Connect with us

জাতীয়

সিআইপি সম্মাননা পেলেন যে ১৮৪ ব্যবসায়ী

Published

on

রপ্তানি বাণিজ্যে অবদান এবং বাণিজ্য সংগঠনে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য ১৮৪ জন ব্যবসায়ীকে বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির (সিআইপি) সম্মাননা কার্ড দিলো সরকার।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর রেডিসন ব্লু ঢাকার ওয়াটার গার্ডেনে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু ১৮৪ ব্যবসায়ী হাতে সিআইপি কার্ড তুলে দেন।

জানা গেছে, ১৮৪ ব্যবসায়ীর মধ্যে রপ্তানিতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৪০ জন ও পদাধিকার বলে এফবিসিসিআইর ৪৪ জন পরিচালক সিআইপি কার্ড পেয়েছেন। ২০২২ সালের জন্য বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে তাদের নির্বাচিত করে মন্ত্রণালয়। এসব ব্যক্তিরা সচিবালয়ে প্রবেশে সেটি বিশেষ পাস হিসেবে ব্যবহার করবেন। ব্যবসা-সংক্রান্ত ভ্রমণে বিমান, রেল, সড়ক ও নৌপথে সরকারি যানবাহনে সংরক্ষিত আসনে অগ্রাধিকার, বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ-২ ব্যবহার, ব্যবসায়িক কাজে বিদেশ ভ্রমণের ভিসা প্রাপ্তির জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে লেটার অব ইন্ট্রোডাকশন সুবিধা পাবেন।

রপ্তানি বাণিজ্যে অবদান এবং বাণিজ্য সংগঠনে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য সিআইপি কার্ড পেলেন যারা

বস্ত্র খাত: টেক্সটাইল (ফেব্রিক্স) শ্রেণিতে হা-মীম ডেনিমের পরিচালক মো. মোতালেব হোসেন, এনভয় টেক্সটাইলের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ, আকিজ টেক্সটাইল মিলসের পরিচালক শেখ জামিল উদ্দিন, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের এমডি সাখাওয়াত হোসেন, ফোর এইচ ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিংয়ের চেয়ারম্যান সাহারা চৌধুরী, নোমান উইভিং মিলসের পরিচালক সুফিয়া খাতুন, এনজেড ডেনিমের চেয়ারম্যান মো. সালেউদ জামান খান।

Advertisement

ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য: ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন ইনসেপ্‌টা ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান আবদুল মুক্তাদির, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী এবং বিকন মেডিকেয়ারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এবাদুল করিম।

ওভেন পোশাক: ওভেন গার্মেন্টস একক ক্যাটাগরিতে সিআইপি কার্ড পেয়েছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি, হা-মীম গ্রুপের এমডি ও সংসদ সদস্য এ. কে. আজাদ, স্নোটেক্স আউট ওয়্যারের এমডি এসএম খালেদ, তারাশিমা অ্যাপারেলসের এমডি মিরান আলী, অনন্ত গার্মেন্টেসের এমডি ইনামুল হক খান, বিগ বস কর্পোরেশনের এমডি সৈয়দ রেজাউল হক খান, উইন্ডি অ্যাপারেলসের এমডি মেজবাহ উদ্দিন খান, অন্তত ডেনিম টেকনোলজির এমডি শরীফ জহীর, স্প্যারো অ্যাপারেলসের মুস্তাজিরুল শোভন ইসলাম, সাইনেস্ট এ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান সৈয়দা নাসরিন আজীম, স্টারলিং স্টাইলের এমডি ফজলুল হক, কসমোপলিটন ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক তানভীর আহমেদ, ডেবনেয়ার লিমিটেডের এমডি আইয়ুব খান, এমবিএম গার্মেন্টসের এমডি ওয়াসিম রহমান, তুসুকা ট্রাউজার্সের পরিচালক ফিরোজ আলম, শারমিন অ্যাপারেলসের এমডি মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন এবং নিপা ফ্যাশন ওয়্যারের এমডি খসরু চৌধুরী। এ ছাড়া ওভেন পোশাক (গ্রুপ) শ্রেণিতে গোল্ডস্টার গ্রুপের এমডি মো. রেজাউল হোসেন সিআইপি হয়েছেন।

নিট পোশাক: নিট পোশাক (একক) শ্রেণিতে লিবার্টি নিটওয়্যারের এমডি শামসুজ্জামান, জিএমএস কম্পোজিটের এমডি মো. গোলাম মুস্তফা, স্কয়ার ফ্যাশনসের পরিচালক তপন চৌধুরী, ফকির অ্যাপারেলসের এমডি ফকির মনিরুজ্জামান, ইপিলিয়ন স্টাইলের চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন আল-মামুন, লিজ ফ্যাশনের এমডি জুয়াং লিফেং, পাইওনিয়ার নিটওয়ার্সের পরিচালক আসমা বেগম, ফকির নিটওয়্যার্সের এমডি ফকির আখতারুজ্জামান, কটন ক্লাবের পরিচালক মো. জুবায়ের মন্ডল, ফখরুদ্দিন টেক্সটাইল মিলসের এমডি আসিফ আশরাফ, মডেল ডি ক্যাপিটাল ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি মাসদুজ্জামান, ডার্ড কম্পোজিট টেক্সটাইলের এমডি নাবিল উদ দৌলাহ, মাল্টি ফ্যাবসের এমডি মেসবাহ ফারুকী, এম এম নিটওয়্যারের এমডি মো. মফিজুল ইসলাম, ডিভাইন ইন্টমেটসের এমডি গাওহার সিরাজ জামিল, মেঘনা নিট কম্পোজিটের এমডি মোখলেছুর রহমান, ইন্টারস্টফ অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান নাজীম উদ্দিন আহমেদ, আদুরী অ্যাপারেলসের এমডি আবদুল কাদির মোল্লা, ফেব্রিকা নিট কম্পোজিটের এমডি মিজানুর রহমান, গ্রাফিক্স টেক্সটাইলসের এমডি নাজীব মালেক চৌধুরী, কম্পটেক্স বাংলাদেশের এমডি রবিন রাজন সাখাওয়াত, আলীম নিটের পরিচালক মোমেনা খাতুন, তাকওয়া ফেব্রিক্সের এমডি মোহাম্মদ সালমান, আহসান কম্পোজিটের পরিচালক এম ইসফাক আহসান এবং লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইংয়ের চেয়ারম্যান সু লিজিং।

নিটওয়্যার (গ্রুপ) শ্রেণিতে সিআইপি কার্ড পান ডিবিএল গ্রুপের পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর কাদের। এ ছাড়া এ খাতে সিআইপি হয়েছেন নাফা অ্যাপারেলসের এমডি নাফিস সিকদার, কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান, মাসকো গ্রুপের এমডি আহমেদ আরিফ বিল্লাহ, মেট্রো নিটিং অ্যান্ড ডাইং মিলসের এমডি অমল পোদ্দার, এসকিউ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, স্টারলাইট গ্রুপের এমডি সুলতানা জাহান, হান্নান গ্রুপের এমডি এবিএম সামছুদ্দিন এবং রিটজী গ্রুপের এমডি মির্জা মো. জামশেদ আলী।

কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য: কাঁচা পাট শ্রেণিতে পপুলার জুট এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কবির আহমেদ ও ইন্টারন্যাশনাল জুট ট্রেডার্সের এমডি গণেশ চন্দ্র সাহা সিআইপি হয়েছেন। পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে সিআইপি হয়েছেন আকিজ জুট মিলসের চেয়ারম্যান সেখ নাসির উদ্দিন, রাজ্জাক জুট ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি আবুল বাশার খান, রহমান জুট স্পিনার্স এমডি মো. ফজলুর রহমান ও জনতা জুট মিলসের এমডি শেখ বসির উদ্দিন।

Advertisement

চামড়াজাত পণ্য ও হিমায়িত খাদ্য: চামড়াজাত দ্রব্য শ্রেণিতে বে ফুটওয়্যারের এমডি জিয়াউর রহমান, এ্যালায়েন্স লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যারের এমডি মো. সেলিমুজ্জামান, পিকার্ড বাংলাদেশের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) অমৃতা মাকিন ইসলাম, এবিসি ফুটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি জয়নাল আবেদিন মজুমদার, বেঙ্গল শু ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি মোহাম্মদ টিপু সুলতান, জিহান ফুটওয়্যারের এমডি শাহজাদা আহম্মেদ সিআইপি কার্ড পান। হিমায়ি খাদ্যে ফ্রেশ ফুডসের এমডি মো. তৌহিদুর রহমান, এমইউ সি ফুডসের এমডি শ্যামল দাস, বিডি সি ফুডের চেয়ারম্যান তাফহীম আল-আজমী এবং এটলাস সি ফুডের এমডি এস এম মিজানুর রহমান।

কৃষিপণ্য ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য: কৃষিজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন ইনডিগো কর্পোরেশনের স্বত্বাধিকারী ফারুক আহমেদ, মনসুর জেনারেল ট্রেডিং কোম্পানির এমডি মোহাম্মদ মনসুর, তাসফিক ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী মো. শফিকুর রহমান, এস আর এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. ফোরকান এবং হেরিটেজ এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ আবু শাহরিয়ার।

কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য (একক) শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন প্রাণ ডেইরির পরিচালক আহসান খান চৌধুরী, স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের এমডি অঞ্জন চৌধুরী, কিষোয়ান স্ন্যাক্সের এমডি মো. শহীদুল ইসলাম, সবজিয়ানা লিমিটেডের এমডি মোহাম্মদ বদরুল হায়দার চৌধুরী এবং প্রমি অ্যাগ্রো ফুডসের চেয়ারম্যান মো. এনামুল হাসান খান।

হালকা প্রকৌশল পণ্য: হালকা প্রকৌশল পণ্য (একক) খাতে সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্টসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, এম অ্যান্ড ইউ সাইকেলসের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান ভূঁইয়া, ইউনিগ্লোরি সাইকেল কম্পোনেন্টসের পরিচালক রাশিকুর রহমান মাহিন। হালকা প্রকৌশল পণ্য (গ্রুপ) খাতে আরএফএল গ্রুপের পরিচালক উজমা চৌধুরী সিআইপি হয়েছেন।

হস্তশিল্প: কারুপণ্য রংপুর লিমিটেডের এমডি সফিকুল আলম, ক্ল্যাসিক্যাল হ্যান্ডমেড প্রোডাক্টস বিডির স্বত্বাধিকারী মো. তৌহিদ বিন আবদুস সালাম, কোর-দি জুট ওয়ার্কসের পরিচালক বার্থা গীতি বাড়ৈ এবং অপরাজেয় লিমিটেডের এমডি কাজী মো. মনির হোসেন সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন।

Advertisement

হোম টেক্সটাইল: জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকসের এমডি এ এস এম রফিকুল ইসলাম নোমান, এসিএস টেক্সটাইলসের এমডি মাসুদ দাউদ আকবানী, নোমান টেরিটাওয়েল মিলসের মনোনীত পরিচালক আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তালহা, মমটেক্স এক্সপোর এমডি রিয়াজুল ইসলাম সিআইপি কার্ড পেয়েছেন।

সিরামিক ও প্লাস্টিক পণ্য: শাইনপুকুর সিরামিকসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হুমায়ূন কবির। আর প্লাস্টিক পণ্য শ্রেণিতে সিআইপি হয়েছেন পদ্মা স্পিনিং অ্যান্ড কম্পোজিটের এমডি মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম, দাদা ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের এমডি শেখ মোহাম্মদ আবদুল ওয়াদুদ, অলপ্লাস্ট বাংলাদেশের এমডি রথীন্দ্র নাথ পাল এবং বেঙ্গল গ্রুপের জসিম উদ্দিন।

এছাড়াও আও কিছু শ্রেণীতে বাকীদের সিআইপি কার্ড দেয়া হয়।

এএম/

Advertisement

জাতীয়

ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীকে ইসিতে তলব

Published

on

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদের তিন প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাওয়ায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমানকে তলব করে ব্যাখ্যা চেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য বলা হয়েছে।

শুক্রবার (৩১ মে) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহম্মদ শাহজালালের সই করা এক চিঠিতে তাকে আগামী ২ জুন ব্যক্তিগতভাবে ইসিতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।

চিঠিতে বলা হয়, ‘আপনি ৩১ মে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার ছোট বাইশদিয়া ইউনিয়নের কোড়ালিয়া ঘাটে এবং চালতাবুনিয়া ইউনিয়নের চালতাবুনিয়া বাজারে ত্রাণ বিতরণকালে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ধাপে ৫ জুন অনুষ্ঠেয় রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মু. সাইদুজ্জামান মামুন, ভাইস চেয়ারম্যানপ্রার্থী রওশন মৃধা ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বেগম ফেরদৌসী পারভীনের পক্ষে প্রকাশ্যে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এ খবর বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।’

ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ২২ অনুসারে একজন সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে আপনার উল্লিখিত প্রচারণা বা নির্বাচনি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ আচরণবিধি লঙ্ঘন। উল্লিখিত আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে আপনাকে দোষী সাব্যস্ত করে কেন আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, সে বিষয়ে আগামী ২ জুন বিকেল ৩টায় নির্বাচন কমিশনে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, এ অবস্থায় নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে আপনাকে উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

Advertisement

এএম/

 

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

সামনের সময় আরও চ্যালেঞ্জের : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

Published

on

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে ঐক্যের বিকল্প নেই। অনেকের মধ্যে কিছু ক্ষত থাকে। এগুলো সহ্য করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। দল হলো আমার প্রধান শক্তি। আমাদের মূল বাধা অতিক্রম করতে হলে দলকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে। সামনের সময় আরও চ্যালেঞ্জের। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত বন্ধ হয়নি। দেশের অর্থনীতি চাপের মধ্যে আছে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা প্রয়োজন। বললেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

শুক্রবার (৩১ মে) দুপুরে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারের নিজ বাসভবনে দেলদুয়ার উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দেলদুয়ার নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের উদ্দেশে আহসান ইসলাম টিটু বলেন, সামনে বৃষ্টি, বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করতে হবে। শেখ হাসিনার নির্দেশ মেলে চলবেন। উন্নয়ন জনগণের কাছে পৌঁছে দিয়ে জনগণের দুর্ভোগ লাঘব করাই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাজ। জনগণের কাছে যেতে হবে বারবার, কিন্তু জয় জনগণের ভোটের মাধ্যমেই হয়, জনগণের রায়ে হয়। সেই রায় মেনে আমাদের রাজনীতি করতে হবে, শিক্ষা নিতে হবে এবং এগিয়ে যেতে হবে।

টিটু আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ছিল নির্বাচন উৎসবমুখর করার। যারা নেত্রীর কথায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে তাদের অভিনন্দন। সামনে অনেক কাজ। যারা জয়ী হয়েছে তাদের এখন দায়িত্ব উপজেলার সব ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের নিয়ে দেলদুয়ারকে একটা উন্নয়নের রোল মডেল করা। আমার তরফ থেকে সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করব পাশে থাকার। পাথরাইলে আমরা একটা পৌরসভা করব। কাগজপত্র মন্ত্রীর কাছে গেছে। যত দ্রুত সম্ভব পৌরসভার ডিক্লারেশন পাব।

তিনি বলেন, নির্বাচনের সময় কেন্দ্রে ভোটার আনার চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। দুর্বল জায়গাগুলো শক্তিশালী করতে হবে। আমি কোনো প্রতিহিংসা দেখতে চাই না। দলের ও দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করবেন না। মনে রাখতে হবে- আওয়ামী লীগে যারা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, শেখ হাসিনার সৈনিক, তারা বারবার পরীক্ষা দিই। পরীক্ষা দিয়ে পাস না করলেও আবার পরীক্ষা দেয়া লাগে। এই পরীক্ষার মধ্য দিয়েই যেতে হবে।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

মালয়েশিয়া প্রবাসের জন্য বিমানের বিশেষ ফ্লাইট

Published

on

মালয়েশিয়া প্রবাসী কর্মীদের কথা বিবেচনা করে ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে বিশেষ ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। ফ্লাইটে মোট ২৭১ জন যাত্রী পরিবহন করা হবে।

শুক্রবার (৩১ মে) সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে ফ্লাইটটি ঢাকা ত্যাগ করবে।

বিষয়টি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করে বিমানের ব্যবস্থাপক জনসংযোগ মো. আল মাসুদ খান জানিয়েছেন, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে আজ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে একটি বিশেষ অতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।

তিনি আরও বলেন, ফ্লাইটের যাত্রীদের নামের তালিকা, পাসপোর্ট নম্বরসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিমানের মতিঝিল বিক্রয় অফিসে প্রদান করবে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজ (বায়রা)। তালিকা অনুযায়ী নগদ টাকায় ফ্লাইটের টিকিট ক্রয় করতে পারবেন প্রবাসীরা। বিশেষ অতিরিক্ত ফ্লাইটের ভাড়া জনপ্রতি ৭৩ হাজার ৬১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

জানা গেছে, মালয়েশিয়া সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩১ মে’র মধ্যে অনুমোদিত কর্মীদের দেশটিতে প্রবেশ করতে হবে। এ জন্য দ্রুত কর্মীদের মালয়েশিয়া পাঠাতে বিমান বাংলাদেশের বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়। ১ জুন থেকে কোনো বিদেশি কর্মী মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারবেন না।

Advertisement

এএম/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version