Connect with us

টুকিটাকি

নাকের ভেতর পোকার বাসা!

Published

on

নাক-বন্ধ

সর্দি হলে এমনিতেই নাক বন্ধ হয়ে যায়। শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। বাতাসে ভাসতে থাকা ধূলিকণা থেকেও নানা রকম অ্যালার্জিও হয়। থাইল্যান্ডের বাসিন্দা এক বৃদ্ধাও ভেবেছিলেন, তার তেমনই কিছু একটা হয়েছে। হঠাৎ একদিন খেয়াল করেন, নাক থেকে রক্ত পড়ছে। শুধু কি তাই? হাঁচির সঙ্গে নাসারন্ধ্র থেকে ঝরে পড়ছে গুচ্ছ গুচ্ছ ম্যাগট ( মাছির লার্ভা)। যা দেখে চিকিৎসকদের চোখ কপালে ওঠার উপক্রম!

থাইল্যান্ডের একটি পত্রিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, সপ্তাহখানেক ধরে নাক বন্ধ, সংলগ্ন অঞ্চলে ব্যথা-যন্ত্রণাও হচ্ছিল ওই বৃদ্ধার। বেশি দেরি না করে উত্তর থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই প্রদেশের নাকর্নপিং হাসপাতালে গিয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসকেরা বাইরে থেকে ওই বৃদ্ধার নাক পরীক্ষা করে দেখেন, তার মধ্যে কিছু ঢুকে রয়েছে। কিন্তু নাকের মধ্যে কী রয়েছে তা এক্স-রে করার পরেও দেখে বোঝার উপায় ছিল না। শেষমেশ নাকের ভিতর ক্যামেরাযুক্ত নল প্রবেশ করিয়ে এন্ডোস্কোপি করে দেখা যায় তার নাকের মধ্যে শতাধিক ম্যাগট বাসা বেঁধেছে। তারা সকলেই জীবন্ত। তড়িঘড়ি অস্ত্রোপচার করে সেই পরজীবীদের নাকের বাইরে বার করার ব্যবস্থা করা হয়।

চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, নাক থেকে ম্যাগট চোখে, মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়লে ওই বৃদ্ধাকে বাঁচানো মুশকিল হয়ে পড়ত। না হলে শরীরের কোনও অঙ্গ বিকলও হয়ে যেতে পারত।

২০২২ সালেও এমন একটি ঘটনার কথা শোনা গিয়েছিল পর্তুগালে। কানে অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে হাসপাতালে এসেছিলেন এক ব্যক্তি। তার কর্ণকুহর থেকে একাধিক জীবন্ত মাংসখেকো ম্যাগট বার করেছিলেন চিকিৎসকেরা। প্রাণে বেঁচে গেলেও ওই ব্যক্তির কানের ভিতরের বেশ কিছুটা অংশ খেয়ে ফেলেছিল পরজীবীরা।

সূত্র: দ্য মিরর

Advertisement

 

এসি//

টুকিটাকি

যে দেশগুলোতে মৃত্যুদণ্ড বেশি হয়

Published

on

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বব্যাপী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে।

সংস্থাটির বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ৩১ শতাংশ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর বৃদ্ধি পেয়েছে। গেলো বছর বিশ্বব্যাপী মোট এক হাজার ১৫৩ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তথ্য রেকর্ড করা হয়েছে। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৮৩। গেলো আট বছরের মাঝে গেলো বছরই সর্বোচ্চ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। এর আগে ২০১৫ সালে এই সংখ্যা সর্বোচ্চ ছিল, এক হাজার ৬৩৪ জন।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাগনেস ক্যালামার্ড বলেছেন, রেকর্ডকৃত মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বাড়তে দেখা গেছে ইরানে। ইরান কর্তৃপক্ষ মানুষের জীবনের প্রতি চরম অবহেলা দেখিয়েছে এবং মাদক সংক্রান্ত অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে। গেলো বছর বিশ্ব জুড়ে যত মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ঘটনা ঘটেছে, তার মধ্যে ৭৪ শতাংশই ইরানে।সংখ্যার হিসাবে তা অন্তত ৮৫৩।

তবে অ্যামনেস্টির ধারণা, চীনেও প্রতি বছর অনেক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার বিষয়ে চীনের কোনও সরকারি পরিসংখ্যান নেই। তবে গেলো বছর চীনে হাজার হাজার মানুষকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছিল।

কোন দেশগুলোতে মৃত্যুদণ্ড বেশি হয়?

Advertisement

অ্যামনেস্টি বলছে, ২০২৩ সালে বিশ্বের পাঁচটি দেশে সর্বোচ্চ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। সেই দেশগুলো হলো- চীন, ইরান, সৌদি আরব, সোমালিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

তবে ঠিক চীনের মতোই গেলো বছর উত্তর কোরিয়া, ভিয়েতনাম, সিরিয়া, ফিলিস্তিনি অঞ্চল এবং আফগানিস্তান থেকে এ বিষয়ক সরকারি কোনও পরিসংখ্যান পায়নি অ্যামনেস্টি।

কতগুলো দেশ মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করেছে?

১৯৯১ সালে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করা দেশ ছিল ৪৮টি। তবে ২০২৩ সালে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১২টিতে। বিশ্বের নয়টি দেশ খুব গুরুতর অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেয়। তবে বিশ্বব্যাপী মোট ২৩টি দেশ আছে, যারা অন্তত গত এক দশকে মৃত্যুদণ্ড প্রয়োগ করেনি।

বিশ্বব্যাপী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পদ্ধতি

Advertisement

২০২৩ সালে চারটি পরিচিত পদ্ধতিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল। এর মাঝে শুধুমাত্র সৌদি আরবে শিরশ্ছেদ পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছিল। সাতটি দেশ ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে। ছয়টি দেশ গুলি করার মাধ্যমে এবং তিনটি দেশ প্রাণঘাতী ইঞ্জেকশন ব্যবহার করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

শীর্ষ ধনীর খেতাব হারালেন আম্বানি, কে হলেন প্রথম?

Published

on

এশিয়ার শীর্ষ ধনী ব্যক্তির খেতাব হারালেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। সেই স্থান দখল করলেন ভারতীয় শিল্পপতি ও আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুসারে, শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ভারতীয় এই ধনকুবেরের সম্পদের পরিমাণ ১১১ বিলিয়ন বা ১১ হাজার ১০০ কোটি ডলার। অন্যদিকে, মুকেশ আম্বানির সম্পদের পরিমাণ ১০ হাজার ৯০০ কোটি ডলার।

ভারত তথা এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হওয়ার পাশাপাশি গৌতম আদানি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির তালিকায় ১১তম স্থানে আছেন। আদানি গ্রুপের শেয়ারের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধিতেই মূলত মুকেশ আম্বানিকে ছাড়িয়ে গিয়েছেন তিনি। শুক্রবার আদানি গ্রুপের শেয়ারের দাম বাড়ে।

মার্কিন বিনিয়োগবিষয়ক সংস্থা জেফারিস জানান, আদানি গ্রুপ নিজেদের ব্যবসার পরিধি সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছে। ব্যস! এই খবর ছড়াতেই আদানির শেয়ারে ইতিবাচক সাড়া দেয় শেয়ারবাজার। এতে বিনিয়োগকারীর সম্পদে যুক্ত হয় ১ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকা। আদানি গ্রুপের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৭ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকা। দিনের লেনদেন শেষ হওয়া পর্যন্ত আদানি গোষ্ঠীর মোট মূলধন দাঁড়ায় ১৭ লাখ ৫১ হাজার কোটি টাকায়। আদানি গ্রুপের সম্পদে যোগ হয়েছে ৮৪ হাজার ৬৪ কোটি টাকা।

এ সপ্তাহের শুরুতে গৌতম আদানি তার আদানি গ্রুপের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কিছু আশার কথা ব্যক্ত করেছিলেন। সেই সময়ে তিনি বলেছিলেন, বাজারের নানা ঝড় থেকে ঘুরে দাঁড়ানোয় কোম্পানির সামনে আসছে সেরা সময়। আর সেইসব চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠার মাধ্যমে আদানি গ্রুপ আগের চেয়েও আরও শক্তিশালী হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে, ২০২১ সালের নভেম্বরে আদানির কাছে শীর্ষ ধনীর সিংহাসন হারিয়েছিলেন আম্বানি। তখনকার হিসাবে জানা যায়, আগের দুই বছরে আদানির সম্পদবৃদ্ধির পরিমাণ ছিল বিপুল। আবারও তেমন এক পর্ব এসে পৌঁছেছে।

Advertisement

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

টুকিটাকি

চিরকুটে লিখা বিমানে বোমা আছে, মাঝ আকাশ থেকে জরুরি অবতরণ

Published

on

প্যারিস থেকে রওনা হওয়া ভিস্তারার বিমানে বোমাতঙ্ক। মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজি বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করানো হয় বিমানটি।

রোববার (২ জুন) সকালে মাঝ আকাশে থাকাকালীন একটি চিরকুট মিলে বিমানে। সেখানে বিমানে বোমা আছে বলে দাবি করা হয়। এর পর পাইলট যোগাযোগ করেন মুম্বাই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে। নিরাপদে মাটিতে নামে বিমানটি।২৯৪ জন যাত্রী ১২ জন বিমানকর্মীকে নামিয়ে বোমের খোঁজে তল্লাশি চালানো হয় বিমানে। এখনও পর্যন্ত বিস্ফোরকের হদিশ মেলেনি। যাত্রী এবং বিমানকর্মী সকলেই সুস্থ আছেন বলেই জানা গেয়েছে।

অপরদিকে, শনিবার বারাণসী থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল ইন্ডিগোর ৬ই ২২৩২ বিমানটি। দিল্লির কাছাকাছি পৌঁছতেই শোনা যায়, বিমানে বোমা আছে। মাঝ আকাশে যাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়ায়।তড়ঘড়ি বিমান খালি করে দেওয়া হয়। যদিও কোনও বোমা সেই বিমানে পাওয়া যায়নি।

জেএইচ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version