Connect with us

আমদানি-রপ্তানি

বাংলাদেশসহ ছয় দেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিলো ভারত

Published

on

বাংলাদেশসহ বন্ধুত্বপূর্ণ ছয়টি দেশে ৯৯ হাজার ১৫০ টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে ভারতের সরকার। বাংলাদেশের পাশাপাশি আরও যেসব দেশে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে, সেসব দেশ হলো সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভুটান, বাহরাইন, মরিশাস এবং শ্রীলঙ্কা। তবে কোন দেশে কী পরিমাণ পেঁয়াজ রপ্তানি করা হবে, সেই বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দেশটির ভোক্তা, খাদ্য ও জন বিতরণ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই পেঁয়াজ রপ্তানির সিদ্ধান্তের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ভারতের গণমাধ্যম দ্যা ইকোনমিক টাইমস।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আগের বছর তুলনায় চলতি ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে দেশটিতে খরিপ ও রবিশস্যের উৎপাদন কম হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও দেশটির সরকার বন্ধুত্বপূর্ণ কিছু দেশে নির্দিষ্ট পরিমাণ পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে। দেশগুলোর অনুরোধের ভিত্তিতে ভারতের সরকার নির্দিষ্ট পরিমাণ পেঁয়াজ রপ্তানির এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, রপ্তানির জন্য দেশীয় উৎপাদকদের কাছ থেকে পেঁয়াজ সংগ্রহ করা হবে। ভারতের বৃহত্তম পেঁয়াজ উৎপাদন ও রপ্তানির প্রধান সরবরাহকারী মহারাষ্ট্র প্রদেশ। বিগত বছরের তুলনায় এ বছর ভারতেও পেঁয়াজের দাম উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

প্রসঙ্গত, রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার মধ্যে গত ১ মার্চ বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেয় ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকার। দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ন্যাশনাল কো-অপারেটিভ এক্সপোর্ট লিমিটেডের (এনসিইএল) মাধ্যমে এই পেঁয়াজ বাংলাদেশে রপ্তানি করার কথা জানানো হয়।

Advertisement

আই/এ

আমদানি-রপ্তানি

বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

Published

on

লোকসভার নির্বাচনের কারণে বেনাপোল-পেট্রাপোল চেকপোস্ট দিয়ে ভ্রমণে তিনদিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ভারত। তবে মেডিকেল ভিসা ও পচনশীল পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে এ নিষেধাজ্ঞা থাকছে না।

শনিবার (১৮ মে) সকালে ভারতীয় ইমিগ্রেশনের বরাত দিয়ে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আযহারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ভারতীয় ইমিগ্রেশন জানায়, ১৮ মে সকাল থেকে লোকসভা নির্বাচনের দিন ২০ মে পর্যন্ত ভ্রমণ ভিসার পাসপোর্টধারী যাত্রীদের ভারতে প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তবে জরুরি চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী রোগীরা মেডিকেল ভিসায় ভারতে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে পচনশীল পণ্যবাহী যানবাহনকে এ বিধিনিষেধের বাইরে রাখা হয়েছে। তবে ২১ মে সকাল থেকে দুই দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার আবারও স্বাভাবিক হবে।

বেনাপোল বন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে শনিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আমদানি-রপ্তানি

হিলি বন্দর হয়ে এলো ভারতীয় পেঁয়াজ

Published

on

দীর্ঘ সাড়ে পাঁচমাস পর হিলি বন্দর দিয়ে আবারও শুরু হয়েছে পেঁয়াজ আমদানি। প্রথমদিন এসেছে ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। ভারতীয় এ পেঁয়াজে টনপ্রতি খরচ পড়েছে ৫৫০ ডলার।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সন্ধ্যায় ভারতীয় পেঁয়াজ বোঝাই একটি ট্রাক হিলি বন্দরে প্রবেশে করে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন স্থলবন্দরের (উদ্ভিদ সংগনিরোধ) উপ-সহকারী ইউসুফ আলী।

ইউসুফ আলী জানান, আর এসবি নামের একটি প্রতিষ্ঠান এসব পেঁয়াজ আমদানি করেছে।

এর আগে, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর গেলো ৫ মে কৃষি মন্ত্রণালয়ের খামারবাড়িতে ইমপোর্ট পারমিটের (আইপি) জন্য আবেদন করেন ব্যবসায়ীরা। আবেদনের পর ২৫ আমদানিকারককে প্রায় ২৫ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয় সরকার।

আই/এ

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

অর্থনীতি

দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশি পোশাকের রপ্তানি বাড়ায় ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আপত্তি

Published

on

ইউরোপসহ নানা দেশে রপ্তানির জন্য দিল্লি বিমানবন্দরে বাংলাদেশ থেকে আসা তৈরি পোশাকের পরিমাণ এতটাই বেড়ে গেছে যে, ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা বাড়তি মূল্য দিয়ে তাঁদের রপ্তানি পণ্যের জন্য জায়গা নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এমন পরিস্থিতে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা চাইছেন তাদের পণ্যকে অগ্রাধিকার দেয়া হোক।

রোববার (৫ মে) এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বৃটিশ বার্তা সংস্থা বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বিষয়টি নিয়ে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রীর সঙ্গে ইতোমধ্যেই দুদফায় আলোচনা করেছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠনগুলি।

এদিকে বাংলাদেশে পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমই এ জানায়, ভারতীয় রপ্তানিকারকদের দাবি খুবই অযৌক্তিক। কারণ বাংলাদেশের গার্মেন্টস রপ্তানির সামান্য একটা অংশই ভারতের মাধ্যমে যায়। ফলে তাদের পণ্যের কারণে দিল্লি বিমানবন্দরে ‘মালামালের জট’ লাগার কথা না।

প্রসঙ্গত, গেলো ২০২৩ সাল থেকে কলকাতা বিমানবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি গার্মেন্টস রপ্তানি বন্ধ হয়ে এটি দিল্লিতে স্থানান্তরিত হয়।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version