Connect with us

আন্তর্জাতিক

৬ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপলো ফিলিপাইন

Published

on

ভূমিকম্প

ফিলিপাইনে ৬ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছে। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬ টা ১৬ মিনিটে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে দেশটির ভূমিকম্প এবং আগ্নেয়গিরি পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা সংস্থা ফিলিপাইন ইনস্টিটিউট অব ভলকানোলজি অ্যান্ড সিসমোলজি (পিআইভিএস)।

শনিবার (০৪ মে) আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা এনডিটিভ ওয়ার্ল্ড’র প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, পিআইভিএস’র বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মধ্যাঞ্চলীয় লেইতে প্রদেশের উপকূলীয় শহর দুলাংয়ের সাগরতীর থেকে ৩২ কিলোমিটার দক্ষিণপূর্বে সমুদ্রের তলদেশের ৮ কিলোমিটার গভীরে ছিল ভূকম্পটির উৎপত্তিস্থল।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ভূগর্ভস্থ টেকটোনিক প্লেটের অবস্থান পরিবর্তন এই ভূমিকম্পের প্রধান কারণ। একই কারণে নিকট ভবিষ্যতে এ অঞ্চলে ফের ভূমিকম্প দেখা দিতে পারে বলে সতর্কবার্তাও দিয়েছে পিভিআইএস।

ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত প্রাণহানি বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

Advertisement

প্রসঙ্গত, প্রশান্ত মহাসাগরের ‘আগ্নেয় মেখলা’ (রিং অব ফায়ার) অঞ্চলের টেকটোনিক প্লেটের ওপর অবস্থান হওয়ার কারণে ফিলিপাইনে ছোট-বড় মাত্রার ভূমিকম্প প্রায় নিয়মিত একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ।

 

এসি//

আন্তর্জাতিক

স্ত্রীকে খুনের পর মৃতদেহের সঙ্গে সেলফি তুললেন স্বামী, অতঃপর…

Published

on

স্ত্রীর চাকরি নিয়ে দাম্পত্য কলহ। অতঃপর স্ত্রীর গলায় ওড়না পেঁচিয়ে খুন করার পর নিজেকেও শেষ করলেন স্বামী। ঘটনাটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের।

শনিবার (১৮ মে) ভারতীয় সংবাদ সংস্থা আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রদিবেদন থেকে জানা গেছে,  পুলিশ জানিয়েছে, ওই দম্পতি গাজিয়াবাদে বসবাস করতেন। স্বামী গাজিয়াবাদের লোনিতে চাকরি করতেন। স্ত্রী চাকরি করতেন নয়ডার একটি বেসরকারি সংস্থায়। স্ত্রীর চাকরি করতে যাওয়া নিয়ে প্রায়ই দু’জনের মধ্যে অশান্তি লেগে থাকত বলে প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন। এই নিয়ে বিবাদ চরমে উঠলে স্ত্রীকে খুন করে স্বামী আত্মহত্যা করেন বলে মনে করছে পুলিশ।

পুলিশ আরও জানিয়েছে, ওই ব্যক্তি প্রথমে একটি ওড়না দিয়ে স্ত্রীর গলায় পেঁচিয়ে তাকে শ্বাসরোধ করে খুন করেন। এরপর স্ত্রীর দেহের সঙ্গে একটি সেলফি তুলে পরিবার-পরিজনদের পাঠিয়ে দেন। পরে তিনি আত্মহত্যা করেন।

ওই ছবি দেখে পরিবারের সদস্যেরা ঘটনাস্থলে এসে দেহ দু’টি উদ্ধার করেন। পুলিশে খবর দেয়া হয়। পুলিশ দেহ দু’টি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। সহকারী পুলিশ কমিশনার (দেহাট) বিবেককুমার যাদব বলেছেন, “মনে করা হচ্ছে স্বামী প্রথমে ওড়না দিয়ে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুন করেন। পরে একই ওড়না ব্যবহার করে নিজে ঝুলে পড়েন। আত্মহত্যার আগে মৃত স্ত্রীর সঙ্গে সেলফি তুলে কয়েক জনকে পাঠিয়েছিলেন তিনি।’’

Advertisement

 

এসি//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

বিয়ের আসরে নব দম্পতি আটক, পুলিশের হেফাজতেই যুগলের আত্মহত্যা

Published

on

নাবালিকাকে বিয়ে করায় বিয়ের আসর থেকে বরকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশ। আটক করা হয়েছিল কনেকেও। পুলিশের হেফাজতেই আত্মঘাতী যুগল। যে খবর জানাজানি হওয়ার পর ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা থানায় আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন। অভিযোগ, পুলিশের মারধর এবং নজরদারির অভাবেই হেফাজতে থাকাকালীন দু’জন আত্মঘাতী।

বিহারের আরারিয়া জেলার তারাবাড়ি গ্রামের ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে খবর, দিন দুয়েক আগে গ্রামের ১৪ বছরের এক কিশোরীকে বিয়ে করেন অভিযুক্ত যুবক। দেড় বছর আগে কিশোরীর দিদির সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু তিনি মারা যাওয়ার পর শ্যালিকাকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন যুবক। শ্যালিকার বিয়ের বয়স না হওয়া সত্ত্বেও গ্রামের ছাঁদনাতলায় চার হাত এক হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তারা বর এবং কনেকে বিয়ের আসর থেকে থানায় নিয়ে যায়।

গ্রামবাসীদের অভিযোগ, থানায় বর এবং কনেকে মারধর করা হয়েছিল। তার পর সেখানেই কাপড় ঝুলিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা। পুলিশের নজরদারির অভাবের কারণেই থানার ভিতর এমন একটি কাণ্ড ঘটেছে, অভিযোগ স্থানীয়দের। ঘটনার পর একটি সিসিটিভি ফুটেজও ছড়িয়ে পড়ে সমাজমাধ্যমে, যেখানে দেখা যায়, থানার লক-আপ বেয়ে উঠছেন এক যুবক। তার পর গলায় দড়ি দিচ্ছেন। যদিও এটি ওই থানার ভিডিয়ো কি না, তা স্পষ্ট নয়। ভিডিয়োর সত্যতাও যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।

ভিডিয়ো দেখে গ্রামের লোকজন ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তাঁরা একসঙ্গে গিয়ে থানা ঘেরাও করেন। পুলিশকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয় পাথর। উত্তেজিত জনতা থানায় ভাঙচুর চালায় বলে অভিযোগ। তার পর থানায় আগুনও ধরিয়ে দেওয়া হয়। পরে আশপাশের গ্রাম এবং সদর দফতর থেকে বাড়তি পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে থানার ভিতর দুই বন্দির আত্মহত্যা নিয়ে পুলিশ এখনও কোনও মন্তব্য করেনি।

কেএস/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

এশিয়া

চলন্ত বাসে আগুন লেগে ৮ জনের মৃত্যু

Published

on

ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। সেখানে যাত্রীবাহী বাসে আগুন লেগে মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ৮ জনের। আহত হয়েছেন ২৪ জন। ফলে হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা প্রশাসনের। তবে কীভাবে বাসটিতে আগুন লেগে যায় তা এখনও জানা যায়নি। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১৭ মে) রাত দেড়টা দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। সেই সময় বাসে ছিলেন ৬০ জন। তাদের বেশিরভাগই তীর্থযাত্রী। মৃতদের মধ্যে ৬ জন নারী রয়েছেন।

শনিবার (১৮ মে) এনডিটিভির দেয়া প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এরই মধ্যে এই ঘটনার একাধিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেগুলোতে দেখা গেছে, একটি ফ্লাইওভারের ওপর দাউদাউ করে জ্বলছে বাসটি।

পরে বাসটিকে ওইভাবে জ্বলতে দেখে স্থানীয়রা ছুটে আসেন। পানি দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। পুলিশে খবর দেয়া হলে দমকলের ৪টি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায়। আগুন নিভলে দেখা যায় বাসটির আর কোনো কিছু অবশিষ্ট নেই। তবে এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি কীভাবে বাসটিতে আগুন লেগেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

Advertisement

টিআর/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version