অপরাধ
এমপি আজীম হত্যা: মূল মাস্টারমাইন্ড কে এই শাহীন
![](https://bayanno.com/wp-content/uploads/2024/05/%E0%A6%8F%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AE-2.jpg)
ভারতে কলকাতায় গিয়ে টানা আটদিন নিখোঁজের পর বাংলাদেশের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারের মরদেহ কলকাতার অভিজাত এলাকা নিউটাউন থেকে উদ্ধার করা হয়েছে গতকাল। এমপি আজিম হত্যায় প্রধান সন্দেহভাজন ঝিনাইদহের কোটচাদপুর পৌর মেয়র শহিদুজ্জামান সেলিমের ছোট ভাই আমেরিকা প্রবাসি আক্তারুজ্জামান শাহিন। কলকাতার নিউটাউনে যে ফ্ল্যাটে এমপি আনোয়ারুলকে হত্যা করা হয় বলে খবর পাওয়া গেছে সেটির ভাড়াটিয়াও তিনি।
বুধবার (২২ মে) রাতে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের আইজি (সিআইডি) অখিলেশ চতুর্বেদী এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, পরিকল্পিতভাবে খুন করে কলকাতা ছেড়ে বাংলাদেশ হয়ে ইতোমধ্যে তিনি আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছেন। আখতারুজ্জামান শাহিনের বিরুদ্ধে চোরাকারবারি, হুন্ডি ব্যবসাসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। এমপি আজিমের সঙ্গে তার ব্যবসায়িক লেনদেন ছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে আখতারুজ্জামান শাহিন পালিয়ে গেছেন, পুলিশের হাতে আটক তা আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
কলকাতার সিআইডি বলছে, এই প্রবাসি বেশির ভাগ সময় নিজ এলাকা, ঢাকা ও কলকাতায় বাসা ভাড়া করে থাকে। তার সাথে আন্ডারওয়ার্ল্ডের নেতা, ব্যবসায়ী, প্রশাসনের বড় কর্মকর্তাদের সখ্যতা রয়েছে।
শাহিনের বাড়ি কোটচাদপুর শহরের পুরানো খেয়াঘাট এলাকাতে। গ্রামের বাড়ি উপজেলার এলাঙ্গী গ্রামে। ওই গ্রামে অনেক জায়গা নিয়ে শাহিনের বাগান বাড়ি রয়েছে। সেখানে মদ, নারী, উচ্চ পর্যায়ের কর্তাসহ রাতের আড্ডা ও খানাপিনা চলে, নাচ গানও হতো নিয়মিত।
পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের আইজি (সিআইডি) অখিলেশ চতুর্বেদী জানান, যেই ফ্ল্যাটটিতে সংসদ সদস্য এসে উঠেছিলেন সেটি সন্দীপ রায় নামে এক ব্যক্তির। তিনি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আবগারি দপ্তরে কাজ করেন। তিনি ভাড়া দিয়েছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (প্রবাসী বাংলাদেশি) বাসিন্দা আখতারুজ্জামান নামের এক ব্যক্তিকে।
এদিকে, এমপি আনারের হত্যায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে বাংলাদেশের তিনজন ও কলকাতায় একজনকে আটক করা হয়েছে। গ্রেপ্তারদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কিছু তথ্য জানতে পেরেছেন বাংলাদেশ ও কলকাতা পুলিশের কর্মকর্তারা। তবে সেই মূল পরিকল্পনাকারী শাহিন আটক নাকি সত্যিই পালিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন তা এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি দুই দেশের পুলিশ।
চিকিৎসার জন্য গেলো আট দিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর কলকাতায় এমপি আনার খুন হন বলে বুধবার খবর আসে। তবে তার মরদেহ উদ্ধার হয়েছে কি না তা নিয়ে এখনো ধোঁয়াশা রয়েছে। এদিকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত হয়েছে সন্দেহে একটি গাড়ি আটক করেছে কলকাতা নিউ টাউন পুলিশ।
টিআর/
অপরাধ
দুদকে হাজির হননি বেনজীর, পাঠালেন লিখিত বক্তব্য
দুর্নীতি দমন কমিশনের দ্বিতীয় দফার তলবেও হাজির হননি পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ। তবে লিখিত বক্তব্য জমা দিয়েছেন।
রোববার (২৩ জুন) দুর্নীতি ও বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হয়ে বক্তব্য দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু হাজির না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে অভিযোগের লিখিত বক্তব্য জমা দেন তিনি।
এ বিষয়ে দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন গণমাধ্যমকে বলেন, বেনজীর আহমেদের মাধ্যমে গেলো ২১ জুন দুদক চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত বক্তব্য দিয়েছেন। এবারের চিঠিতে নতুন করে সময়ের আবেদন করেননি। লিখিত বক্তব্যে তার অভিযোগগুলোর বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার চেষ্টা করেছেন।
বিভিন্ন সূত্রে তথ্যানুসারে বেনজীর আহমেদ সপরিবারে বিদেশে রয়েছেন, এখনও দেশে ফেরেননি। অন্যদিকে বেনজীরের আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বেনজীর আহমেদকে ২৩ জুন এবং তার স্ত্রী ও দুই কন্যাকে ২৪ জুন জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা রয়েছে। যদিও প্রথম দফায় তলবে তারা হাজির না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে সময়ের আবেদন করে।
অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে বেনজীর আহমেদকে ৬ জুন ও স্ত্রী জীশান মীর্জা ও দুই মেয়েকে ৯ জুন প্রথম দফায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়। তবে ধারণা করা হচ্ছে তিনি বা তারা দেশে নেই। যদিও দুদক থেকে তাদের বিদেশ যাত্রায় কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়নি।
গেলো ৩১ মার্চ ‘বেনজীরের ঘরে আলাদিনের চেরাগ’ এবং ৩ এপ্রিল ‘বনের জমিতে বেনজীরের রিসোর্ট’ শিরোনামে একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। এতে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে আসে। অভিযোগ যাচাই-বাছাই শেষে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক।
বিভিন্ন সূত্রে জানায়, বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নামের জব্দ জমি বিক্রি, হস্তান্তর বন্ধে আদালতের আদেশের কপি সংশ্লিষ্ট জেলা রেজিস্ট্রার ও সংশ্লিষ্ট সাব রেজিস্ট্রারের কাছে পাঠানো হয়েছে। জমি অন্য কারোর নামে যাতে নামজারি না করা হয় সেজন্য আদালতের রায়ের কপি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও সংশ্লিষ্ট এসিল্যান্ড অফিসে পাঠানো হয়। এ ছাড়া কোম্পানির মালিকানা হস্তান্তর বন্ধে যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে আদালতের ওই আদেশ পাঠানো হয়। একই সঙ্গে ব্যাংকে জমা থাকা টাকা উত্তোলন বন্ধে অবরুদ্ধের আদেশ সোনালী ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট অন্য ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
গেলো ২৩ মে আদালতের আদেশে সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদের ৮৩টি দলিলের সম্পত্তি ও ৩৩টি ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দেয় আদালত। অন্যদিকে গেলো ২৬ মে আদালত বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের নামের ১১৯টি জমির দলিল, ২৩টি কোম্পানির শেয়ার ও গুলশানে ৪টি ফ্লাট জব্দের আদেশ দেন। গেলো ২৩ মে তাদের নামীয় ৩৪৫ বিঘা (১১৪ একর) জমি, বিভিন্ন ব্যাংকের ৩৩টি হিসাব জব্দ ও অবরুদ্ধের আদেশ দেয়া হয়। সব মিলিয়ে ৬২৭ বিঘা জমি ক্রোক করা হয়েছে।
এরই ধারবাহিকতায় পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী-সন্তানদের স্থাবর সম্পদ জব্দ ও ব্যাংক হিসাব জব্দের আদেশ কার্যকর চলমান রয়েছে। ইতোমধ্যে রিসিভার নিয়োগ করা হয়েছে।
৮ মে বেনজীর আহমেদের মালিকানাধীন সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্কের মাছ গভীর রাতে চুরির সময় ৬০০ কেজি হাতেনাতে জব্দ করে।
দুদক গেলো ২২ এপ্রিল বেনজীর, তার স্ত্রী জিসান মির্জা, দুই মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও তাশিন রাইসা বিনতে বেনজীরের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু করে। দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক হাফিজুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিশেষ অনুসন্ধান টিম অভিযোগটি অনুসন্ধান করছে। টিমের অন্য দুই সদস্য হলেন সহকারী পরিচালক নিয়ামুল আহসান গাজী ও জয়নাল আবেদীন।
বেনজীর আহমেদ ২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পুলিশের আইজি ছিলেন। এর আগে তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার ও র্যাবের মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে র্যাব এবং র্যাবের সাবেক ও বর্তমান যে সাত কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দেয়, তাদের মধ্যে বেনজীরও ছিলেন বলে জানা গেছে।
অপরাধ
পার্কিংয়ে স্বামীর রক্তাক্ত মরদেহ, শোয়ার ঘরে স্ত্রীর
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন জনতা ব্যাংকের সাবেক গাড়িচালক শফিকুর রহমান (৬০) ও তার স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিন (৫০)।
বৃহস্পতিবার (২০ জুন) ভোরে যাত্রাবাড়ীর কোনাপাড়া এলাকার পশ্চিম মোমেনবাগের আড়াবাড়ি বটতলার বাসা থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ বলছে, শফিকুর-ফরিদা দম্পতি পশ্চিম মোমেনবাগের আড়াবাড়ি বটতলায় নতুন একটি চারতলা বাড়ি তৈরি করেছেন। তারা দোতলায় থাকতেন। নিচতলার এক পাশ এবং তিন ও চারতলা ভাড়া দেয়া। এই দম্পতির একমাত্র ছেলে পুলিশের বিশেষ শাখার (স্পেশাল ব্রাঞ্চ) উপপরিদর্শক (এসআই) ইমন ও তার স্ত্রী একই বাসায় মা–বাবার সঙ্গে থাকেন। গতকাল বুধবার (১৯ জুন) রাতে ইমন তার দাদাবাড়ি ফেনী এবং তার স্ত্রী নিজের বাবার বাড়িতে চলে যান।
পুলিশ আরও জানায়, আজ সকালে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯–এ ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় যাত্রাবাড়ী থানার পুলিশ। ঘটনাস্থলে গিয়ে তারা বাসার নিচতলার পার্কিংয়ে শফিকুরের মরদেহ দেখতে পায়। তার গলা ও মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়। পরে দোতলায় গিয়ে শোবার ঘরে মশারির ভেতর স্ত্রী ফরিদার মরদেহ পাওয়া যায়। তার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়।
পুলিশের ওয়ারী বিভাগের উপকমিশনার মো. ইকবাল হোসাইন বলেন, ‘এটি ডাকাতির ঘটনা, নাকি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, তা প্রাথমিকভাবে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে বাসার ভেতর সব আলমারি খোলা পাওয়া গেছে।’
যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, ভোরে ঘটনাটি ঘটেছে। শফিকুর নামাজ পড়ে ফেরার সময় ওত পেতে থাকা খুনিরা তাকে প্রথমে হত্যা করে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরে তারা দোতলায় উঠে তার স্ত্রীকে হত্যা করে। বাসার নিচের প্রধান ফটক ও ঘরের দোতলার দরজা খোলা ছিল। শফিকুরের কাছে বাসার প্রধান ফটকের চাবি পাওয়া গেছে। বাসার পেছনের দেয়াল–লাগোয়া একটি ভবন বেয়ে এই ভবনে ওঠা যায়। বাসার ভাড়াটেরা দাবি করেছেন, তারা কেউ বিষয়টি টের পাননি।
পুলিশের ওয়ারী বিভাগের উপকমিশনার ইকবাল হোসাইন বলেন, নিহত দম্পতির ছেলে ফিরলে তার সঙ্গে কথা বলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) অপরাধ শনাক্তকরণ দল আলামত সংগ্রহের কাজ করছে।
এসি//
অপরাধ
মাদকসহ এক নারী কারবারি গ্রেপ্তার
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে হ্যাপি গোল্ড ও কিং ফিসার ৭৭ বোতল বিদেশি মদসহ মাদক কারবারি জান্নাতী বেগমকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ওই নারীর বিরুদ্ধে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে।
শনিবার (১৫ জুন) দুপুরে অভিযুক্ত ওই নারীকে কুড়িগ্রাম কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করে নাগেশ্বরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রূপ কুমার সরকার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার রামখানা ইউনিয়নের ভায়ালটারী গ্রামের মাদক কারবারি জান্নাতী বেগমের বসতঘরের খাটের নিচে লুকানো হ্যাপি গোল্ড ও কিং ফিসার নামের ৭৭ বোতল বিদেশি মদসহ গ্রেপ্তার করা হয়।
এ বিষয়ে কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মো. রুহুল আমিন বলেন, গ্রেপ্তার মাদক কারবারির নাগেশ্বরী থানায় একটি মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রুজু করা রয়েছে। সেই সাথে কুড়িগ্রাম জেলায় মাদক নির্মূল করার লক্ষ্যে আমাদের এই মাদক বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এএম/
-
বাংলাদেশ4 days ago
ভাইরাল ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সেই এনবিআর কর্মকর্তা
-
আন্তর্জাতিক4 days ago
এবার বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বিকল্প রেল নেটওয়ার্ক তৈরি করবে ভারত
-
বলিউড4 days ago
জাহিরকে বিয়ে করার মাসুল গুনছেন সোনাক্ষী!
-
বাংলাদেশ3 days ago
রাজস্ব কর্মকর্তার ছেলের ছাগলকাণ্ড নিয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতার বক্তব্য
-
বলিউড6 days ago
‘বাবা চান না আমি বিয়ে করি’, বিস্ফোরক মন্তব্য সোনাক্ষীর
-
অপরাধ4 days ago
পার্কিংয়ে স্বামীর রক্তাক্ত মরদেহ, শোয়ার ঘরে স্ত্রীর
-
দুর্ঘটনা1 day ago
সেতু ভেঙ্গে মাইক্রোবাস খালে, নিহত ৯
-
টুকিটাকি10 hours ago
নারী সহকর্মীর সঙ্গে হোটেলে ধরা, পুলিশের ডিএসপি থেকে কনস্টেবলে পদাবনতি