Connect with us

বলিউড

নিজের তৈরি গাউনে কানের লাল গালিচায় কয়লা শ্রমিকের মেয়ে ন্যান্সি

Published

on

ঠিক যেন একটা বার্বি ডল! এক মাস ধরে নিজের হাতে ১০০০ মিটার কাপড় সেলাই করে তৈরি পোশাকে কানের লাল গালিচা মাত করেছেন ভারতীয় ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার ন্যান্সি ত্যাগী। নিজস্ব সৃজনশীলতায় ফ্যাশন বোদ্ধাদের চমকে দিলেন উত্তর প্রদেশে বেড়ে ওঠা মেয়েটি।

ন্যান্সির গাউনের রঙ ছিল বেবি পিংকের চেয়ে আরও দু-এক শেড গাঢ়। যেটিকে ব্লাশ পিংক বলা চলে। বিশাল ঘেরের এই গাউনের ওজন ২০ কেজি। বহু রাফল আর প্লিটের সমন্বয়ে এই শিয়ার জর্জেটের অফ দ্য শোল্ডার গাউনটি সম্পূর্ণ নিজের হাতেই সেলাই করেছেন ন্যান্সি। সঙ্গে ম্যাচিং গ্লাভস পরেছিলেন।

তাঁর এই অভিনব ফ্যাশন সেন্সের জন্য ন্যান্সি আলোচনার কেন্দ্রে আছেন। তাঁর মা কাজ করতেন কয়লাখনিতে। করোনার জন্য বিসর্জন দিতে হয়েছিল পড়াশুনা করার স্বপ্নকেও। দিল্লির সরোজিনী নগরের ফুটপাথে যে মেয়েটি কিনা ফ্যাশন ব্লগ করত, সেই তরুণীই এবার কান চলচ্চিত্র উৎসবের রেড কার্পেটে নজর কাড়লেন নিজের সেলাই করা গাউন পরে।

ইংরেজিতে কথা বলতে পারেন না কিন্তু তাতে কি, কানের লাল গালিচায় যাওয়ার পথে ভাষা তাঁর অন্তরায় হয়ে ওঠেনি। ঝরঝরে হিন্দিতেই কান-এর রেড কার্পেটে কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। ভারতীয় এই ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার বলেন, ‘হাজার মিটার কাপড় থেকে নিজে হাতে গাউন তৈরি করা এবং কান-এর লাল গালিচা পর্যন্ত আসার সফর কঠিন ছিল ঠিকই, তবে প্রতিটা মুহূর্ত আমার কাছে মূল্যবান। আমার স্বপ্নপূরণ হল।’

ছেলেবেলায় মায়ের সেলাই মেশিনে পুতুলের জন্য জামা তৈরি করতেন। সেই প্রতিভার ওপর ভর করেই নায়িকাদের পোশাক সস্তায় তৈরি করে দেখানোর ভিডিও পোস্ট করতে শুরু করেন ন্যান্সি। সেখান থেকেই কান-এর রেড কার্পটে বাজিমাত করলেন এই ফ্যাশনিস্তা।

Advertisement

দিল্লির ফ্যাশন ব্লগার ন্যান্সি ত্যাগীর ইনস্টাগ্রামে প্রায় ৯ লক্ষ ফলোয়ার। তাঁর এই সাফল্যকে কুর্নিশ জানিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনম কাপুর থেকে শুরু করে উরফি জাভেদও।

বলিউড

মদ্যপ অবস্থায় জনতার তোপের মুখে রাবিনা ট্যান্ডন

Published

on

মদ্যপ অবস্থায় গভীর রাতে গাড়ি চালিয়ে তিনজনকে ধাক্কা দেওয়ার ঘটনায় সাধারণ মানুষের তোপের মুখে পড়েছেন বলিউড অভিনেত্রী রাবিনা ট্যান্ডন। সম্প্রতি এমন একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।

ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার (১ জুন) গভীর রাতে রাবিনা ট্যান্ডনের ড্রাইভারের বিরুদ্ধে রিজভি কলেজের কাছে কার্টার রোডে বেপরোয়া গাড়ি চালানো এবং তিনজনকে ধাক্কা দেয়ার অভিযোগে গাড়ি ঘিরে ধরে স্থানীয় জনতা। এ সময় রাবিনা বেশ ঘাবড়ে যান। চারপাশে জড়ো হওয়া লোকদের অনুরোধ করতে দেখা যায় অভিনেত্রীকে।

তিনি তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘দয়া করে আমাকে মারার চেষ্টা করবেন না,’ তবে আশেপাশে থেকে ‘মার’, ‘মার’ বলে চিৎকার করতে শোনা যায়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী, রাবিনার ড্রাইভারের বিরুদ্ধে বেপরোয়া গাড়ি চালানোর অভিযোগ আনা হয়েছে। অভিনেত্রীর গাড়ি মুম্বাইয়ের কার্টার রোডের সামনে তিনজনকে ধাক্কা দিয়েছে। এ ঘটনায় আঘাতপ্রাপ্ত নারীসহ বাকিরা অভিযোগ জানাতে এলে রাবিনা গাড়ি থেকে নেমে যান এবং তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। তাদের গালিগালাজও করেন অভিনেত্রী, এমনটা দাবি করা হয়েছে ঐ ভিডিওতে।

এরপরই সেখানে স্থানীয় জনতা ঘিরে ধরেন রাবিনাকে। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে রাবিনাও ঘটনাস্থল ছাড়ার চেষ্টা করেন। পুলিশ জানিয়েছে, উভয়পক্ষই থানায় হাজির হয়ে অভিযোগ জানিয়েছে। এরপর তারা সমঝোতায় পৌঁছতে রাজি হয়।

Advertisement

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

মৃত্যুবার্ষিকীর আগেই সুশান্তের স্মৃতিতে কাতর অঙ্কিতা

Published

on

২০২০ সালের ১৪ জুন, বলিউড অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের ভক্ত-অনুরাগীদের জন্য এক রকম অভিশপ্ত একটা দিন। চার বছর পেরিয়ে গেলেও আজও যেন সুশান্তের অস্বাভাবিক মৃত্যু যেন মেনে নিতে পারছেন না তারা। সামনে আবারও ১৪ জুন আসতে চলেছে। তার আগেই সুশান্তের স্মৃতিতে কাতর তাঁর সাবেক প্রেমিকা অঙ্কিতা লোখণ্ডে। সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন নিজেদের ‘পবিত্র রিশতা’র গল্প।

২০০৯ সালের ১ জুন থেকে শুরু হয়েছিল হিন্দি সিরিয়াল ‘পবিত্র রিস্তা’র সম্প্রচার। এই সিরিয়ালে সুশান্তের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন অঙ্কিতা। রিল লাইফের ভালোবাসার প্রভাব রিয়্যাল লাইফেও পড়েছিল। শুরু হয় সুশান্ত-অঙ্কিতার প্রেম। একসঙ্গে রিয়্যালিটি শোয়েও অংশ নিয়েছিলেন। এরপরই সুশান্তের বড়পর্দার যাত্রা শুরু হয়। একের পর এক সাফল্য পেতে শুরু করেন অভিনেতা। কিন্তু এর কিছুদিন পরই দু’জনের সম্পর্ক ভেঙে যায়।

তবে সুশান্তের মৃত্যুর পর তিক্ততাকে মনে রাখেননি অঙ্কিতা। তাঁর শেষকৃত্যেও গিয়েছিলেন অভিনেত্রী। এমন কী, রিয়ালিটি শো ‘বিগ বস’-এও সুশান্তের কথা একাধিকবার বলেছেন তিনি। শনিবার সোশ্যাল মিডিয়ায়, ‘পবিত্র রিশতা’ সিরিয়ালের একাধিক ছবি শেয়ার করে সিরিয়ালের দুই চরিত্রের ভালোবাসা, বিয়ে, সম্পর্ক ও বোঝাপড়ার কথা বলেন।

‘পবিত্র রিশতা’ সিরিয়ালে মানবের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সুশান্ত। অঙ্কিতা ছিলেন অর্চনার ভূমিকায়। সেই প্রসঙ্গে চর্চা করতে গিয়েই অভিনেত্রী লেখেন, ‘মানব ছাড়া অর্চনার কোনও অস্তিত্ব নেই। এটা যতটা আমার সেলিব্রেশন, ততটাই সুশান্তের। তুমি যে খ্যাতি পেয়েছো আর যে ধরনের অভিনয় দক্ষতা দেখিয়েছো তাতে আমরা গর্বিত। আর মনে রেখো, আকাশে যতদিন তারা থাকবে, আমরা একে অন্যের সঙ্গে থাকব। কাছে থাকি বা দূরে, মাঝে শুধুই ভালোবাসা থাকবে। পবিত্র রিশতা তখনও, এখনও আর চিরন্তন।”

এসআই/

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বলিউড

বেরিয়ে এলো সালমানকে হত্যার ভয়াবহ পরিকল্পনা!

Published

on

বিপদ যেন পিছু ছাড়ছে না বলিউড সুপারস্টার সালমান খানের। তাঁকে হত্যার জন্য একের পর এক ভয়াবহ পরিকল্পনা করছে দুর্বৃত্তরা। এবার বেরিয়ে এলো হত্যা পরিকল্পনা নিয়ে ভয়ানক তথ্য।

গেল ১৪ এপ্রিল সালমানের অ্যাপার্টমেন্টে গুলির পর গুজরাট থেকে ভিকি গুপ্তা এবং সাগর পাল নামে দুজনকে আটক করা হয়। এরপর ২৬ এপ্রিল ধরা হয় অনুজ থাপান এবং অজ্ঞাত আরেকজনকে। এই চারজনের মধ্যে অনুজ থাপানের মৃত্যু হয় পুলিশ হেফাজতে।

এবার সালমানের গাড়িতে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করেছিল দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা বিষ্ণোই গ্যাং-এর সদস্য বলে জানা গেছে। ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, সালমানকে প্রাণে মেরে ফেলার পরিকল্পনা ছিল তাদের। তারা পাকিস্তানি অস্ত্র সরবরাহকারীর কাছ থেকে অস্ত্র কেনার পরিকল্পনা করেছিল।

তদন্তে জানা গেছে, অভিযুক্তরা সালমানের বাড়িতে ও ফার্মহাউসের রেইকি করে গিয়েছিল। এরআগে এই পরিকল্পনায় অভিযুক্ত একজন পাকিস্তানি নাগরিকের সঙ্গে ভিডিও কলে যোগাযোগ করে। তার কাছ থেকে একে-৪৭ র মতো অস্ত্র অর্ডার করা হয়েছিল। পুলিশ আরও জানিয়েছে ওই গ্যাংয়ের সকল সদস্য সালমান খানের ওপর নজর রাখছিল। এই নায়কের ওপর হামলা চালাতে নাবালকদের ব্যবহার করার পরিকল্পনাও ছিল তাদের। হামলার পর নৌকায় করে শ্রীলঙ্কায় পালিয়ে যাওয়ারও পরিকল্পনা ছিল।

জানা গেছে, ১৯৯৮ সাল থেকে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের টার্গেটে রয়েছেন সালমান খান। ওই বছরই একটি সিনেমার শুটিংয়ে গিয়ে রাজস্থানে একটি কৃষ্ণসার হরিণকে গুলি করেন এই অভিনেতা।

Advertisement

এই কৃষ্ণসার হরিণকেই দেবতা রূপে পুজা করে বিষ্ণোই গ্যাং। এরপর থেকেই সালমানকে হত্যার জন্য একের পর এক পরিকল্পনা করছে এই গ্যাং।

এসআই/

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version