Connect with us

বিএনপি

বন্ধুরাষ্ট্রের কাছে নিরাপদ নয় ‘কথিত’ এমপিরাও : ফখরুল

Published

on

মির্জা-ফখরুল

সরকারের বন্ধুরাষ্ট্রের (ভারত) কাছে শুধু সাধারণ নাগরিক নয়, আওয়ামী লীগের ‘কথিত’ সংসদ সদস্যরাও নিরাপদ নয়। বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বুধবার (২২ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথসভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।

নিখোঁজ ঝিনাইদহ-৪ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের হত্যাকাণ্ডের প্রসঙ্গ টেনে এ কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।

ভারতে এমপি হত্যার পেছনে দুর্নীতি বা অন্য কোনো ঘটনা থাকতে পারে বলেও জানান মির্জা ফখরুল।

তিনি বলেন, সাবেক সেনাপ্রধানের নিষেধাজ্ঞা জাতির জন্য লজ্জাকর। তার জন্য দায়ী সরকার। সেনাবাহিনীকে অন্যায়ভাবে ব্যবহারের ফলে এই নিষেধাজ্ঞা। সরকারের কারণে সেনাবাহিনীকে হেয় প্রতিপন্ন করা করা হলে দেশের মানুষ কখনো মেনে নেবে না।

Advertisement

মির্জা ফখরুল বলেন, জাতির সামনে সমস্যা এই সরকার। গোটা জাতির আত্মা ধ্বংস করে দিয়েছে। গোটা দেশকে বিক্রি করে দিয়েছে।

দুই দফা অনুষ্ঠিত উপজেলা নির্বাচন নিয়ে তিনি বলেন, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে কারো কোনো আগ্রহ নেই। পুরো নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়েই আগ্রহ নেই।

 

বিএনপি

দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে কাঁদলেন মির্জা ফখরুল

Published

on

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সংগৃহীত ছবি

হাসপাতাল চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা জানাতে গিয়ে অঝোরে কেঁদে ফেলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

রোববার (২৩ জুন) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে  খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার সময় তিনি কেঁদে ফেলেন।

কান্নাজড়িত কণ্ঠে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের মাঝে খালেদা জিয়াকে ফিরিয়ে দেন। পরম করুণাময় আল্লাহর কাছে এই দোয়া চাই আমরা।  তার (খালেদা জিয়া) নেতৃত্বে যেন আবার জ্বলে উঠতে পারি। এই সরকার ভয়াবহ দানবে পরিণত হয়েছে। রাষ্ট্রের সবকিছু ধ্বংস করে দিচ্ছে।খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে যেন এই সরকারকে পরাজিত করতে পারি।’

উপস্থিত সবাইকে দোয়া করার আহবান জানিয়ে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা সবাই দোয়া করি, গণতন্ত্রের প্রতীক খালেদা জিয়া স্বৈরাচারের নেতৃত্ব থেকে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে দিয়েছেন। যিনি এই দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য সংসদীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন করেছিলেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে সংবিধানে সংযোজন করে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছিলেন খালেদা জিয়া।’

বর্তমান সরকারে সমালোচনা করার পাশাপাশি মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, ‘প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে সরকার বিদেশে উন্নত চিকিৎসা না দিয়ে খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে আওয়ামী সরকার।’

Advertisement

এমআর//

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

একটি দল অন্তরজ্বালায় জ্বলছে : কাদের

Published

on

শেখ হাসিনার উন্নয়ন অনেকে দেখতে পায় না। একটি দল অন্তরজ্বালায় জ্বলছে। ওরা দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে। পূর্ণিমা রাতে অমাবস্যার অন্ধকার দেখে। এরা আমাদের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের শত্রু। বললেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (২৩ জুন) আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায়  এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করছেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, একটি দল আমাদের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের শত্রু। তারা আমাদের দেশে স্বৈরশাসন কায়েম করেছিল। তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নির্বাসনে পাঠিয়েছিল। ১৫ ও ২১ আগস্টের মাস্টারমাইন্ড তারা। সেই অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় কীর্তি নিজের টাকায় পদ্মা সেতু। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে চোর অপবাদ দিয়ে সরে গিয়েছিল। সেদিন বঙ্গবন্ধু কন্যা সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, তিনি নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করবেন। তিনি প্রমাণ করেছেন, আমরা বীরের জাতি, আমরাও পারি। পদ্মা সেতু আমাদের সক্ষমতার প্রতীক, সাহসের প্রতীক।

তিনি আরও বলেন, এই দেশের আল্লাহ পাকের ইচ্ছায় দুটি লিগ্যাসি তৈরি হয়েছে। একটি স্বাধীনতার জন্য, এটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। তিনি নেই। তার মৃত্যু নেই। তিনি আছেন অমর হয়ে। আরেকটি লিগ্যাসি অর্থনৈতিক মুক্তির, সেটি শেখ হাসিনার। যতদিন বাংলা আছে, ততদিন শেখ হাসিনাও অমর হয়ে থাকবে। তিনি আমাদের ম্যাজিশিয়ান অব পলিটিক্স।

Advertisement

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

বিএনপি

সরকার প্রতিবেশী দেশগুলোর কাছে নতজানু হয়ে আছে : ফখরুল

Published

on

শুধু ভারত নয়, এই সরকার প্রতিবেশী দেশগুলোর কাছে পুরোটাই নতজানু হয়ে আছে। মিয়ানমার থেকে গুলি আসে, অথচ সরকার কিছুই বলে না। এই রকম নতজানু সরকার আমাদের বুকের ওপর চেপে বসে আছে। বললেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন।

রোববার (২৩ জুন) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে  খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিলে  এ কথা বলেন ফখরুল।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আজকের তথাকথিত অবৈধ প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরে গিয়ে দুই দিন থেকে ১০ টি চুক্তি করেছেন। একটা স্মারক চুক্তি করেছেন। এছাড়া, অনেকগুলো কারিগরি চুক্তি করেছেন। এগুলো দেখতে ভারত থেকে প্রতিনিধি দল আসবে। কিন্তু বাংলাদেশ যে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা পাচ্ছি না, সেই ব্যাপারে কোনও চুক্তি হয়নি।

তিনি বলেন, তিস্তা প্রকল্পে ভারত বিনিয়োগ করার প্রস্তাব দিয়েছে। বিএনপির কথা পরিষ্কার… তিস্তার পানি ন্যায্য বণ্টন চাই। অভিন্ন সব নদীর পানির ন্যায্য বণ্টন চাই। এটা বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক আইনের অধিকার। এই কথাগুলো বলতে সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। তারা আজকে ভারতের কাছে সেবাদাসে পরিণত হয়েছে।

বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের দুর্নীতির প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, কয়েকদিন আগে পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, তাদের বিষয়ে সংবাদ প্রকাশে সতর্ক হতে হবে। কারণ এতে না কি তাদের ভাবমূর্তি সংকটে পড়ে। তারা গণমাধ্যমকে হুমকি দিচ্ছে, যাতে জাতি সত্য তথ্য জানতে না পারে। এভাবে দেশের প্রতিটি কাঠামোই নষ্ট করে দেয়া হয়েছে।

Advertisement

উল্লেখ্য, দোয়া মাহফিলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খানসহ বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আই/এ

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত

Exit mobile version