Connect with us

বাংলাদেশ

‘বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক-২০২২’ পেলেন যারা

Published

on

জনপ্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য ৩১ জন কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠান পেলেন ‘বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক-২০২২’ পদক।

শনিবার (২৩ জুলাই) বেলা ১১টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে মনোনীতদের হাতে পদক তুলে দেন মন্ত্রিসভার সিনিয়র সদস্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। ওই সময় গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে ,দুর্যোগ ও সামাজিক সংকট মোকাবিলা ক্যাটাগরিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) মঞ্জুরুল হাফিজ (বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের ডিসি)। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) এ এইচ এম আবদুর রকিব, সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জাকিউল ইসলামসহ এই চার কর্মকর্তা পদক পাচ্ছেন।

গবেষণা ক্যাটাগরিতে দলগতভাবে পদক পান বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান।

সংস্কার ক্যাটাগরিতে ‘প্রতিষ্ঠান’ পর্যায়ে ‘ভূমি তথ্য ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠার স্বীকৃতি হিসেবে ভূমি মন্ত্রণালয় পাচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক ২০২২’-এর পদক।

Advertisement

জনসেবা উদ্ভাবন ক্যাটাগরিতে দলগতভাবে পদক পাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, ঢাকার ডিসি শহীদুল ইসলাম এবং সুরক্ষা ডেভেলপার ইউনিট। 

মানব উন্নয়ন ক্যাটাগরিতে পদক পেয়েছেন বাগেরহাটের ডিসি মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, মোল্লাহাটের ইউএনও ওয়াহিদ হোসেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) অনিন্দ্য মন্ডল এবং উপজেলা শিক্ষা অফিসার কামাল হোসেন।

অর্থনৈতিক উন্নয়ন ক্যাটাগরিতে দলগতভাবে পদক পান নেত্রকোনায় সাবেক ডিসি ও মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব কাজি মো. আবদুর রহমান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক উপ-পরিচালক হাবিবুর রহমান, খালিয়াজুরী  উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ এইচ এম আরিফুল ইসলাম, খালিয়াজুরীর সাবেক সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাহিদ হাসান খান এবং নেত্রকোনার মদন উপজেলা কৃষি অফিসার হাবিবুর রহমান।

অপরাধ প্রতিরোধে জন্য দলগত স্বীকৃতি পেয়েছেন মাদারীপুরের ডিসি ড. রহিমা খাতুন, সাবেক ডিডিএলজি (বর্তমানে গোপালগঞ্জের ডিডিএলজি) আজহারুল ইসলাম, মাদারীপুর এডিসি (রাজস্ব)  ঝোটন চন্দ এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সহকারী কমিশনার আবদুল্লাহ-আবু-জাহের।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্যাটাগরিতে পদক পান কুমিল্লার ডিসি মোহাম্মদ কামরুল হাসান, এডিসি (সার্বিক) মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন, এডিসি (শিক্ষা ও আইসিটি) নাজমা আশরাফী, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ফাহিমা বিনতে আখতার এবং নাসরিন সুলতানা নিপা।

Advertisement

গবেষণায় দলগতভাবে পদক পেয়েছেন ময়মনসিংহের এডিসি পারভেজুর রহমান।

প্রতিষ্ঠান হিসেবে সাধারণ প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা ক্যাটাগরিতে পান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং উন্নয়ন প্রশাসন ক্যাটাগরিতে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

অপরাধ

ফেনসিডিলসহ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও এক নারী আটক

Published

on

পাবনার ঈশ্বরদীতে ২৯৫ বোতল ফেনসিডিল ও ১ লাখ ৩০ হাজার পাঁচশত টাকাসহ বাংলাদেশ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর এক সিপাহিসহ ২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। এসময় মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ঝর্ণা খাতুন (২৮) নামে এক নারীকেও আটক করা হয়।

রোববার (১৯ মে) সকালে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার ফকিরের বটতলা, পিয়ারাখালী ও স্কুলপাড়া ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।

আটক মাসুম হাওলাদার পিরোজপুর সদর থানার উদয়কাঠি গজলিয়া এলাকার মতিউর রহমানের ছেলে। অন্যদিকে ঝরনা খাতুন বরিশাল জেলার উজিরপুর থানার ডাকুয়ার বড়াকোঠা গ্রামের হাফিজুল ইসলামের স্ত্রী। মাসুম হাওলাদার ও হাফিজুল ইসলাম রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীতে কর্মরত সিপাহি।

সংবাদ সম্মেলনে ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী জানান, আটক করার সময় মাসুম হাওলাদারের কাছে ও তার ভাড়া বাসা থেকে ২৩৪ বোতল এবং হাফিজুল ইসলামের ভাড়া বাসা থেকে ৬১ বোতল ফেনসিডিল সহ এক লাখ ৩০ হাজার পাঁচশত টাকা উদ্ধার করা হয়।

ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, আটককৃত ২ আসামি সহ পলাতক হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে ঈশ্বরদী থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।

Advertisement

রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর পাকশী বিভাগীয় সহকারী কমান্ডার শহীদুজ্জামান জানান, দুই সিপাহির বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

এমপি আজিম কলকাতায় গিয়েছেন, এসে পড়বেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

আমাদের এনএসআই কাজ করছে। ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়েছে। উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। তিনি পুরনো মানুষ, একজন সংসদ সদস্য, বুঝে শুনেই তো চলেন। পাশের দেশ ভারতে গেছেন। এমন তো না মায়ানমার গেছেন, যে মারামারি লেগেছে। আমার মনে হয় তিনি এসে পড়বেন বলে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

রোববার (১৯ মে) গণমাধ্যমে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

আসাদুজ্জামান খান বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। সংসদ সদস্য কলকাতায় গিয়েছেন, এসে পড়বেন।

এদিকে গত ৩ দিন ধরে এমপির সঙ্গে তার পরিবারের যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আব্দুর রউফ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়া ঘটনাটি তিনি আজ রাজধানীর মিন্টু রোডে ডিবি কার্যালয়ে গিয়েও অভিহিত করেন।

কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. আবু আজিফ গণমাধ্যমে জানান, আমরা মৌখিক ভাবে শুনেছি সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার চকিৎসার জন্য ভারতে গিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে তার পরিবারের পক্ষ থেকে কোন লিখিত অভিযোগ করা হয়নি।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

ভারতে ‘নিখোঁজ’ এমপি আনারের সর্বশেষ অবস্থান জানালো ডিবি

Published

on

ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তার ব্যবহৃত ভারতীয় নম্বরের সর্বশেষ অবস্থান মুজাফফরাবাদ অর্থাৎ উত্তর প্রদেশে। প্রতিনিয়ত ভারতীয় পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। এ বিষয়ে ভারতীয় পুলিশ যথেষ্ট সহযোগিতা করছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়ন্দা পুলিশ (ডিবি)।

রোববার (১৯ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ডিবিপ্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

ডিবিপ্রধান বলেন, ঝিনাইদহ-৪ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার রোববার (১২ মে) দর্শনার গেদে সীমান্ত দিয়ে কলকাতা যান। কলকাতায় তার পরিচিত গোপাল নামে একজনের বাসায় ওঠেন। পরদিন ১৩ মে সকালে নাস্তা করে ওই বাসা থেকে বেরিয়ে যান। সেদিন সন্ধ্যায় কলকাতায় গোপালের বাসায় যাওয়ার কথা থাকলেও তিনি আর যাননি।

তখন থেকেই তার মেয়ে ও এপিএস আনোয়ারুল আজিমের ব্যবহৃদ ভারতীয় নম্বরে যোগাযোগ করেন। কিন্তু তারা যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হন। তার হোয়াটসঅ্যাপে থেকে মেসেজ আসে, ‘তিনি দিল্লিতে আছেন, ওমুক-তমুকের সঙ্গে দেখা হবে।’ কিন্তু এই মেসেজগুলো তার পরিবার বিশ্বাস করছে না।

হারুন অর রশীদ বলেন, আমি বিষয়টি দুদিন আগেই জানতে পারি। ভারতীয় একজন ভদ্রলোক এমপিরও পরিচিত, তিনি আমাকে টেলিফোন করে তাকে না পাওয়ার বিষয়টি জানান। জানার পর ভারতীয় বিশেষ টাস্তফোর্স-এসটিএফ’র সঙ্গে যোগাযোগ করি। ভারতীয় থানা পুলিশসহ ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও কথা বলেছি।

Advertisement

ডিবিপ্রধান বলেন,আনোয়ারুল আজিমের একটি বাংলাদেশি ও আরেকটি ভারতীয় নম্বর ছিল। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল ৭টার দিকে তার নম্বর থেকে দুটি কল আসে। একটি আসে তার এপিএসের নম্বরে, আরেকটি ফোনকল আসে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুর নম্বরে। কিন্তু তখন দুজনের কেউই কল ধরতে পারেননি।

‘ভারতীয় পুলিশের সহযোগিতায় জানতে পেরেছি, আনোয়ারুল আজিমের ভারতীয় নম্বরের লোকেশন মুজাফফরাবাদ, অর্থাৎ উত্তর প্রদেশ। সবকিছু মিলিয়ে আমরাও খোঁজখবর রাখছি।’

হারুন অর রশীদ আরও বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের মেয়ে আমাদের কাছে এসেছেন। আনোয়ারুল আজিম তার ব্যবহৃত নম্বরটি মাঝে মাঝে খুলছেন আবার মাঝে মাঝে বন্ধ করছেন। কারা কাজটি করছেন, তিনি কোনো ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়েছেন কি না- সবকিছুই গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। জিকেএস

এএম/

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version