাদার সঙ্গে নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসন এবং মিয়ানমারের রাখাইনে সংঘাতময় পরিস্থিতির উন্নতিকল্পে জাতিসংঘের জোরদার ভূমিকা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

জাতিসংঘ মহাসচিব গত দশকে বাংলাদেশের অসামান্য অগ্রগতির প্রশংসা করলে ড. হাছান মহাসচিব গুতেরেসকে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি ও দক্ষ নেতৃত্বের কারণেই বাংলাদেশ অনেক আগেই সামাজিক, অর্থনৈতিক, মানবিক সূচকসহ সব সূচকে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে এবং গত কয়েক বছরে অনেক সূচকে ভারতকেও ছাড়িয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১ সালে মাথাপিছু আয়েও ভারতকে ছাড়িয়ে গেছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত ৫০ বছর ধরে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের দৃঢ় অংশীদারত্ব এবং উন্নয়নে সহায়তার জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশের জাতিসংঘে যোগদানের অর্ধশত বছর পূর্তিতে গুতেরেসকে বাংলাদেশ সফরের সাদর আমন্ত্রণ জানান তিনি।

নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত, পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরসঙ্গী ও মিশনের কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

তামাকের নেশা মাদক সেবনেরও প্রবেশ পথ : প্রধানমন্ত্রী

Published

on

ধূমপান ও তামাকের ভয়াল নেশা প্রাণঘাতী। ধূমপান মাদক সেবনেরও প্রবেশ পথ। তামাক ও মাদকের কুফল থেকে শিশু-কিশোরদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অভিভাবক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আরও দায়িত্ব সচেতন হতে হবে। দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সম্পূর্ণভাবে তামাকমুক্ত করা গেলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তামাক আসক্তি থেকে দূরে থাকবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তামাক নিয়ন্ত্রণের এই কৌশল অনুসরণ করে উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছে। বললেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (৩১ মে) বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসে ২০২৪ উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন,  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী তামাকের ধোঁয়ায় সাত হাজার রাসায়নিক রয়েছে, যার মধ্যে ২৫০টি মারাত্মক ক্ষতিকর এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে ক্যানসার সৃষ্টির জন্য দায়ী। তামাক ও ধূমপানের নেশায় আসক্তদের অর্ধেক মানুষই ক্যানসার, হৃদরোগ, স্ট্রোক, দীর্ঘস্থায়ী অবরোধক ফুসফুসীয় ব্যাধি (সিওপিডি), অ্যাজমা এবং ধমনি ও শিরার প্রদাহজনিত বিরল রোগে (বার্জার্স ডিজিস) মারা যায়। স্বাস্থ্য বিষয়ে বিশ্বখ্যাত জার্নাল ল্যানসেটে বলা হয়েছে, তামাকের কারণে পৃথিবীতে বছরে প্রায় ৮৭ লাখ মানুষ মারা যায়, যার মধ্যে ১৩ লাখেরও বেশি মানুষ অধূমপায়ী অর্থাৎ পরোক্ষ ধূমপানের শিকার। তামাকজনিত রোগে বাংলাদেশে এক লাখ ৬১ হাজারের অধিক মানুষ মৃত্যুবরণ করে।

শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তামাকের ব্যবহার হ্রাস করার লক্ষ্যে ‘ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল’ (এফসিটিসি) প্রণয়ন করেছে। বাংলাদেশ বহুপাক্ষিক এই চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী প্রথম দেশ। এফসিটিসির আলোকে সরকার ২০১৩ সালে ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন’ এর সংশোধনী পাস করেছে। জাতিসংঘ তামাককে উন্নয়নের হুমকি বিবেচনায় নিয়ে এফসিটিসির কার্যকর বাস্তবায়ন ও অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণকে অন্তর্ভুক্ত করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) প্রণয়ন করেছে। এসডিজি অর্জনের লক্ষ্যে আমাদের সরকার তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়টিকে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় যুক্ত করেছে। সর্বোপরি, ২০১৬ সালে দক্ষিণ এশীয় স্পিকার্স সামিটে আমরা আগামী ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছি। সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে আওয়ামী লীগ সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০২২ সালের তথ্য অনুযায়ী প্রতি ৩০০টি সিগারেট তৈরির জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ গাছ কাটা পড়ছে। তামাক চাষ ও তামাক পাতা প্রক্রিয়াজাত করার জন্য বিশ্বে প্রতিবছর গড়ে দুই লাখ হেক্টর বনজ সম্পদ ধ্বংস হচ্ছে। তামাক চাষে ব্যবহৃত কীটনাশক ও তামাকের ক্ষতিকর রাসায়নিক মাটি ও পার্শ্ববর্তী জলাশয়ের পানি দূষণ করছে। ফলে মাটি, বায়ু ও পানি নির্ভর জীববৈচিত্র্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং কৃষিব্যবস্থা ও খাদ্য নিরাপত্তায় বড় ধরনের হুমকি তৈরি করছে। অন্যদিকে তামাক প্রক্রিয়া,সিগারেট ও বিড়ির ধোঁয়ায় বায়ুর বিষমাত্রা উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে, যা মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি সৃষ্টি করছে।

Advertisement

প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে জ্বালানি তেল, সার ও কীটনাশকের মূল্য ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বৈশ্বিক খাদ্য সংকটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় তামাকের মতো বহুমাত্রিক ক্ষতিকর ফসলের চাষ কমিয়ে যার যেখানে যতটুকু পতিত জমি আছে, তা চাষের আওতায় এনে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে।

বাণীতে ‘বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস-২০২৪’ উপলক্ষে গৃহীত সব কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রসঙ্গত, ‘তামাক কোম্পানির হস্তক্ষেপ প্রতিহত করি, শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করি’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রাখে সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব হচ্ছেন নাঈমুল ইসলাম খান

Published

on

দৈনিক আমাদের নতুন সময়ের এমিরেটাস এডিটর মোঃ নাঈমুল ইসলাম খানকে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক প্রশাসন এ. কে. এম. মনিরুজ্জামানের সই করা এক চিঠিতে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।

গেলো মঙ্গলবার (২৮ মে) চিঠিটি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিবকে পাঠানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, উপর্যুক্ত বিষয়ে জানানো যাচ্ছে যে, দৈনিক আমাদের নতুন সময়ের এমিরেটাস এডিটর মোঃ নাঈমুল ইসলাম খানকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল পর্যন্ত অথবা তাঁর সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব পদে সচিব পদমর্যাদায় নির্ধারিত বেতন ও সরকারি অন্যান্য সুবিধাদিসহ চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদানের বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, এমতাবস্থায়, মোঃ নাঈমুল ইসলাম খানকে সচিব পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

গত ১০ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যুর পর থেকেই এই পদটি শূণ্য ছিল। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিয়োগ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করলে নাঈমুল ইসলাম খানের নিয়োগ চূড়ান্ত হবে।

Advertisement

উল্লেখ্য, নাঈমুল ইসলাম খান দৈনিক আজকের কাগজ, দৈনিক ভোরের কাগজ ও দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version