Connect with us

টুকিটাকি

৩ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ, গরম লোহার রড দিয়ে…

Published

on

একজন ২২ বছর বয়সী ব্যক্তি এক ১৭ বছর বয়সী মেয়েকে তিন দিনের জন্য আটকে রাখে এবং মেয়েটি বিয়ে করতে অস্বীকার করার পরে তাকে বারবার যৌন হয়রানি করেন বলে অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের লখিমপুর খেরিতে। অভিযুক্তকে শনিবার লখিমপুর খেরিতে গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, ধর্ষিতাকে গালিগালাজ করা হয়েছে, মারধর করা হয়েছে এবং অভিযুক্ত একটি গরম লোহার রড দিয়ে তার মুখে ‘আমান’ নামের অক্ষর লিখেছে।

যদিও তার পরিবারের অভিযোগ পুলিশ প্রাথমিকভাবে ‘কম’ ধারায় একটি মামলা নথিভুক্ত করেছে যেমন অন্যায়ভাবে আটকে রাখা এবং স্বেচ্ছায় আঘাত করা।

সিআরপিসি ধারা ১৬৪ এর অধীনে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে ধর্ষিতা মহিলার বক্তব্য রেকর্ড করার পরে, পকসো আইনসহ ধর্ষণের ধারাগুলি এফআইআরে যুক্ত করা হয়েছে।

পরিবারের অভিযোগ অস্বীকার করে, এসএসপি (খেরি) গণেশ সাহা সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “আমরা তার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে একটি এফআইআর নথিভুক্ত করেছি। মেয়েটির একটি ভিডিও বিবৃতি রেকর্ড করা হয়েছিল যাতে সে এই ধরনের গুরুতর অভিযোগ করেনি। আমরা জানি না কেন সে আদালতে তার বক্তব্য পরিবর্তন করেছে, তবে তার অভিযোগ অনুযায়ী আমরা তদন্ত শুরু করেছি।”

দীনেশ সিং বলেন, “লোকটি একজন স্কুল ড্রপআউট এবং হায়দ্রাবাদের একটি সেলুনে কাজ করে। সে মেয়েটিকে বিয়ে করতে চেয়েছিল এবং মেয়েটি অস্বীকার করলে সে লোহার শিক তার দুই গালে তার নাম লিখে দেয়। আমরা এফআইআর নথিভুক্ত করেছিলাম। সে তার পরিবারের সঙ্গে থানায় এসেছিল। যেহেতু সে একটি আইডি বহন করেনি, তাই আমরা একটু দ্বিধায় ছিলাম যে সে নাবালিকা কিনা। আমরা এখন আইপিসি ধারা ৩২৪ (স্বেচ্ছায় বিপজ্জনক অস্ত্র ব্যবহার করে আঘাত করা) এবং ৩৭৬ (ধর্ষণ) যুক্ত করেছি পকসো আইনের সঙ্গে।”

Advertisement

টুকিটাকি

প্রাচীন গ্রিসেও পালিত হতো মা দিবস, জানলে চমকে যাবেন

Published

on

মা দিবসে মায়েদের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানানোর দিন। মে মাসের দ্বিতীয় রোববার সারা বিশ্ব জুড়ে পালিত হয় আন্তর্জাতিক মা দিবস। তবে এই দিনটি পালনের ইতিহাস বেশ পুরনো। অনেকেই মনে করেন, এই দিনটি পালনের শুরু গ্রিক ও রোমানদের হাত ধরেই। কবে থেকে এই দিনটি পালন করা শুরু হয়? কেমন ছিল ইতিহাসের সেই দিনগুলি? জেনে নিন এখানে।

গ্রিক পুরাণে রিয়া হলেন প্রধান দেবী বা মাদার গডেস। অনেকেই মনে করেন, তার উপলক্ষেই এই বিশেষ দিনটি পালন শুরু হয় প্রাচীন গ্রিসে। আর সেই থেকেই চলে আসছে মাতৃদিবস।

অন্যদিকে সাইবেল ছিলেন আরেক প্রধান দেবী। ফ্রিজিয়া রাজত্বে তার আরাধনা হলেও রোম ও গ্রিস সাম্রাজ্যেও তাকে দেবী হিসেবে মানা হত। সাইবেল ও রিয়া দুজনেই ছিলেন মাতৃত্বের দেবী।

মাতৃত্ব ছাড়াও গর্ভধারণ ও ভালো কৃষি ফলনের জন্য এই দুই দেবীর আরাধনা করা হত নিয়মিত। এই দুই দেবীর আরাধনা থেকেই সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি আসবে বলে মনে করতেন প্রাচীন গ্রিক ও রোমানরা। সেই মতো দুজনকেই দেবীদের মধ্যে প্রধানা বলে গণ্য করা হত।

এই দুই দেবীর আরাধনাই করা হত বসন্তের সময়। অর্থাৎ ইউরোপীয় সময় মতে, এপ্রিল মাসের আশপাশে। রোমান ও গ্রিকদের সেই আরাধনা থেকেই ধীরে ধীরে তৈরি হয় বিশ্ব মা দিবসের ধারণা। যা পরে আধুনিক মা দিবসের বীজ বুনে দেয়।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

হোটেলে দুই ‘প্রেমিকের’ সঙ্গে স্ত্রীকে ধরলেন স্বামী, তারপর…

Published

on

হোটেলে দুই ‘প্রেমিকের’ সঙ্গে স্ত্রীকে হাতেনাতে ধরে ফেলেছিলেন চিকিৎসক। স্ত্রীকে হোটেল থেকে টেনে বার করে জুতোপেটা করার অভিযোগ উঠল তার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের।

স্থানীয় জানান, অনেক দিন ধরেই চিকিৎসক খবর পাচ্ছিলেন তার স্ত্রীর বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু কিছুতেই তিনি সেই তথ্যের প্রমাণ পাচ্ছিলেন না। উতপেতে ছিলেন স্ত্রীর কীর্তিকলাপ হাতেনাতে ধরার জন্য। শুক্রবার সেই সুযোগ এসে যায়। চিকিৎসক ঘনিষ্ঠদের কাছ থেকে খবর পান, তার স্ত্রী একটি হোটেলে প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে গেছেন।

এই খবর শুনেই অগ্নিশর্মা হয়ে ওঠেন চিকিৎসক। সদলবলে হোটেলে গিয়ে হাজির হন। স্ত্রীকে সেখান থেকেই দুই ‘প্রেমিকের’ সঙ্গে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। তার পরই স্ত্রী এবং তার দুই ‘প্রেমিক’কে টানতে টানতে হোটেলের বাইরে নিয়ে আসেন। তার পর চলে বেধড়ক মারধর। স্ত্রী এবং তার ‘প্রেমিকদের’ জুতোপেটা করেন চিকিৎসক ও তার পরিবারের সদস্যরা।

এই ঘটনা যখন ঘটছে, হোটেল থেকেই পুলিশকে খবর দেয়া হয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে চিকিৎসকের স্ত্রী এবং তার দুই ‘প্রেমিক’কে আটক করে।

পুলিশ জানায়, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে গেলো দুবছর ধরে ঝামেলা চলছিল। ফলে তারা আলাদা থাকা শুরু করেন। চিকিৎসকের স্ত্রী কাসগঞ্জের সরকারি হাসপাতালে কাজ করেন। পুলিশ জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

ধর্ষণের পর হাত-পা বেঁধে গাড়ির নীচে ছুড়ে দিলো কিশোরীকে

Published

on

ধর্ষণের পর অচৈতন্য অবস্থায় থাকা কিশোরীকে হাত-পা বেঁধে গাড়ির চাকার নীচে ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল দুই যুবক। পরবর্তীতে পুলিশ তাকে উদ্ধার করেছে।

ঘটনাটি ভারতের উত্তরপ্রদেশের বরেলীর ফরিদপুর গ্রামের।

জানা গেছে, নাবালিকা কিশোরীকে দুই যুবক মিলে ধর্ষণ করেন। ফলে অসুস্থ হয়ে পড়ে কিশোরী। সংজ্ঞাও হারায়। সেই অবস্থায় কিশোরীকে খুনের চক্রান্ত করেন অভিযুক্তেরা। তার হাত এবং পা দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়। তারপর রাস্তায় একটি মালবাহী ট্রলির চাকার নীচে তাকে ছুড়ে দেয়া হয়। এরপর সেখান থেকে পালিয়ে যান অভিযুক্তেরা।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তারা কিশোরীকে গাড়ির নীচ থেকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করেছে। কিশোরীকে হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশই। তবে তার জ্ঞান ফিরতে দীর্ঘ সময় লেগেছিল। পুলিশের অনুমান, ধর্ষণের আগে কিশোরীকে মাদকদ্রব্য খাওয়ানো হয়েছিল।

হাসপাতাল থেকে ওই কিশোরীর পরিবারকে খবর দেয় পুলিশ। পরিবারের সদস্যদের কাছে পুরো ঘটনাটির সে ব্যাখ্যা করেছে। সেই অনুযায়ী অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ফরিদপুর থানায়। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

Advertisement

পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত দুই যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, খুনের চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। পকসো আইনে মামলা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। তবে এখনও তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version